দেশীয় গরু দিয়েই নিয়ন্ত্রণে আসবে মাংসের দাম
প্রাণিসম্পদ
দেশের অভ্যন্তরীণ এমন কিছু বিষয় আছে, যেগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ ও নজর দিলে গরুর মাংসের দাম ২০ শতাংশ কমানো সম্ভব। এতে বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫৫০ থেকে ৫৮০ টাকায় পাওয়া যাবে।
সেক্ষেত্রে যে বিষয়গুলোর ওপর নজর দিতে হবে
১. গরুর খামারের বিদ্যুৎ বিল আদায় করতে হবে কৃষির সমান হারে, বাণিজ্যিক খাত হিসাবে নয়। কারণ, খামার করা আসলে কৃষিকাজ।
২. সরকারের প্রাণিসম্পদ নীতিমালা খামারিবান্ধব নয়। এ কারণে বড় বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। যাঁরা বড় বিনিয়োগ করেছেন, তাঁরাও সুবিধা করতে পারছেন না।
বিশ্বে অধিক মাংস উৎপাদনকারী গবাদিপশুর জাত, যেমন: আমেরিকান ব্রাহমা, দক্ষিণ আফ্রিকার বয়ার গোট, দুম্বা দেশে আনার অনুমতি নেই। দেশীয় জাত অথবা সংকর জাতের গরু দিনে ২০০ থেকে ২৫০ গ্রাম পর্যন্ত ওজনে বাড়ে।
অন্যদিকে, ব্রাহমা জাতের গরুর ওজন বাড়ে প্রতিদিন ১ হাজার গ্রামের বেশি। দেশীয় ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের ওজন দৈনিক ৩০ থেকে ৫০ গ্রাম করে বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকার বয়ার বাড়ে দিনে ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম। ফলে মাংস উৎপাদনের ব্যয় অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে অনেক বেশি।
আমদানি করতে না দেওয়ার কারণ হিসেবে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর থেকে বলা হয়, দেশীয় জাত নষ্ট হয়ে যেতে পারে, তাদের সেই আশঙ্কা রয়েছে। অধিক মাংসের জাত দেশে আনা হলে দুধ উৎপাদন ব্যা…