২:৫৫ অপরাহ্ন

বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
  • হোম
  • ঈদে অবিক্রিত বড় গরু নিয়ে বিপাকে খামারিরা
ads
প্রকাশ : জুলাই ১৯, ২০২২ ৯:২০ পূর্বাহ্ন
ঈদে অবিক্রিত বড় গরু নিয়ে বিপাকে খামারিরা
প্রাণিসম্পদ

বড় গরু নিয়ে বেশি লাভের আশা থাকলেও গেল ঈদে তেমন বিক্রিও হয়নি। ক্রেতাদের আগ্রহ ছিল ছোট ও মাঝারি গরুর দিকে। এখন অনেক বিপাকে এবং হতাশায়ও ভুগছেন খামারিরা

গত ঈদে টাঙ্গাইলের ছোট ও মাঝারি আকারের গরুতে খামারিরা লাভবান হয়েছেন অনেকেই। তবে বড় গরু নিয়ে হতাশায় পড়েছেন তারা। এছাড়াও ঈদের আগে ‘লাম্পি স্কিন’ রোগের সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ায় অনেক খামারি গরু বিক্রি করতে না পারায় বিপাকে পড়েছেন।

দেলদুয়ার উপজেলার লাউহাটি ইউনিয়নের ভেঙ্গুলিয়া গ্রামের কৃষক আব্দুল হামিদের মেয়ে কলেজছাত্রী হামিদা আক্তার তার খামারে লালন পালন করা ৪৫ মণ ওজনের ‘মানিক’ বিক্রি করতে পারেননি। ঈদের আগে গাবতলী হাটে তোলা হলেও ষাড়টি দেখে ক্রেতা আকৃষ্ট হয়নি। গত বছর গাবতলীর কোরবানির হাটে মানিকের দাম ৫ লাখ টাকা হলেও এবার কেউ দামই করেননি। তবে তার মাঝারি আকারের ষাড়টি বিক্রি করেছেন।

কালিহাতী উপজেলার মীর হামজানী গ্রামের আল আমীন ঈদকে কেন্দ্র করে ৩২ মণ ওজনের ষাড় প্রস্তুত করেন। নাম রাখেন প্রিয় ফুটবলারের নামে ‘মেসি’। কিন্তু ঈদে সেই মেসির ক্রেতা পাওয়া যায়নি।

টাঙ্গাইল পৌরসভার কাগমারা এলাকার তরুণ খামারি রাকিব মিয়া জানান, ‘ঈদকে কেন্দ্র করে তিনটি ষাড় প্রস্তুত করেছিলাম। কিন্তু খামারে থাকা পাঁচটি গরুই ‘লাম্পি স্কিন’ রোগে আক্রান্ত হয়। তাই ঈদে প্রস্তুত করা ষাড়গুলো বিক্রি করতে পারিনি।’

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. রানা মিয়া জানান, ঈদে টাঙ্গাইলে পশুর ঘাটতি ছিল না। ১ লাখ ৭৩ হাজার পশু কোরবানি হয়েছে। এর বেশির ভাগই ছিল ছাগল। এ বছর ছোট ও মাঝারি গরুর চাহিদা বেশিই ছিল। বিশেষ ব্যক্তি ছাড়া ১০/১২ লাখ টাকা দিয়ে কেউ কোরবানি দেয় না। রোগাক্রান্ত গরুগুলো বিক্রি করতে পারেনি খামারিরা।

শেয়ার করুন

ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop