৩:৫৫ পূর্বাহ্ন

শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : ডিসেম্বর ৮, ২০২১ ১২:২৪ অপরাহ্ন
সরিষাবাড়ীতে মধু আহরণে ব্যস্ত মৌয়ালরা
এগ্রিবিজনেস

শীতের সোনাঝরা রোদে মাঠজুড়ে যেন ঝিকিমিকি করছে হলুদ ফুলের সমারোহ। যেদিকে যতদূর চোখ যায় শুধু হলুদে ভরপুর সরিষার মাঠ। বাতাসে মাতাল করা ফুলের ঘ্রাণ। আর এই সরিষা ক্ষেতের চারপাশেই সারিবদ্ধভাবে বসানো হয়েছে কয়েকশ’ মৌবাক্স।

বর্তমানে মৌমাছির মাধ্যমে মধু আহরণে ব্যস্ত সময় পার করছেন জামালপুরের সরিষাবাড়ীর খামারিরা এবং বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত মৌয়ালরা। এতে কর্মসংস্থান হয়েছে স্থানীয় খেটে খাওয়া মানুষেরও।

এদিকে, মৌমাছির মাধ্যমে পরাগায়ন হওয়ায় চাষিদের ফলনও বেড়েছে দ্বিগুণ। আর গুণগতমান ভালো হওয়ায় এই মধুর চাহিদা রয়েছে দেশ ও দেশের বাইরেও।

আগামী জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই মধু সংগ্রহ। এসব সরিষা ক্ষেত থেকে ১০ মেট্রিক টন মধু সংগ্রহ হবে বলে জানান উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন।

উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যানুযায়ী, এবার সরিষাবাড়ী উপজেলার সাতপোয়া, কামরাবাদ, পোগলদিঘা, আওনাসহ উপজেলার ৩ হাজার ৭৫০ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ হয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৮, ২০২১ ১১:১৭ পূর্বাহ্ন
আবারও বেড়েছে পেঁয়াজের দাম
এগ্রিবিজনেস

আবারও হঠাৎ অস্থির পেঁয়াজের বাজার। রাজধানীর খুচরা বাজারে তিন দিনের ব্যবধানে সব ধরনের পেঁয়াজের দাম বেড়েছে কেজি প্রতি পাঁচ থেকে ১০ টাকা।

দেশি পেঁয়াজের দামই বেড়েছে বেশি। খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে বৈরী আবহাওয়ার কারণে পেঁয়াজের সরবরাহ কমায় দাম বেড়েছে।

অন্যদিকে, পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে নয়, বরং দাম বেড়েছে দেশে পেঁয়াজের মজুদ কমে আসায়। তাঁরা বলছেন, দেশে গত মৌসুমের পেঁয়াজের মজুদ প্রায় শেষের দিকে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে আমদানি করা পেঁয়াজের সরবরাহও কম। ফলে নতুন পেঁয়াজ বাজারে না আসা পর্যন্ত পেঁয়াজের দাম কিছুটা বেশি থাকবে।

গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কয়েকটি বাজারে দেখা যায়, দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি। গত শনিবারও এই পেঁয়াজ ৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ ছাড়া আমাদানি করা পেঁয়াজ পাঁচ টাকা বেড়ে প্রতি কেজি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এ ব্যাপারে খুচরা বিক্রেতা আব্দুল লতিফ বলেন, ‘রবিবারও দেশি পেঁয়াজ ৬০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি। এখন আমাদেরই ৬০ টাকার বেশিতে কিনতে হয়েছে। কয়েক দিনের বৃষ্টিতে পাইকারা রা পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। পাইকারি বাজারে দাম বাড়লে আমাদেরও বাড়তি দামে বিক্রি করতে হয়।’

এদিকে গতকাল রাজধানীর পাইকারি বাজার শ্যামবাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫৪ টাকা কেজি। গত সপ্তাহের শেষ দিকেও এই দামেই বিক্রি হয়েছে। আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪০ টাকা কেজি। গত সপ্তাহের শুরুর দিকে এই পেঁয়াজ ছিল ৩২-৩৩ টাকা কেজি।

শ্যামবাজার পেঁয়াজ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজি মো. আব্দুল মাজেদ বলেন, ‘বর্তমানে দেশি পেঁয়াজের সংকট দেখা দিয়েছে। বাজারে নতুন পেঁয়াজ না এলে দেশি পেঁয়াজের দাম কমবে না।’

তবে আমদানি কম হলেও দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে তিন দিনের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কমেছে কেজিতে দুই টাকা। হিলি স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী বাবুল বলেন, বাজারে দেশীয় পাতা পেঁয়াজের সরবরাহ থাকায় দাম কমতে শুরু করেছে ভারতীয় পেঁয়াজের।

এছাড়া বন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, হিলি দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি বাড়ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৭, ২০২১ ১:০৩ অপরাহ্ন
খুলনায় বোরো মৌসুমে ৩৫ প্রকার কীটনাশক আমদানি
এগ্রিবিজনেস

বোরো আবাদ উপলক্ষে এবার সাতটি বহুজাতিক কোম্পানী ছত্রাক ও পোঁকা দমনে ৩৫ প্রকার কীটনাশক খুলনার বাজারে আমদানি করেছে। এ মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে ক্ষেতে কীটনাশক ব্যবহার শুরু হবে। অধিক উৎপাদনের লক্ষে অনিভজ্ঞ কৃষক অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার করে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করবে। ফলে বন্ধু পোঁকা-মাকড়ের ধ্বংস, জলাশয়ে মাছের খাবার প্লাংটন ধ্বংস ও কৃষি শ্রমিকরা পরোক্ষভাবে হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগতে পারে।

খুলনা জেলায় এবার ৬০ হাজার হেক্টর জমি বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্র নিয়ে ৮০ হাজার কৃষক বীজতলা তৈরি করেছে। এমাসের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে মাজড়া পোঁকা দমনে কীটনাশক ব্যবহার শুরু হবে। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে বোরো আবাদে কীটনাশক ব্যবহারের পরিমাণ বাড়বে। কালিবাড়ি এলাকার ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বহুজাতিক কোম্পানীগুলো ছত্রাক ও কীটনাশক দমনে ইমপেল, গোল্ডজিন, সাইপেরিন, পাইক্লোরেড, থ্রীমিড, টোক্সিমাইড, কাজিম, নোইন, ম্যানচার, গেইন, বিনতা, সাইব্রোন, টাইফুন, ডাইমেনশন, সলভেনশন-সহ মোট ৩৫ প্রকার কীটনাশক আমদানি করেছে। বহুজাতিক কোম্পানীগুলোর মধ্যে অসম প্রতিযোগীতা শুরু হয়েছে।

বোরো চাষী ওয়াহিদুজ্জামান মল্লিক জানিয়েছেন, ৫ বিঘা জমিতে বোরো আবাদ করবেন। ৯ কেজি হাইব্রীড জাতের বীজ দিয়ে বীজতলা তৈরি করেছেন। গেল মৌসুমে সিনজেনটা কোম্পানীর কীটনাশক ব্যবহার করেন। বোরোর ভরা মৌসুমে কোন মাসে ১৫ দিন পর, আবার কোন মাসে ১ সপ্তাহ পর কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে।

কীটনাশক কোম্পানী হেকেম বাংলাদেশ লিমিটেডের মার্কেটিং অফিসার জানান, ইতোমধ্যে ৩৫ প্রকারের কীটনাশক খুলনা ও ডুমুরিয়ার বাজারে মজুদ হয়েছে। গেল মৌসুমে শুধুমাত্র হেকেম বাংলাদেশ ৬০ লক্ষ টাকার কীটনাশক বিক্রি করে।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের শিক্ষক প্রফেসর ড. মতিউল ইসলাম জানান, কীটনাশক ব্যবহারের ফলে লেডি বার্ড বিটল নামক বন্ধু পোঁকার বংশ ধ্বংস হবে। এতে ভারসম্য নষ্ট হবার সম্ভাবনা রয়েছে। কীটনাশক পানির সাথে মিশে জলাশয়ে পড়লে মাছের খাবার প্লাংকটন নষ্ট হবে। কীটনাশকের পরোক্ষ ব্যবহারে কৃষি শ্রমিক হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ রোগে ভুগতে পারে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৬, ২০২১ ৪:৫৯ অপরাহ্ন
বৃষ্টিতে দুবলার চরের কোটি টাকার শুটকি নষ্ট
এগ্রিবিজনেস

ঘূর্ণিঝড় ‘জাওয়াদ’-এর প্রভাবে টানা বৃষ্টিতে সুন্দরবনের দুবলার চরে কোটি টাকার শুটকি নষ্ট হয়ে গেছে। এছাড়া উত্তাল ঢেউয়ে টিকতে না পেরে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ নৌকায় রেখে জেলেরা সাগর ছেড়ে নিরাপদে আশ্রয় নিয়েছে। 

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সমুদ্র মোহনা থেকে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আহরণ শেষে তা রোদে শুকিয়ে শুটকি প্রক্রিয়া করেন জেলেরা। এই শুটকি দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রফতানি হয়। চরের অভ্যন্তরে ১৩টি মৎস্য আহরণ, প্রক্রিয়াকরণ ও বাজারজাতকরণ কেন্দ্র নিয়ে গঠিত দুবলার জেলে পল্লী। এখানে প্রায় ৩০ হাজার জেলে অবস্থান করছেন। এবার তাদের ১০ থেকে ১৫ মেট্রিক টন শুটকি নষ্ট হয়ে গেছে বলে জেলেরা দাবি করেছেন।

আলোরকোলের শুঁটকি ব্যবসায়ী মো. বাশার ও বোরহান উদ্দিন জানান, বৃষ্টিতে চাতাল ও মাচার সব মাছ পচে গেছে। সাগরের অবস্থা খুবই খারাপ। ঝড়ো বাতাস হচ্ছে। তিন দিন ধরে মাছ ধরাও বন্ধ রয়েছে। সাগরে পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে চরের বেশির ভাগ জায়গা পানিতে ডুবে গেছে।
দুবলার চরের আরেক জেলে আব্দুল গফুর বলেন, গত তিনদিনে আমরা যে মাছ পেয়েছি, সেটা শুকাতে পারি নাই। এমন অবস্থা থাকলে এই মাছ গুলো নষ্ট হয়ে যাবে।

দুবলা ফিশারমেন গ্রুপের সভাপতি মো. কামাল উদ্দিন আহমেদ দাবি করেছেন, তিন দিনের বৃষ্টিতে ১০টি চরের কমপক্ষে তিন কোটি টাকার মাছ নষ্ট হয়েছে। এসব চরে এক হাজারেরও বেশি মাছ ধরা নৌকা ও ট্রলার বিভিন্ন খালে নিরাপদে আশ্রয় নিয়েছে। মাছ নষ্ট হওয়া এবং মাছ ধরতে না পারায় বড় ধরনের লোকসানে পড়বে মহাজনরা।

পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের দুবলা জেলে পল্লী টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রহ্লাদ চন্দ রায় বলেন, তিন দিন ধরে ঝড়-বৃষ্টি হচ্ছে। এতে শুঁটকির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তবে, মহাজনরা আড়াই থেকে তিন কোটি টাকার ক্ষতির কথা বললেও এখন পর্যন্ত সঠিক হিসাব জানা সম্ভব হয়নি। আবহাওয়া স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত মাছ ধরার কোনো সুযোগ নেই।

বনবিভাগের খুলনা রেঞ্জের বন সংরক্ষক মিহির কুমার বলেন, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় দুবলার জেলে পল্লীতে জেলেদের অনেক শুটকি মাছ নষ্ট ও পচে গেছে। তাছাড়া এখন নতুন করে সাগরে মাছ ধরতে নামতে পারছে না তারা।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৬, ২০২১ ১২:১৪ অপরাহ্ন
মধু উৎপাদনে ব্যস্ত দিনাজপুরের তরুণ মৌ-খামারিরা
এগ্রিবিজনেস

সরিষার মাঠে মধু উৎপাদনে ব্যস্ত দিনাজপুরের তরুণ মৌ-খামারিরা। জেলাকে বেকারত্বমুক্ত করতে মৌ-খামার স্থাপন করে তরুণদের হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন মোসাদ্দেক হোসেন। পাশাপাশি দিনাজপুরকে মধুর জেলা হিসেবে গড়ে তুলতেও কাজ করছেন তিনি। মোসাদ্দেক হোসেনের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বেকারত্ব দূর করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রথম পর্যায়ে পাঁচজন তরুণকে মৌ-খামারি হিসেবে গড়তে মৌবাক্স প্রদান করেছে দিনাজপুর সদর উপজেলা প্রশাসন। আর এসব তরুণকে নিয়ে সরিষার মাঠে হাতে-কলমে শিখিয়ে গড়ে তুলছেন মোসাদ্দেক হোসেন।

সরিষা, কালিজিরা, লিচু, ধনিয়া, খেসারি, মিষ্টিকুমড়া থেকে নভেম্বর-এপ্রিল পর্যন্ত টানা মধু উৎপাদন মৌসুম শুরু হয়েছে। মৌ-চাষিরা মধু সংগ্রহ করে লাভবান হয়, অন্যদিকে মৌমাছির মাধ্যমে মুকুলের পরাগায়ন ঘটায় সরিষার বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষক। এতে বেকারত্ব যেমন দূর হচ্ছে, তেমনি সরিষার ফলন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

মৌ-খামারি মোসাদ্দেক হোসেন কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে ঋণ এবং বিসিক থেকে নিয়েছেন প্রশিক্ষণ। সম্ভাবনাময় মৌখামারে বদলেছে তার ভাগ্য। হয়েছেন স্বাবলম্বী। এ বছর ১০০ মৌবাক্স নিয়ে ৪ টন মধু উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে সরিষার মাঠে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ করে চাকরির পেছনে না ছুটে মৌ-খামার গড়ে মধু উৎপাদনে ব্যাপক সফলতা অর্জন করেন আলোর পথে জাগো যুব স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন। অল্প সময়ে মৌ-চাষেই তিনি স্বাবলম্বী হয়েছেন।

মোসাদ্দেক জানান, কাঠের বাক্সে তিন ধরনের মৌমাছি থাকে মৌচাকে। রানী, পুরুষ আর শ্রমিক মাছি। কাঠের বাক্সে ৮-১০টি মৌচাক থাকে। প্রতি চাকে রানীর সংখ্যা মাত্র একটি। প্রতি সপ্তাহে বাক্স থেকে মধু আহরণ করা যায়। একটি বাক্সে খরচ হয় ৩ হাজার টাকা। সরকারি সহযোগিতা নিয়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী বেকারত্ব দূরীকরণসহ সবার কাছে শিক্ষণীয় ও অনুপ্রেরণামূলক দৃষ্টান্ত স্থাপন করার আশা করছি।

সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মর্তুজা আল মুঈদ জানান, দিনাজপুরে ব্যাপক সরিষা ও লিচু উৎপাদন হয়। সরিষা ও লিচুর ফুল থেকে মধু উৎপাদন করতে প্রতি বছর দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসেন মৌ-খামারিরা। তরুণ উদ্যোক্তাদের আত্মনির্ভরশীল করতে স্থানীয় উদ্যোগকে প্রসারিত করতে মোসাদ্দেকসহ তরুণদের সহযোগিতা করছি। লিচুর খ্যাতির পাশাপাশি মধুর খ্যাতি দিনাজপুরের তরুণদের সাফল্য অর্জনেও সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৫, ২০২১ ৫:১৫ অপরাহ্ন
ধানের ভরা মৌসুমে চালের দাম বাড়তি
এগ্রিবিজনেস

নওগাঁর সবচেয়ে বড় খুচরা বাজারে মোটা চালের দাম কমলেও হঠাৎই বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে সরু ও মাঝারি রকমের চাল। বিশেষ করে শম্পা কাটারি জাতের চাল এক সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ৫ টাকা।

অর্থাৎ ৬০ টাকা থেকে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকায়।

এছাড়াও কেজিতে ৩ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে জিরা, বিআর-২৯ ও বিআর-২৮ জাতের চালের দামও। খুচরা ব্যবসায়ীদের দাবি, মোকাম থেকেই তাদের বেশি দামে চাল কিনতে হচ্ছে তাই বিক্রিও করতে হচ্ছে বাড়তি দামেই।

বাজারে হঠাৎই বেড়েছে সব ধরনের চিকন চালের দাম। প্রকারভেদে ৪ টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে এসব চাল। খুচরা ব্যবসায়ীদের অভিযোগ মোকামেই বেশি দাম দিতে হচ্ছে তাদের। কিন্তু মিল মালিকরা বলছেন গত এক মাসের ব্যবধানে কোনো চালের দামই বাড়ানো হয়নি। এমন পরিস্থিতিতে চরম কষ্টে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষ। বাজার থেকে চড়া দামে চাল কিনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। ভরা মৌসুমেও এমন দর বৃদ্ধিতে হতাশ তারা।

নওগাঁ চাল বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী তাপস মণ্ডল জানান, এক সপ্তাহ হলো মোকাম থেকে আমাদের বেশি দামে চাল কিনতে হচ্ছে। কারণ হিসেবে তারা ধানের দাম বেশির কথা বলছেন। মোকামে বেশি দামে চাল কিনে খুচরা বাজারে বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে। তবে সাধারণ ক্রেতাদের নানামুখী প্রশ্নের উওর দিতে হচ্ছে আমাদের। কিন্তু চালের দাম বাড়াতে খুচরা ব্যবসায়ীদের কিছু করার নেই।

নওগাঁর মিল মালিক শেখ ফরিদ উদ্দিন বলেন, খুচরা ব্যবসায়ীদের এমন অভিযোগের কোনো মানে নেই। মোকামে গত ২০ দিন চালের দাম বাড়তি হয়নি। বাড়তি সুবিধা নিতেই সিন্ডিকেট করে দাম বাড়িয়েছে খুচরা ব্যবসায়ীরা।

এদিকে এমন পরিস্থিতে দাম বাড়ার কারণ খতিয়ে দেখতে বিভাগের জেলাগুলোতে মনিটরিং জোরদার করেছে খাদ্য বিভাগ।

রাজশাহী বিভাগীয় খাদ্য কর্মকর্তা জিএম ফারুখ হোসেন পাটওয়ারী জানান, বাজারে ধান এবং চালের দাম নিয়ন্ত্রণ রাখতে আমাদের সব রকম চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে৷ কোনোভাবেই যেন অসাধু ব্যবসায়ী বাজার অস্থির করতে না পারে এ বিষয়ে খাদ্য কর্মকর্তা নিয়মিত মনিটরিং করছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ২৫, ২০২১ ১১:২৯ অপরাহ্ন
আফতাবের দিনাজপুর ডিপোর শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন
এগ্রিবিজনেস

দেশের অন্যতম নেতৃস্থানীয় এগ্রিবিজনেস প্রতিষ্ঠান আফতাব বহুমুখী ফার্মস লিমিটেড-এর দিনাজপুর ডিপোর শুভ উদ্বোধন সম্পন্ন হয়েছে।গত ২৩ নভেম্বর, মঙ্গলবার দিনাজপুরে এর উদ্বোধন হয়।

উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ রেজাউল ইসলাম, রিজিওনাল ইনচার্জ, স্যালস;এ কে এম মমতাজুল হক ,সিনিয়র ম্যানেজার, ডিস্ট্রিবিউশন;ডা: মুহা. জাহিদুজ্জামান সিদ্দিকী, জোনাল হেড, যমুনা জোন।এছাড়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ডিলারবৃন্দ এবং আফতাবের দিনাজপুর অঞ্চলের স্যালস ও টেকনিক্যাল অফিসারগণ।

আফতাব ফিড প্রোডাক্টস লিমিটেড উন্নত মানের মেশিন এবং অধিক অভিজ্ঞতা সম্পন্ন পুষ্টিবিদ দ্বারা পরিচালিত তাদের নিজস্ব ফিড মিলে উৎপাদিত উন্নতমানের  ফিড দেশের খামারীদের জন্য ব্যাপক সুফল বয়ে আনবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৩১, ২০২১ ৯:৪২ অপরাহ্ন
মৎস্য চাষিদের জন্য আফতাব নিয়ে এলো ডিজিটাল অ্যাপস ও কল সেন্টার
এগ্রিবিজনেস

দেশের মৎস্য খামারীদের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করলো আফতাব ডিজিটাল অ্যাপস্ ও কল সেন্টার । ফলে ডিজিটাল বাংলাদেশে এক নব দিগন্তের সূচনা করলো দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান আফতাব ফিড প্রোডাক্টস্ লি:। ইউএসএআইডি এর অর্থায়নে এবং ওয়ার্ল্ড ফিশ লিঃ ও আফতাব ফিড প্রোডাক্টসের যৌথ উদ্যোগে এই প্রকল্পটি চালু হলো। শনিবার (৩০ অক্টোবর) রাজধানীর বনানীতে এক রেস্টুরেন্টে আফতাব ডিজিটাল অ্যাপস্ ও কল সেন্টার এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয় । এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী শামস আফরোজ। আফতাব বহুমুখী ফার্মস লিমিটেড এর সিনিয়র ম্যানেজার (এডমিন অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স) মো. মামুনুর রহমান এর সঞ্চালনায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয় ।

এরপর শুভেচ্ছা বক্তব্য নিয়ে আসেন আফতাব ফিড প্রোডাক্টস্ লি: এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব আবু লুৎফে ফজলে রহিম খান । বক্তব্যের শুরুতেই তিনি ইসলাম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জনাব জহুরুল ইসলামকে স্মরণ করেন । তিনি বলে- জহুরুল ইসলাম মনে করতেন কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে তাই যুগের চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে ডিজিটাল সেবাই পারবে খামারিদের অবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে, খামারিগণ এই অ্যাপস ও কল সেন্টার থেকে সেবা গ্রহন করতে পারবেন, এতে দেশে বড় একটি বৈপ্লপবিক পরিবর্তন ঘটবে, অপ্রয়োজনীয় মধ্যস্বত্ত্বাভোগী হ্রাস পাবে ফলে লাভবান হবেন খামারি ও পরিবেশকগণ । জনাব আবু লুৎফে ফজলে রহিম খান আরোও বলেন, অ্যাপসের মাধ্যমে দেশের যে কোন প্রান্তের খামারি অনলাইনে ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত পরামর্শ পাবেন আবার মাছের খাদ্যের অর্ডারও অনলাইনে করতে পারবেন আবার কল সেন্টারে ফোন দিয়ে মাছের খামারের যেকোন সমস্যায় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারবেন, ফলে খামারিগণ অত সহজেই লাভবান হতে পারবেন ।

উল্লেখ্য, আফতাব ডিজিটাল অ্যাপস্ তৈরী করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক আইটি প্রতিষ্ঠান সোর্স ট্রেস যারা বিশ্বের ৩৮ টি দেশে কাজ করছেন আর কল সেন্টারের সেবা দিচ্ছে এগ্রো সলিউশন ।  সোর্স ট্রেস-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট মো: রেশাদ আলম বলেন, দেশের প্রান্তিক পর্যায়ের মৎস্য খামারিদের কাছ থেকে প্রাপ্ত সমস্যার সমাধানের ভিত্তিতেই অ্যাপসটি বানানো হয়েছে, এতে করে সাপ্লাই চেইন ছোট হবে, খামারিদের পরিবেশকদের প্রতি নির্ভরতা কমে আসবে, খামারিগণ লাভবান হবেন । এগ্রো সল্যুশন এর সিইও এবং একুয়াটিক এনিম্যাল নিউট্রিশনিষ্ট ও কনসালট্যান্ট মি: অং থোয়েন বলেন, আমাদের একটি টিম খামারিদের সাথে কথা বলবে, আরেকটি তিম কোয়ালিটি অনুযায়ী খামারি সার্ভিস পাচ্ছে কিনা সেটা নিশ্চিতে কাজ করবে, অন্য টিম কাজ করবে আরএনডি নিয়ে, অপর টিম থাকবে রিপোর্টিং এর দায়িত্বে । পুরো টিমিটাই সাজানো হয়েছে ফিশারিজ গ্রাজুয়েট দের নিয়ে ফলে খামারিগণ সর্বোত্তম সেবা পাবেন । 

আফতাবের এ ধরনের ডিজিটাল উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন ইউএসএআইডিএর ইকোনোমিক গ্রোথ অফিসার প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিষ্ট মোহাম্মদ সাঈদ শিবলি ও ওয়ার্ল্ড ফিশ এর চীফ অব পার্টি (কপ) ড. মঞ্জুরুল করিম। বক্তাগণ বলেন, দেশের মৎস্য চাষীগণের জন্য নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা হলো, চাষীদের উৎপাদন বাড়বে, সর্বোপরী লাভবান হবেন ।

প্রধান অতিথি কাজী শামস আফরোজ বলেন, দেশের মৎস্য সম্পদের উৎপাদন বৃদ্ধিতে মৎস্য অধিদপ্তর কাজ করে যাচ্ছে, মৎস্য খাতের প্রবৃদ্ধি ৫.৭৪%, দেশের ১২ শতাংশ লোক এই খাতের সাথে জড়িত , নিরাপদ মাছ উৎপাদনে মৎস্য অধিদপ্তর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে, আফতাব বহুমুখী ফার্মস মানসম্মত মাছের খাবার তৈরী করছে যা আগামীতেও অব্যাহত রাখতে হবে, অ্যাপস ও কল সেন্টারের মাধ্যমে প্রাইভেট সেক্টরের দরজা খুলে গেল, অন্যদেরও এগিয়ে আসা উচিত, সর্বোপরী আফতাবকে ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানাই এই উদ্যোগের জন্য ।

সবশেষে, আফতাব ফিড প্রোডাক্টস্ লি: এর নির্বাহী পরিচালক জনাব এটিএম হাবিবুল্লাহর সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে । অনুষ্ঠানে মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, গবেষক, ইউএসএআইডি, ওয়ার্ল্ড ফিশ এবং আফতাব ফিড প্রডাক্টস-এর কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, অ্যাপসটি গুগল প্লে স্টোর থেকে যে কেউ বিনামূল্যে ইনস্টল করতে পারবেন ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২১ ১১:০৮ অপরাহ্ন
SQUARE introduces 3 Vaccines for PETS
এগ্রিবিজনেস

To prevent infectious diseases of Pets for ensuring healthy & happy life, SQUARE introduces 3 new vaccines namely – Rabisin, Recombitek® C4 and Purevax

Manufactured By: Boehringer ingelheim (Former NERIAL)

#I position in Global Set Animal Market. For More: https://www.boehringer-ingelheim.com

 

Composition:

  • Rabies virus glycoproteins- I IU
  • Thi0mersal, at most-0.1 mg
  • Aluminium (as hydroxide)-1.7 mg
  • Excipient, qs 1 dose of 1 ml

 

Indication:

Inactivated rabies vaccine for the immunisati0n of dogs, cats, horses, cattle, sheep and goats against rabies by subcutaneous or intramuscular injection.

 

DOSAGE AND DIRECTIONS FOR USE:

  • Use only as directed.
  • Consult a veterinarian on the best vaccination programme schedule for your circumstance.
  • Sterilise syringes, needles and equipment by boiling for at least 30 minutes.
  • Utilise a separate needle to withdraw the fluid from the vial and a separate needle for each animal to be immunised.
  • It is, however advisable to utilize an automatic syringe when vaccinating a large number of animals. e Shake well before use.
  • Injection to be carried out by the subcutaneous (except in horses) or intramuscular (in the neck) route according to the schedule below. e Dose is 1m! irrespective of species.
  • Unused and empty vaccine vials must be dipped in an approved disinfectant or burnt before discarded.

 

PROTECTION OF DOES AND CATS:

All d0gs and cats in the Republic shall be immunised with an efficient remedy by an Officer, veterinarian 0r auth0rised pers0n at the age 0f three months f0ffowed by a second vaccinafi00 Within 12 m0nths, at least 30 days after the first vaccinatl0n and thereafter every three years.

However, puppies may be vaccinated at any age after birth, but must thereafter be vaccinated at three months 0f age, f0ll0wed by a sec0nd vaccinati0n within 12 m0nths, at least 30 days after the first vaccinati0n and thereafter every three years. Alth0ugh it is required by legislation that d0gs and cats be vaccinated against rabies every 3 years in rabies contr0l areas, it is advisable t0 vaccinate annually.

 

PROTECTION OF CATTLE, HORSES, SHEEP AND GOATS:

Primary immunization can be carried out in young animals from the age of 4 months except when they are born to vaccinated mothers. In such a case, in is necessary to postpone primary immunization until 9 months of age (i.e. after elimination of maternal antibodies.)

A booster injection should be given 9 to 12 months after the primary vaccination and thereafter a single injection annually. If uncertainty exists regarding rabies or in the use of RABISIN”, consult your private and/or State Veterinarian or registration holder.

 

Storage: St0re in a refrigerat0r between +2º C and +8º C. D0 not freeze. Protect fr0m light.

Packing Presentation: 1 dose & 10 doses.

 

(2nd Part Coming…)

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ৬, ২০২১ ৪:৫২ অপরাহ্ন
সবজি চারার চাহিদা কম হওয়ায় লোকসানে চাষিরা
এগ্রিবিজনেস

বরিশাল ও পিরোজপুরের কৃষকরা বছরের পর বছর ধরে ভাসমান ক্ষেতে সবজি চারা উৎপাদন করে আসছেন। তবে, এবার মহামারি করোনা ও বন্যার কারণে চারার বাজারে চলছে মন্দা।চাষি পর্যায়ে ভালো দর না পাওয়ায় লোকসানের আশঙ্কা করছেন অনেকেই।

বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার সবজির চারা পাইকার মো. শহিদ জানান,পুরো বিশারকান্দি ও পিরোজপুরের নাজিরপুর এলাকার ফসলি জমি বর্ষায় পানির নিচে ডুবে থাকে। এ সময় জলজ উদ্ভিদ অর্থাৎ শ্যাওলা, কচুরিপানা দিয়ে ভাসমান ক্ষেত তৈরি করেন কৃষকরা। এভাবেই ডুবে থাকা ফসলি জমির ওপর সবজি চারা উৎপাদন করা হয়ে থাকে।

এ অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণ সবজি চারা উৎপাদন করা হয়। উৎপাদিত চারা বরিশালের বিভিন্ন এলাকাসহ পিরোজপুর, পটুয়াখালী, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, চাঁদপুর, বাগেরহাট ও চট্টগ্রামে নিয়ে বিক্রি করা হয়। তবে এবার বন্যার কারণে এসব অঞ্চলে সবজি চারার বাজারে মন্দা চলছে।

তুলাতলা এলাকার কৃষক শামসুল হক জানান, করোনার কারণে এবার বিশারকান্দিতে স্থানীয় পাইকার ছাড়া দূরের পাইকারদের তেমন দেখা যাচ্ছে না। দূরের পাইকার না থাকায় বাজার স্থানীয় পাইকারদের নিয়ন্ত্রণে। ফলে লোকসান ঠেকাতে তারা যে দর দিচ্ছেন তাতেই চারা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষকরা।

রাসেল নামে এক কৃষক জানান, মৌসুমে একটি ক্ষেত থেকে ৩-৫ বার চারা উৎপাদনের চেষ্টা করেন কৃষকরা। সেক্ষেত্রে ভাসমান ক্ষেতে নির্ধারিত সময়ের পর চারাগাছ রাখা বিপদ।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop