কোরবানির ঈদ সামনে রেখে গরু মোটাতাজায় ব্যস্ত খামারীরা
প্রাণিসম্পদ
সামনে ঈদুল আজহা। তাই প্রতি বছরের মতো এবারও নরসিংদীর খামারিরা কোরবানি উপলক্ষ্যে সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করছেন। অবৈধ পথে ভারত থেকে গরু আমদানি না হলে, লাভবান হওয়ার আশা খামারিদের। এদিকে পশু মোটাতাজাকরণে ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার বন্ধে খামারগুলোতে নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে বলে জানান জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা।
কোরবানি ঈদ সামনে তাই গরুর যত্নে ব্যস্ত নরসিংদীর খামারিরা। এসব গরু এক বছর আগে দেশের বিভিন্ন হাট থেকে কিনে লালনপালন শুরু করেন তারা। দেশীয় পদ্ধতিতে মোটাতাজাকরণ করায় এ অঞ্চলের গরুর চাহিদা বেশি।
খামারিরা জানান, এ বছর পশুখাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরু পালনে খরচ বেড়েছে কয়েক গুণ। ঈদের আগে দেশের বাজারে ভারতীয় গরু প্রবেশে কঠোর নজরদারির দাবি তাদের।
এদিকে পশু মোটাতাজাকরণে ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার বন্ধে মাঠ পর্যায়ে তদারকির কথা জানালেন প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. হাবিবুর রহমান খান।
জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর আট হাজার খামারি দেশীয় পদ্ধতিতে প্রায় ৬৫ হাজার পশু মোটাতাজা করছেন। এতে ১৯০ কোটি টাকা ব্যবসার আশা তাদের।