উইনমার্ক এগ্রোভেট লিমিটেড এর “বার্ষিক ব্যবসা সম্মেলন-২০২২” অনুষ্ঠিত
Uncategorized
৭:০০ অপরাহ্ন
পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের পাইকারী মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ: ১২/১০/২০২২ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।
ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১১.২০ (খুচরা)
সাদা ডিম=১১.১০ (খুচরা)
ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬৫
সাদা ডিম=১০.৫৫
গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৫০
সাদা ডিম=১০.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৫৬/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
কালবার্ড সাদা=/কেজি
সোনালী মুরগী=২৭০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=২৬-২৭
লেয়ার সাদা=৪০
ব্রয়লার=৪৮-৪৯
ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী) বড়
ডিম=১০.৯০
লাল(বাদামী) মাঝারি ডিম=১০.৬০
চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৫৮/কেজি
কালবার্ড লাল=২৫৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৬৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=২০-২৪
লেয়ার সাদা=৩০-৩৪
ব্রয়লার=৪৫-৪৭
রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.১০
সাদা ডিম=৯.৮০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি
খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬০
সাদা ডিম=
বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
ব্রয়লার মুরগী=১৫০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৭০/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২০
ব্রয়লার=৪৫
ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
ব্রয়লার মুরগী=১৫৩/কেজি
সোনালী মুরগী=২৬৫/২৭০ কেজি
সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=১১.৩০
সাদা ডিম=১১.২০
ব্রয়লার মুরগী=১৫৫/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২০
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৪৫-৪৬
রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.১০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৭৬
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=৫৫
সোনালী হাইব্রিড =৫১
বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৬০
ব্রয়লার মুরগী=১৫৫/কেজি
সোনালী মুরগী =২৬৫/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬২
বাচ্চার দর:-
হাইব্রিড সুপার=৫৫
সোনালী হাইব্রিড =৫১
টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=১০.২৫
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১৫৫/ কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬৫
সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৫০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=২৪০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫৮/কেজি
ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৬৫
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৮৭
ব্রয়লার মুরগী=১৫০/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=২৫
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=৫৫
সোনালী হাইব্রিড =৫১
পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৪০
সাদা ডিম=১০.১০
নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৬০
ব্রয়লার মুরগী=১৫৭/কেজি
কালবার্ড লাল=২৪০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৮০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =১৮
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =৪৬
পিরোজ,পুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.৩০
সাদা ডিম=১০.০০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১১.০০
কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৬০
সাদা ডিম=১০.৩০
ব্রয়লার মুরগী=/ কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
লক্ষীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=১০.৭০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =
কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=১০.৯০
সাদা ডিম=১০.৬০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি
একটি যৌথ উদ্যোগ: বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (বি.পি.কে.আর.জে.পি) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(পিপিবি)।
ভোলার দৌলতখানে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ বিক্রি করার সময় দেড়শ কেজি ইলিশসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ জব্দ করেছেন উপজেলা মৎস্য বিভাগ ও থানা পুলিশ।
গতকাল নিষেধাজ্ঞার প্রথম প্রহরে পৌর শহরের দক্ষিণ মাথার সেলিম চত্বরের মাছবাজারে অভিযান চালান তারা। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি। পরে জব্দ মাছ এতিমখানায় বিতরণ করা হয়েছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মাহাফুজুল হাসনাইন জানান, মা ইলিশ রক্ষায় ৭ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত টানা ২২ দিন মেঘনা নদী ও বঙ্গোপসাগরে সকল প্রকারের মাছ ধরা নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার। এ সময় সারাদেশে ইলিশ মাছ আহরণ, পরিবহন, মজুদ, বাজারজাতকরণ, ক্রয়-বিক্রিয় ও বিনিময় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এ আইন অমান্য করলে কমপক্ষে এক থেকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড অথবা ৫ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হবে। নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে উপজেলার মাছঘাট ও বাজারগুলোতে সচেতনতা সভা, প্রচার-প্রচারণা ও লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও ইলিশ শিকারে না যেতে মসজিদের মাইকে এলাউন্স করে বিষয়টি এলাকাবাসীকে জানানো হয়েছে।
তিনি জানান, বৃহম্পতিবার রাত সাড়ে সাতটায় পৌর শহরের সেলিম চত্বরের মাছবাজারে গিয়ে মাছ ব্যবসায়ীদের সচেতন করা হয়েছে। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ব্যবসায়ীর শুক্রবার নিষেধাজ্ঞার প্রথম প্রহরে জনবহুলস্থানে এসব অবৈধ মাছ বিক্রি করছিল। খবর পেয়ে থানা পুলিশের সহায়তায় মেঘনা নদীর ১৫০ কেজি ইলিশসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ জব্দ করি। আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে ব্যবসায়ীরা সটকে পড়লে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। পরে এসব মাছ রহিমা বেগম এতিমখানায় বিতরণ করা হয়।
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় মাঠে গরু বাঁধতে গিয়ে বজ্রপাতে সবিতা রানী দাস (৩৫) নামে এক গৃহবধূ মারা গেছেন।
সোমবার (২৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার চরবাটা ইউনিয়নের পশ্চিম চরবাটা গ্রামে এ বজ্রপাত ঘটে।
সবিতা রানী পশ্চিম চরবাটা গ্রামেরই পবিত্র দাসের স্ত্রী।
সংশ্লিষ্ট চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেব প্রিয় দাশ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বাড়ি থেকে সামান্য দূরে মাঠে গরু বাঁধতে যান গৃহবধূ সবিতা। ওই সময় হঠাৎ বজ্রপাতের শিকার হয়ে গরুসহ তার মৃত্যু হয়।
আমাদের দেশে মাংসের চাহিদা পূরণে রয়েছে বহু ব্রয়লার খামার। আর এই খামারকে আরো উন্নত করতে খামারিদের জানতে হবে বিভিন্ন উপায়।বিশেষ করে এই গরমে নিতে হবে খামারের আরো বেশি যত্ন।
গরমে ব্রয়লার খামারের তাপমাত্রা যেভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন:
১। খামারে কিছু সময় খাদ্য দেয়া বন্ধ করে দিয়ে ঘরের ছাদ যদি টিন বা টালির হয় সেক্ষেত্রে ছাদে মোটা চটের থলি বিছিয়ে দিয়ে তার উপর কিছুক্ষণ পর পর পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।
২। অতিরিক্ত গরমে মুরগির শরীরে হাল্কাভাবে পিচকারির সাহায্যে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে। এতে মুরগির শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করবে। তবে এ সময় মুরগির খাদ্য প্রদান বন্ধ রাখতে হবে।
৩। ব্রয়লারের খামারের ছাদে চটের বস্তার ব্যবস্থা করা না গেলে তাল বা নারিকেলের সবুজ পাতা কেটে সেগুলো ছাদে বিছিয়ে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে। এর ফলে ব্রয়লার খামারের ছাদ ঠাণ্ডা থাকবে ও খামারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
৪। গরমের সময়ে মুরগির খামারের ভেতরে পানির পাত্রের সংখ্যা বাড়িয়ে দিতে হবে। পাত্রের পানি শেষ হওয়ার সাথে সাথে আবার পানি প্রদান করতে হবে।
৫। প্রচণ্ড গরমের সময়ে খামারের পর্দা তুলে রাখতে হবে। খামারে যাতে সবসময় বাতাস চলাচল করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। আর সম্ভব হলে ফ্যানের সাহায্যে বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে।
বুড়িগঙ্গা ও শীতলক্ষ্যা নদী পথে আসতে শুরু করেছে কোরবানির গরু। নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন পশুর হাটে সিরাজগঞ্জ, পাবনা, কুষ্টিয়াসহ বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যাপারিরা আসছেন গরু নিয়ে। ইতোমধ্যে প্রস্তুত হচ্ছে কোরবানির পশুর হাট।
নারায়ণগঞ্জে আসন্ন ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে বসতে শুরু করেছে কোরবানির পশুর হাট। এসব হাটে ইতোমধ্যে বাঁশের খুঁটি বসানো হয়েছে। চলছে ত্রিপল, কাউন্টারসহ অন্যান্য আনুসাঙ্গিক কার্যক্রম।
গতকাল শুক্রবার ফতুল্লা ডিআইটি মাঠ ও বন্দরের নবীগঞ্জ পশুর হাট ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
হাটে হাটে ইতোমধ্যে বসেছে পুলিশের বিশেষ নজরদারি দলের পাহারা। নদীপথেও গরুর ট্রলারে ডাকাতি, চাঁদাবাজি রোধে সক্রিয় রয়েছে নৌপুলিশ।
সিরাজগঞ্জের ব্যাপারী আজগর আলী মুন্সী জানান, আমি আটটি এবং আমাদের সাথের কয়েকজনের একাধিক করে গরু নিয়ে এসেছি হাটে। এখনো হাট বসেছি, খুঁটি বসানো হয়েছে।
এবার গো খাদ্যের দাম বেশি গেছে। বন্যায়ও আমাদের অনেক সমস্যা হয়েছে। গরুর দাম এবার বেশি। এবার লাভ করতে পারবো বলে আশা রাখি। তবে হয়তো তেমন ভালো লাভ নাও হতে পারে।
ফতুল্লা হাটে পাবনা থেকে গরু নিয়ে এসেছেন বশির মিয়া । তিনি জানান, এবার গরুর দাম বেশি হবে । কারণ বন্যার কারণে আমরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত। কষ্ট করে কোরবানির জন্য গরু লালন-পালন করতে হয়েছে।
এছাড়া গো-খাদ্যের দাম বেশি। সব মিলেয়ে একটা ন্যায্য দাম পাওয়ার আশা করি।
এদিকে ঈদুল আযহা উপলক্ষে নৌপথে প্রতি বছরই গরু সন্ত্রাসীদের তৎপরতা বেড়ে যায়। ট্রলার থেকে গরু ছিনিয়ে নিয়ে নিজ নিজ হাটে তোলার অপতৎপরতা শুরু হয়ে। টানাটানি করতে গিয়ে গরুবোঝাই ট্রলারডুবির ঘটনাও আগে অনেকে ঘটেছে। তবে গরু সন্ত্রাসীদের রোধে তৎপর পুলিশ।
জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জায়েদুল আলম জানান, এবার হাটগুলোকে কেন্দ্র করে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ছিনতাই, চাঁদাবাজি রোধ, জাল টাকার বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা থাকবে। পথে পথে গরু আসতে কোনো ধরনের বাধার সৃষ্টি যেন না হয় সেদিকেও বিশেষভাবে বলা হয়েছে নজর রাখতে। কোনো ধরনের অভিযোগ পাওয়া মাত্রই ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এছাড়া কেউ যেকোনো ধরনের নাশকতার চেষ্টা করতে না পারে সেদিকেও আমরা সাদা পোশাকে বিশেষ গোয়েন্দা নজরদারি করছি।
নারায়ণগঞ্জ নৌপুলিশের এসপি মীনা মাহমুদা জানান, একজন ব্যাপারি অনেক কষ্ট করে তার পশু পালন করে বিক্রির জন্য নিয়ে আসেন। তার গরুর রশি ধরে টান দেয়া হবে, তা হবে না। সে যে হাটে ইচ্ছা সেই হাটেই যাবে। তাকে জোর করে কোথাও নামানো যাবেনা।
নৌ পথে ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি রোধে বাড়তি টহল ও নিরাপত্তা জোরদার করেছি। আলাদা বিশেষ বোট ভাড়া করা হয়েছে, বাড়তি তেল দেয়া হচ্ছে। বাড়তি ফোর্স থাকছে নৌ পথে। আশা করি, কোথাও কোনো অভিযোগ থাকবে না, যদি কোনো অভিযোগ পাওয়া যায় বিন্দুমাত্র ছাড় দেয়া হবে না।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী মোঃ শাইখ রহমান আবির (১৭০৮২৩) কে অন্যান্য কয়েকটি ডিসিপ্লিনের ১০-১২ জন উশৃঙ্খল, বিপথগামী শিক্ষার্থী, তাদের সহযোগী এবং অজ্ঞাতনামা কয়েকজন মিলে গত ০৪/০৪/২২ তারিখ রাত আনুমানিক ১২.৩০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে ডেকে নিয়ে বিভিন্ন ধাতব অস্ত্র, সাইকেলের রড দিয়ে নির্মমভাবে প্রহার করে।
পরবর্তীতে নিজেদের জিম্মায় রেখে রাতভর নির্যাতন চালায়। ভুক্তভোগী আবিরের কোনো সাধারণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়নি, সঠিক সময়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে দেওয়া হয়নি। আবিরের জীবন এখন সংকটাপন্ন। নির্যাতনের মাত্রা এতটাই ছিল যে আবিরের কিডনি বিকল হওয়ার আশঙ্কা করেছেন চিকিৎসকেরা। মেরুদন্ডে গুরুতর আঘাত চিহ্নিত হয়েছে। আবিরের এক সহপাঠী জানান, “ঐ দিন রাতে আবিরকে কল করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে নিয়ে গিয়ে কয়েকজন উদ্দ্যেশ্য প্রনোদিতভাবে মেরে সারারাত বেধে রাখে।”
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার এবং খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকদের ভাষ্যমতে, হত্যার উদ্দেশ্যই আবিরকে নির্মম নির্যাতন চালানো হয়েছে। আবিরের ক্ষত কিছুটা সারানো গেলেও সে কখনোই সম্পূর্ণভাবে সুস্থ হতে পারবে না।
ঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক বিচার দাবি করেছে উক্ত ডিসিপ্লিন এর সকল শিক্ষক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং এগ্রোটেকনোলজি এলামিনাই এসোসিয়েশন এর সদস্যবৃন্দ।
দেশের কৃষি জমির যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ করতে সংসদে বেসরকারি আইন পাসের প্রস্তাব সংসদে উঠেছে।
বৃহস্পতিবার (৩১ মার্চ) এ লক্ষ্যে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রওশন আরা মান্নান ‘কৃষি জমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিল-২০২২’ শীর্ষক বেসরকারি বিল সংসদে উত্থাপন করেন। ‘কৃষি জমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিল-২০২২’ শীর্ষক বিলটি সংসদে উত্থাপন করা হলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সেটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য বেসরকারি সদস্যদের বিল ও বেসরকারি সদস্যদের সিদ্ধান্ত প্রস্তাব সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে পাঠান।
মন্ত্রী ছাড়া অন্য সংসদ সদস্যদের বেসরকারি সদস্য বলা হয়। সপ্তাহের বৃহস্পতিবারকে বেসরকারি সদস্য দিবস বলা হয়ে থাকে জাতীয় সংসদে।
কৃষি জমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিলে বলা হয়েছে, আইন কার্যকর হওয়ার পর দেশের সকল কৃষি জমি কৃষি কাজ ব্যতীত অন্য কোনও কাজে ব্যবহার করা যাবে না বা অন্য কোনও কাজের জন্য ভাড়া বা ইজারা বা অন্য কোনোভাবে হস্তান্তর করা যাবে না।
তবে ব্যক্তিগত বসবাসের জন্য ঘর নির্মাণ, কবরস্থান, শ্মশান, অন্যান্য ধর্মীয় সৎকারের স্থান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য এই বিধান প্রযোজ্য হবে না বলে বিলে বলা হয়েছে।
প্রস্তাবিত আইনে কৃষি জমির যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণের জন্য তদারক কমিটি গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। এই কমিটির প্রধান হবেন সংশ্লিষ্ট এলাকার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
এছাড়া উপজেলার কৃষি, ভূমি, মৎস, শিক্ষা, পরিসংখ্যান, সমবায়, যুব উন্নয়ন, সমাজসেবা, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা এবং সকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এর সদস্য হবেন।
বিলে বলা হয়েছে, কোনও ব্যক্তি এই আইনের কোনও বিধান লঙ্ঘন করলে তিন বছরের জেল অথবা ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
কেউ কৃষি জমিতে শিল্প কারখানা, রাস্তা, আবাসন বা অন্য স্থাপনা নির্মাণ করলে তদারক কমিটি নোটিশ দিয়ে নির্মাণ কাজ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেবে বলে বিলে বলা হয়েছে।
অন্য আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন, নির্মাণ কাজ ভেঙে ফেলার জন্য কোনও ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না বলে প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে। এই আইনের অধীন কৃত অপরাধ আমলযোগ্য হবে বলে বিলে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশে আবাদি জমির পরিমাণ জনসংখ্যা বৃদ্ধি, শিল্পায়ন, নগরায়ণসহ নানা কারণে কমছে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ১৯৮০ সালে দেশের মোট জমির ৬৫ শতাংশের বেশি ছিল কৃষি জমি। চার দশকের ব্যবধানে ২০১৯ সালে তা নেমে আসে ৫৯ শতাংশে।
আমাদের দেশে বেশ আগে থেকেই বাণিজ্যিকভাবে হাঁস পালন করা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাঁস মারা যাচ্ছে। হাঁসের এসব রোগের অন্যতম হচ্ছে প্লেগ। এটি হাঁসের একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ। এ রোগকে ডাক ভাইরাস এন্টারাইটিসও বলা হয়।
১৯২৩ সালে বাউডেট নামে এক বিজ্ঞানী নেদারল্যান্ডে হাঁসের মড়ক হিসেবে চিহ্নিত রোগটি প্রথম আবিষ্কার করেন। বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই হাঁসের প্লেগ রোগ দেখা যায়। প্রাকৃতিক নিয়মেই সব বয়সী গৃহপালিত ও বন্যহাঁস, রাজহংসী এই ভাইরাসের প্রতি সংবেদনশীল।
সিলেট বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে বিরল প্রজাতির একটি গন্ধগোকুল অবমুক্ত করা হয়েছে।গত ১৩ ফেব্রুয়ারি সিলেটের বিশ্বনাথের টুকেরকান্দি গ্রামের এক বসতবাড়ি থেকে প্রাণীটি আটক করা হয়। পরে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাধিকারের সদস্যদের হাতে তুলে দেয়া হয়।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গন্ধগোকুল নামে বিলুপ্ত প্রজাতির ওই প্রাণীটি তোয়াব আলীর বাড়ির পাশের জঙ্গলে দেখতে পাওয়া যায়। এক পর্যায়ে বাড়ির লোকজন এটিকে ধরতে সক্ষম হন। পরে তারা একটি খাঁচায় প্রাণীটিকে বন্দী করে রাখেন।
প্রাধিকারের রেসকিউ সদস্য় আশরাফুল আলম ইমন বলেন, উদ্ধারকৃত প্রাণীটির নাম গন্ধগোকুল ।স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে প্রাণিটির ওপর হামলা চালায়। অসুস্থ থাকায় প্রাণীটি অবমুক্ত করা সম্ভব হয় নি।দীর্ঘ ১৬ দিন চিকিৎসা শেষে প্রাণীটি আজ (২৮ ফেব্রুয়ারি) অবমুক্ত করা হয়।
২৮ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৫ টার দিকে প্রাধিকারের সভাপতি তাজুল ইসলাম মামুন ও সাধারণ সম্পাদক নীলোৎপল দের উপস্থিতে সিলেট বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে বিরল প্রজাতির গন্ধগোকুলটি অবমক্ত করা হয়। এ সময় আরও উপস্থিত ছিল প্রাধিকারের সহ-সভাপতি- মোঃ আকিব, আল ইবনে রিফাত ও রেসকিউ সদস্য় তুষার কান্তি।
প্রাধিকারের সভাপতি তাজুল ইসলাম মামুন বলেন, আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের (আইইউসিএন) বিবেচনায় পৃথিবীর বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় উঠে এসেছে এই প্রাণীটি। বর্তমানে গন্ধগোকুল অরক্ষিত প্রাণী হিসেবে বিবেচিত। পুরোনো গাছ, বন-জঙ্গল কমে যাওয়ায় দিন দিন এদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এরা খাদ্য শৃঙ্খলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ । এরা ইঁদুর ও ফল-ফসলের ক্ষতিকর পোকামাকড় খেয়ে কৃষকের উপকার করে।।খাটাশের বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে এরাই মানুষের বেশি কাছাকাছি থাকে।