১২:০৩ অপরাহ্ন

সোমবার, ১৩ মে , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জুলাই ২, ২০২২ ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন
আসছে কোরবানির ঈদ, প্রস্তুত পশুর হাট!
Uncategorized

বুড়িগঙ্গা ও শীতলক্ষ্যা নদী পথে আসতে শুরু করেছে কোরবানির গরু। নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন পশুর হাটে সিরাজগঞ্জ, পাবনা, কুষ্টিয়াসহ বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যাপারিরা আসছেন গরু নিয়ে। ইতোমধ্যে প্রস্তুত হচ্ছে কোরবানির পশুর হাট।

নারায়ণগঞ্জে আসন্ন ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে বসতে শুরু করেছে কোরবানির পশুর হাট। এসব হাটে ইতোমধ্যে বাঁশের খুঁটি বসানো হয়েছে। চলছে ত্রিপল, কাউন্টারসহ অন্যান্য আনুসাঙ্গিক কার্যক্রম।

গতকাল শুক্রবার ফতুল্লা ডিআইটি মাঠ ও বন্দরের নবীগঞ্জ পশুর হাট ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

হাটে হাটে ইতোমধ্যে বসেছে পুলিশের বিশেষ নজরদারি দলের পাহারা। নদীপথেও গরুর ট্রলারে ডাকাতি, চাঁদাবাজি রোধে সক্রিয় রয়েছে নৌপুলিশ।

সিরাজগঞ্জের ব্যাপারী আজগর আলী মুন্সী জানান, আমি আটটি এবং আমাদের সাথের কয়েকজনের একাধিক করে গরু নিয়ে এসেছি হাটে। এখনো হাট বসেছি, খুঁটি বসানো হয়েছে।

এবার গো খাদ্যের দাম বেশি গেছে। বন্যায়ও আমাদের অনেক সমস্যা হয়েছে। গরুর দাম এবার বেশি। এবার লাভ করতে পারবো বলে আশা রাখি। তবে হয়তো তেমন ভালো লাভ নাও হতে পারে।

ফতুল্লা হাটে পাবনা থেকে গরু নিয়ে এসেছেন বশির মিয়া । তিনি জানান, এবার গরুর দাম বেশি হবে । কারণ বন্যার কারণে আমরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত। কষ্ট করে কোরবানির জন্য গরু লালন-পালন করতে হয়েছে।

এছাড়া গো-খাদ্যের দাম বেশি। সব মিলেয়ে একটা ন্যায্য দাম পাওয়ার আশা করি।

এদিকে ঈদুল আযহা উপলক্ষে নৌপথে প্রতি বছরই গরু সন্ত্রাসীদের তৎপরতা বেড়ে যায়। ট্রলার থেকে গরু ছিনিয়ে নিয়ে নিজ নিজ হাটে তোলার অপতৎপরতা শুরু হয়ে। টানাটানি করতে গিয়ে গরুবোঝাই ট্রলারডুবির ঘটনাও আগে অনেকে ঘটেছে। তবে গরু সন্ত্রাসীদের রোধে তৎপর পুলিশ।

জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জায়েদুল আলম জানান, এবার হাটগুলোকে কেন্দ্র করে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ছিনতাই, চাঁদাবাজি রোধ, জাল টাকার বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা থাকবে। পথে পথে গরু আসতে কোনো ধরনের বাধার সৃষ্টি যেন না হয় সেদিকেও বিশেষভাবে বলা হয়েছে নজর রাখতে। কোনো ধরনের অভিযোগ পাওয়া মাত্রই ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এছাড়া কেউ যেকোনো ধরনের নাশকতার চেষ্টা করতে না পারে সেদিকেও আমরা সাদা পোশাকে বিশেষ গোয়েন্দা নজরদারি করছি।

নারায়ণগঞ্জ নৌপুলিশের এসপি মীনা মাহমুদা জানান, একজন ব্যাপারি অনেক কষ্ট করে তার পশু পালন করে বিক্রির জন্য নিয়ে আসেন। তার গরুর রশি ধরে টান দেয়া হবে, তা হবে না। সে যে হাটে ইচ্ছা সেই হাটেই যাবে। তাকে জোর করে কোথাও নামানো যাবেনা।

নৌ পথে ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি রোধে বাড়তি টহল ও নিরাপত্তা জোরদার করেছি। আলাদা বিশেষ বোট ভাড়া করা হয়েছে, বাড়তি তেল দেয়া হচ্ছে। বাড়তি ফোর্স থাকছে নৌ পথে। আশা করি, কোথাও কোনো অভিযোগ থাকবে না, যদি কোনো অভিযোগ পাওয়া যায় বিন্দুমাত্র ছাড় দেয়া হবে না।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ৮, ২০২২ ৩:৪৯ অপরাহ্ন
খুবির এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ছাত্রকে নির্মমভাবে প্রহার করেছে বিপথগামী শিক্ষার্থীরা
Uncategorized

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী মোঃ শাইখ রহমান আবির (১৭০৮২৩) কে অন্যান্য কয়েকটি ডিসিপ্লিনের ১০-১২ জন উশৃঙ্খল, বিপথগামী শিক্ষার্থী, তাদের সহযোগী এবং অজ্ঞাতনামা কয়েকজন মিলে গত ০৪/০৪/২২ তারিখ রাত আনুমানিক ১২.৩০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে ডেকে নিয়ে বিভিন্ন ধাতব অস্ত্র, সাইকেলের রড দিয়ে নির্মমভাবে প্রহার করে।

পরবর্তীতে নিজেদের জিম্মায় রেখে রাতভর নির্যাতন চালায়। ভুক্তভোগী আবিরের কোনো সাধারণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়নি, সঠিক সময়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে দেওয়া হয়নি। আবিরের জীবন এখন সংকটাপন্ন। নির্যাতনের মাত্রা এতটাই ছিল যে আবিরের কিডনি বিকল হওয়ার আশঙ্কা করেছেন চিকিৎসকেরা। মেরুদন্ডে গুরুতর আঘাত চিহ্নিত হয়েছে। আবিরের এক সহপাঠী জানান, “ঐ দিন রাতে আবিরকে কল করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে নিয়ে গিয়ে কয়েকজন উদ্দ্যেশ্য প্রনোদিতভাবে মেরে সারারাত বেধে রাখে।”

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার এবং খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকদের ভাষ্যমতে, হত্যার উদ্দেশ্যই আবিরকে নির্মম নির্যাতন চালানো হয়েছে। আবিরের ক্ষত কিছুটা সারানো গেলেও সে কখনোই সম্পূর্ণভাবে সুস্থ হতে পারবে না।

ঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক বিচার দাবি করেছে উক্ত ডিসিপ্লিন এর সকল শিক্ষক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং এগ্রোটেকনোলজি এলামিনাই এসোসিয়েশন এর সদস্যবৃন্দ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ৩১, ২০২২ ৪:১১ অপরাহ্ন
কৃষি জমির ব্যবহার ও সংরক্ষণে সংসদে বেসরকারি বিল
Uncategorized

দেশের কৃষি জমির যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ করতে সংসদে বেসরকারি আইন পাসের প্রস্তাব সংসদে উঠেছে।

বৃহস্পতিবার (৩১ মার্চ) এ লক্ষ্যে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রওশন আরা মান্নান ‘কৃষি জমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিল-২০২২’ শীর্ষক বেসরকারি বিল সংসদে উত্থাপন করেন। ‘কৃষি জমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিল-২০২২’ শীর্ষক বিলটি সংসদে উত্থাপন করা হলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সেটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য বেসরকারি সদস্যদের বিল ও বেসরকারি সদস্যদের সিদ্ধান্ত প্রস্তাব সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে পাঠান।

মন্ত্রী ছাড়া অন্য সংসদ সদস্যদের বেসরকারি সদস্য বলা হয়। সপ্তাহের বৃহস্পতিবারকে বেসরকারি সদস্য দিবস বলা হয়ে থাকে জাতীয় সংসদে।

কৃষি জমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিলে বলা হয়েছে, আইন কার্যকর হওয়ার পর দেশের সকল কৃষি জমি কৃষি কাজ ব্যতীত অন্য কোনও কাজে ব্যবহার করা যাবে না বা অন্য কোনও কাজের জন্য ভাড়া বা ইজারা বা অন্য কোনোভাবে হস্তান্তর করা যাবে না।

তবে ব্যক্তিগত বসবাসের জন্য ঘর নির্মাণ, কবরস্থান, শ্মশান, অন্যান্য ধর্মীয় সৎকারের স্থান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য এই বিধান প্রযোজ্য হবে না বলে বিলে বলা হয়েছে।

প্রস্তাবিত আইনে কৃষি জমির যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণের জন্য তদারক কমিটি গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। এই কমিটির প্রধান হবেন সংশ্লিষ্ট এলাকার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।

এছাড়া উপজেলার কৃষি, ভূমি, মৎস, শিক্ষা, পরিসংখ্যান, সমবায়, যুব উন্নয়ন, সমাজসেবা, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা এবং সকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এর সদস্য হবেন।

বিলে বলা হয়েছে, কোনও ব্যক্তি এই আইনের কোনও বিধান লঙ্ঘন করলে তিন বছরের জেল অথবা ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

কেউ কৃষি জমিতে শিল্প কারখানা, রাস্তা, আবাসন বা অন্য স্থাপনা নির্মাণ করলে তদারক কমিটি নোটিশ দিয়ে নির্মাণ কাজ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেবে বলে বিলে বলা হয়েছে।

অন্য আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন, নির্মাণ কাজ ভেঙে ফেলার জন্য কোনও ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না বলে প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে। এই আইনের অধীন কৃত অপরাধ আমলযোগ্য হবে বলে বিলে বলা হয়েছে।

উল্লেখ্য, দেশে আবাদি জমির পরিমাণ জনসংখ্যা বৃদ্ধি, শিল্পায়ন, নগরায়ণসহ নানা কারণে কমছে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ১৯৮০ সালে দেশের মোট জমির ৬৫ শতাংশের বেশি ছিল কৃষি জমি। চার দশকের ব্যবধানে ২০১৯ সালে তা নেমে আসে ৫৯ শতাংশে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ১, ২০২২ ১:৫৫ অপরাহ্ন
হাঁসের প্লেগ রোগ হলে প্রতিকারে যা করণীয়
Uncategorized

আমাদের দেশে বেশ আগে থেকেই বাণিজ্যিকভাবে হাঁস পালন করা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাঁস মারা যাচ্ছে। হাঁসের এসব রোগের অন্যতম হচ্ছে প্লেগ। এটি হাঁসের একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ। এ রোগকে ডাক ভাইরাস এন্টারাইটিসও বলা হয়।

১৯২৩ সালে বাউডেট নামে এক বিজ্ঞানী নেদারল্যান্ডে হাঁসের মড়ক হিসেবে চিহ্নিত রোগটি প্রথম আবিষ্কার করেন। বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই হাঁসের প্লেগ রোগ দেখা যায়। প্রাকৃতিক নিয়মেই সব বয়সী গৃহপালিত ও বন্যহাঁস, রাজহংসী এই ভাইরাসের প্রতি সংবেদনশীল।

আক্রান্ত পাখির সংস্পর্শে, দূষিত খাদ্যদ্রব্য ও পানির সাহায্যে সুস্থ পাখিতে এ রোগের ভাইরাস সংক্রমিত হয়। আমাদের দেশে হাট-বাজারে রুগ্ন হাঁস কেনা-বেচার মাধ্যমে এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় এ রোগটি ছড়ায়। আবার কীট-পতঙ্গের মাধ্যমেও এ রোগের জীবাণু সংক্রমিত হতে পারে। তবে ডিমের মাধ্যমে রোগের সংক্রমই হয় না।

প্লেগ রোগের লক্ষণ বোঝার অনেক উপায়:

.আক্রান্ত হাঁসের ক্ষুধা কমে যায়,কিন্তু বারবার পানি পান করে।

.চোখ ও নাক দিয়ে তরল পদার্থ নিঃসৃত হয়।

.আলো দেখলে ভয় পায়।

.চোখের ঝিল্লির প্রদাহের কারণে চোখ বন্ধ করে রাখে।

.ডিম পাড়া হাঁসের ডিম দেয়া কমে যায়। মাথা নিচু করে রাখে।

.চলাফেরায় অসামঞ্জস্যতা দেখা দেয়।

.আক্রান্ত পাখিতে ডায়রিয়া হয়,পাতলা পায়খানা লেজের আশেপাশে লেগে থাকে।

এ রোগে আক্রান্ত হাঁসের হঠাৎ করে মৃত্যু হয়। এ রোগে ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী বয়স্ক হাঁসেরও মৃত্যু ঘটে। মৃত্যুহার ৫ থেকে ১০০% হয়ে থাকে।

চিকিৎসা:চিকিৎসা হিসেবে রোগাক্রান্ত হাঁসের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় পর্যায়ের ব্যাকটিরিয়ার সংক্রামণ থেকে রক্ষা করার জন্য উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন এন্টিবায়োটিক যেমন- এনরোফ্লক্সাসিন, নরফ্লক্সাসিন, সিপ্রোফ্লক্সাসিন ইত্যাদির যেকোনো একটি দিয়ে চিকিৎসা করা যেতে পারে।

ভাইরাসজনিত রোগের কোনো সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। তাই রোগ যাতে না হয় সেজন্য হাঁসকে টিকা দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে ফার্মের হাঁস প্লেগ রোগ থেকে রক্ষা পাবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২৮, ২০২২ ১১:০৩ অপরাহ্ন
চিকিৎসা শেষে বিরল প্রজাতির গন্ধগোকুল অবমুক্ত
Uncategorized

সিলেট বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে  বিরল প্রজাতির একটি গন্ধগোকুল অবমুক্ত করা হয়েছে।গত ১৩ ফেব্রুয়ারি সিলেটের বিশ্বনাথের টুকেরকান্দি গ্রামের এক বসতবাড়ি থেকে প্রাণীটি আটক করা হয়। পরে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাধিকারের সদস্যদের হাতে তুলে দেয়া হয়।

স্থানীয় সূত্র জানায়, গন্ধগোকুল নামে বিলুপ্ত প্রজাতির ওই প্রাণীটি তোয়াব আলীর বাড়ির পাশের জঙ্গলে  দেখতে পাওয়া যায়। এক পর্যায়ে বাড়ির লোকজন এটিকে ধরতে সক্ষম হন। পরে তারা একটি খাঁচায় প্রাণীটিকে বন্দী করে রাখেন।

প্রাধিকারের রেসকিউ সদস্য় আশরাফুল আলম ইমন বলেন, উদ্ধারকৃত প্রাণীটির নাম গন্ধগোকুল ।স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে প্রাণিটির ওপর হামলা চালায়। অসুস্থ থাকায় প্রাণীটি অবমুক্ত করা সম্ভব হয় নি।দীর্ঘ ১৬ দিন চিকিৎসা শেষে প্রাণীটি আজ (২৮ ফেব্রুয়ারি) অবমুক্ত করা হয়।

২৮ ফেব্রুয়ারি  বিকাল ৫ টার দিকে প্রাধিকারের সভাপতি তাজুল ইসলাম মামুন ও সাধারণ সম্পাদক নীলোৎপল দের  উপস্থিতে সিলেট বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে বিরল প্রজাতির গন্ধগোকুলটি অবমক্ত করা হয়। এ সময়  আরও উপস্থিত ছিল প্রাধিকারের সহ-সভাপতি- মোঃ আকিব, আল ইবনে রিফাত ও রেসকিউ সদস্য় তুষার কান্তি।

প্রাধিকারের  সভাপতি তাজুল ইসলাম মামুন বলেন, আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের (আইইউসিএন) বিবেচনায় পৃথিবীর বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় উঠে এসেছে এই প্রাণীটি। বর্তমানে গন্ধগোকুল অরক্ষিত প্রাণী হিসেবে বিবেচিত। পুরোনো গাছ, বন-জঙ্গল কমে যাওয়ায় দিন দিন এদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এরা খাদ্য শৃঙ্খলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ । এরা ইঁদুর ও ফল-ফসলের ক্ষতিকর পোকামাকড় খেয়ে কৃষকের উপকার করে।।খাটাশের বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে এরাই মানুষের বেশি কাছাকাছি থাকে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২০, ২০২২ ১২:১২ অপরাহ্ন
ধেঁয়ে আসছে ক্রান্তীয় বৃষ্টিবলয় জুই -২
Uncategorized

ধেঁয়ে আসছে দেশের দিকে প্রায় শক্তিশালী ক্রান্তীয় বৃষ্টিবলয় জুই -২ এর প্রথম ধাপ। ১ম ধাপে এটি আংশিক বৃষ্টিবলয় হিসেবে আসবে।

সম্ভাব্য তারিখ : ২০ হতে ২২ শে ফেব্রুয়ারি ২০২২ পর্যন্ত।

সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত : খুলনা, ও বরিশাল বিভাগের দক্ষিণ অঞ্চল ও চট্টগ্রাম বিভাগের সকল এলাকা।

সবচেয়ে কম আক্রান্ত : ঢাকা ও সিলেট বিভাগ।

আক্রান্ত নয় : রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ বিভাগ।

জুই – ২ প্রথম ধাপ সৃষ্টির কারন : উত্তর বঙ্গপোসাগরে একটি উচ্চচাপ বলয় সৃষ্টি হচ্ছে, যার প্রভাবে দেশের দক্ষিণ অঞ্চলে জলীয়বাষ্পের প্রবেশ ঘটবে, যা পশ্চিমা জেট বায়ুর সাথে মিলন ঘটিয়ে জুই – ২ প্রথম ধাপ সৃষ্টি করছে।

নোট : আগামী ২০ ও ২১ শে ফেব্রুয়ারি খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক এলাকায় আকস্মিকভাবে বজ্রবৃষ্টি হবার সম্ভাবনা আছে, দমকা হাওয়া সহ, এবং সেইসঙ্গে, সাতক্ষীরা, খুলনা, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা বরিশাল জেলার কিছু এলাকায় শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।২২ শে ফেব্রুয়ারি দেশের মধ্য অঞ্চলে বিক্ষিপ্তভাবে কিছুটা বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। আকাশ আংশিক মেঘলা, হটাৎ পশ্চিমে ঘন কালো মেঘ, তারপর দমকা হাওয়া এরপরপরই বজ্রবৃষ্টি শুরু, কিছুক্ষণ পর আকাশ আবার পরিস্কার, এটাই জুই – ২ প্রথম ধাপের আচারন। 

জুই -২ এর সকল বৃষ্টিবাহি মেঘের গতিপথ থাকবে পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে। জুই – ২ চলাকালীন সময়ে আক্রান্ত স্থানের আকাশ প্রায়ই সময় আংশিক মেঘলা থেকে মেঘাছন্ন থাকবে, তেমন রোদ পাওয়া যাবেনা। জুই -২ চলাকালীন সময়ে শীতের তীব্রতা কম থাকবে কিছুটা। বজ্রপাতের সম্ভাবনা প্রবল।

বৃষ্টির সতর্কতা! ২০ শে ফেব্রুয়ারি দুপুর থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারি রাতের ভেতরে, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, বরগুনা, ঝালকাঠি, ভোলা, নোয়াখালী, ফেণী, কুমিল্লা, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বরিশাল, পটুয়াখালী, ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় ৩০ থেকে ৫০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। গোপালগঞ্জ, মাদারিপুর, যশোর, নড়াইল, নরসিংদী, মুন্সীগঞ্জ ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় ১৫ থেকে ৩০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। ও ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, ফরিদপুর, মাগুরা, রাজবাড়ী, ঢাকা, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, শরিয়তপুর, ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় ১ থেকে ১০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। ও দেশের দু এক স্থানে বিচ্ছিন্নভাবে ছিটেফোঁটা বৃষ্টির কিছুটা সম্ভাবনা আছে।

নোট : প্রাকৃতিক কারনে কোন ক্ষুদ্র স্থানে অতিভারি বৃষ্টি ও একইভাবে মোটেও বৃষ্টি হবেনা এমনটা ঘটা স্বাভাবিক। প্রাকৃতিক কারনে জুই – ২ প্রথম ধাপের শক্তি কিছুটা হ্রাস / বৃদ্ধি ও সময়সূচি কিছুটা পরিবর্তন বা বিলুপ্তি হতে পারে।

নোট : বৃষ্টি বলয় জুই -২ দ্বিতীয় ধাপ আসছে ২৪ তারিখ হতে ২৭ শে ফেব্রুয়ারি এর ভেতরে, যেটা প্রায় পূর্ণাঙ্গ প্রায় শক্তিশালী ক্রান্তীয় বৃষ্টি বলয়, যেটায় সারাদেশে কমবেশি বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।

আপডেট : ১৯ শে ফেব্রুয়ারি রাত ৯ টায়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ৫, ২০২২ ১২:০৯ অপরাহ্ন
নওগাঁয় ধানের দরপতন, বিপাকে চাষিরা
Uncategorized

সরবরাহ বেশি হওযায় হঠাৎই  নওগাঁর হাট-বাজারে কমেছে ধানের দর। দফায় দফায় দাম প‌ড়ে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় চাষিরা। চাষিদের অভিযোগ, অতি মুনাফার আশায় একদল অসাধু ব্যবসায়ী বাজারে সিন্ডিকেট করে ধানের বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে।

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করেই ভোর থেকে বসে নওগাঁর স্বরস‌তিপুর হা‌ট। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ধান নিয়ে হাটে আসেন চাষিরা। হাটে ধানের সরবরাহ আগের থেকে ভালো। সুগন্ধি জা‌তের ধা‌নের দর কিছুটা বাড়‌লেও হঠাৎ ক‌মে‌ছে মোটা ধা‌নের দাম।

ধানের দর কমার তালিকায় আছে আমন স্বর্ণা ও মিনিকেট। সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে মণপ্রতি ৫০-৬০ টাকা। তবে চাষিদের অভিযোগ, সার আর ডিজেলের দাম বৃদ্ধি ও শ্রমিকের মুজরিও বেশি তাই উৎপাদন খরচও বেশি পড়েছে , তাই এই দামে পোষায় না তাদের।

চাষিরা বলেন, ধানের দাম কমে যাওয়ায় আমরা আর্থিকভাবেও ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি।

দাম বাড়লে আমাদের জন্যে ভালো হতো। ধানচাষ করতে সব জিনিসের দাম বেশি। বিপদের মধ্যে আছি আমরা। ধান কীভাবে বিক্রি করব বুঝতে পারছি না।

এদিকে ধা‌নের দাম কমে যাওয়ার কারণ হিসা‌বে ব্যবসায়ীরা দেখা‌চ্ছেন নানা ধরনের অজুহাত । ব্যবসায়ীরা বলেন, রাইস মিলে ধানের চাহিদা কম। ধান কেউ নিতে চাচ্ছে না। ধানের দাম বেশি। কৃষক বলছে দাম কম। কিন্তু যে দামে বিক্রি হচ্ছে তাতেই তো কেউ কিনতে চাচ্ছে না।

নঁওগা জেলা কৃ‌ষি বিভাগ জানায়, গে‌লো আমন মৌসু‌মে জেলায় এক লাখ ৯৫ হাজার হেক্টর জ‌মি থে‌কে সা‌ড়ে ৭ লাখ মে‌ট্রিক টন ধান উৎপাদন হয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ৩, ২০২২ ১০:৩০ অপরাহ্ন
বাণিশান্তায় পরিবেশবান্ধব কৃষি মেলা
Uncategorized

গত ৩০ ডিসেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার খুলনা জেলার দাকোপ উপজেলার বাণিশান্তা ইউনিয়নের ইউনিয়নে উত্তর বাণিশান্তা গ্রামের পরিবেশবান্ধব কৃষি মেলা এর আয়োজন করা হয়েছে ।  উত্তর বাণিশান্তা গ্রামে জনগোষ্ঠীভিত্তিক বীজ ব্যাংক গড়ে তোলা হয়েছে এবং এর সাথে সম্পৃক্ত কৃষকেরা দেশীয় বীজ পরিবেশবান্ধব উপায়ে চাষ করছে ।  দেশীয় বীজ ও পরিবেশবান্ধব কৃষিকাজের সম্প্রসারণ ঘটানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (বেডস্) প্রকল্প সুবিধাভোগী ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সম্পৃক্ততায় এ কৃষি মেলা এর আয়োজন করেন । এ মেলায় প্রকল্প সুবিধাভোগীরা সকলকে দেশীয় বীজ ও পরিবেশবান্ধব কৃষিকাজের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন ।

জাপান ট্রাস্ট ফর গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট (জেটিজিই) এর আর্থিক সহায়তায় বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (বেডস্) ও জাপান এনভায়রনমেন্টাল এডুকেশান ফোরাম (জীফ)-এর আয়োজনে সুন্দরবন উপক‚লীয় এলাকায় স্থানীয় জাতের বীজ সংরক্ষণাগার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কৃষি ও প্রাণবৈচিত্র্য সংরক্ষণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে । এ প্রকল্পের আওতায় এই কার্যক্রমটি সম্পাদন করা হয়েছে । এ মেলায় অংশগ্রহণ করেন প্রকল্পের ৪০ জন সদস্য ও বেডস্ সদস্যবৃন্দ । এ মেরায় প্রায় ১৭৭ জন স্থানীয় জনগোষ্ঠী অংশগ্রগহণ করেন ।

আরো পড়ুনঃ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে নতুন কৃষি সচিব এর শ্রদ্ধা

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ১৬, ২০২১ ৪:০৫ অপরাহ্ন
মুরগির খামারে খাদ্য অপচয় রোধে ৬ করণীয়…
Uncategorized

আমাদের দেশে এখন বেশির ভাগ খামারিরা মুরগির খামারের সাথে জড়িত। আর এই খামার করতে গিয়ে অনেক সমস্যায় পড়েন খামারিরা। এরমধ্যে বেশির ভাগ খামারিরা পড়েন খাদ্য সমস্যায়। নানা কারণে তাদের খামারের খাদ্য অপচয় হচ্ছে। খাদ্য অপচয় রোধ করতে পারলে খামারিরা হবে আরো লাভবান। এই জন্য জানতে হবে খামারের খাদ্য অপচয় কমানোর উপায়।

মুরগির খামারে খাদ্য অপচয় কমিয়ে আনার উপায়:

১। খামারে মুরগিতে কৃমির সংক্রমন বিশেষ করে সোনালি বা কক মুরগির গোলকৃমির কারণে খাবার নষ্ট করতে পারে। এজন্য সময়মতো কৃমিনাশক ওষুধ প্রদান করতে হবে।

২। খামারে খাবারের পাত্র পূর্ণ করে খাবার দিলে খাবার নষ্ট করে ফেলতে পারে। সেজন্য খাদ্যের পাত্র কিছুটা খালি রেখে খাদ্য প্রদান করতে হবে।

৩। মুরগির খামারে প্রয়োজনের তুলনায় কম সংখ্যক খাবার ও পানির পাত্র দিলে মুরগি অনেক সময় খাদ্য নষ্ট করে ফেলে। তাই খামারে মুরগির সংখ্যা অনুযায়ী খাদ্য ও পানির পাত্র দিতে হবে।

৪। খামারে মুরগির খাদ্য হঠাৎ পরিবর্তন করলে মুরগি খাদ্য নষ্ট করতে পারে। সেজন্য খাদ্য পরিবর্তন করলে অল্প অল্প করে খাদ্য পরিবর্তন করতে হবে।

৫। মুরগির খামারে জায়গার তুলনায় বেশী পরিমাণ খাদ্য প্রদান করা হলে মুরগি খাদ্য নষ্ট করে থাকে। এজন্য খামারে জায়গা অনুপাতে খাদ্য প্রদান করতে হবে।

৬। মুরগির খামারে খাবারের পাত্র সঠিক উচ্চতায় স্থাপন না করলে মুরগি খাবার নষ্ট করে ফেলতে পারে। খাদ্যের পাত্র খুব বেশি উচ্চতায় রাখা যাবে না।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ২৯, ২০২১ ৭:২২ অপরাহ্ন
হাবিপ্রবি’তে বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি ছাত্র পরিষদের প্রতিবাদ কর্মসূচি ও মানববন্ধন
Uncategorized

ভেটেরিনারি পেশা সম্পর্কে না জেনে ড: নূর জাহান সরকার উদ্দেশ্যপ্রনোদিত এবং অবমাননাকর মন্তব্যের  প্রতিবাদ কর্মসূচি ও মানববন্ধন করেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদ এবং বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি ছাত্র পরিষদের শিক্ষার্থীবৃন্দ ।

সম্প্রতি ঢাকা চিড়িয়াখানায় দুটি ব্যাঘ্রশাবকের অসুস্থতাজনিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ইন্ডিপেনডেন্ট চ্যানেলের আলোচনায় একজন ভেটেরিনারিয়ানের চিকিৎসা সেবা নিয়ে সাংবাদিক অবান্তর ও ভূল কিছু তথ্য উপস্থাপন করেছেন, যা সংশ্লিষ্ট ভেটেরিনারি ডাক্তার তথা সকল ভেটেরিনারিয়ানগণের জন্য অপমানজনক ও মানহানিকর।সাক্ষাতকারে ড. নূর জাহান সরকারের অশালীন ও বিদ্বেষপ্রসূত মন্তব্য করেছে।

উক্ত মানববন্ধনে সঞ্চালনা করেন,মান্নান, সাকিব,তানজিল,সৈকত,শাহরিয়ার,রাংগা,নূর,মনসুর সহ বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি ছাত্র পরিষদের নেতৃবৃন্দ।উক্ত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখে বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোজাক্কির হোসেন আনন্দ।এ সময় শিক্ষার্থীবৃন্দ  ডঃ নুরজাহান সরকারের তীব্র নিন্দা এবং উক্ত মন্তব্য প্রত্যাহার করার আহবান জানান।পরিশেষে মোজাক্কির হোসেন আনন্দ সকল ভেটেরিনারিয়ানদের এক হয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গরার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে মানবন্ধনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

উল্লেখ্য , গত ১৫ নভেম্বর শাবক দুটিকে খুঁড়িয়ে হাঁটতে দেখার পর, তাদের চিকিৎসার উদ্যোগ নেয় চিড়িয়াখানা মেডিক্যাল বোর্ড। পরে তাদের রক্ত পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষায় রক্তে মাছিবাহিত পরজীবী ধরা পড়লে তাদের চিকিৎসাও শুরু হয়।শাবক দুটির চিকিৎসায় গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক থেকেও একজন চিকিৎসককে যুক্ত করে চিড়িয়াখানার মেডিক্যাল বোর্ড। যে রোগে বাঘ ছানা দুটি আক্রান্ত হয়েছিল, সেটিকে মানব শরীরের ডেঙ্গুর সঙ্গেও তুলনা করেন আবদুল লতিফ।কিন্তু শেষ পর্যন্ত দুর্জয় ও অবন্তিকাকে আর বাঁচানো যায়নি। গত ২১ নভেম্বর মারা যায় দুই শাবকই।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop