প্রাণিসম্পদ অফিসের পিয়নই যখন পশু চিকিৎসক!
প্রাণিসম্পদ
পিয়ন হয়ে করেন ডাক্তারি কাজ। শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসে চিকিৎসক না হয়েও করছেন পশুর চিকিৎসা। আবার নিয়ম না মেনে দেয়া হচ্ছে পশু জাবাইয়ের ছাড়পত্র।
আইনে আছে পশু জবাইয়ের আগে স্থানীয় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র লাগবে। কিন্তু শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলায় পশু জবাই হচ্ছে পরীক্ষা ছাড়াই।
অভিযোগ রয়েছে, কোনো প্রকার পরীক্ষা ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে কসাইদের ব্লাংক ছাড়পত্র সরবরাহ করছে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কয়েকজন কর্মচারী এ কাজে নেয়া হয় অর্থও।
এছাড়া, কোনো প্রশিক্ষণ ছাড়াই বিভিন্ন খামারে গিয়ে পশুর চিকিৎসা দিচ্ছেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অফিস পিয়ন মেহেদি হাসান।
পিয়ন মেহেদির দাবি, তিনি প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কথায় কাজ করেন। আর পশু জবাইয়ের ছাড়পত্রের বিষয়ে কিছু না জানার দাবি প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার।
জেলা প্রাণিসম্পদক কর্মকর্তার দাবি, অনিয়ম ও অর্থ লেনদের বিষয়ে তদন্ত চলছে। ঝিনাইগাতী বাজারে প্রতি মাসে পশু জবাই হয় ৭০টিরও বেশি।
সূত্র : চ্যানেল২৪