৭:৫৬ পূর্বাহ্ন

মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : ডিসেম্বর ১১, ২০২৩ ৩:৪৯ অপরাহ্ন
পলাশবাড়ীতে ভার্মি কম্পোস্ট পরিদর্শন করেন প্রকল্প বাস্তবায়ন ও আইসিটি উইং এর পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ রেজাউল করিম
কৃষি বিভাগ

গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার পৌরসভা ব্লকের উদ্ধুদ্ধকরনের মাধ্যমে স্থাপিত ভার্মি কম্পোস্ট পরিদর্শন করেন কৃষিবিদ মোঃ রেজাউল করিম, পরিচালক, প্রকল্প বাস্তবায়ন ও আইসিটি উইং, কৃ‌ষি সম্প্রসারণ অ‌ধিদপ্তর, খামারবা‌ড়ি, ঢাকা।
গত ৮ ডিসেম্বর/২০২৩ রোজ শুক্রবার গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার পৌরসভা ব্লকে হরিনমারী গ্রামের ভার্মি কম্পোষ্ট পরিদর্শন করেন। ভার্মি কম্পোষ্টটি  পৌরসভা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা  শর্মিলা শারমিন উদ্ধুদ্ধকরনের মাধ্যমে মোছাঃ আয়েশা খাতুনের বাড়ীতে স্থাপন করেন।
পরিচালক মহোদয় ভার্মি কম্পোষ্টটি পরিদর্শনে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং একজন উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও পরিবেশের ভারসাম্য্য রক্ষায় কাজ করার জন্য উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
ভার্মি কম্পোষ্টটি পরিদর্শনের সময় আরো উপস্থিত ছিলেন কৃষিবিদ মোঃ খোরশেদ আলম, উপ প‌রিচালক, ডিএই,গাইবান্ধা,কৃষিবিদ জনাব মোঃ রোস্তম আলী,অতিরিক্ত উপ পরিচালক (উদ্যান), ডিএই,গাইবান্ধা ও কৃষিবিদ ফাতেমা কাওসার মিশু, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, পলাশবাড়ী।
মোছাঃ আযেশা খাতুনের কোন আয়ের উৎস না থাকায় কষ্টে কোন রকম জীবন যাপন করছিলেন। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা,শর্মিলা শারমিনের পরামর্শে ভার্মি কম্পোষ্টের ১০ রিং বসান। ভার্মি কম্পোষ্ট সার বিক্রি ভাল হওয়ায় তিনি রিং সংখ্যা বৃদ্ধি করে ৬০ টিতে উন্নীত করেন। ৬০টি রিং থেকে মাসে  প্রায় ২০০০ কেজি সার উৎপাদন করেন। সার বিক্রি করে তার মাসিক  আয় ২০০০০/- টাকা বলে আয়শা খাতুন জানান।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শর্মিলা শারমিন জানান রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমিয়ে আনা ও ভার্মি কম্পোষ্টের ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য কৃষককে নিযমিত পরামর্শ  ও উদ্বুদ্ধ করে যাচ্ছেন। উদ্ধুদ্ধকরনের মাধ্যমে আয়শা খাতুন একজন নারী উদ্যোক্তা রুপে আর্বিভূত হয়েছেন। কৃষকের কল্যানে সব ধরনের সহযোগিতা করবেন বলে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৫, ২০২৩ ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
ঘরে ঘরে অনাবাদি ও বসতবাড়ীর পতিত জমিতে বস্তায় সবজি চাষ
কৃষি বিভাগ

গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার পৌরসভা ব্লকের ঘরে ঘরে অনাবাদি ও বসতবাড়ীর পতিত জমিতে বস্তায় সবজি চাষ। পলাশবাড়ী পৌরসভা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শর্মিলা শারমিনের পরামর্শে কৃষকের বাড়ীতে অনাবাদি ও পতিত জমিতে  কৃষকরা বস্তায় মাটি ও জৈব সার দিয়ে মরিচ, আদা, লাউ, শশা, ফুলকপি, বাঁধাকপি,বেগুন, ঢেড়শ, রসুন,পেঁয়াজসহ বিভিন্ন সবজির চাষ করছেন।
সরেজমিন কথা হয় উদয় সাগর গ্রামের কৃষক মোঃ নুরুল ইসলামের সাথে। তিনি জানান তার বসত বাড়ীর পতিত জমিতে  উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শর্মিলা শারমিন আপার পরামর্শে ৪০০ টি বস্তায় বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ করেছি এবং ফসল খুব ভাল হয়েছে। আগে না বুঝার কারনে বসতবাড়ীর আঙ্গিনা পতিত ছিল। বস্তায় ভাল ফলন হওয়ায় সারা বছর বস্তায় সবজি চাষ করব। একই গ্রামের কৃষক ইউনুস জানান শর্মিলা আপার পরামর্শে আমিও বস্তায় সবজি চাষ করেছি,খুব ভাল হয়েছে সবজি।
ইতোমধ্যে ব্লকের অনাবাদি ও বসতবাড়ীর পতিত জমিতে বস্তায় সবজি চাষ দেখতে ব্লক পরিদর্শন করেছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, গাইবান্ধা জেলার উপ পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ খোরশেদ আলম,জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার কৃষিবিদ মোঃ আশরাফুল আলম,অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্যান) কৃষিবিদ মোঃ রোস্তম আলী ও পলাশবাড়ী উপজেলার উপজেলা কৃষি অফিসার ফাতেমা কাওসার মিশু।
উপপরিচালক কৃষিবিদ মোঃ খোরশেদ আলম জানান অতিরিক্ত পরিচালক মহোদয়ের নির্দেশনায় গাইবান্ধা জেলার প্রত্যেক উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে নুন্যতম ২৫ টি বাড়ীতে ১০-১৫ টি বস্তায় সবজি চাষের জন্য বলা হয়েছে। সে মোতাবেক গাইবান্ধা জেলায় বস্তায় সবজি চাষ হচ্ছে এবং বেশ সাড়া ফেলেছে।
পৌরসভা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শর্মিলা শারমিন জানান  এ বছর ব্লকে উদ্ধুদ্ধকরণের মাধ্যমে ৬০ জন চাষীর মাধ্যমে বসতবাড়ীর পতিত জমিতে ১৫০০ টি বস্তায় সবজি চাষ করিয়েছি। বস্তায় সবজি চাষ ভাল হওয়ায় আগামীতে সকল বাড়ীতে বস্তায় সবজি চাষ হবে বলে আশা করছেন।
শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৩, ২০২৩ ৯:৫২ পূর্বাহ্ন
অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ এস এম সোহরাব উদ্দিনের পলাশবাড়ীর পৌরসভায় ইফনাফ প্রকল্পের পারিবারিক পুষ্টি বাগান পরিদর্শন
কৃষি বিভাগ

গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার পৌরসভা ব্লকের অনাবাদি পতিত জমি ও বসত বাড়ির আঙ্গিনায় পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপন প্রকল্পে”র বসতবাড়ীতে পারিবারিক পুষ্টি বাগান প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন কৃষিবিদ এস এম সোহরাব উদ্দিন,অতিরিক্ত প‌রিচালক, ঢাকা অঞ্চল, কৃ‌ষি সম্প্রসারণ অ‌ধিদপ্তর, খামারবা‌ড়ি, ঢাকা।
গতকাল শনিবার ২রা ডিসেম্বর ২০২৩ ইং গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার পৌরসভা ব্লকের সুইগ্রামে স্থাপিত পারিবারিক পুষ্টি বাগান পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে তিনি পুষ্টি বাগানের সফল বাস্তবায়ন দেখে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা পুরণে কালিকাপুর মডেলটি উপজেলায় কৃষকের মাঝে সম্প্রসারণের আহবান জানান। পরিদর্শনকালে তার সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন কৃষিবিদ মোঃ আশরাফুল আলম, জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার, ডিএই, গাইবান্ধা, কৃষিবিদ মোছাঃ ফাতেমা কাওসার মিশু, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, কৃষিবিদ মোছাঃ আশিকা জাহান তৈশী, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ও শর্মিলা শারমিন, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা, পৌরসভা ব্লক।
পৌরসভা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শর্মিলা শারমিন জানান এক ইঞ্চি জায়গা যাতে পতিত না থাকে ও পারিবারিক সবজি চাহিদা পুরনে ব্লকে প্রকল্প কর্তৃক প্রদর্শনী ও উদ্বুদ্ধকরনের মাধ্যমে পুষ্টি বাগান স্থাপন করা হচ্ছে যাতে পারিবারিক পুষ্টি চাহিদা পুষ্টি বাগান থেকেই কৃষকরা পুরণ করতে পারে।
শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ২৭, ২০২৩ ২:৩৯ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে শীতকালীন সবজি চাষ কর্মসূচি উদ্বোধন
কৃষি বিভাগ

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রসারণ কেন্দ্র (বাউএক) আয়োজিত গ্রীষ্মকালীন সবজি চাষ কর্মসূচি ২০২৩-২৪ এর উদ্বোধন ২৭ নভেম্বর (সোমবার) সকাল ১১টায় বাউএক চাষি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সবজি চাষিদের মাঝে সবজি বীজ ও চারা বিতরণ করেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী।

বাউএক এর পরিচালক প্রফেসর ড. সোনিয়া সেহেলী এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ গোলাম রাব্বানী, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশিদ, বাউরেসের পরিচালক প্রফেসর ড. মাহফুজা বেগম, প্রক্টর ড. প্রফেসর ড. মোঃ আজহারুল ইসলাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, সবজি চাষীদের কল্যাণেই এখন সারা বছর বাংলাদেশে সবজি পাওয়া যায়। শীতকালীন সবজি চাষ কর্মসূচির উদ্বোধনের লক্ষ্য হচ্ছে বাকৃবির গবেষণা এবং কৃষকের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করা। যেখান থেকে এ কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত কৃষকেরা শিখবেন এবং অন্য কৃষকদের শেখানোর চেষ্টা করবেন। বাড়ির আঙিনায় কোন জমি পতিত না রেখে সবজি চাষ করে নিজের এবং অন্যের উন্নয়ন করবেন।
বাউএক এর অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. এনামুল হক সরকার এর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন কৃষিবিদ মোঃ সাইদুর রহমান। অনুষ্ঠানে কর্মসূচীর সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্যসদস্য ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দসহ অনেক কৃষক-কৃষাণী উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ২৫, ২০২৩ ৮:১৬ অপরাহ্ন
গোপালগঞ্জে ব্রি ধান-১০৩ এর ফসল কর্তন উৎসব
কৃষি বিভাগ

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল ধানের নতুন জাত ‘ব্রি ধান-১০৩’ এর ফসল কর্তন উৎসব ও কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ঘোনাপাড়া গ্রামের কৃষক মো. আরজ আলী খন্দকারের জমিতে উৎপাদিত ব্রি ধান-১০৩ কেটে ফসল কর্তন উৎসব করা হয়। এ উপলেক্ষে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কৃষক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ব্রি’র পরিচালক ড. মো. আব্দুল লতিফ।

ব্রি’র গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ে প্রধান ও সিনিয়র সাইন্টিফিক অফিসার ড. মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কৃষক সমাবেশে ব্রি’র সাইন্টিফিক অফিসার সৃজন চন্দ্র দাস, মো. খালিদ হাসান তারেক, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা পার্বতী বৈরাগী, কৃষক আরজ আলী খন্দকারসহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন।

ব্রি’র পরিচালক ড. মো. আব্দুল লতিফ বলেন, ব্রি ধান-১০৩ এ আধুনিক উফশী ধানের সব বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। ধানের দানা লম্বা ও চিকন। ১ হাজার টি পুষ্ট ধানের ওজন প্রায় ২৩ দশমিক ৭ গ্রাম। এ ধানের প্রোটিন এবং অ্যামাইলোজের পরিমাণ যথাক্রমে ৮ দশমিক ৩ শতাংশ এবং ২৪ শতাংশ। প্রতি হেক্টরে এ জাতটির গড় ফলন ৬ দশমিক ২ টন। উপযুক্ত পরিচর্যা পেলে প্রতি হেক্টরে ৭ দশমিক ৯৮ টন পর্যন্ত ফলন দিতে সক্ষম। এ জাতের গড় জীবনকাল ১৩০ দিন (১২৮-১৩৩ দিন)। গতবছর এ ধানের জাত অবমুক্ত করা হয়েছে। এ বছর কৃষকের মাঠে আমন সৌসুমে এ ধান সবচেয়ে বেশি ফলন দিয়েছে। এ ধান চাষাবাদ করে কৃষক ১ ফসলী জমিকে ২ ফসলী, ও ২ ফসলী জমিকে ৩ ফসলী জমিতে পরিনত করতে পারেন। ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধি করে কৃষক লাভবান হবেন। গোপালগঞ্জে এ জাতের ধান হেক্টরে ৬ টনের ওপরে ফলন দিয়েছে বলে ওই কর্মকর্তা জানান। কৃষক সমাবেশে গোপালগঞ্জ সদর, টুঙ্গিপাড়া ও বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট উপজেলার শতাধিক কৃষক এবং কৃষাণী অংশ নেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ২০, ২০২৩ ৯:২২ পূর্বাহ্ন
গোপালগঞ্জে রবি ফসলে প্রণোদনার বীজ-সার পেয়েছেন ১৩ হাজার ৬৬০ কৃষক
কৃষি বিভাগ

টুঙ্গিপাড়া জেলায় ৯টি রবি ফসলে বিনামূল্যে প্রণোদনার বীজ-সার পেয়েছেন ১৩ হাজার ৬৬০ জন কৃষক। প্রণোদনার বীজ-সার পেয়ে জেলার ৫ উপজেলার কৃষক গম, ভুট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী, চিনাবাদাম, শীতকালীন পেঁয়াজ, মুগ, মসুর ও খেসারি ফসলের চাষাবাদ শুরু করেছেন।
প্রণোদনার বীজ-সার দিয়ে কৃষক ১৩ হাজার ৬৬০ বিঘা জমিতে ৯টি ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি করবেন।

এরমেধ্য ৩ হাজার বিঘা জমিতে গম, ৬ হাজার ২০০ বিঘা জমিতে সরিষা, ৭৪০ বিঘা জমিতে ভুট্টা, ৫৬০ বিঘা জমিতে সূর্যমুখী, ৬৮০ বিঘা জমিতে চিনাবাদাম, ৯৬০ বিঘা জমিতে মুগ, ৫০০ বিঘা জমিতে খেসারি, ৫২০ বিঘা জমিতে শীতকালীন পেঁয়াজ, ৫০০ বিঘা জমিতে মসুর আবাদ হচ্ছে ।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আ. কাদের সরদার বলেন, ৬০ হাজার কেজি গম বীজ, ৬ হাজার ২০০ কেজি সরিষা বীজ, ১ হাজার ৪০০ কেজি ভুট্টা বীজ, ৫৬০ কেজি সূর্যমুখী বীজ, ৬ হাজার ৮০০ কেজি চিনাবাদাম বীজ, ৪ হাজার ৮০০ কেজি মুগ বীজ, ৪ হাজার কেজি খেসারি বীজ, ৫২০ কেজি শীতকালীন পেঁয়াজ ও ৫০০ কেজি মসুর বীজ বিনামূল্যে বিতরণের জন্য বরাদ্দ পাওয়া যায়।
সেই সাথে ১ লাখ ৪৪ হাজার কেজি ডিএপি ও ১ লাখ ২৩ হাজার ৪০০ কেজি এমওপি সার প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বিনামূল্যে কৃষকদের মাঝে বিতরণের জন্য বরাদ্দ আসে।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর এ বরাদ্দ পাওয়া গেছে। উপজেলা কৃষি অফিসগুলো কৃষকদের তালিকা প্রস্তুত করে। সার-বীজ মনিটরিং কমিটির সভা শেষে উপজেলায় পর্যায়ে এসব সার-বীজ বিতরণ করা হয়।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাফরোজা আক্তার বলেন, ক্ষেত থেকে আমন ধান কাটা শেষ পের্যায়ে রয়েছে। কৃষক এখন কোন-কোন মাঠে রবি শস্য আবাদ শুরু করেছেন। ইতিমধ্যে কৃষকের মাঝে প্রণোদনার গম, ভুট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী, চিনাবাদাম, শীতকালীন পেঁয়াজ, মুগ, মসুর ও খেসারি ফসলের বীজ-সার বিতরণ সম্পন্ন হয়েছে। গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ৩ হাজার ২০০ জন কৃষক ৯টি ফসলে প্রণোদনার বীজ-সার পেয়েছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির অতিরিক্ত উপ-পরিচালক সঞ্জয় কুন্ডু বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় রবি মৌসুমে গম, ভুট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী, চিনাবাদাম, শীতকালীন পেঁয়াজ, মুগ, মসুর ও খেসারি ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার বীজ-সার বরাদ্দ দিয়েছে। ইতিমধ্যে আমরা বীজ-সার বিতরণ সম্পন্ন করেছি। সরকারি বিধিমালা আনুযায়ী প্রান্তিক কৃষকদের হাতে প্রণোদনার বীজ-সার দ্রুত পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। টুঙ্গিপাড়া উপজেলার কুশলী গ্রামের কৃষক শামসুল আলম বলেন, প্রণোদনার বীজ-সার পেয়েছি। এ বীজ সার দিয়ে আমি ১ বিঘা জমিতে শীতকালীন পেঁয়াজ আবাদ করেছি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ৯, ২০২৩ ১০:১৯ পূর্বাহ্ন
বরিশাল নগরীতে কৃষকদের প্রণোদনা কর্মসূচি উদ্বোধন
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশাল নগরীতে কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচি উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার খামারবাড়ির চত্বরে এই কর্মসূচি উদ্বোধন করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. শওকত ওসমান। মেট্টেপলিটন কৃষি অফিস আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিএই বরিশালের উপপরিচালক মো. মুরাদুল হাসান।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার মোসাম্মৎ মরিয়ম, তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের মনিটরিং অফিসার রথীন্দ্রনাথ বিশ্বাস, আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাটবীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্পের মনিটরিং অফিসার মো. তাজুল ইসলাম, আঞ্চলিক কৃষি তথ্য অফিসার মো. শাহাদাত হোসেন, অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) মো. রেজাউল হাসান, অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) মো. মুসা ইবনে সাঈদ, অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্যান) মো. শহিদুল ইসলাম, মেট্টোপলিটন কৃষি অফিসার জয়ন্তি এদবর প্রমুখ, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক প্রমুখ।

মেট্টোপলিটন কৃষি অফিসার জানান, রবি মৌসুমের এই কর্মসূচির আওতায় মেট্টেপলিটন এলাকার ৫ শত ২০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষির প্রত্যেককে এক বিঘা জমির জন্য একটি ফসলের প্রয়োজনীয় উন্নতমানের বীজ ও রাসায়নিক সার বিনামূল্যে দেয়া হবে। ফসলগুলো হলো: গম, ভূট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী, মুগ, মসুর এবং খেসারি। গমের জন্য ২০ কেজি বীজ এবং ১০ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার, ভূট্টার জন্য ২ কেজি বীজ এবং ২০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার, সরিষার জন্য ১ কেজি বীজ এবং ১০ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার, সূর্যমুখীর জন্য ১ কেজি বীজ এবং ১০ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার, মুগের জন্য ৫ কেজি বীজ এবং ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার, মসুরের জন্য ৫ কেজি বীজ এবং ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার আর খেসারির জন্য রয়েছে ৮ কেজি বীজ এবং ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার। অনুষ্ঠানে শতাধিক কৃষক উপস্থিত ছিলেন।

 

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ৯, ২০২৩ ৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
ভোলায় প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে বীজ ও সার বিতরণ
কৃষি বিভাগ

ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলায় তিন হাজার ৮৫০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মধ্যে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার বেলা ১১ টায় উপজেলার বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল মিলনায়তনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও দৌলতখান উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে স্থানীয় সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুল উপকারভোগি কৃষকদের হাতে এসব বীজ ও সার তুলে দেন।

অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পাঠান মো. সাইদুজ্জামানের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন দৌলতখান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম খান, দৌলতখান পৌরসভার মেয়র জাকির হোসেন তালুকদার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ারা সিদ্দিকা, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আইনুন নাহার বিনু।

আয়োজকরা জানান, উপজেলায় তিনহাজার ৮৫০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মধ্যে বিনামূল্যে গম, ভুট্টা, সয়াবিন, সরিষা, সূর্যমুখী, চিনাবাদাম, মুগ ও খেসারির বীজ এবং এমওপি-ডিএপি সার প্রদান করা হয়েছে। প্রত্যেক কৃষককে একবিঘা জমির অনুকূলে এসব বীজ-সার প্রদান করা হয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ৭, ২০২৩ ৩:০৭ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে আমন বীজ ধান কর্তন-২০২৩ উদ্বোধন
কৃষি বিভাগ

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের খামার ব্যবস্থাপনা শাখার উদ্যোগে আমন বীজ ধান কর্তন উদ্বোধন করা হয়। মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর ২০২৩) সকালে আমন বীজ ধান কর্তন-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত মাঠ দিবস অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে আমন বীজ ধান কর্তন উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী ।
বাকৃবি খামার ব্যবস্থাপনা শাখার আয়োজনে প্রধান খামার তত্ত্বাবধায়ক প্রফেসর ড. মোঃ রমিজ উদ্দিন-এর সভাপতিত্বে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ হারুন অর রশিদ, উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা কমিটির কো-অর্ডিনেটর প্রফেসর ড. আবু হাদী নূর আলী খান, বাউরেস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মাহফুজা বেগম, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ, ট্রেজারার মোঃ রাকিব উদ্দিন, এডিশনাল রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মোঃ হেলাল উদ্দীন, উপ-প্রধান খামার তত্ত¡াবধায়ক কৃষিবিদ মোঃ জিয়াউর রহমান, জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু প্রমুখ । প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন বাকৃবির খামার ব্যবস্থাপনা শাখা , গুণগত ও মান সম্পন্ন বীজ উৎপাদন করে জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে এবং ইতোমধ্যে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছে। এধারা অব্যাহত রাখতে এ শাখার সকলকে বীজ উৎপাদনে আরও দায়িত্বশীল ও যত্নবান হতে হবে। এতে করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুখ্যাতি আরও বৃদ্ধি পাবে ।

উপ-প্রধান খামার তত্ত্বাবধায়ক কৃষিবিদ মোঃ জিয়াউর রহমান বলেন, বর্তমানে খামার ব্যবস্থাপনা শাখার অধীনে ২১৫.১১ একর জমি রয়েছে। প্রধান খামার ততত্ত্বাবধায়কের অধীনে খামার ব্যবস্থাপনা শাখার কার্যক্রম ৩টি ব্লকের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে থাকে। খরিফ এবং রবি মৌসুমে আমন, বোরো ও গম বীজসহ অন্যান্য ফসল উৎপাদিত হয়ে থাকে। খামারের ১নং ব্লকে ১২০.০৮ একর জমি, ২নং ব্লকে ২৩.০৭ একর এবং ৩নং ব্লকে ২৮.৯০ একর জমি চাষ করা হয়ে থাকে। বিএডিসি ও বিনার সাথে চুক্তি মোতাবেক তাদের তত্তাবধানে বর্তমানে কৃষি খামারে আমন, বোরো ও আউশ মৌসুমে প্রায় ৫০০ (পাঁচশত) টন বিভিন্ন জাতের উচ্চ ফলনশীল ধানের বীজ উৎপাদন করা হয়। এসব জাতের মধ্যে রয়েছে আমন ধান- ব্রি ধান৩২,৩৪,৩৯,৪৯,৭১,৭৫,৯৩,বিনা ধান-৭,১১,১৬,১৭,২০,২১,২৩ বিনাশাইল-১০, গুটিস্বর্ণ-৫ বোরো ধান- ব্রি ধান২৮, ব্রি ধান২৯, ব্রি ধান৮৪, ব্রি ধান৫৮, ব্রি ধান৯২, ব্রি ধান৯৬, বাউ ধান-৩, ব্রি ধান১০০। উন্নত জাতের বীজ বিএডিসির মাধ্যমে সারা দেশের মোট বীজের চাহিদার অনেকাংশই পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে। এতে যেমন দেশের কৃষক ও কৃষি উপকৃত হচ্ছে, পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের আভ্যন্তরীন আয়ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে কালোজিরা, সুগন্ধি জাতের বিভিন্ন ধান ও শাক-সবজি উৎপাদনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় বৃদ্ধি করা হয়। বর্তমানে বিনার সাথেও বীজ উৎপাদনের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। বীজ উৎপাদনের মাধ্যম খামার ব্যবস্থাপনা শাখা জাতীয় পর্যায়ে জিডিপিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ৫, ২০২৩ ১১:০৫ পূর্বাহ্ন
পলাশবাড়ী পৌরসভায় বেগুনি ফুলে ভরে উঠেছে শিমের জাংলা
কৃষি বিভাগ

গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী পৌরসভায় এ বছর শিমের চাষ বেড়েছে। শিম চাষে সার, কীটনাশক ও অন্যান্য খরচ অন্য সবজি চাষের তুলনায় কম হলেও লাভ অধিক।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার পৌরসভা ব্লকের উদয় সাগর মাঠে ইসমাঈল হোসেন শিমের খেত পরিচর্যা করছেন। ৮০০০ টাকা খরচ করে ২৫ শতক জমিতে শিমের চাষ করেছেন তিনি। তাঁর খেতের শিম গাছের (লতা) ডগা ফুলে ফুলে ছেয়ে গেছে। আবার ডগার গোড়ায় ছোট ছোট শিমও ধরেছে। আশা করছেন এবার ২৫০০০ টাকা খরচ বাদে লাভ করতে পারবেন। তিনি আরও জানান উপসহকারী কৃষি অফিসার শর্মিলা শারমিন আপার পরামর্শে শিম চাষ করেছি এবং নিযমিত রোগ বালাই সম্পর্কে পরামর্শ দেন।
এ বিষয়ে একই গ্রামের মজিদের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমিও ঝাংলায় গতবার শিম চাষ করেছি,ভাল লাভ পেয়েছি তাই এবারও শিমচাষ করেছি। শিম গাছে ফুল ধরেছে। শিমের দাম এখন ভালো, কিছুদিনের মধ্যে বাজারে শিম বিক্রি করতে পারলে আশা করছি ভালো লাভ হবে।
পৌরসভা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শর্মিলা শারমিন বলেন, এ বছর ২০ হেক্টর জমিতে শিম,লাউ,
শশা,করলা,ফুলকপি,বাঁধাকপি,টমেটো, বেগুন,লাল শাকসহ বিভিন্ন রকমের সবজির চাষ হয়েছে। তার মধ্যে ৫ হেক্টর জমিতে শিম চাষ হয়েছে। সব ধরনের ফসলের পাশাপাশি সবজি চাষিদের কারিগরি নিয়মিত পরামর্শ ও সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছি।
শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop