২:৪৩ অপরাহ্ন

বুধবার, ৪ ডিসেম্বর , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২৮, ২০২২ ১১:০৩ অপরাহ্ন
চিকিৎসা শেষে বিরল প্রজাতির গন্ধগোকুল অবমুক্ত
Uncategorized

সিলেট বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে  বিরল প্রজাতির একটি গন্ধগোকুল অবমুক্ত করা হয়েছে।গত ১৩ ফেব্রুয়ারি সিলেটের বিশ্বনাথের টুকেরকান্দি গ্রামের এক বসতবাড়ি থেকে প্রাণীটি আটক করা হয়। পরে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাধিকারের সদস্যদের হাতে তুলে দেয়া হয়।

স্থানীয় সূত্র জানায়, গন্ধগোকুল নামে বিলুপ্ত প্রজাতির ওই প্রাণীটি তোয়াব আলীর বাড়ির পাশের জঙ্গলে  দেখতে পাওয়া যায়। এক পর্যায়ে বাড়ির লোকজন এটিকে ধরতে সক্ষম হন। পরে তারা একটি খাঁচায় প্রাণীটিকে বন্দী করে রাখেন।

প্রাধিকারের রেসকিউ সদস্য় আশরাফুল আলম ইমন বলেন, উদ্ধারকৃত প্রাণীটির নাম গন্ধগোকুল ।স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে প্রাণিটির ওপর হামলা চালায়। অসুস্থ থাকায় প্রাণীটি অবমুক্ত করা সম্ভব হয় নি।দীর্ঘ ১৬ দিন চিকিৎসা শেষে প্রাণীটি আজ (২৮ ফেব্রুয়ারি) অবমুক্ত করা হয়।

২৮ ফেব্রুয়ারি  বিকাল ৫ টার দিকে প্রাধিকারের সভাপতি তাজুল ইসলাম মামুন ও সাধারণ সম্পাদক নীলোৎপল দের  উপস্থিতে সিলেট বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে বিরল প্রজাতির গন্ধগোকুলটি অবমক্ত করা হয়। এ সময়  আরও উপস্থিত ছিল প্রাধিকারের সহ-সভাপতি- মোঃ আকিব, আল ইবনে রিফাত ও রেসকিউ সদস্য় তুষার কান্তি।

প্রাধিকারের  সভাপতি তাজুল ইসলাম মামুন বলেন, আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের (আইইউসিএন) বিবেচনায় পৃথিবীর বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় উঠে এসেছে এই প্রাণীটি। বর্তমানে গন্ধগোকুল অরক্ষিত প্রাণী হিসেবে বিবেচিত। পুরোনো গাছ, বন-জঙ্গল কমে যাওয়ায় দিন দিন এদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এরা খাদ্য শৃঙ্খলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ । এরা ইঁদুর ও ফল-ফসলের ক্ষতিকর পোকামাকড় খেয়ে কৃষকের উপকার করে।।খাটাশের বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে এরাই মানুষের বেশি কাছাকাছি থাকে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২০, ২০২২ ১২:১২ অপরাহ্ন
ধেঁয়ে আসছে ক্রান্তীয় বৃষ্টিবলয় জুই -২
Uncategorized

ধেঁয়ে আসছে দেশের দিকে প্রায় শক্তিশালী ক্রান্তীয় বৃষ্টিবলয় জুই -২ এর প্রথম ধাপ। ১ম ধাপে এটি আংশিক বৃষ্টিবলয় হিসেবে আসবে।

সম্ভাব্য তারিখ : ২০ হতে ২২ শে ফেব্রুয়ারি ২০২২ পর্যন্ত।

সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত : খুলনা, ও বরিশাল বিভাগের দক্ষিণ অঞ্চল ও চট্টগ্রাম বিভাগের সকল এলাকা।

সবচেয়ে কম আক্রান্ত : ঢাকা ও সিলেট বিভাগ।

আক্রান্ত নয় : রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ বিভাগ।

জুই – ২ প্রথম ধাপ সৃষ্টির কারন : উত্তর বঙ্গপোসাগরে একটি উচ্চচাপ বলয় সৃষ্টি হচ্ছে, যার প্রভাবে দেশের দক্ষিণ অঞ্চলে জলীয়বাষ্পের প্রবেশ ঘটবে, যা পশ্চিমা জেট বায়ুর সাথে মিলন ঘটিয়ে জুই – ২ প্রথম ধাপ সৃষ্টি করছে।

নোট : আগামী ২০ ও ২১ শে ফেব্রুয়ারি খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক এলাকায় আকস্মিকভাবে বজ্রবৃষ্টি হবার সম্ভাবনা আছে, দমকা হাওয়া সহ, এবং সেইসঙ্গে, সাতক্ষীরা, খুলনা, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা বরিশাল জেলার কিছু এলাকায় শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।২২ শে ফেব্রুয়ারি দেশের মধ্য অঞ্চলে বিক্ষিপ্তভাবে কিছুটা বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। আকাশ আংশিক মেঘলা, হটাৎ পশ্চিমে ঘন কালো মেঘ, তারপর দমকা হাওয়া এরপরপরই বজ্রবৃষ্টি শুরু, কিছুক্ষণ পর আকাশ আবার পরিস্কার, এটাই জুই – ২ প্রথম ধাপের আচারন। 

জুই -২ এর সকল বৃষ্টিবাহি মেঘের গতিপথ থাকবে পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে। জুই – ২ চলাকালীন সময়ে আক্রান্ত স্থানের আকাশ প্রায়ই সময় আংশিক মেঘলা থেকে মেঘাছন্ন থাকবে, তেমন রোদ পাওয়া যাবেনা। জুই -২ চলাকালীন সময়ে শীতের তীব্রতা কম থাকবে কিছুটা। বজ্রপাতের সম্ভাবনা প্রবল।

বৃষ্টির সতর্কতা! ২০ শে ফেব্রুয়ারি দুপুর থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারি রাতের ভেতরে, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, বরগুনা, ঝালকাঠি, ভোলা, নোয়াখালী, ফেণী, কুমিল্লা, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বরিশাল, পটুয়াখালী, ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় ৩০ থেকে ৫০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। গোপালগঞ্জ, মাদারিপুর, যশোর, নড়াইল, নরসিংদী, মুন্সীগঞ্জ ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় ১৫ থেকে ৩০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। ও ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, ফরিদপুর, মাগুরা, রাজবাড়ী, ঢাকা, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, শরিয়তপুর, ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় ১ থেকে ১০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। ও দেশের দু এক স্থানে বিচ্ছিন্নভাবে ছিটেফোঁটা বৃষ্টির কিছুটা সম্ভাবনা আছে।

নোট : প্রাকৃতিক কারনে কোন ক্ষুদ্র স্থানে অতিভারি বৃষ্টি ও একইভাবে মোটেও বৃষ্টি হবেনা এমনটা ঘটা স্বাভাবিক। প্রাকৃতিক কারনে জুই – ২ প্রথম ধাপের শক্তি কিছুটা হ্রাস / বৃদ্ধি ও সময়সূচি কিছুটা পরিবর্তন বা বিলুপ্তি হতে পারে।

নোট : বৃষ্টি বলয় জুই -২ দ্বিতীয় ধাপ আসছে ২৪ তারিখ হতে ২৭ শে ফেব্রুয়ারি এর ভেতরে, যেটা প্রায় পূর্ণাঙ্গ প্রায় শক্তিশালী ক্রান্তীয় বৃষ্টি বলয়, যেটায় সারাদেশে কমবেশি বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।

আপডেট : ১৯ শে ফেব্রুয়ারি রাত ৯ টায়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ৫, ২০২২ ১২:০৯ অপরাহ্ন
নওগাঁয় ধানের দরপতন, বিপাকে চাষিরা
Uncategorized

সরবরাহ বেশি হওযায় হঠাৎই  নওগাঁর হাট-বাজারে কমেছে ধানের দর। দফায় দফায় দাম প‌ড়ে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় চাষিরা। চাষিদের অভিযোগ, অতি মুনাফার আশায় একদল অসাধু ব্যবসায়ী বাজারে সিন্ডিকেট করে ধানের বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে।

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করেই ভোর থেকে বসে নওগাঁর স্বরস‌তিপুর হা‌ট। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ধান নিয়ে হাটে আসেন চাষিরা। হাটে ধানের সরবরাহ আগের থেকে ভালো। সুগন্ধি জা‌তের ধা‌নের দর কিছুটা বাড়‌লেও হঠাৎ ক‌মে‌ছে মোটা ধা‌নের দাম।

ধানের দর কমার তালিকায় আছে আমন স্বর্ণা ও মিনিকেট। সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে মণপ্রতি ৫০-৬০ টাকা। তবে চাষিদের অভিযোগ, সার আর ডিজেলের দাম বৃদ্ধি ও শ্রমিকের মুজরিও বেশি তাই উৎপাদন খরচও বেশি পড়েছে , তাই এই দামে পোষায় না তাদের।

চাষিরা বলেন, ধানের দাম কমে যাওয়ায় আমরা আর্থিকভাবেও ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি।

দাম বাড়লে আমাদের জন্যে ভালো হতো। ধানচাষ করতে সব জিনিসের দাম বেশি। বিপদের মধ্যে আছি আমরা। ধান কীভাবে বিক্রি করব বুঝতে পারছি না।

এদিকে ধা‌নের দাম কমে যাওয়ার কারণ হিসা‌বে ব্যবসায়ীরা দেখা‌চ্ছেন নানা ধরনের অজুহাত । ব্যবসায়ীরা বলেন, রাইস মিলে ধানের চাহিদা কম। ধান কেউ নিতে চাচ্ছে না। ধানের দাম বেশি। কৃষক বলছে দাম কম। কিন্তু যে দামে বিক্রি হচ্ছে তাতেই তো কেউ কিনতে চাচ্ছে না।

নঁওগা জেলা কৃ‌ষি বিভাগ জানায়, গে‌লো আমন মৌসু‌মে জেলায় এক লাখ ৯৫ হাজার হেক্টর জ‌মি থে‌কে সা‌ড়ে ৭ লাখ মে‌ট্রিক টন ধান উৎপাদন হয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ৩, ২০২২ ১০:৩০ অপরাহ্ন
বাণিশান্তায় পরিবেশবান্ধব কৃষি মেলা
Uncategorized

গত ৩০ ডিসেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার খুলনা জেলার দাকোপ উপজেলার বাণিশান্তা ইউনিয়নের ইউনিয়নে উত্তর বাণিশান্তা গ্রামের পরিবেশবান্ধব কৃষি মেলা এর আয়োজন করা হয়েছে ।  উত্তর বাণিশান্তা গ্রামে জনগোষ্ঠীভিত্তিক বীজ ব্যাংক গড়ে তোলা হয়েছে এবং এর সাথে সম্পৃক্ত কৃষকেরা দেশীয় বীজ পরিবেশবান্ধব উপায়ে চাষ করছে ।  দেশীয় বীজ ও পরিবেশবান্ধব কৃষিকাজের সম্প্রসারণ ঘটানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (বেডস্) প্রকল্প সুবিধাভোগী ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সম্পৃক্ততায় এ কৃষি মেলা এর আয়োজন করেন । এ মেলায় প্রকল্প সুবিধাভোগীরা সকলকে দেশীয় বীজ ও পরিবেশবান্ধব কৃষিকাজের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন ।

জাপান ট্রাস্ট ফর গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট (জেটিজিই) এর আর্থিক সহায়তায় বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (বেডস্) ও জাপান এনভায়রনমেন্টাল এডুকেশান ফোরাম (জীফ)-এর আয়োজনে সুন্দরবন উপক‚লীয় এলাকায় স্থানীয় জাতের বীজ সংরক্ষণাগার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কৃষি ও প্রাণবৈচিত্র্য সংরক্ষণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে । এ প্রকল্পের আওতায় এই কার্যক্রমটি সম্পাদন করা হয়েছে । এ মেলায় অংশগ্রহণ করেন প্রকল্পের ৪০ জন সদস্য ও বেডস্ সদস্যবৃন্দ । এ মেরায় প্রায় ১৭৭ জন স্থানীয় জনগোষ্ঠী অংশগ্রগহণ করেন ।

আরো পড়ুনঃ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে নতুন কৃষি সচিব এর শ্রদ্ধা

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ১৬, ২০২১ ৪:০৫ অপরাহ্ন
মুরগির খামারে খাদ্য অপচয় রোধে ৬ করণীয়…
Uncategorized

আমাদের দেশে এখন বেশির ভাগ খামারিরা মুরগির খামারের সাথে জড়িত। আর এই খামার করতে গিয়ে অনেক সমস্যায় পড়েন খামারিরা। এরমধ্যে বেশির ভাগ খামারিরা পড়েন খাদ্য সমস্যায়। নানা কারণে তাদের খামারের খাদ্য অপচয় হচ্ছে। খাদ্য অপচয় রোধ করতে পারলে খামারিরা হবে আরো লাভবান। এই জন্য জানতে হবে খামারের খাদ্য অপচয় কমানোর উপায়।

মুরগির খামারে খাদ্য অপচয় কমিয়ে আনার উপায়:

১। খামারে মুরগিতে কৃমির সংক্রমন বিশেষ করে সোনালি বা কক মুরগির গোলকৃমির কারণে খাবার নষ্ট করতে পারে। এজন্য সময়মতো কৃমিনাশক ওষুধ প্রদান করতে হবে।

২। খামারে খাবারের পাত্র পূর্ণ করে খাবার দিলে খাবার নষ্ট করে ফেলতে পারে। সেজন্য খাদ্যের পাত্র কিছুটা খালি রেখে খাদ্য প্রদান করতে হবে।

৩। মুরগির খামারে প্রয়োজনের তুলনায় কম সংখ্যক খাবার ও পানির পাত্র দিলে মুরগি অনেক সময় খাদ্য নষ্ট করে ফেলে। তাই খামারে মুরগির সংখ্যা অনুযায়ী খাদ্য ও পানির পাত্র দিতে হবে।

৪। খামারে মুরগির খাদ্য হঠাৎ পরিবর্তন করলে মুরগি খাদ্য নষ্ট করতে পারে। সেজন্য খাদ্য পরিবর্তন করলে অল্প অল্প করে খাদ্য পরিবর্তন করতে হবে।

৫। মুরগির খামারে জায়গার তুলনায় বেশী পরিমাণ খাদ্য প্রদান করা হলে মুরগি খাদ্য নষ্ট করে থাকে। এজন্য খামারে জায়গা অনুপাতে খাদ্য প্রদান করতে হবে।

৬। মুরগির খামারে খাবারের পাত্র সঠিক উচ্চতায় স্থাপন না করলে মুরগি খাবার নষ্ট করে ফেলতে পারে। খাদ্যের পাত্র খুব বেশি উচ্চতায় রাখা যাবে না।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ২৯, ২০২১ ৭:২২ অপরাহ্ন
হাবিপ্রবি’তে বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি ছাত্র পরিষদের প্রতিবাদ কর্মসূচি ও মানববন্ধন
Uncategorized

ভেটেরিনারি পেশা সম্পর্কে না জেনে ড: নূর জাহান সরকার উদ্দেশ্যপ্রনোদিত এবং অবমাননাকর মন্তব্যের  প্রতিবাদ কর্মসূচি ও মানববন্ধন করেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদ এবং বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি ছাত্র পরিষদের শিক্ষার্থীবৃন্দ ।

সম্প্রতি ঢাকা চিড়িয়াখানায় দুটি ব্যাঘ্রশাবকের অসুস্থতাজনিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ইন্ডিপেনডেন্ট চ্যানেলের আলোচনায় একজন ভেটেরিনারিয়ানের চিকিৎসা সেবা নিয়ে সাংবাদিক অবান্তর ও ভূল কিছু তথ্য উপস্থাপন করেছেন, যা সংশ্লিষ্ট ভেটেরিনারি ডাক্তার তথা সকল ভেটেরিনারিয়ানগণের জন্য অপমানজনক ও মানহানিকর।সাক্ষাতকারে ড. নূর জাহান সরকারের অশালীন ও বিদ্বেষপ্রসূত মন্তব্য করেছে।

উক্ত মানববন্ধনে সঞ্চালনা করেন,মান্নান, সাকিব,তানজিল,সৈকত,শাহরিয়ার,রাংগা,নূর,মনসুর সহ বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি ছাত্র পরিষদের নেতৃবৃন্দ।উক্ত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখে বঙ্গবন্ধু ভেটেরিনারি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোজাক্কির হোসেন আনন্দ।এ সময় শিক্ষার্থীবৃন্দ  ডঃ নুরজাহান সরকারের তীব্র নিন্দা এবং উক্ত মন্তব্য প্রত্যাহার করার আহবান জানান।পরিশেষে মোজাক্কির হোসেন আনন্দ সকল ভেটেরিনারিয়ানদের এক হয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গরার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে মানবন্ধনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

উল্লেখ্য , গত ১৫ নভেম্বর শাবক দুটিকে খুঁড়িয়ে হাঁটতে দেখার পর, তাদের চিকিৎসার উদ্যোগ নেয় চিড়িয়াখানা মেডিক্যাল বোর্ড। পরে তাদের রক্ত পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষায় রক্তে মাছিবাহিত পরজীবী ধরা পড়লে তাদের চিকিৎসাও শুরু হয়।শাবক দুটির চিকিৎসায় গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক থেকেও একজন চিকিৎসককে যুক্ত করে চিড়িয়াখানার মেডিক্যাল বোর্ড। যে রোগে বাঘ ছানা দুটি আক্রান্ত হয়েছিল, সেটিকে মানব শরীরের ডেঙ্গুর সঙ্গেও তুলনা করেন আবদুল লতিফ।কিন্তু শেষ পর্যন্ত দুর্জয় ও অবন্তিকাকে আর বাঁচানো যায়নি। গত ২১ নভেম্বর মারা যায় দুই শাবকই।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ৩১, ২০২১ ৮:২৭ অপরাহ্ন
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এর মহাপরিচালক হলেন ডা: মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা
Uncategorized

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) হিসেবে নিয়োগ পেলেন ডা: মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা। রোববার (৩১ অক্টোবর) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত এক আদেশ জারি করা হয়েছে।এর আগে তিনি সফলতার সাথে একই অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মৎস্য ও  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রাণিসম্পদ-১ অধিশাখার যুগ্মসচিব জনাব হামিদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানা যায়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১ ৬:৪৯ অপরাহ্ন
নাটোরে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদনে প্রণোদনা পাচ্ছেন ৫‘শ কৃষক
Uncategorized

গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদনে জেলার পাঁচশ’ কৃষককে ৪৪ লাখ টাকার কৃষি প্রণোদনা প্রদান করছে সরকার। সার, বীজ ও চারা উৎপাদন খরচ বাবদ এ আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।

কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ২০২১-২২ অর্থ বছরে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রণোদনা সুবিধা প্রাপ্ত ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের তালিকা ইতোমধ্যে প্রণয়ন করা হয়েছে। এরমধ্যে নাটোর সদর ও নলডাঙ্গা উপজেলায় সর্বাধিক ১০০ জন করে কৃষক, লালপুর ও বাগাতিপাড়া উপজেলায় ৭০ জন করে কৃষক, সিংড়া ও গুরুদাসপুর উপজেলায় ৫০ জন করে কৃষক এবং বড়াইগ্রাম উপজেলায় ৬০ জন কৃষক রয়েছেন।

প্রত্যেক কৃষক তাদের একবিঘা জমিতে পেঁয়াজ উৎপাদনের জন্যে প্রয়োজনীয় এক কেজি করে বীজ, ২০ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার এবং পরিচর্যা বাবদ জনপ্রতি দুই হাজার ৮০০ টাকা প্রদান করা হচ্ছে। কৃষি মন্ত্রণালয় জেলার অনুকূলে উপকরণ ও খরচ বাবদ মোট ৪৩ লাখ ৮৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।

ইতোমধ্যে নলডাঙ্গা, সিংড়া, বাগাতিপাড়া উপজেলায় কৃষকদের মাঝে প্রণোদনা বিতরণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে বড়াইগ্রাম উপজেলায় বিতরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। আগামী সপ্তাহের মধ্যে অবশিষ্ট তিনটি উপজেলার কৃষকদের হাতে প্রণোদনা হস্তান্তর কাজ সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

নাটোর সদর উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ মেহেদুল ইসলাম জানান, কৃষক পর্যায়ে অর্থ ও উপকরণ প্রদানের পরে উপজেলার প্রতিটি কৃষি ব্লকে নিয়োজিত উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তাবৃন্দ কৃষকদের গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের আবাদে প্রান্তিক পর্যায়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করবে। আগাম এ পেঁয়াজ উৎপাদনের মাধ্যমে দেশে অক্টোবর মাসে পেঁয়াজের সংকট দূর হবে বলে আশা প্রকাশ করেন এ কৃষিবিদ।

কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ নাটোর জেলা কার্যালয়ের উপ পরিচালক এবং কৃষি পুনর্বাসন ও প্রণোদনা সংক্রান্ত জেলা কমিটির সদস্য সচিব বেলাল হোসেন বাসস’কে বলেন, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশিত নীতিমালা অনুসরণ করে প্রণোদনা প্রাপ্ত কৃষকের তালিকা এ সংক্রান্ত উপজেলা কমিটিসমূহ চূড়ান্ত করার পরে জেলা কমিটি অনুমোদন প্রদান করেছে। গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদনকে কৃষক পর্যায়ে জনপ্রিয় করতে কাজ করছে কৃষি বিভাগ। বাসস

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১ ৭:৪৯ পূর্বাহ্ন
কৃষি খাতে ৩ হাজার কোটি টাকার নতুন প্রণোদনা
Uncategorized

কৃষি খাতের জন্য নতুন করে আরও তিন হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

মঙ্গলবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ মহামারির কারণে সৃষ্ট আর্থিক সংকট মোকাবিলায় এই অর্থ সহায়তা করবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব তহবিল থেকে এই অর্থ দেওয়া হবে এবং এই স্কিমের মেয়াদ ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত।

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নতুন এই স্কিমের আওতায় অংশগ্রহণকারী ব্যাংকগুলোকে নিজস্ব নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে ঋণ বিতরণ নিশ্চিত করতে হবে। আগের ঋণ নেওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে অংশগ্রহণকারী ব্যাংক নিজ ব্যাংক হতে প্রদত্ত বিদ্যমান ঋণ সুবিধার অতিরিক্ত ২০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ (সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকা) এ স্কিমের আওতায় বিতরণ করতে পারবে।

ক্ষুদ্র, প্রান্তিক ও বর্গাচাষিদের শস্য বা ফসল চাষের জন্য এককভাবে জামানতবিহীন (শুধু ফসল দায়বন্ধনের বিপরীতে) সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ বিতরণ করা যাবে। গৃহস্থালি পর্যায়ে গাভি পালন, গরু মোটাতাজাকরণ খাতে ব্যক্তিগত গ্যারান্টির বিপরীতে ঋণ প্রদানের অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে।

এই স্কিমের আওতায় অংশগ্রহণকারী ব্যাংকসমূহ বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নির্ধারিত এক শতাংশ সুদ হারে পুনঃ-অর্থায়ন সুবিধা পাবে। কৃষক পর্যায়ে সুদের হার হবে সর্বোচ্চ চার শতাংশ (সরল হারে)।

কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালার অন্তর্ভুক্ত শস্য ও ফসল খাতের আওতাভুক্ত দানা শস্য, অর্থকরী ফসল, শাকসবজি, কন্দাল ফসল (আমদানি বিকল্প ফসল যথা: ডাল, তেলবীজ, মসলাজাতীয় ফসল ও ভুট্টা চাষে গ্রাহকদের চার শতাংশ সুদ হারে ঋণ বিতরণের পৃথক স্কিম চালু থাকায় এ খাত ছাড়া) ফল ‍ও ফুল চাষ, মৎস্য চাষ, পোল্ট্রি ও প্রাণিসম্পদ খাত, কৃষি ও সেচ যন্ত্রপাতি, বীজ উৎপাদন খাতে বিতরণ করা যাবে।

অংশগ্রহণকারী ব্যাংকসমূহ পুনঃ-অর্থায়ন গ্রহণের তারিখ থেকে অনধিক ১৮ মাসের (১২ মাস+ গ্রেস পিরিয়ড ছয় মাস) মধ্যে এক শতাংশ হারে আসল এবং সুদ পরিশোধ করবে। কৃষক পর্যায়ে শস্য বা ফসল খাতে বিতরণ করা ঋণের সর্বোচ্চ মেয়াদ হবে ১২ মাস। এ ছাড়া, অন্যান্য খাতে বিতরণকৃত ঋণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মেয়াদ হবে ন্যূনতম তিন মাস গ্রেস পিরিয়ডসহ ১৮ মাস।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ৯, ২০২১ ৮:৩৬ অপরাহ্ন
সুন্দরবন সংলগ্ন শিক্ষার্থীদের সুন্দরবন শিক্ষা কার্যক্রম শুরু
Uncategorized

সুন্দরবন সংলগ্ন শিক্ষার্থীদের সুন্দরবন সম্পর্কে জানাতে ও সুন্দরবন সংরক্ষণে তাদের ভূমিকা তুলে ধরতে বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (বেডস্) সুন্দরবন সংলগ্ন শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সুন্দরবন বিষয়ক শিক্ষার আয়োজন করেছে। শিক্ষার্থীদের সুন্দরবন সম্পর্কিত জ্ঞান বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই কার্যক্রমটির আয়োজন করা হয়।

সুন্দরবন সংলগ্ন শিক্ষার্থীদের

সুন্দরবন সংলগ্ন বাগেরহাট উপজেলার সুন্দরবন ও চিলা ইউনিয়নের পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির মোট ৬০০ জন শিক্ষার্থীদের সুন্দরবন বিষয়ক শিক্ষা প্রদান করা হবে। শিক্ষা কার্যক্রমের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উক্ত ৬০০ জন শিক্ষার্থীদেরকে ৩০ জন করে মোট ২০ টি দলে বিভক্ত করা হয়। গত ৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখ থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে এবং ১১ অক্টোবর ২০২১ তারিখের মধ্যে নির্বাচিত ৬০০ জন শিক্ষার্থীদের সুন্দরবন বিষয়ক শিক্ষা প্রদান করা হবে। গত ৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে জয়মনির ঘোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম দলের শিক্ষা কার্যক্রমের পরিচালিত হয়েছে। কার্যক্রম শেষে ৩ জন শিক্ষার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলো পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণির ৩০ জন শিক্ষার্থী, জয়মনির ঘোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব সুরেশ মল্লিক, প্রকল্প সমন্বয়কারী জনাবা এম. সাবরিন আহমেদ রতি, প্রকল্প অফিসার রাখী ঢালী, মাঠকর্মী জনাব অমিত কুমার ও হরপ্রসাদ সরকার ও গ্রাম সংরক্ষণ দলের সদস্যবৃন্দ।

সুন্দরবন সংলগ্ন শিক্ষার্থীদের

জার্মান ফেডারেল মিনিস্ট্রি ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট এর পক্ষে বাংলাদেশ বন বিভাগ এর সহায়তায় সুন্দরবন ম্যানেজমেন্ট প্রজেক্ট এর আওতায় জিআইজেড এবং বেডস্ (বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি) “কোভিড-19 মিটিগেশন মেজারস ফর দ্যা সুন্দরবনস-স্পেশাল ইনিসিয়েটিভ আন্ডার এসএমপি-II” প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।

এই প্রকল্পের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে সুন্দরবন সংরক্ষণের উপর ১০ টি পথনাট্য প্রদর্শন করা হবে। শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্যের উপর ভাষ্কর্য প্রস্তুত করা হবে এবং ১৫০০ জন শিক্ষার্থীদের সুন্দরবন বিষয়ক বুকলেট ও পুষ্টিকর খাবার প্রদান করা হবে।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop