১:৪৪ অপরাহ্ন

সোমবার, ১৮ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : অগাস্ট ২৬, ২০২২ ৯:৩২ পূর্বাহ্ন
পটিয়ায় খামার ভেঙে গরু লুট করার অভিযোগ
প্রাণিসম্পদ

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ আশিয়া রশিদপুর গ্রামের একটি খামার ভেঙে গরু লুট করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় খামারির স্ত্রী বাদি হয়ে বৃহস্পতিবার (২৫ আগস্ট) সকালে পটিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। শুনানি শেষে মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি)বিচারক বিশ্বশ্বর সিংহ নির্দেশ দেন।

এর আগে বিষয়টি নিয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করার পরও পুলিশ কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় নিরুপায় হয়ে খামারির স্ত্রী খদিজা বেগম বাদি হয়ে আদালতে এ মামলাটি করেন।

জানা গেছে, উপজেলার আশিয়া ইউনিয়নের রশিদপুর গ্রামে শেখ তাহেরের একটি গরুর খামার রয়েছে। ওই খামার নিয়ে একই এলাকার মো. এনামসহ কয়েকজনের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষরা প্রায় সময় রাতের আঁধারে গরুর খামার ও তাদের বাড়িতে ইট-পাটকেল মারতো।

গত ৮ আগস্ট রাত ৯টার দিকে লোহার রড ও লাঠিসোটা নিয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন হামলা করে। এ সময় প্রতিবাদ করতে গেলে খদিজা বেগম ও তার মেয়ে মারজিনা তানজিম মীমকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা চালায়। এক পর্যায়ে লোহার রড দিয়ে তাদের পেটানো হয়। ঘটনার পর সিসিটিভি ক্যামরা, বৈদ্যুতিক মিটার ও এলইডি টিভি ভাঙচুর করে খামার থেকে একটি গরু লুট করে নিয়ে যায়। এতে তাদের ১ লাখ ৮০ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন খদিজা বেগম।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ২৬, ২০২২ ৮:৫৪ পূর্বাহ্ন
ডোমারে এক রাতে কৃষকের পাঁচ গরু চুরি!
প্রাণিসম্পদ

নীলফামারীর ডোমারে রনজিৎ রায় নামে এক কৃষকের বাড়ী থেকে একই রাতে ৫টি অস্টেলিয়ান জাতের বিদেশী গরু চুরি হয়েছে। চুরি যাওয়া গরু গুলোর মধ্যে ৩টি বকনা বাছুর, একটি একমাস বয়সী বাছুর ও একটি দুধ দেওয়া গাভী ছিলো। রনজিৎ রায় উপজেলার মটুকপুর বাবুপাড়া এলাকার মৃত অমুল্য চন্দ্র রায়ের ছেলে।

বুধবার দিনগত রাতে উপজেলার মটুকপুর ইউনিয়নের বাবুপাড়া এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। চোরেরা রনজিৎ রায়ের গোয়াল ঘরের দরজার তালা ভেঙ্গে গরুগুলো চুরি করে নিয়ে যায়।

রনজিৎ চন্দ্র রায় জানান, রাত আনুমানিক সাড়ে তিনটায় আমার প্রতিবেশী ও আত্মীয় যাদব রায় গাড়ীর শব্দ শুনতে পায়। গাড়ীর শব্দে তার ঘুম ভাঙ্গলে বিছানা থেকে উঠে ঘরের বাইরে বের হন এবং নিজ গোয়াল ঘরের দিকে লক্ষ্য দেয়। এতে তিনি দেখতে পায় আমার বাড়ীর মূল গেটটি খোলা ছিলো। তখন তিনি আমাদেরকে ডাকাডাকি করেন। আমি ঘুম থেকে উঠে দেখতে পাই আমার গোয়াল ঘরের দরজা খোলা ও গরুগুলো নেই। গোয়াল ঘরের দরজার তালাটাও চোরেরা নিয়ে গেছে।

তিনি আরো বলেন নিজেকে স্বাবলম্বী করার জন্যে বিদেশী জাতের গরুগুলো কিনেছিলাম। কিন্তু চোরেরা আমার সেই স্বপ্ন ভেঙ্গে চুরমার করে দিলো। বর্তমান গরুগুলোর বাজার মূল্যে ৫ লক্ষাধিক টাকার বেশি হবে বলে জানিয়ে বলেন গরুগুলো উদ্ধার না হলে পরিবার নিয়ে আমাকে পথে বসতে হবে। আমার যতটুকু সম্বল ছিল সেই অর্থ দিয়ে আমি গরুগুলো কিনেছি। ঘটনায় তিনি থানায় বিষয়টি জানিয়েছেন বলে জানান।

ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মাহমুদ উন নবী জানান, গরু চুরির বিষয়টি সত্য, চুরি হওয়া গরুগুলো উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ২৫, ২০২২ ১০:১৫ পূর্বাহ্ন
শরণখোলায় হরিণের গোশত ও চিংড়িসহ নৌকা উদ্ধার
প্রাণ ও প্রকৃতি

পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের বনরক্ষীরা অভিযান চালিয়ে ৭ কেজি হরিণের গোশত ও ২০ কেজি চিংড়িসহ একটি নৌকা উদ্ধার করেছে।

বুধবার শরণখোলা রেঞ্জের ভোলা টহল ফাঁড়ি সংলগ্ন সুন্দরবনের রায় বাঘীনি খাল এলাকা থেকে সেগুলো উদ্ধার করা হয়।

বনবিভাগ সূত্রে জানা যায়, পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের ভোলা টহল ফাঁড়ির এলাকার রায়বাঘীনি খালে অবরোধ অমান্য করে জেলেরা মাছ ধরছে- এমন গোপন সংবাদে ভোলা টহল ফাঁড়ি ইনচার্জ সামানুল কাদিরের নেতৃত্বে বনরক্ষীদের একটি দল ওই এলাকায় অভিযান চালায় ও একটি নৌকা দেখে সিগনাল দিলে চোরা শিকারী ও জেলেরা নৌকাটি ফেলে বনের ভেতরে পালিয়ে যায়। পরে বনরক্ষীরা নৌকায় তল্লাশী চালিয়ে প্রায় ৭ কেজি হরিণের গোশত ও ২০ কেজি চিংড়ি মাছ জব্দ করে। পরে নৌকা, গোশত ও চিংড়ি মাছ শরণখোলা স্টেশনে নিয়ে আসে।

পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা স্টেশন কর্মকর্তা মো: আছাদুজ্জাজামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অবরোধ চলাকালীন সময় নিয়মিত টহল চলছে। তার মধ্যেও চোরা শিকারী ও জেলেরা গোপনে সুন্দরবনে প্রবেশ করে এ অঘটন ঘটাচ্ছে। টহল আরো জোরদার করা হবে।

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ২৪, ২০২২ ৬:০৯ অপরাহ্ন
অসাম্প্রদায়িকতার প্রতিভূ বঙ্গবন্ধু ও তাঁর আদর্শ লালন করতে হবে: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
প্রাণিসম্পদ

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, অসাম্প্রদায়িকতার প্রতিভূ বঙ্গবন্ধু ও তাঁর আদর্শ লালন করতে হবে। স্বাধীনতাবিরোধী ও জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষক জিয়াউর রহমান, এরশাদ এবং খালেদা জিয়ার ধারাবাহিকতায় যারা ছিল তাদের উত্তরসূরিরা দুষ্ট। সে দুষ্টদের দমন করতে হবে। আর এ দেশে শিষ্ট হচ্ছে অসাম্প্রদায়িকতার প্রতিভু বঙ্গবন্ধু ও তাঁর আদর্শ এবং তা বাস্তবায়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত শেখ হাসিনা। তাদের লালন করতে হবে। তাহলেই দুষ্টের দমন ও শিষ্টের লালন হবে।

আজ বুধবার (২৪ আগস্ট) পিরোজপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথি উপলক্ষ্যে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট, পিরোজপুর আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। পিরোজপুর জেলা প্রশাসন এ আয়োজনে সহযোগিতা করেছে।

এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ‘৭১ এর অসুর শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। জিয়াউর রহমান-এরশাদ-খালেদা জিয়া ধারাবাহিকভাবে সাম্প্রদায়িকতার পৃষ্ঠপোষকতা করেছে। তারা স্বাধীনতাবিরোধীদের পৃষ্ঠপোষক। তারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ধ্বংস করার পৃষ্ঠপোষক। তারা যাতে আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে, সেক্ষেত্রে আমাদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।

শ ম রেজাউল করিম আরও বলেন, কোন ধর্মের মৌলিক কথা খারাপ না। সব ধর্মের মৌলিক কথা শান্তির পক্ষে, সম্প্রীতির পক্ষে, কল্যাণের পক্ষে। আমরা মনুষ্যত্বের বিস্তার ঘটাতে চাই, ভালোবাসার বিস্তার ঘটাতে চাই। হিন্দু-মুসলিমের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বৃদ্ধি করতে চাই।

এ সময় তিনি আরও বলেন, সংবিধান অনুযায়ী কেউ সংখ্যালঘু না। দেশে সব ধর্মের মানুষের সমান অধিকার রয়েছে। শেখ হাসিনা রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পর প্রতিষ্ঠা করেছেন সব ধর্মের মানুষ রাষ্ট্রের সমান সুবিধা পাবে।

পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক মোঃ জাহেদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পিরোজপুরের পুলিশ সুপার মোঃ সাইদুর রহমান। পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান এস এম বায়েজিদ হোসেন, পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আখতারুজ্জামান ফুলু, পিরোজপুর জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার গৌতম নারায়ণ রায় চৌধুরী, পিরোজপুর জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোপাল বসুসহ পিরোজপুরের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ২৩, ২০২২ ৭:২০ অপরাহ্ন
পোলট্রি শিল্পকে রক্ষায় ডিমের দাম বেধে দেয়ার দাবি খামারিদের
পোলট্রি

একটি চক্র সিন্ডিকেট করে ডিমের দাম বাড়িয়েছে। অথচ প্রান্তিক খামারিরা ডিমের ন্যায্যমূল্য পান না। তারা বছরের পর বছর লোকসান দেন দাবি খামারিদের। তাদের দাবি,সিন্ডিকেটের হাত থেকে পোলট্রি শিল্পকে রক্ষায় ডিমের দাম বেধে দিতে হবে।

সোমবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে পোলট্রি শিল্পের বর্তমান সংকট শীর্ষক আলোচনাসভায় তারা এসব কথা বলেন। প্রান্তিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোলট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

খামারিরা বলেন, ডিমের দাম বাড়ার কারণে প্রান্তিক খামারিদের জরিমানা করা হচ্ছে। অথচ আগের দিন বাজারে ডিমের ডজন ১২০ টাকা হলে পরের দিনই কীভাবে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা হয়? প্রশ্ন প্রান্তিক খামারিদের।

পরিষদের ঢাকা বিভাগের সভাপতি কামালউদ্দিন নান্নুর সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন,প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ডা. মোসাদ্দেক হোসেন, দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা খামারি আব্দুর রহিম গাজী, শহিদুল হক, এমরান হোসেন, মাহবুব আলম, ফয়েজ আহমেদসহ আরও অনেক।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন পরিষদের সাধারন সম্পাদক খন্দকার মো. মোহসিন।

ডা. মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, প্রান্তিক খামারিরা অসহায়। বর্তমানে পোলট্রি খাদ্যের দাম অনেক বেড়ে গেছে। একটি ডিমের উৎপাদন খরচ পড়ছে সাড়ে ৯ টাকার বেশি। কিন্তু একজন প্রান্তিক খামারি কত টাকায় তার ডিম বিক্রি করছেন। এ খবর কয় জন রাখেন?

বরিশাল থেকে আসা প্রবীণ খামারি আব্দুর রহিম গাজী বলেন, ডিমের দাম বাড়ার কারণে প্রান্তিক খামারিদের জরিমানা করা হচ্ছে। কিন্তু আমরা তো দাম বাড়ানোর সঙ্গে জড়িত না। বর্তমানে অবস্থা এমন হয়েছে যে, আমরা পরিবারের কাছে কোনো সম্মান পাচ্ছি না।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ১৯, ২০২২ ৮:২১ পূর্বাহ্ন
গরুর খাদ্য প্রস্তুত করার আগে যে বিষয়গুলো জানা জরুরি
প্রাণিসম্পদ

আমাদের দেশে এখন অনেকেই বাণিজ্যিকভাবে গরু পালন করছে। গরু পালনের জন্য এর খাবারে প্রতি যত্নবান হতে হবে। গরুকে প্রতিদিন ভালো খাবার না দিলে খামার থেকে বেশি লাভবান হওয়া যাবে না।

গরুর জন্য যেসব খাদ্য উপকরণ স্থানীয় বাজারে সহজে ও সস্তায় পাওয়া যায়, খাদ্য তৈরির সময় সে সকল উপকরণ ব্যবহার করা উচিত। খাদ্য অবশ্যই সুস্বাদু ও সহজ পাচ্য হতে হবে। খাদ্যে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সঠিক মাত্রায় থাকতে হবে। অর্থাৎ খাদ্য সুষম হতে হবে। ময়লা, ছাতাপড়া, দুর্গন্ধ, ধুলাবালি ও ভেজাল ইত্যাদি মুক্ত হতে হবে। ভেজাল মুক্ত বিভিন্ন ধরনের সামগ্রী দিয়ে খাদ্য তৈরি করতে হবে। খাদ্য উপকরণ হঠাৎ করেই পরিবর্তন করা উচিত নয়, পরিবর্তন করা প্রয়োজন হলে দিনে দিনে অল্প অল্প করে পরিবর্তন করতে হবে।

দুগ্ধবতী গাভীর খাদ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে খনিজ পদার্থ থাকতে হবে, খনিজ পদার্থের অভাবে দুধ উৎপাদন হ্রাস পাবে এবং দুধ দেওয়া শেষে গাভী অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়বে। খাদ্য প্রস্তুতের সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন পশুর পেট ভরা না থেকে।

খাদ্য অবশ্যই স ঠিকভাবে তৈরি করতে হবে। যেমন, ছোলা, খেসারি, মাসকালাই, ভুট্টা, গম, খৈল ইত্যাদি মিশ্রণের আগে ভেঙে (আধা ভাঙা) নিতে হবে। আস্ত শস্য দানা অনেক ক্ষেত্রেই পশু হজম করতে পারেন না।

ছোবড়া জাতীয় খাদ্য যেমন, খড়, কাঁচা ঘাস, ইত্যাদি আস্ত না দিয়ে কেটে কেটে ছোট করে খাওয়াতে হবে। এতে যেমন অপচয় কম হবে তেমনি পশুর সুবিধা হবে এবং হজমে সহায়ক হবে। শুকনা খড় কেটে ভিজিয়ে খেতে দিলে গরুর হজম সহজ ও বৃদ্ধি পায়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ১৮, ২০২২ ১০:০৬ অপরাহ্ন
সোনারগাঁওয়ে কবুতর পালনে স্বাবলম্বী হচ্ছে বেকার যুবকরা
প্রাণিসম্পদ

কবুতর একটি সৌখিন পেশা হলে ‍এখন এটি পালনে বাণিজ্যিকভাবেও লাভবান হচ্ছেন অনেকে। বিশেষ করে দেশের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে কবুতর পালনে স্বাবলম্বী হচ্ছেন বেকার যুবকরা। স্থানীয়ভাবে কবুতরের মাংসের ব্যাপক চাহিদা ও দাম ভাল থাকায় প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে কবুতর পালনকারীর সংখ্যা।

জানা যায়,নারায়ণগঞ্জে প্রায় পাঁচ শতাধিক স্থানে ছোট বড় কবুতরের খামার রয়েছে। গিরিবাজ, ফ্লাই, রেইসিং, প্যান্সি, ফিজিউনসহ বিভিন্ন জাতের কবুতরই বেশি পালন করছে এখানকার খামারিরা। ওইসব জাতের কবুতর ১ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা জোড়ায় বিক্রি হয়ে থাকে। যে কারণে ওই জাতের কবুতর বেশি পালন করা হচ্ছে বলে জানান খামারিরা।

খামারি শহিদুর জানান, ২০১৪ সাল থেকে শখের বসে কবুতর পালন শুরু করেন তিনি। বর্তমানে তার খামারে প্রায় ২০০ কবুতর রয়েছে। প্রতি মাসে সেখান থেকে প্রায় ৫০ থেকে ৬০ জোড়া কবুতরের বাচ্চা পান সে। প্রতি জোড়া কবুতর ২ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি করেন শহিদুর।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আহসান হাবিব জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে বেকার যুবকদের কবুতর পালনে উৎসাহিত করা হচ্ছে। এটি একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। এছাড়া কবুতর পালনে শ্রম ও খরচ কম। এসব খামারিদের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সেবা ও পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ১৮, ২০২২ ৪:১০ অপরাহ্ন
বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিদ্রুপাত্মক সমালোচনার কঠোর জবাব দিতে হবে: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
প্রাণিসম্পদ

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিদ্রুপাত্মক সমালোচনার কঠোর জবাব দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

বৃহস্পতিবার (১৮ আগস্ট) রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত আলোচন সভায় মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য একটা ভয়াবহ প্রচেষ্টা দেশের ও দেশের বাইরে চলছে। ১৯৭৫ এর প্রেক্ষাপট রচনা কিছু লোক করেছিল। সে সময় আস্থিতিশীলতা সৃষ্টি, সরকারের বিরুদ্ধে মানুষকে ক্ষ্যাপিয়ে তোলা, অহেতুক বদনাম সৃষ্টি করাসহ ভয়াবহ নৈরাজ্যের একটি অবস্থা দেশের ভিতরে সৃষ্টি করেছিল কিছু মানুষ।

সে মানুষরা নিঃশেষ হয়ে যায়নি। সামরিক শাসকদের গৃহপালিত বিরোধী দলে নেতৃত্ব দেওয়া এসব ব্যক্তিরা এখন বঙ্গবন্ধু কন্যাকে গণতন্ত্রের ছবক দিচ্ছে। তারা রাজনীতিতে পরিত্যক্ত ও উপেক্ষিত ব্যক্তিদের নিয়ে জোট গঠন করে নানাভাবে শিষ্টাচারহীন ভাষা ব্যবহার করছে, যেটা রাজনীতির ভাষা না। এ পরিস্থিতিতে মনেপ্রানে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাস করেন যারা, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যারা বিশ্বাস করেন তাদের ঐক্যের ভিত্তি দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর করা দরকার। মনে রাখতে হবে একজন শেখ হাসিনা থাকার কারণে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ আবার ফিরে এসেছে। একজন শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্ব না থাকলে মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা সম্ভব হতো না। একজন শেখ হাসিনা না থাকলে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দর্প চূর্ণ করে তাদের বিচার করে বিচারের রায় কার্যকর করা সম্ভব হতো না। এজন্য তাঁর হাতকে শক্তিশালী করা জাতীয় শোক দিবসের প্রতিজ্ঞা হওয়া উচিত।

মন্ত্রী যোগ করেন, দীর্ঘ ধারাবাহিক পরিকল্পনায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ‘গো অ্যাহেড’ বলে এগিয়ে যেতে বলেছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার মাস্টারমাইন্ড ছিল জিয়াউর রহমান। তাই বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার তদন্তে জিয়াউর রহমানের নাম আসা উচিত ছিল। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার করা যাবে না এ আইন সংসদে পাস করেছে জিয়াউর রহমান। তাই আইনগতভাবে জিয়াউর রহমানই বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার করতে দেয়নি।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচারের পথ কন্টকাকীর্ণ ছিল উল্লেখ করে শ ম রেজাউল করিম আরও যোগ করেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রে যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত ছিল তাদের বিচারের মুখোমুখি করা হয়নি। সে সময় বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ ব্যক্তিদের বিচার করা হয়নি। বঙ্গবন্ধু হত্যার সুবিধাভোগীদেরও বিচার করা হয়নি। এজন্য বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে খন্ডিত বিচার, অসম্পূর্ণ বিচার। নির্দিষ্ট খুনিদের বিচার হয়েছে কিন্তু ঘটনার সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত অনেকেরই বিচার হয়নি। এখনও সে বিষয়টি সামনে নিয়ে আসা সম্ভব।

তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু অবিনাশী সত্তা। বঙ্গবন্ধু একটি আদর্শ, একটি বিশ্বাস, একটি দর্শন, পথ চলার পাথেয়। বঙ্গবন্ধুর আরোধ্য সাধনা ছিল একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। তিনি তা দিয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধু যা কিছু রেখে গেছেন সেটা ধারণ করেই আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব এবং যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক ড. মো. সাঈদুর রহমান সেলিম প্রমুখ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ১৭, ২০২২ ৮:১২ অপরাহ্ন
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ৪০ তম বিসিএস (লাইভস্টক) ক্যাডারদের ১ম গেট টুগেদার অনুষ্ঠিত
প্রাণিসম্পদ

গত ৩০ মার্চ প্রকাশিত হয় ৪০ তম বিসিএস এর ফলাফল, এতে লাইভস্টক ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন ১৫৫ জন (১২৭ জন ভেটেরিনারিয়ান ও ২৮ জন এনিমেল হাজবেন্ড্রি) । সুপারিশপ্রাপ্ত ক্যাডারদের অংশগ্রহনে প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত হলো গেট টুগেদার । গত ১২ আগস্ট (শুক্রবার) গাজীপুরের গ্রিনটেক রিসোর্টে এই গেট টুগেদারটি অনুষ্ঠিত হয় । Together for a Better Tomorrow – এই থিমে সুপারিশপ্রাপ্তদের মিলনমেলায় পরিনত হয় রিসোর্ট টি, সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত এক আনন্দঘন সময় অতিবাহিত করেন সবাই  ।

 

গেট টুগেদারের শুরুটা হয় সকাল বেলা পরিচিতি পর্বের মাধ্যমে আর শেষ হয় সমাপনী বক্তব্য দিয়ে । এর মাঝে কেক কাটা, গল্প-আড্ডা, কেক কাটা, খেলাধুলা, মধ্যাহ্ন ভোজন, ফটোসেশন, র‍্যাফেল ড্র, সাংস্কুতিক অনুষ্ঠান সবকিছুই ছিল । মূল আকর্ষণ ছিল ড্রোনের সাহায্যে সকলের অংশগ্রহনে LIVESTOCK লেখাটি ছবিতে ফুটিয়ে তোলা ।

অনুষ্ঠানে আগত সুপারিশপ্রাপ্তগন আগামী দিনে সততা ও দক্ষতার মাধ্যমে প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে নিরলস কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন এবং দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান  । প্রথম গেট টুগেদার সম্পর্কে ভেটেরিনারিয়ান ডা. আনোয়ার পারভেজ নিহন বলেন” এটা আমাদের ৪০-তম বিসিএস লাইভস্টক ক্যাডারদের ১ম গেট টুগেদার যেখানে ভিন্ন ভিন্ন ক্যাম্পাস থেকে সবাই এসেছেন। একটি সুন্দর মুহূর্ত পার করলাম যা স্মরনীয় হয়ে থাকবে। স্পন্সরদের ধন্যবাদ জানাই সাপোর্ট দেওয়ার জন্য”।

অনুষ্ঠানটিতে স্পন্সর ছিলেন টেকনো ড্রাগস, এলানকো, এসিআই, রেনেটা, সিনিল ফার্মা, এফএনএফ, এসকেএফ,স্কয়ার, জেনারেল এগ্রো. কেয়ার লি.। অনুষ্ঠানে স্পন্সরকৃত কোম্পানির প্রতিনিধিগণ উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন এবং তাদের সহযোগিতার জন্য স্মারক ক্রেস্ট উপহার দেওয়া হয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ১৬, ২০২২ ২:৫২ অপরাহ্ন
গাভির ওলান ফোলা রোগ প্রতিরোধের উপায়
প্রাণিসম্পদ

বেকারত্ব দূর করতে গাভি পালনের দিকে এখন ঝুঁকছেন অনেকেই। তবে গাভি পালন করতে গিয়ে অনেক খামারি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। এর মধ্যে রয়েছে গাভির ওলান ফোলা রোগ। এটি এক ধরনের মারাত্মক ব্যাধি। ওলান ফোলা রোগ গাভি এবং বাচ্চার জন্য খুবই ক্ষতিকর। বিভিন্ন প্রকার জীবাণু দ্বারা গাভি ওলান ফোলা রোগে আক্রান্ত হতে পারে। দ্রুত উপযুক্ত চিকিৎসার অভাবে গাভির ওলান আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এ রোগ একটি গাভির যে কোনো সময় হতে পারে। তবে বাছুর প্রসবের পরেই গাভি বেশি আক্রান্ত হয়।

গাভির ওলান ফোলা রোগ বিভিন্ন প্রকারের ব্যাকটেরিয়া, ফাংগাস, মাইকোপ্লাজমা ও ভাইরাসের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়। যদি সেডের মেঝে দীর্ঘ সময় স্যাঁতস্যাঁতে ওভেজা থাকে, ওলানের বাঁট দূষিত মেঝের, সংস্পর্শে আসার মাধ্যমে অথবা দুধ দোহনকারীর হাত, দুধ দোহনের যন্ত্রের মাধ্যমে জীবাণু সরাসরি ওলানে সংক্রমণ ঘটাতে পারে।

কারণ গাভি যখন শুইবে তখন তার ওলান দিয়ে জীবাণু ঢুকবে। সেই থেকে ওলান ফুলে যেতে পারে। এজন্য স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে রাখার কোনো বিকল্প নাই। ওলানে বা বাঁটে আঘাতজনিত ক্ষত, ক্ষুরারোগের ফলে সৃষ্ট ক্ষত বা দীর্ঘ সময় ওলানে দুধ জমা থাকলেও এ রোগ হতে পারে। বাঁটের মধ্যে কোনো শলা বা কাঠি প্রবেশ করালেও গাভি এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

গাভির ওলান ফোলা রোগ প্রতিরোধের উপায়
এ রোগে আক্রান্ত হলে গাভির ওলান ফুলে শক্ত ও গরম হয়। লাল বর্ণ হয়ে যায়। কখনও পুঁজের মতো বা রক্ত মিশ্রিত হয়। কখনও কখনও দুধের পরিবর্তে টাটকা রক্ত বের হয়। ওলানে ব্যথা হয়। দুধ কমে যায় এমনকি বন্ধও হয়ে যায়।

তীব্র রোগে ওলান হঠাৎ করে লাল, শক্ত ও ফুলে যাবে। হাত দিয়ে স্পর্শ করলে গরম অনুভূত হবে। ওলানে হাত বা কোনো কিছুর হালকা আঘাত লাগলে প্রচণ্ড ব্যথা থাকে। ওলানের সামনে পানি জমে যায়। গায়ে জ্বর থাকে। পানির মতো দুধ, পুঁজ বা রক্তযুক্ত দুধ বের হয়। ওলানে পচন ধরতে পারে। দুধ কালো কাপড়ে ছাঁকলে জমাট বাঁধা দুধ দেখা যায়। এমন কি বাছুরকেও দুধ দেয় না। দুধের রং লাল বর্ণ হয়ে যায়। দুধের মধ্যে ছানার মতো কিছু জমে থাকতে পারে। গাভির খাদ্য গ্রহণে অরুচি দেখা দেয়। অনেক সময় আক্রান্ত ওলানে গ্যাংগ্রিন হয়ে খসে যায়। গাভীর মৃত্যুও হতে পারে।

খুব দ্রুত রোগ সনাক্ত করে চিকিৎসা প্রদান করতে হবে। অ্যান্টিবায়োটিক প্রদান করতে হবে। এতে জেন্টামাইসিন ও কিটোটিফেন জাতীয় ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। এতে অনেক ভালো ফল পাওয়া যায়। ১২ ঘণ্টার মধ্যে এর চিকিৎসা করতে হবে। এর বেশি দেরি হলে এ রোগের তীব্রতা বৃদ্ধি পাবে। তখন আর চিকিৎসা করে ফেরত পাবে না। অভিজ্ঞ প্রাণিচিকিৎসকের পরামর্শক্রমে যেসব চিকিৎসা ব্যবস্থা নিতে হবে।

চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধের জন্য কাজ করতে হবে। একটি ডেইরি ফার্মে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা নিলে এ রোগ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। বাঁটের স্বাস্থ্যসম্মত ব্যবস্থাপনা অনুসরণ করতে হবে। বাসস্থান উন্নত ও স্বাস্থ্যসম্মত হতে হবে। জীবাণুমুক্ত দুধ দোহন ব্যবস্থা অনুসরণ করতে হবে। ওলান ও বাঁটের স্বাস্থ্য রক্ষাসহ যে কোনো রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

খুব দ্রুত এ রোগ সনাক্ত করতে হবে এবং দ্রুত উন্নত চিকিৎসা সেবা প্রদান করতে হবে। অসুস্থ গাভিকে আলাদা জায়গায় রাখতে হবে। শুষ্ক ও গর্ভবতী গাভিকে স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ ও সেবা দিতে হবে।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop