৯:১৮ অপরাহ্ন

রবিবার, ২২ ডিসেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • সব ধরনের ভ্যাকসিন ফ্রিসহ আট দফা দাবি বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন’র
ads
প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২২ ২:৩০ অপরাহ্ন
সব ধরনের ভ্যাকসিন ফ্রিসহ আট দফা দাবি বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন’র
পোলট্রি

পোল্ট্রি খামারিদের জন্য সব ধরনের ভ্যাকসিন ফ্রি সরবরাহ করা ও সেবার মান বাড়ানোসহ আট দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন।

রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এসব দাবি জানান বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. ইলিয়াস খন্দকার।

পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের অন্যান্য দাবিগুলো হলো, প্রান্তিক ছোট বড় নতুন পুরাতন খামারিদের জন্য প্রাণিসম্পদ নিবন্ধন, বিজ্ঞান ভিত্তিক পোল্ট্রি ট্রেনিং ও ট্রেড লাইসেন্স সহজ করা; প্রান্তিক উদ্যোক্তাদের সহজ শর্তে জামানত বিহীন যেকোনো ব্যাংক থেকে এক হাজার ব্রয়লার সোনালী, কালার বার্ড মুরগি পালনকারী খামারিদের ৩ লাখ টাকা ও এক হাজার ডিমের মুরগির খামারিদের জন্য ১০ লাখ টাকা লোনের ব্যবস্থা করা; খামার বন্ধ হওয়ার কারণে প্রাণিসম্পদের দায়িত্বপ্রাপ্ত জেলা উপজেলা কর্মকর্তাদের তদারকি করে এবং জবাবদিহির আওতায় আনা; সবসময়ের জন্য বাজার মনিটরিং করে সিন্ডিকেটমুক্ত বাজার ব্যবস্থাপনা তৈরি করা; ডিম রক্ষণাবেক্ষণ কোল্ড স্টোরেজ করতে হবে, যাতে করে খামারিদের ক্ষতির সম্মুখীন হতে না হয়; কৃষি অধিদপ্তরের মাধ্যমে সব জেলায় বিপণি বিভাগ করতে হবে যাতে খামারিরা উৎপাদিত পণ্য ন্যায্য মূল্যে সিন্ডিকেটমুক্ত বিক্রি করতে পারে এবং বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনকে সব খামারিকে বিমার আওতায় আনার অনুমতি প্রদান করা।

বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার বলেন, পোল্ট্রি সেক্টর বাংলাদেশের একটি ২য় বৃহত্তম কর্মসংস্থান খাত। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ খাতে ৪০-৫০ লাখ লোক জড়িত। কিন্তু বর্তমানে এ খাতের প্রতিটি মানুষের এক আতঙ্কের মধ্য দিয়ে দিন কাটছে।
বলেন, ঢাকার বাজারের ওপর ভিত্তি করে স্থানীয় আড়তদাররা চাহিদার ভিত্তিতে বাজার মূল্য নির্ধারণ করে থাকেন। এখানে খামারিদের কোনো হাত নেই। বাজার মূল্য নির্ধারণের সময় ডিম/ব্রয়লারের উৎপাদন খরচের প্রতি কোনোরূপ লক্ষ্য করা হয় না।

তিনি আরও বলেন,বাজার মূল্য নির্ধারণের ব্যাপারে বাংলাদেশের কিছু করপোরেট কোম্পানি ও বিদেশি কিছু মাল্টি-ন্যাশনাল কোম্পানি কমার্শিয়াল ফার্মিংয়ে আসায় বাজারটি তাদের হাতে চলে গেছে। কারণ মোট উৎপাদনের প্রায় ৪০ শতাংশ তাদের হাতে। তারা চাইছে ক্ষুদ্র এ প্রান্তিক খামারিগুলো ঝরে গেলে তারা বাজারটি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে বলে জানান তিনি।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop