৩:০১ অপরাহ্ন

বুধবার, ৯ এপ্রিল , ২০২৫
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : মার্চ ১৫, ২০২১ ৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
কক্সবাজারে মাছ ধরা ট্রলারে রহস্যময় বিস্ফোরণের নেপথ্যে—-
পাঁচমিশালি

বাংলাদেশের কক্সবাজার উপকূলে মাছ ধরার সময় ট্রলারে বিস্ফোরণে শুক্রবার রাত পর্যন্ত সাত জনের মৃত্যু হয়েছে আর ঢাকায় শেখ হাসিনা বার্ণ ইন্সটিটিউটে চিকিৎসাধীন আছেন আরও চার জন কিন্তু এ ঘটনাটি নিয়ে কৌতুহল ছড়িয়ে পড়েছে জেলে ও ট্রলার মালিকদের মধ্যে।

নিহত ও আহত জেলেদের বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে

সেখানকার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আব্দুল মোমিন বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, নিহতদের পরিবারকে ইতোমধ্যেই জেলা প্রশাসন থেকে বিশ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেয়া হচ্ছে।

কিন্তু এই বিস্ফোরণের কারণ জানা গেছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন জেলেদের যারা সুস্থ হয়ে এসেছে তাদের সাথে কথা বলেছেন কিন্তু তারা কারণ কিছু বলতে পারেনি। বিষয়টি নিয়ে কক্সবাজারে গিয়ে মামলা করার জন্যও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন মি. মোমিন।

“মামলা ও তদন্ত হলে জানা যাবে আসলে কি ঘটেছে সেখানে,” বলছিলেন তিনি।

তবে কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেছেন এখনো কোন মামলা দায়ের করেনি কেউ। কোস্ট গার্ডের চট্টগ্রাম জোনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন ঘটনাটিও তাদেরকেও জানানো হয়নি।

তবে কোস্ট গার্ড কক্সবাজার ইউনিটে যোগাযোগ করা হলে সেখানকার একজন কর্মকর্তা প্রসঙ্গটি উত্থাপনের সাথে সাথে ফোন কেটে দেন এবং পরে কয়েক দফা যোগাযোগ করা হলে পরে যোগাযোগের পরামর্শ দেন।

তবে দুর্ঘটনা কবলিত ট্রলারটির মালিক শহিদুল হক সোহেল বলছেন, “এটি একটি রহস্যময় ঘটনা। কারণ জাহাজের ইঞ্জিন, ব্যাটারি, গ্যাস সিলিন্ডার সব অক্ষত। হঠাৎ করে কিছু একটা এসে উপরিভাগের কেবিনে বিধ্বস্ত হয়ে বিস্ফোরণ ঘটায় যাতে সেখানে থাকা ১২ জন জেলে আহত হয়। শুক্রবার রাত পর্যন্ত তাদের মধ্যে সাত জন মারা গেছে”।

যা ঘটেছিলো
একুশ জন জেলে ট্রলারটি নিয়ে কক্সবাজার উপকূল থেকে রওনা দিয়েছিলো ২৭শে ফেব্রুয়ারি। বাকখালী নদী পেরিয়ে আরও অন্তত ১০/১২ ঘণ্টা ট্রলার চালানোর পর রাত তিনটা থেকে সাগরে জাল ফেলার কাজ করে ২৮শে ফেব্রুয়ারি সকাল দশটা নাগাদ সকালের খাবার খান তারা।

জেলেদের একজন মোঃ শরীফ বিবিসিকে বলেন, মেঘনায় মাছ ধরা নিষেধ এখন তাই তারা কক্সবাজার উপকূলে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন সেদিন।

তিনি জানান জেলেদের প্রায় সবাই উপরের অংশের কেবিনে ভেতরে ও বাইরে বসে খাবার খাওয়া মাত্র শেষ করেছিলেন আর একজন নীচে বসে জাল পাহারা দিচ্ছিলেন।

“সকাল সাড়ে এগারটার মতো বাজে। হঠাৎ প্রচণ্ড শব্দ। কেবিন তছনছ হয়ে গেলো। সবাই লাফিয়ে পড়লো পানিতে। পরে যে একজন উপরে ছিলো যে রশি ফেললে আমরা একে একে উঠে আসি। কম বেশি সবাই আহত হল। বেশ কিছুক্ষণ পর কাছাকাছি এলাকা দিয়ে আরেকটি ফিশিং বোট যাচ্ছিলো। তখন আমরা অনুরোধ করলাম মোবাইল নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে এমন এলাকায় এগিয়ে দিয়ে আসতে,” বলছিলেন তিনি।

পরে মোবাইল নেটওয়ার্ক পাওয়ার পর ট্রলারের মালিককে ঘটনা জানান আহত জেলেরা এবং তাদের দ্রুত উদ্ধারের অনুরোধ করেন।

মালিক শহিদুল হক সোহেল বলেন, খবর পেয়েই আরেকটা বোট ও দুইটা স্পীড বোট ভাড়া করে তখনি রওনা দিয়ে তাদের উদ্ধার করে নিয়ে এসে হাসপাতালে ভর্তি করান তিনি।

“তারপর থেকে শুক্রবার রাত পর্যন্ত একে একে কয়েকজন মারা গেলো। আরও কয়েকজন চিকিৎসাধীন আছে। কিন্তু ঘটনাটি কেন ঘটলো সেটি বুঝলাম না। কারণ ট্রলারে ইঞ্জিন, গ্যাস সিলিন্ডার বা ব্যাটারি সব ঠিক আছে। মাঝি বা জেলেরাও কিছু বুঝতে পারেননি,” বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন মিস্টার হক।

তিনি জানান আহতদের দ্রুত প্রথমে চট্টগ্রাম ও পরে কয়েকজন ঢাকায় পাঠানো হয়েছে এবং পুরো ঘটনা সেখানকার ফিশিং বোট মালিক সমিতিকে জানানো হয়েছে।

মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বিবিসিকে বলছেন, “এটা একটা মিরাকল। ট্রলারটি উত্তর থেকে দক্ষিণমুখী ছিলো। এবং বিস্ফোরক কিছু এসে পাশ থেকে কেবিনে আছড়ে পড়েছে বলে মনে হচ্ছে। রহস্য উদঘাটনে ঘটনাটি তদন্ত হওয়া দরকার”।

মি. হোসেন বলেন, সাধারণ একজন মাঝির নেতৃত্বে জেলেরা ফিশিং বোট মালিকের সাথে চুক্তি অনুযায়ী সাগরে যায় মাছ ধরতে।

“ধরুন আমি বোট আর দুই লাখ টাকা অগ্রিম দিলাম। তারা সাগরে যাবে মাছ ধরবে। যা পাবে খরচ বাদ দিয়ে লাভের বাকী অংশ সমান ভাগ হবে। তাই বোট নিয়ে যাওয়ার পর মালিকের এখানে আর করণীয় কিছু থাকে না। কিন্তু এখানে মাঝি ও জেলেরাই হতবাক যে কি হয়ে গেলো”।

যারা মারা গেছেন
রামগতি উপজেলা প্রশাসন ও জেলেদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী যারা মারা গেছেন তারা হলেন: মোঃ বেলাল উদ্দিন, মোঃ মেহেরাজ উদ্দিন, মোঃ রিপন মাঝি, আবুল কাশেম, মোঃ মিলন, মিরাজ উদ্দিন (পিতা সিরাজ উদ্দিন) ও মিরাজ (পিতা: দেলোয়ার হোসেন)। সূত্র- বিবিসি বাংলা।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ৭, ২০২১ ৩:১৪ অপরাহ্ন
সুনামগঞ্জে গরু চোরাকারবারি-বিজিবি সংঘর্ষে নিহত ১
পাঁচমিশালি

সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় কামাল মিয়ার নামে একজন গরু চোরাকারবারি বিজিবি‘র গুলিতে নিহত হয়েছে। কামাল মিয়ার বাড়ি সদর উপজেলার ইসলামপুর উত্তরপাড়া গ্রামে। তার বাবার নাম আব্দুল আওয়াল।

আজ রোববার সকালে ২৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল মো. মাকসুদুল আলম গণমাধ্যমকে এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় বিজিবির পক্ষ থেকে আজ মামলা দায়ের করা হয়েছে।’

সুনামগঞ্জ ২৮ বর্ডার গার্ড ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক লেফটেনেন্ট কর্নেল মাকসুদুল আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, শনিবার দুপুরে সীমান্তে নিয়মিত টহলে ছিল বিজিবির ৬ জন সদস্য। এসময় ৩০টি গরু নিয়ে কয়েকজন সীমান্ত পাচার করার চেষ্টা করলে বিজিবির সদস্যরা তাদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং এক পর্যায়ে গ্রামবাসীরা বিজিবির উপর ক্ষিপ্ত হয়।

পরে কামাল মিয়া নেতৃত্বে আমার সদস্য উপর দা লাটি নিয়ে এগিয়ে আসে এ সময় তারা বিজিবি ল্যান্সনায়েক মারমা উপর দা দিয়ে কোপ দিলে তার হাতে গুরুতর জখম হয়। পরে সে মাটিতে পড়ে গেলে গ্রামবাসীরা তার মাথায়ও আঘাত করে। এ সময় আত্মরক্ষায় বিজিবি ২ রাউন্ড গুলি চালালে একটি গুলি চোরাকারবারি কামাল এর গায়ে লাগে এবং একটি উপর দিকে চলে যায়। তবে চোরাকারবারি কামাল নিহত হয়েছে কিনা সেটা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সহিদুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এ ঘটনায় বিজিবি চোরাকারবারিদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছেন। তবে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। মরদেহ ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আছে, ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’

লে. কর্নেল মো. মাকসুদুল আলম আরও বলেন, ‘বিজিবি সদস্যরা আত্মরক্ষার্থে গুলি চালিয়েছেন। গরু চোরাকারবারিদের হামলায় আমাদের এক সদস্য আহত হয়েছেন।’

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ৪, ২০২১ ১:৪৩ অপরাহ্ন
পাখির বাসা বাঁধেন ইউএনও
পাঁচমিশালি

পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খালেদা খাতুন রেখা। একদিন ভোরবেলা পাখির কলকাকলিতে ঘুম ভাঙে তার। জানালায় দিয়ে উঁকি দিয়ে দেখেন, তার বাসার চারদিকের গাছে প্রচুর পাখি ডাকাডাকি করছে। বেলকনিতে বের হয়ে নানা প্রজাতির পাখিকে অস্থির হয়ে কিচিরমিচির করতে দেখেন। তারা যেন তাকে ঘিরে ধরেছে।

তিনি ভাবতে থাকেন, পাখিগুলো এত ডাকাডাকি করে কেন? তাদের কোনো সমস্যা হচ্ছে কিনা। এ সময় কয়েক বাটি চাল নিয়ে তার বাসার রান্নাঘরের ছাদের ওপর ছিটিয়ে দেন তিনি। পাখিগুলো হুমড়ি খেয়ে পড়ে।

পেট ভরে খেয়ে এক সময় পাখিগুলো চলে যায়। এ অবস্থা দেখে তার মধ্যে পাখিগুলোর জন্য মায়া জন্ম নেয়। পাখির প্রেমে পড়ে যান তিনি। ভাবতে থাকেন পাখিগুলো কোথায় গিয়ে থাকে, ওদের আশ্রয়স্থল আছে কিনা।

আমাদের সমাজে মানুষের বসবাসের জন্য আমরা কত কী করি। কিন্তু পাখিগুলো কোনো না কোনোভাবে আমাদের পরিবেশের জন্য ওদের সাধ্যমতো সহায়তা করছে। এতে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা হচ্ছে। অথচ ওদের জন্য আমরা কিছুই করছি না। এই চেতনাবোধ থেকে তিনি স্থির করেন, পাখিদের জন্য বাসস্থানের ব্যবস্থা করা যায় কীভাবে।

একপর্যায়ে সোনাকুর মৃৎপল্লি থেকে মাটির হাঁড়ি কিনে তা সুন্দর করে কেটে গাছের ডালে টানিয়ে দেওয়া শুরু করেন। নিজের সরকারি বাসভবন থেকে শুরু করে উপজেলা সদরের কলেজপাড়া, ইকোপার্ক, আবাসন এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে পাখির বাসা বানিয়ে দিয়েছেন তিনি। আরও বাসা তৈরি জন্য তার বাসার সামনে অনেক হাঁড়ি জমা রয়েছে।

ইউএনওর এই সেবামূলক কাজে সহায়তা করেন কাউখালীর সমাজসেবক আব্দুল লতিফ খসরু। তিনি জানান, করোনাকালে কর্মহীন মানুষের বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দেওয়া, শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ ও সরকারি বই বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়া, অসহায় মানুষের সেবা দান, পথহারা মানুষকে সেবা দেওয়াসহ নানা সেবামূলক কাজ করে চলেছেন উনি। শুধু মানুষই নয়, পশুপাখির পাশেও নিজের সাধ্যমতো দাঁড়ান এই মমতাময়ী ইউএনও। নিজের পেশাগত দায়িত্বের পাশাপাশি এসব মানবিক কর্মকাণ্ড করে থাকেন তিনি।

ইউএনও খালেদা খাতুন বলেন, আমরা মানুষের জন্য কত কী করছি। এরপরও মানুষের চাওয়া-পাওয়ার শেষ নেই। কিন্তু পাখিগুলোর মনে কী কষ্ট, কী ওদের চাহিদা তা আমরা জানি না বা জানার কোনো পদ্ধতিও আমাদের জানা নেই। ওরাও পৃথিবীর পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় কাজ করে। একজন মানুষের যেমন মৌলিক অধিকার রয়েছে। পশুপাখিরও তেমন মৌলিক অধিকার রয়েছে। এসব উপলব্ধি থেকে পাখিদের প্রতি এ মমত্ববোধ। এ পর্যন্ত তিন শতাধিক বাসা তৈরি করে দিয়েছি। আরও কিছু বাসা তৈরির মালপত্র আনা হয়েছে। আমার দায়িত্ব পালনের ফাঁকে ফাঁকে লোকজন নিয়ে কাজগুলো করি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২৩, ২০২১ ১২:০৩ পূর্বাহ্ন
তেঁতুলিয়ায় অবৈধভাবে আনা ১৫টি ভারতীয় গরু জব্দ
পাঁচমিশালি

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার একটি বাড়ি থেকে অবৈধভাবে আনা ১৫টি ভারতীয় গরু জব্দ করেছে পুলিশ। তবে, গরু পাচারের সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যক্তিকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।

সোমবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার ভজনপুর ইউনিয়নের ভুতিপুকুর-সিপাইপাড়া এলাকা থেকে গরুগুলো জব্দ করা হয়।

তেঁতুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সায়েম মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ওসি জানান, ভারত থেকে অবৈধভাবে নিয়ে আসা ১৫টি গরু উপজেলার ভুতিপুকুর-সিপাইপাড়া এলাকায় একটি বাড়িতে রাখা হয়েছে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে একজন অভিযোগ করেন।

অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তেঁতুলিয়া থানা পুলিশের একটি দল ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৫টি গরু জব্দ করে।

ওসি আবু সায়েম বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই গরুগুলো রেখে পাচারকারীরা পালিয়ে গেছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

তিনি আরো জানান, মামলা হলে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী গরুগুলোর বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গরু পাচারের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২২, ২০২১ ৬:৩৯ অপরাহ্ন
স‌বজি মা‌ঠে কৃষক রুমানের আঁকা শহীদ মিনার
কৃষি বিভাগ

কৃষক রুমান আলী শাহ্ বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলনে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শাক দিয়ে সবজির মাঠে শহীদ মিনার এঁকেছেন। কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার গোবরিয়া আবদুল্লাপুর ইউনিয়নের জাফরাবাদ গ্রামে নিজের সবজির মাঠে এই শহীদ মিনার এঁকেছেন তিনি। দৃষ্টিনন্দন এ মিনার দেখতে ভিড় করছে শত-শত মানুষ। তিনি নিজের এক একর ১৪ শতাংশ জায়গায় গড়ে তুলেছেন কৃষিক্লাব নামে একটি প্রতিষ্ঠান।

জানা গেছে, খামা‌রের ভেত‌রে ৬ শতাংশ জ‌মি‌তে পালং শাক এবং লাল শাক দিয়ে শহীদ মিনার, বর্ণমালা ও অতুল প্রসাদ সেনের বিখ্যাত চরণ এঁ‌কে এলাকায় তাক লা‌গি‌য়ে দেন। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে এবং তরুণ প্রজন্মের কাছে দেশের ইতিহাস তুলে ধরতে এর আগেও সবজি দিয়ে দেশের মানচিত্র, জাতীয় পতাকা অঙ্কন করেছিলেন এই কৃষক।

বিজয় দিবস, শহীদ দিবস ও স্বাধীনতা দিবস সবজি দিয়ে অঙ্কন করে দিবসের তাৎপর্য মানুষের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছে বলে জানান এ কৃষক।

কৃষক রুমান আলী শাহ্ জানান, সাম‌নের মার্চ মাসে মহান স্বাধীনতা দিবসেও সবজি দিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধ অঙ্কন করা হবে। নতুন প্রজন্মকে দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করতে আর ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস জানাতে তার এ প্রয়াস ব‌লে জানান তি‌নি।

দীর্ঘদিন প্রবাস জীবনে কা‌টি‌য়ে বা‌ড়ি ফি‌রেন রুমান আলী শাহ। নিজের জমিতেই গড়ে তোলেন ‘মিশ্র বহুমুখী খামার বাড়ি’। মিশ্র খামার বাড়িতে প্রতিটি প্রকল্প সাজানো হয়েছে ছোট-বড় বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্ল্যাকার্ড দিয়ে।

কুলিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ইয়াছির মিয়া জানান, দেশপ্রে‌মিক এ কৃষক কৃষির মাধ্যমে ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য ফুটিয়ে তুলেছেন। এজন্য তা‌কে উপজেলা পরিষদ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২১, ২০২১ ১০:৫৬ অপরাহ্ন
সমন্বিত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২০-২১
ক্যাম্পাস

কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২০-২১ | সমন্বিত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি admission-agri.org তে প্রকাশিত হবে । সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার তারিখ, মানবন্টন ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।

২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ভর্তি পরীক্ষা গুচ্ছ পদ্ধতিতে গ্রহণের করা হবে। ভর্তিচ্ছু আবেদনকারীরা অনলাইনে মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন ।

গুরুত্বপূর্ণ তারিখ এবং সময়সূচী
১. ভর্তি পরীক্ষা: ২৯ মে ২০২১।
২. আবেদন শুরু: মার্চ ২০২১ এ জানানো হবে।
৩.আবেদন শেষ : মার্চ ২০২১ এ জানানো হবে।
৪. আবেদন ফি: মার্চ ২০২১ এ জানানো হবে।
৫. ফলাফল প্রকাশের তারিখ: মার্চ ২০২১ এ জানানো হবে।

বিশ্ববিদ্যালয় ও আসন সংখ্যা
গত বছরের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সাতটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৩৫৫৫ টি আসন রয়েছে । ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে আসন সংখ্যা আরো বাড়ানো হতে পারে।
১. বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ, আসন সংখ্যা-১১০৮
২. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর,আসন সংখ্যা-৩৩০
৩. শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা, আসন সংখ্যা-৭০৪
৪. সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট,আসন সংখ্যা-৪৩১
৫. পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী,আসন সংখ্যা-৫৮৭
৬. চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম,আসন সংখ্যা-২৪৫
৭. খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা,আসন সংখ্যা-১৫০
সর্বমোট ৩৫৫৫

আবেদনের ন্যূনতম যােগ্যতা
২০১৭/২০১৮ সালে এসএসসি/ সমমান এবং ২০১৯/২০২০ সালে এইচএসসি/ সমমানের পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশ করতে হবে।
এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় উভয় ক্ষেত্রে প্রতিটিতে চতুর্থ বিষয় ব্যতীত ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং সর্বমােট ন্যূনতম জিপিএ ৮.০০ থাকতে হবে।
এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় জীববিদ্যা, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান এবং গণিত আলাদা বিষয় হিসেবে থাকতে হবে।

লিখিত নির্বাচনী পরীক্ষা
লিখিত নির্বাচনী পরীক্ষার সময়সূচী আগামী মার্চ মাসে জানিয়ে দেওয়া হবে।
উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের সর্বশেষ পাঠ্যক্রম অনুসরণে ইংরেজি, জীববিদ্যা, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান এবং গণিত বিষয়ে Multiple Choice Question (MCQ) পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র বাংলা ও ইংরেজিতে প্রণীত হবে।
প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ (শূন্য দশমিক দুই পাচ) নম্বর কর্তন করা হবে।

মেধা স্কোর নির্ধারণ
লিখিত পরীক্ষার জন্য ১০০ নম্বর এবং এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয় ব্যতীত প্রাপ্ত জিপিএ এর যথাক্রমে ৮ ও ১২ গুণ অর্থাৎ এসএসসি/ সমমান হতে ৪০ নম্বর এবং এইচএসসি/ সমমান হতে ৬০ নম্বর যােগ করে সর্বমােট ২০০ নম্বরের মধ্যে মেধা স্কোর নির্ধারণ করা হবে।

সমন্বিত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২০-২১
২০২০-২০২১ সালের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি এখনো প্রকাশিত হয় নি । নতুন নোটিশ বা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সাথে সাথে তা আপডেট করা হবে। সূত্র: admissionwar

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:১২ পূর্বাহ্ন
মানিকগঞ্জে গাজর চাষে বাম্পার ফলন
এগ্রিবিজনেস

চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ও জমি চাষের উপযোগী হওয়ায় গাজর চাষ করে বাম্পার ফলন পেয়েছেন মানিকগঞ্জের গাজর চাষিরা। এছাড়া বাজারে পাচ্ছেন গাজরের ভালো দাম।

উপজেলার কৃষি অফিসের তথ্যমতে, এবারের মৌসুমে জেলায় ১ হাজার ৫৫ হেক্টর জমিতে গাজরের চাষ করেছেন চাষিরা। মাটি ও জলবায়ু গাজর চাষের উপযোগী হওয়ায় ফলন ভালো পেয়েছেন কৃষকরা। কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সকল ধরণের সহযোগিতা করা হচ্ছে।

উপজেলার কৃষি অফিসার টিপু সুলতান বলেন, লাভজনক হওয়ায় এ উপজেলার কৃষকরা গাজর চাষে ঝুঁকছেন। আমাদের মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তারা চাষিদের সকল ধরণের সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।

কৃষক আবুল কালাম বলেন, একই জমিতে অন্য সবজির জায়গায় গাজর চাষ করে বেশি লাভবান হওয়া যায়। এই এলাকার মাটি ও আবহাওয়া গাজর চাষের জন্য খুবই উপযোগী। এবারও ফলন ভালো হওয়ায় পাশাপাশি দামও ভালো পেয়েছি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:১১ পূর্বাহ্ন
মাছের উৎপাদন বাড়াতে চালু করা হয়েছে ‘ফিশটেক ল্যাবরেটরি’
এগ্রিবিজনেস

মাছ চাষিদের জন্য সুখবর। এবার মাছ ও চিংড়ির রোগ রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে চাষিদের পরামর্শ সেবা দেয়া ও গবেষণার জন্য চালু হয়েছে অ্যাকোয়াটেক অ্যানিমেল হেলথ ল্যাবরেটরি। যার নাম দেয়া হয়েছে ফিশটেক ল্যাবরেটরি। নতুন এ গবেষণাগারটি মৎস্য খাতের সমস্যা সমাধান ও উৎপাদন বাড়াতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বৃহস্পতিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) খুলনায় এ ল্যাবরেটরির উদ্বোধন করা হয়। ওয়ার্ল্ড ফিশ বাংলাদেশ ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ফিশটেক (বিডি) লিমিটেডের যৌথ অংশীদারিত্বের এই গবেষণাগারে অর্থায়ন করছে মার্কিন সহায়তা সংস্থা ইউএসএইড বলে জানা যায়।

জানা যায়, এর মাধ্যমে মাছ ও চিংড়ির রোগ নির্ণয়, সংশ্লিষ্ট খামারের মাটি-পানি পরীক্ষা, পুকুরের সঠিক সমস্যা নির্ণয়সহ নির্দিষ্ট খরচে বিভিন্ন সেবা নিতে পারবেন মাছ চাষিরা।

ওয়ার্ল্ড ফিস জানায়, ২০১৭-১৮ সালে খুলনা জেলায় মাছ উৎপাদন হয়েছে ৬ লাখ ৮১ হাজার ২৭৪ টন। মাছ ও চিংড়ির বিভিন্ন রোগের মারাত্মক প্রাদুর্ভাবের কারণে খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দিনদিন মাছ বিশেষ করে চিংড়ি চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন। ফলে দেশের রফতানি আয় কমেছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:১০ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজারে বেড়েছে ছাগল কমেছে গরু
এগ্রিবিজনেস

মৌলভীবাজারে গরুর সংখ্যা না বাড়লেও বেড়েছে ছাগল ভেড়া ও মুরগির সংখ্যা। কর্মকর্তাদের মতে, গরুর কোয়ান্টিটি না বাড়লেও কোয়ালিটি বেড়েছে। ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৩৫ হাজার।

জেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, মৌলভীবাজারে ২০১৯ সালে মোট গরু ছিল পাঁচ লাখ ৬০ হাজার ৪৩৫টি, ছাগল ছিল এক লাখ ৮১ হাজার ৭৬০, ভেড়ার সংখ্যা ছিল ১৯ হাজার ৮৯৬ ও ২৫ লাখ ৫৫ হাজার ১৩টি মুরগি ছিল।

গত বছরের তথ্য মতে গরুর সংখ্যা ছিল পাঁচ লাখ ৬৩ হাজার ২৩৮টি, ছাগল দুই লাখ ১৫ হাজার ২৩৩টি, ভেড়া ছিল ২১ হাজার ৭২৮টি এবং মুরগির সংখ্যা ছিল ৩৯ লাখ ৭৮ হাজার ৫৩৭টি।

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আব্দুস ছামাদ বলেন, করোনা মহামারির কারণে পশু পালনে মানুষের আগ্রহ বেড়েছে। আগের তুলনায় গরু, ছাগল, মুরগি পালন বেড়েছে। গরু কোয়ান্টিটি না বাড়লেও কোয়ালিটি বেড়েছে। ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৩৫ হাজার।

শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভৈরব বাজারের ছাগল বিক্রেতা সাজ্জাদ মিয়া জানান, গত বছরের চেয়ে সরবরাহ বাড়ায় আনুপাতিক হারে ছাগলের দাম আগের তুলনায় কমেছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:০৯ পূর্বাহ্ন
ক্যালেন্ডুলা ফুল ছাড়া বাগানের সৌন্দর্য যেন অর্থহীন
এগ্রিবিজনেস

এমনিতেই দেখতে খুবই অসাধরণ লাগে ক্যালেন্ডুলা ফুলকে। তারউপর শীত আসলে এই ফুল যেন সাজে আর অসাধারণ ভঙ্গিমায়। বলা চলে এই ফুল ছাড়া বাগানের সৌন্দর্য যেন একেবারেই অর্থহীন। এই ফুলের বিস্তার এখন রাজধানী ছাড়িয়ে মফস্বলে গিয়েও তার সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে। এই ফুলের রয়েছে বহু জান। অনেকে এগুলোকে ভুল করে জার্বেরা বা জিনিয়াও ভেবে থাকেন।

মূলত এরা দক্ষিণ ইউরোপের প্রজাতি। গাছ ঝোপাল, ৩০ থেকে ৬০ সে.মি. পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। পাতা লম্বা, খসখসে, রোমশ এবং কিছুটা আঠালো। বৃন্তের ওপর প্রায় ১০ সে.মি. চওড়া বড়সড় ফুলগুলো চ্যাপ্টা ধরনের, থাকে জোড়ায় জোড়ায়। রং গাঢ় কমলা, ক্যানারি-হলুদ, ঘন হলুদ এবং কমলা লাল।

জোড়া ফুলের পরিচিত জাতগুলো হলো- বল, ক্যাম্পফায়ার, গোল্ডপিঙ্ক গ্রান্ডিফ্লোরা, প্যাসিফিক বিউটি, পার্সিমোন বিউটি, অরেঞ্জ কিং, অরেঞ্জ সান, রেডিও, হলুদ কলোসাল ইত্যাদি। নোভা জাতের ফুলগুলো জার্বেরার মতো একক, রং কমলা, কেন্দ্রের দিকটা গাঢ় একরকম চকলেট বর্ণের হয়ে থাকে।

নতুন জাতের ভোলানেকস ক্রেস্টেড মিক্স ফুলগুলো ভারি সুন্দর। একসারি করে পাপড়ি, কেন্দ্রস্থল সরু সরু নলের ঝুঁটির মতো বা ভাঁজ করা। ক্যালেন্ডুলা (Calandula officinalis) ব্যবহূত হয় ভূমিশয্যায় এবং কলম করার কাজে। টবেও চাষযোগ্য।

ভালো ফলনের জন্য সূর্যের আলো এবং সেচ দুটোই দরকার। বীজ বপনের সময় সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাস। আড়াই থেকে তিন মাসের মধ্যে ফুল ফোটে। তবে পাহাড়ি ও বৃষ্টিবহুল অঞ্চলে সময়ের কিছুটা তারতম্য পরিলক্ষিত হয়। আমাদের বাগানগুলোতে চারার মাধ্যমেই চাষ। পাতার রস কৃমি দমনে কাজে লাগে।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop