৭:২২ পূর্বাহ্ন

সোমবার, ১৮ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : অক্টোবর ২, ২০২২ ১২:০২ অপরাহ্ন
‘ভেট’স সোসাইটি অব বগুড়া’র উদ্যোগে ফ্রি ভেটেরিনারি সার্ভিস প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত
প্রাণিসম্পদ

‘ভেট’স সোসাইটি অব বগুড়া’র উদ্যোগে প্রাণীর স্বাস্থ্যসেবা ও পরামর্শ কার্যক্রমে ‘ফ্রি ভেটেরিনারি ক্যাম্পেইন ও ভ্যাক্সিনেশন প্রোগ্রাম’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই প্রোগ্রামে ১৫০ টির বেশি গবাদি প্রাণীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হয়েছে।

গত শনিবার (১ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বগুড়া সদরের নামুজা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যাালয় মাঠে এই ক্যাম্পেইনটি আয়োজিত হয়। সেখানে গবাদি প্রাণীর ফ্রি চিকিৎসা, পরামর্শ প্রদান, টিকাদান ও কৃমিমুক্তকরণের মত বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এর পাশাপাশি বিনামূল্যে গবাদি প্রাণীর রুচিবর্ধক ওষুধ, কৃমিনাশক, ভিটামিন, মিনারেল, এন্টিবায়োটিক ও ইনজেকশন স্যালাইন প্রদান করা হয়। এসময় ১৫০ টি গরুকে ক্ষুরা , তড়কা রোগের ভ্যাক্সিন  দেওয়া হয়।

শেরপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: মোঃ রায়হান পিএএ বলেন, কৃষিনির্ভর বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রাণিসম্পদের ভূমিকা অপরিসীম। সেক্ষত্রে কৃষকরা প্রায়শই তাদের পশুপাখি নিয়ে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য মানসম্পন্ন খাদ্যের অপ্রতুলতা, পশু চিকিৎসা ও টিকা প্রদানে জ্ঞানের অভাব, বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব নিয়ে অসচেতনতা।

ভেট’স সোসাইটি অব বগুড়া’র  সাধারণ সম্পাদক হাবিবুল্লাহ শেখ  বলেন, ‘ফ্রী ভেটেরিনারি ক্যাম্পেইন এন্ড ভ্যাকসিনেশন প্রোগ্রাম সুন্দর ও সফল ভাবে সম্পন্ন হয়েছে। বিনামূল্য ওষুধ ও ভ্যাকসিন দেওয়ায় এলাকায় জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেছে। ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতে আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে এই ধরনের ক্যাম্পেইন চালিয়ে যাবো।”

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২২ ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন
সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমারের গরু প্রবেশ,শঙ্কায় দেশি খামারিরা
প্রাণিসম্পদ

দেশীয় খামারিদের উন্নয়নে সরকার মিয়ানমার থেকে গরু আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির চলমান সংঘাতের সুযোগ নিয়ে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ব্যাপকভাবে সক্রিয় হয়ে উঠেছে গরু চোরাকারবারিরা।

চোরাই পথে গরু প্রবেশ করায় ব্যাপক সংকটের মুখে পড়েছেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন ও রামুর গর্জনিয়া, কচ্ছপিয়া, ঈদগড়ের দেশিয় খামারিরা। নাইক্ষ্যংছড়ি ও রামু উপজেলার বাইশারী ও গর্জনীয়ার বাজারগুলো হচ্ছে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের বড় গরুর হাট। কিন্তু চোরাই হয়ে আসা অধিকাংশ গরু এই বাজার গুলোতে উঠানো হচ্ছে। এতে হঠাৎ গরুর দরপতন হয়েছে।

নাইক্ষ্যংছড়ি বাজারে স্থানীয় খামারি মো. আইয়ুব বলেন, আমি দুটি গরু তুলেছি। দুটি গরু পাইকারি দাম হাঁকিয়েছেন এক লাখ ৪০ হাজার টাকা। অথচ এই দুই গরুর স্বাভাবিক এক লাখ ৬০ হাজারের উপরে থাকে। চোরাই পথে আসা গরুগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে কম দামে পাচ্ছে। তাই স্থানীয় গরু বিক্রি কমে গেছে। একই কথা জানিয়েছেন অনেক স্থানীয় খামারিরা।

অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, নাইক্ষ্যংছড়ির পাঁচটি সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে অবৈধভাবে গরু আনছে এ চক্রগুলো। চক্রগুলো সংঘাত শুরুর পর থেকে অবাধে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসছে চোরাই গরু। প্রতিদিন তিন’শ থেকে চার’শ চোরাই গরু আসছে বাংলাদেশে। এসব চোরাই গরু আসায় স্থানীয় খামারিরা চরম ক্ষতির শিকার হচ্ছেন।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মিয়ানমারে সংঘাত শুরু হওয়ার পর গত দেড়মাস ধরে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের, ফুলতলী, লম্বাশিয়া, ভাল্লুক খাইয়া, চাকঢালা ও দৌছড়ির পয়েন্টের চোরাই পথ দিয়ে বাংলাদেশে অবৈভাবে গরু প্রবেশ শুরু হয়। প্রতিদিন অবাধে ঢুকেছে শত শত গরু। দৈনিক তিন’শ থেকে চার’শ গরু ঢুকেছে। এভাবে গত দেড় মাসে অন্তত অর্ধলক্ষাধিক গরু ঢোকানো হয়েছে।

ফুলতলী এলাকার বাসিন্দা তাহের জানান, সন্ধ্যা নামলেই চোরাই গরু ঢোকানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়। রাস্তাঘাটে লোকজন কমে গেলে এশার নামাজের পর থেকে এপারে নিয়ে আসা হয় গরুর পাল।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ১১ বিজিবির জোন কমান্ডার ও অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. রেজাউল করিম জানান, সীমান্তের ফুলতলী, পয়েন্টের লাম্বাশিয়া, দোছড়ি, ভাল্লুক খাইয়া থেকে চোরাই পথে আনা মিয়ানমারের অসংখ্য গরু জব্দ করে কাস্টমসে জমা দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি অস্ত্র, ইয়াবা, সন্ত্রাস বিরোধী কার্যক্রম ও চোরাই পথে আনা মিয়ানমারের গরুসহ সব ধরনের পণ্য আটকে আগের চেয়ে সীমান্তে বিজিবি আরও বেশি তৎপর আছে ও থাকবে।

এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা ফেরদৌস বলেন, সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার থেকে অবৈধভাবে গরু প্রবেশে আমরা কয়েকবার অভিযান চালিয়েছি। গরু চোরা চালান বন্ধের জন্য বিজিবি কঠোর সতর্ক আছে। অবৈধ ভাবে গরু প্রবেশ বন্ধে আরও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সূত্র: যুগান্তর

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২২ ৯:১৫ অপরাহ্ন
সিভাসু’তে গবাদিপশুর নমুনা সমূহ সংগ্রহ, সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

গবাদিপশুর বিভিন্ন নমুনা সমূহ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও পরিবহনের উপর খামারী প্রশিক্ষণ এর আয়োজন করে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি ও ফার্মাকোলজি বিভাগ।

বৃহস্পতিবার(২৯ সেপ্টেম্বর) প্রতিষ্ঠানের মূল ক্যাম্পাসে অর্ধদিবস ব্যাপী এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকা থেকে আমন্ত্রিত খামারীদের জন্য “ বিভিন্ন তাপমাত্রায় রক্তের জলীয় অংশ (প্লাজমা ও সেরাম) এর দৃঢ়তা নির্ণয়” – শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় এই প্রশিক্ষণ এর আয়োজন করা হয়।

প্রশিক্ষণে মুখ্য আলোচক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন অত্র বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. রিদুয়ান পাশা। প্রশিক্ষণে খামারীদের বিভিন্ন নমুনা সমূহ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও পরিবহনের উপর ব্যবহারিক শিক্ষা প্রদান করা হয়।

প্রশিক্ষণের কর্মসূচির শেষে আয়োজিত সনদপত্র বিতরণ ও সমাপণী অনুষ্ঠানে খামারীদের জন্য স্বাগত বক্তব্য রাখেন উক্ত প্রকল্পের পরিচালক ও অত্র বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সোহেল আল ফারুক। তিনি নমুনা সমূহ পরিক্ষণ ও সঠিক ফলাফল পাওয়ার ক্ষেত্রে এর সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও পরিবহন পদ্ধতিসমূহের উপর গুরুত্বারোপ করেন।

অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ওই বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রাশেদুল আলম, অধ্যাপক ড. মো. বেলায়েত হোসেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও সম্প্রসারণ বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ড. এ.এস.এম. লুত্ফুল আহসান।

অনূষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর হোসেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি নমুনা সমূহ সংরক্ষনের গুরুত্ব সমূহ তুলে ধরেন।

ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি ও ফার্মাকোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, অধ্যাপক ড. এস.কে.এম. আজিজুল ইসলাম এর সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে উক্ত অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

প্রশিক্ষণে আগত সকল খামারীর স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এই কর্মসূচির সফলতার পরিচায়ক। খামারীবৃন্দ এই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের ফলে নমুনা স্ংগ্রহ, সংরক্ষণ ও পরিবহন এর সঠিক উপায় সম্পর্কিত সাবধানতা অবলম্বনের বিষয়ে অবগত হয়েছেন বলে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন এবং পরবর্তীতে পুনরায় এই ধরনের প্রশিক্ষণের আয়োজন তাদের জন্য অত্যন্ত ফলপ্রসু হবে বলে আশা ব্যক্ত করেছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২২ ৫:২৭ অপরাহ্ন
দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদায় বড় যোগান দেয় মাছ: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
প্রাণিসম্পদ

দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদায় মাছ বড় যোগান দেয় বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন মিলনায়তনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের রজতজয়ন্তী উদযাপনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর দেশের মৎস্যসম্পদকে গুরুত্ব দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন মাছ হবে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের দ্বিতীয় বৃহত্তম খাত। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে মাছ ও প্রাণিসম্পদের গুরুত্ব আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সে সময় তুলে ধরেছিলেন বঙ্গবন্ধু। মৎস্যসম্পদ আহরণের জন্য তার সময়ে বিদেশ থেকে মাছ ধরার ট্রলার আনা হয়। বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে সমুদ্র সংক্রান্ত আইন তৈরি করেছেন। এ আইনের উপর ভিত্তি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রায় সমপরিমাণ আয়তনের সমুদ্র সীমায় আমাদের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। সেই সমুদ্রসীমা আমাদের সুনীল অর্থনীতির সবচেয়ে বড় ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করছে। সুনীল অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান প্রচলিত ও অপ্রচলিত মাছ, সামুদ্রিক শৈবালসহ অন্যান্য সম্পদ।

মৎস্যবিজ্ঞানের ক্ষেত্র উন্মুক্ত উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, দেশে ও দেশের বাইরে মৎস্যবিজ্ঞানের ব্যপ্তি ও কাজ করার সুযোগ অনেক বেশি। এ বিষয়ে দেশে গবেষণার প্রচুর সুযোগ ও বরাদ্দ রয়েছে। মৎস্যবিজ্ঞানীরা গবেষণার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ সারাদেশে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। মৎস্য খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য মৎস্যবিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। মৎস্য খাত উদ্যোক্তা তৈরি করছে। বেকারত্ব দূর করতে এ খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। গ্রামীণ অর্থনীতি সচলে ভূমিকা রাখছে।

দেশে মাছের উৎপাদন ৫ দশমিক ৬৫ লাখ মেট্রিক টন উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও যোগ করেন, এক সময় বলা হত ভাতে-মাছে বাঙালি। তারপর একটা সময় বলা হত মাছের আকাল। বর্তমানে মাছের উৎপাদন অনেক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে মৎস্য খাতে উদ্যোক্তা তৈরি হচ্ছে। সরকার এ খাতে স্বল্প সুদে ও সহজ শর্তে ঋণ দিচ্ছে, উদ্যোক্তাদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, দেশীয় প্রজাতির অনেক মাছ বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল। বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট গবেষণার মাধ্যমে ৩৭ প্রজাতির বিলুপ্তপ্রায় মাছ ফিরিয়ে এনেছে। দেশীয় মাছ সংরক্ষণে লাইভ জিন ব্যাংক করা হয়েছে। কোন অঞ্চলে মাছের শূন্যতা দেখা দিলে জিন ব্যাংক থেকে মাছের পোনা সে অঞ্চলে অবমুক্ত করা হবে। ফলে দেশের কোথাও আর মাছের আকাল হবে না। এখন গ্রাম থেকে শহরে সর্বত্র পুষ্টিসম্মত পর্যাপ্ত মাছ পাওয়া যাচ্ছে। রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা ও পৃষ্ঠপোষকতা বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা এগিয়ে আসায় এটা সম্ভব হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হক। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন মৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য প্রদান করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন মনির।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২২ ৫:৩৩ অপরাহ্ন
মিয়ানমার থেকে নাফ নদী সাঁতরে বাংলাদেশে প্রবেশ করলো মহিষের পাল
প্রাণিসম্পদ

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে মিয়ানমার থেকে নাফ নদী সাঁতরে একটি মহিষের পাল প্রবেশ করেছে বাংলাদেশে।

মহিষের পালটিতে ছোট বড় ১৯টি মহিষ রয়েছে।

শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমুরা সীমান্ত দিয়ে মহিষের পালটিকে নাফ নদী সাঁতরে আসতে দেখে টহলরত বিজিবি সদস্যরা। এসময় স্থানীয়দের সহায়তায় মহিষের পালটিকে এক স্থানে একত্রিত করে রাখা হয়।

বিজিবি টেকনাফ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে.কর্নেল শেখ খালিদ মোহাম্মদ ইফতেখার সংবাদের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, খোঁজখবর করেও মহিষগুলোর কোনো মালিক খুঁজে পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, মিয়ানমার থেকে নদী সাঁতরে মহিষের পালটি এইপারে চলে এসেছে। জব্দকৃত মহিষের পালটিকে টেকনাফ শুল্ক গুদামে জমা করা হবে বলেও জানান তিনি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২২ ৪:৫০ অপরাহ্ন
দেশীয় প্রজাতির মাছ এবং শামুক সংরক্ষণে সম্মিলিত প্রচেষ্টা নেয়ার আহ্বান প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী’র
প্রাণিসম্পদ

দেশীয় প্রজাতির মাছ এবং শামুক সংরক্ষণ ও বিস্তারে সম্মিলিত প্রচেষ্টা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

রবিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ-এর থ্রিডি হলে মৎস্য অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন দেশীয় প্রজাতির মাছ এবং শামুক সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্পের কেন্দ্রীয় অবহিতকরণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, দেশীয় প্রজাতির মাছ এবং শামুক আমাদের জন্য খুবই উপযোগী। আমরা এক সময় সামুদ্রিক মাছে অভ্যস্ত ছিলাম না। বিদেশি মাছের চাষাবাদও এখানে হতো না। আমাদের সবচেয়ে সুস্বাদু মাছ ছিল দেশীয় মাছ। সে মাছ নানা ঘটনা প্রবাহে অনেকটা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। আধুনিক শস্য চাষ করতে গিয়ে একদিকে গুরুত্ব দিয়ে অন্যদিকে গুরত্ব দেওয়া হয়নি। ফলে দেশীয় মাছ উৎপাদনের উৎস মূলে আঘাত করা হয়েছে। জলাশয়, পুকুর, নদী ভরাট ও কীটনাশকের অপরিমিত ব্যবহারের কারণে দেশীয় মাছ বিলুপ্ত হওয়ার মত অবস্থায় চলে গেছে। মাছের অভয়াশ্রম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে বর্তমান সরকারের কার্যকর উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং মৎস্য অধিদপ্তর দীর্ঘ কার্যক্রমের মাধ্যমে এ পর্যন্ত প্রায় ৩৭টি বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির দেশীয় মাছ ফিরিয়ে এনেছে।

দেশীয় প্রজাতির মাছ এবং শামুক সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্প অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, দেশীয় মাছ খাবারের চাহিদা মেটায় এবং পুষ্টি ও আমিষের চাহিদা মেটায়। মাছের পাশাপাশি শামুক ও ঝিনুকের নানা প্রকার উপযোগিতা রয়েছে। দেশীয় মাছ এবং শামুকের বিস্তার ও সংরক্ষণে সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালাতে হবে। পাশাপাশি দেশের প্রচলিত ও অপ্রচলিত সব ধরণের মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণেও কাজ করতে হবে।
মৎস্যসম্পদের প্রতি আমরা যত বেশি যত্নশীল হবো ততো বেশি এ খাতের বিকাশ হবে। এ খাত বিকশিত হলে খাবারের চাহিদা পূরণ হবে, আমিষের যোগান হবে। পর্যাপ্ত উৎপাদন হলে মাছ বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব হবে।

দেশীয় প্রজাতির মাছ এবং শামুক সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য এ সময় আহ্বান জানান মন্ত্রী।

মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হকের সভাপতিত্বে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। স্বাগত বক্তব্য প্রদান ও প্রকল্পের কার্যক্রম উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক এস এম আশিকুর রহমান। মন্ত্রণালয় ও মৎস্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, প্রকল্প সংশ্লিষ্ট মৎস্য অধিদপ্তরের জেলা-উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ এবং মৎস্যজীবী প্রতিনিধিগণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২২ ১২:১২ অপরাহ্ন
বাংলাদেশিদের ৫৮ গরু ফেরত দিল বিএসএফ
প্রাণিসম্পদ

রাজশাহী সীমান্ত থেকে ধরে নেয়া বাংলাদেশিদের ৫৮টি গরু ফেরত দিয়েছে বিএসএফ।

শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় বাংলাদেশর খিদিরপুর বিওপি কমান্ডার এবং ভারতের রাজানগর ক্যাম্প কমান্ডারের মধ্যে অনুষ্ঠিত পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে গুরুগুলো ফেরত দেয়া হয়।

পরে ব্যাটালিয়নের অ্যাডজুটেন্ট সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের উপস্থিতিতে মুচলেকা নিয়ে প্রকৃত মালিকদের কাছে গরুগুলো হস্তান্তর করা হয়।

এর আগে, শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে চর খিদিরপুর বিওপির সীমান্তের কাছে বাংলাদেশিদের ৫৮টি গরু ঘাস খেতে খেতে ভারতের ৫০০ গজ অভ্যন্তরে ঢুকে পড়ে। পরে করলে বিএসএফের রাজানগর ক্যাম্পের টহল দল গরুগুলো ধরে নিয়ে যায়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২২ ৭:২৮ পূর্বাহ্ন
রাঙ্গুনিয়ায় ডেইরি ফার্মে আগুন,মারা গেল ১৮ গরু!
প্রাণিসম্পদ

চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় একটি ডেইরি ফার্মে (গরুর খামার) অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় আগুনে পুড়ে ১৮টি গরু মারা গেছে এবং দগ্ধ হয়েছে আরও ১টি গরু।

শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার সরফভাটা ইউনিয়নের সিপাহি পাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

সরফভাটা ইউপি চেয়ারম্যান শেখ ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী জানান, সিপাহী পাড়া সমাজ কল্যাণ সমিতির মালিকানাধীন এই খামারটিতে সন্ধ্যার দিকে আগুন লাগে। আগুনে খামারটি সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। এতে খামারে থাকা ১৮টি গরু পুড়ে মারা গেছে।

সমিতির সদস্য জামাল উদ্দিন জানান, এলাকার ২০ জন যুবক মিলে এই সমিতি গঠন করে খামারটি গড়ে তুলেছেন। হঠাৎ আগুনে তাদের দীর্ঘদিনের সব পরিশ্রম শেষ হয়ে গেছে। পুড়ে যাওয়া গরুর মধ্যে ৬টি বাছুর ছিল।

ফায়ার সার্ভিসের রাঙ্গুনিয়া স্টেশন কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান সুমন জানান, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে আমরা ধারণা করছি। আগুনে একটি ৭০ ফুট লম্বা ও ৩০ ফুট প্রস্থের একটি গরুর খামার পুড়ে গিয়ে খামারের ১৮টি গরু পুড়ে যায়। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২২, ২০২২ ৬:০১ অপরাহ্ন
হাঁসের খোঁয়াড়ে পাওয়া গেল কালো ডিম, এলাকায় সৃষ্টি হয়েছে চাঞ্চল্য
প্রাণিসম্পদ

গতকাল সকালে হাঁসের খোঁয়াড়ে যান গৃহকর্ত্রী তাসলিমা বেগম। কয়েকটি ডিমের মধ্যে চোখে পড়ে ডিম আকৃতির কালো বস্তু। প্রথমে ভয় পেয়ে গেলেও কাছে গিয়ে দেখেন কালো বস্তুটা সত্যি ডিম। প্রথমে এলাকাবাসীর অনেকে বিশ্বাস না করলেও খবর দেওয়া হয়েছিল উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাকে।

আজ বৃহস্পতিবার সকালেও খামারে আরো একটি কালো ডিমের সন্ধান পেয়েছেন তাসলিমা। ডিমটি একই হাঁসের বলে দাবি তার। তাসলিমার দাবি, হাঁসটির বয়স আট মাস। সাদা রঙের এই হাঁসটির প্রথম ডিম এটাই।

ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় জিন্নাগড় ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের আব্দুল মতিনের বাড়িতে পাওয়া যায় এই কালো ডিম। তাসলিমা আব্দুল মতিনের স্ত্রী।

আব্দুল মতিন দাবি করেন, তার স্ত্রী ১১টি দেশি হাঁস পালন করেন। এর মধ্যে আট মাস বয়সী একটি হাঁস এই প্রথম ডিম পাড়ে। সকালে বাড়ির খোঁয়াড় থেকে হাঁস ছাড়তে গেলে কালো রঙের একটি ডিম দেখতে পান। একই অবস্থা বৃহস্পতিবারও ঘটে। বিষয়টি নিয়ে তারাও বেশ চিন্তিত।

চরফ্যাশন উপজেলা উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘বুধবার হাঁসের কালো ডিম দেওয়ার বিষয়টি জানার পর আমরা ওই বাড়িতে গিয়ে এর সত্যতা পেয়েছি। আজও (বৃহস্পতিবার) আরো একটি কালো ডিম দিয়েছে হাঁসটি। তবে সেটি প্রথম দিনের তুলনায় কিছুটা কম কালো। এ ছাড়া ডিমগুলো কিছু দিয়ে আঁচড় দিলে ভেতর থেকে সাধারণ ডিমের কালার বেরিয়ে আসে। তার পরও আমরা বিষয়টি পর্যবেক্ষণে রেখেছি। আরো এক সপ্তাহ দেখার পর এ ডিমগুলো ঢাকায় প্রাণিসম্পদের পরীক্ষাগারে পাঠানো হবে।’

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২১, ২০২২ ৪:৩৯ অপরাহ্ন
গত একযুগে চাষের মাধ্যমে দেশীয় মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৪ গুণ: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
প্রাণিসম্পদ

গত একযুগে চাষের মাধ্যমে দেশীয় মাছের উৎপাদন ৪ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) এর বোর্ড অব গভর্নরস এর ৪১তম সভায় সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট গবেষণার মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৩৭ প্রজাতির বিলুপ্তপ্রায় দেশীয় মাছের প্রজনন কৌশল ও চাষাবাদ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। যার মধ্যে গত এক বছরে ১১ প্রজাতির বিলুপ্তপ্রায় দেশীয় মাছ ফিরিয়ে আনা হয়েছে। দেশীয় মাছ সংরক্ষণে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে লাইভ জিন ব্যাংক। মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে গবেষণা কার্যক্রম অতীতের তুলনায় জোরদার করা হয়েছে। গত ১২ বছরে চাষের মাধ্যমে দেশীয় মাছের উৎপাদন ৪ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ৬৭ হাজার মেট্রিক টন থেকে ২ দশমিক ৬ লাখ মেট্রিক টনে উন্নীত হয়েছে।

মন্ত্রী আরও বলেন, মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের গবেষণালব্ধ ফলাফলের ভিত্তিতে মাঠ পর্যায়ে কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও সরকারের বাস্তবমুখী কার্যক্রম গ্রহণের কারণে দেশে ইলিশের বিস্তৃতি ও উৎপাদন বেড়েছে। গত ১২ বছরে ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে ৮৫ শতাংশ । পাশাপাশি বড় আকারের ইলিশের প্রাপ্যতা আগের তুলনায় ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ইলিশ সংরক্ষণ ও সহনশীল আহরণ নিয়েও গবেষণা চলমান রয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মৎস্য উৎপাদনে অভাবনীয় সাফল্যের মূলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট। দেশের স্বার্থে এ ইনস্টিটিউটের সাথে সম্পৃক্তদের অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে। এ দেশ অনেক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ খাত মৎস্য খাত। এ খাতের সমৃদ্ধির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবিরাম প্রচেষ্টা ও আন্তরিকতা রয়েছে। এ খাতে সরকারের বিভিন্ন রকম অনুদান ও বরাদ্দ রয়েছে।

বিএফআরআই এর বোর্ড অব গভর্নরস এর সদস্য ও সংসদ সদস্য মুহিবুর রহমান মানিক, বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান ও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী, বোর্ড সদস্য ও পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানি সম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য এ কে এম ফজলুল হক, বোর্ড সদস্য সচিব ও বিএফআরআই এর মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ, বোর্ড সদস্য ও মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হক, বোর্ড সদস্য ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. মিয়া সাঈদ হাসান, বিএফআরআই এর পরিচালক (গবেষণা ও পরিকল্পনা) ড. মো. খলিলুর রহমান এবং পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) ড. মো. আনিছুর রহমান সভায় অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop