১১:০৫ অপরাহ্ন

শনিবার, ১৭ মে , ২০২৫
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জানুয়ারী ১৩, ২০২৩ ৮:২৩ অপরাহ্ন
টুঙ্গিপাড়ায় ১৫০ বিঘা জমিতে সমলয়ে ধান চাষ শুরু
কৃষি বিভাগ

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যান্ত্রিকীকরণ ও অধুনিক চাষাবাদের মাধ্যমে দেড় শ’ বিঘা জমিতে সমলয়ে বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু হয়েছে। এ পদ্ধতির চাষাবাদে বীজতলা থেকে শুরু করে ধান মাড়াই পর্যন্ত যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হবে। এ চাষাবাদে কম খরচে কৃষক অধিক ধান উৎপাদন করতে পারবেন।ধানের অধিক ফলন পেয়ে কৃষক লাভবান হবেন। এ চাষাবাদ ছড়িয়ে দিতে পারলে দেশ খাদ্য উৎপাদনে আরো সমৃদ্ধ হবে বলে কৃষি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

শুক্রবার সকালে টুঙ্গিপাড়া উপজেলার কুশলী গ্রামে সমালয়ে চাষাবাদের উদ্বোধন করে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আল মামুন।

টুঙ্গিপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ জামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপজেলা ভাইস চেয়ার অসীম কুমার বিশ^াসসহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন।

টুঙ্গিাপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ জামাল উদ্দিন বলেন, সমলয়ে চাষাবাদে আমরা রামচন্দ্রপুর গ্রামের ৪৮ জন কৃষককে সম্পৃক্ত করেছি। তাদের জমিতে এ পদ্ধতির চাষাবাদ হচ্ছে। চাষাবাদের শুরুতে আমরা ট্রেতে বীজতলা করেছি। প্রতি বিঘায় প্রচলিত চাষাবাদে হাইব্রিড ধানবীজ ৪ কেজি ও উফশী ধানবীজ ৮কেজি দিয়ে বীজতলা তৈরি করতে হয়। সেখানে সমলয়ে চাষাবাদে বিঘা প্রতি বীজ খরচ অর্ধেক হয়েছে। বীজে কৃষকের খরচ বেঁচেছে। এ চাষাবাদে রাইসট্রান্সপ্লান্টার দিয়ে ধানের চারা রোপণ করা হয়েছে। এতে বিঘা প্রতি খরচ হয়েছে মাত্র ১ হাজার ২০০ টাকা। শ্রমিক দিয়ে ধান রোপণ করতে গেলে অন্তত ৬ হাজার টাকা খরচ হত। এছাড়া উইডার মেশিন দিয়ে নিড়ানী দেওয়া হবে। এতে মাত্র ২জন শ্রমিক প্রয়োজন হবে। এক্ষেত্রে অন্তত ১০জন শ্রমিকের মজুরী সাশ্রয় হবে। এ ধান পাকার পর কম্বাইন্ড হারভে স্টার দিয়ে কেটে মাড়াই করে দেওয়া হবে। এ মেশিন দিয়ে ১ বিঘা জমির ধান কাটতে মাত্র ১হাজার ৫০০ টাকা ব্যয় হবে। এতে সাশ্রয় হবে অন্তত সাড়ে ৭ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে এ পদ্ধতির চাষাবাদে কৃষকের বিঘা প্রতি অন্তত ১২ হাজার টাকা সাশ্রয় হবে। এছাড়া এ পদ্ধতির চাষাবাদে বিঘা প্রতি হাইাব্রিডে ৩০ মণের স্থলে ৩৫ মণ ধান উৎপাদিত হবে। উফশী জাতে ২৫ মণের স্থলে ৩০ মণ ধান উৎপাদিত হবে। এ পদ্ধতির চাষাবাদে জমিতে কোন আইল থাকে না। এছাড়া ২০ থেকে ২২ দিন বয়সের ধানের চারা রোপণ করতে হয়। তাই ধানের উৎপাদন বেড়ে যায়।

ওই কর্মকর্তা আরো বলেন, টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় চলতি বোরো মৌসুমে ৮ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হচ্ছে। এরমধ্যে আইল রয়েছে প্রায় ১২৬ হেক্টর। জমির আইল আনাবদি থাকে। সব জমিতে সমলয়ে চাষাবাদ হলে ওই জমি চাষাবাদের আওতায় আসত। এতে আরো ৭৫৬ মেট্রিক মেট্রিক টন ধান বেশি উৎপাদন হত।

এ চাষাবাদ ছড়িয়ে দিতে পারলে দেশ খাদ্য উৎপাদনে আরো সমৃদ্ধ হবে বলে ওই কৃষি কর্মকর্তা মন্তব্য করেন।

গোপালগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণের উপ-পরিচালক ড. অরবিন্দ কুমার রায় বলেন, সরকার কৃষিকে যান্ত্রীকী করণ করতে চাইছে। এ পদ্ধতিতে চাষাবাদে শ্রমিক কম লাগে। এছাড়া ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় সমলয়ে চাষবাদ কার্যক্রমের আওতায় ১৫০ বিঘা জমিতে চাষাবাদ শুরু হয়েছে। এ পদ্ধতির চাষাবাদে একই জাতের ফসল আবাদ করতে হয়। ধানের অধিক ফলন পেয়ে কৃষক লাভবান হন। এ পদ্ধতির চাষাবাদ সম্প্রসারিত হলে দেশের খাদ্য উৎপাদন আরো বৃদ্ধি পাবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১২, ২০২৩ ৬:৩৩ অপরাহ্ন
বগুড়ায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দ্বিগুণ জামিতে ভুট্টা চাষ
কৃষি বিভাগ

জেলার কৃষকরা ভুট্টা চাষে বিপ্লব ঘটিয়েছে। কৃষি সম্প্র্্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দ্বিগুণ জামিতে ভুট্টা চাষ হয়েছে। ভুটা চাষ লাভ জনক হওযায় বগুড়ার কৃষকরা ভুট্টা উৎপাদনে ঝুঁকে পড়েছে।

কৃুষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচলক এনামুল হক জানান,আলুর চেয়ে ভুট্টা চাষ লাভ জনক , পরিশ্রম কম ও উৎপাদন খরচও কম তাই বগুড়ার কৃষকরা কম খরচে বেশী লাভবান হওয়ায় ভুট্টাকে বেছে নিয়েছে। তিনি আরো জানান,গত বছর প্রতিমণ ভুট্টা বিক্রি হয়েছে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা মণ। বিঘাতে ৪০ মণ পর্যন্ত ভুট্টা উৎপাদন হয়ে থাকে। সারিয়াকান্দি উপজেলা কর্নিবাড়ি চরের কৃষক সঈদ জানান চরের জমিতে আলুর চেয়ে ভুটাার ফলন বেশী হয়ে থাকে। তাই তারা ভুট্টা চাষকরেছে। ভুট্টাতে পরিশ্রম কম ও লাভ জনক তাই তারা এ ফসলকে বেছে নিয়েছে।

জেলা কৃষি সম্প্র্্রসারণ অধিদপ্তর জানায় ,গত বছর জেলায় ৭ হাজার ৭১০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষ হয়েছিল । এ বছর জেলায় ভুট্টা চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৮ হাজার ৭১০ হেক্টর জমিতে। এ হিসেবে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৮৯ হাজার ৬৮৮ মেট্রিকটন। কিন্তু এ বছর এখন পর্যন্ত ভুট্টা চাষ হয়েছে ১২হাজার ৬ হেক্টর জমিতে। কৃষি কর্মকর্তার আশা করছে এবার ১ লাখ ২২ হাজার ৫২৩ মেট্রিকটন ভুট্ট উৎপাদন হবে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১২, ২০২৩ ৬:২৬ অপরাহ্ন
দাউদকান্দিতে শীতকালীন সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষকরা
কৃষি বিভাগ

শীতকালীন শাক-সবজি চাষে ব্যস্ত কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার কৃষকেরা। ইতিমধ্যে জেলার বাজারগুলোতে উঠতে শুরু করেছে শীতকালীন সবজি। তবে বাজারে শাক-সবজির দাম ভালো পাওয়ায় খুশি কৃষকেরা। ফলে চড়া দামে চারা কিনতে হলেও বেশি দাম পাওয়ার আশায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন তাঁরা।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি রবি মৌসুমে উপজেলার ১৫টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ৬৫০ হেক্টর জমিতে টমেটো, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মুলা, পালংশাক, বেগুন, শিম, বরবটিসহ বিভিন্ন শাক-সবজির আবাদ হয়েছে।

উপজেলার মালিগাঁও, নুরপুর, বুরবুড়িয়া, চাঁপাতলি, খোববাড়িয়া, কলাকোপা ও টামটা গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, কৃষকেরা শীতের সবজি ক্ষেতে কেউ আগাছা পরিষ্কার করছেন, কেউ কীটনাশক দিচ্ছেন। বেড়ে উঠছে শাক-সবজির চারা। অনেকেই ইতিমধ্যে মুলা, মুলা শাক, লাউ ও লালশাক বিক্রি শুরু করেছেন।

চাঁপাতলী গ্রামের বাসিন্দা কৃষক রমজান আলী জানান, গত বছর ৪ হাজার ফুলকপির চারা কিনেছি ১ হাজার ৪০০ টাকায়। এ বছর এক হাজার চারার দাম ২ হাজার টাকা। ৪ হাজার চারা কিনেছি ৮ হাজার টাকা দিয়ে। রমজান আলী আরও বলেন, প্রতিবছর তিন-চার কানি জমিতে সবজি চাষ করতাম। এ বছর সার ও বীজের দাম কিছুটা বেশি হওয়ায় ৩১ শতক জমিতে ফুলকপি চাষ করেছি। তবে বাজারে এ বছর সবজির দামও অনেক ভালো। আশা করি চাষাবাদের খরচ উঠবে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ বিপুল হোসেন জানান, এ বছর শীতের শাকসবজি আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫০ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে টমেটো ১২০ হেক্টর, লাউ ৭০ হেক্টর, লালশাক ৫০ হেক্টর, মুলা ৩৫ হেক্টর, বেগুন ১৫ হেক্টর ও শিম ৭০ হেক্টর। এ ছাড়া ১৪ হাজার ৭ শত ৬০ হেক্টর জমিতে অন্যান্য শাকসবজিসহ বিভিন্ন ফসলাদী আবাদ করা হয়েছে। আমরা মাঠ পর্যায়ে শাক-সবজি চাষের ওপর কৃষকদের পরামর্শসহ বিভিন্ন সহযোগিতা করে আসছি। যাঁরা বসতবাড়িতে শাক-সবজি চাষ করেন, তাঁদের আমরা সার, বীজসহ আনুষঙ্গিক সহযোগিতা দিচ্ছি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১০, ২০২৩ ২:০২ অপরাহ্ন
১০ লাখ টাকার কমলা বিক্রির আশা চাষি খয়বর আলীর!
এগ্রিবিজনেস

নওগাঁয় কমলা চাষে সফলতা পান আলহাজ্ব খয়বর আলী মন্ডল। কমলা দেখতে সুন্দর ও খেতে সুস্বাদু বলে তিনি শখের বশে তার পতিত জমিতে রোপন করেন। তারপর বাণিজ্যিকভাবে ১ একর জমিতে ৬ প্রজাতির কমলা গাছ রোপন করে সফলতা পান। এবছর ৮-১০ লাখ টাকার কমলা বিক্রির আশা করছেন খয়বর আলী মন্ডল।

জানা যায়, আলহাজ্ব খয়বর আলী মন্ডল নওগাঁর মান্দা উপজেলার ৭ নম্বর প্রসাদপুর ইউনিয়নের গাড়িক্ষেত্র গ্রামের বাসিন্দা। দেড় বছর আগে শখের বশে কমলা চাষ শুরু করার পর এখন বাণিজ্যিকভাবে ১ একর জায়গায় কমলা চাষ করছেন। বর্তমানে তার ১ একর কমলা বাগানে ৬ প্রজাতির ৪০০ টি কমলা গাছ রয়েছে। তিনি এবছর লাভবান হলে আগামীতে আরো বেশি জমিতে কমলার চাষ করবেন।

চাষি খয়বর আলী বলেন, আমি প্রায় দেড় বছর আগে শখের বশে কমলার বাগান করার চিন্তা করি। তারপর বিভিন্ন স্থান থেকে চারা সংগ্রহ করে রোপন করি। এবছর আমার বাগানের অধিকাংশ গাছে ফুল ও ফল এসেছে। ইতোমধ্যে একেকটি গাছ থেকে ৩-১৫ কেজি পর্যন্ত কমলা উত্তোলন করে বিক্রি করেছি।

কমলা ছাড়াও তার বাগানে পাকিস্তানি বারি-১ ও ভিয়েতনাম মাল্টা সহ তিনফল, আলুবোখরা, কিসফল, কাজুবাদাম, করমচা, আঙ্গুর, রামবুটান, পার্সিমূল, পানমসলা, কাশ্মীরি আপেলকুল, বলোসুন্দরীকুল ফলের গাছ রয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১০, ২০২৩ ৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
নাটোরের চলনবিলে বোরো চাষাবাদের কার্যক্রম শুরু
কৃষি বিভাগ

জেলার চলনবিল বিলে রাইস ট্রান্সপ্লান্টার মেশিনে বোরো ধানের আগাম চারা রোপণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে আজ থেকে। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ পরিচালক মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ এ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।

সিংড়া উপজেলার বালুভরা এলাকায় ১৫০ জন কৃষকের ১৫০ বিঘা জমিতে গড়ে তোলা হয়েছে সমলয় চাষাবাদ স্কীম। এজন্যে কৃষকদের চারা উৎপাদনে চার হাজার ৫০০টি ট্রে, ৩০০ কেজি হাইব্রীড বীজ, সাড়ে চার টন ইউরিয়া, তিন টন ডিএপি এবং আড়াই টন এমওপি সার বিনামূল্যে প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়া রাইস ট্রান্সপ্লান্টারে চারা রোপণ সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে এবং কম্বাইন্ড হারভেস্টরে ধান কাটার সুবিধা প্রদান করবে কৃষি বিভাগ। উদ্দেশ্য কৃষকদের সংগঠিত করে নতুন নতুন প্রযুক্তির সাথে কৃষকদের মেলবন্ধন তৈরি করা।

ট্রে তে পলিথিন মোড়ানো হাউজে পরম যতেœ তৈরি করা বীজতলা মাত্র ২২ দিনে চারা রোপণের উপযোগী হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ চারাগুলো রোপণ করা হচ্ছে রাইস ট্রান্সপ্লান্টারে। রোপণের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে লাইন লোগো পদ্ধতি-যাতে করে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসে বেড়ে ওঠে ধানের চারা, সুবিধা হয় পরিচর্যার। পরবর্তীতে পোকা মাকড়ের প্রকোপ থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করা হবে পার্চিং, খরচ কমাতে ব্যবহার করা হবে আধুনিক সেচের এডাব্লুডি (পর্যায়ক্রমিক শুষ্ক ও ভেজা) পদ্ধতি, সার ব্যবহার যথাযথ ও সীমিত করতে ব্যবহার করা হবে সুষম সার, অনায়াসে আগাছা নিধনে থাকবে উইডার মেশিন আর সর্বোপরি যুগপৎভাবে ধান কর্তন, মাড়াই এবং প্যাকিং কাজে ব্যবহার করা হবে কম্বাইন্ড হারভেস্টার।

সুবিধাভোগী কৃষক শহীদুল ইসলাম বলেন, আমরা বীজতলা থেকে মাত্র ২২ দিনে চারা রোপণ করতে পারছি। সতেজ চারাগুলো মেশিনে রোপণের ফলে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা নেই বলে খুব সহজেই জমিতে মানিয়ে যাবে। জীবনচক্রের বেশী সময় জমিতে থাকায় পূর্ণ পুষ্টি পেয়ে ধানের কুশির সংখ্যা বাড়বে, ধানের পরিমাণ হবে বেশী।

অপর কৃষক রাজু আহমেদ জানান, প্রতিবছর এলাকাতে বন্যা দেখা দেয়। ফলে ধান ডুবে যাওয়ার আশঙ্কাসহ ঐ সময় ধান কাটা শ্রমিকের অভাব এবং উচ্চ মূল্য প্রদান সমস্যার মুখোমুখী হতে হয় আমাদের। যান্ত্রিকীকরণের ফলে ঐসব সমস্যা থেকে আমরা রক্ষা পাবো বলে আশা করছি।

নাটোর কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ পরিচালক মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ জানান, সমবায়ের মডেল অনুসরণ করে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ এবং সকল প্রযুক্তির সাথে কৃষকের মেলবন্ধন তৈরিীত কাজ করছে কৃষি বিভাগ। আশাকরি এ স্কীম সফলতা লাভ করবে। ভবিষ্যতে জেলার অন্যান্য উপজেলাতে এ কর্মসূচি ছড়িয়ে পড়বে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ১০, ২০২৩ ৮:২৪ পূর্বাহ্ন
ভুট্টার বাম্পার ফলনের আশা নওগাঁর চাষিদের
কৃষি বিভাগ

আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় নওগাঁর মাঠে মাঠে এখন সবুজ পাতার সমারোহ। ভুট্টার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা এবং ভালো দাম পাওয়ার আশা করছেন চাষিরা। পরিশ্রম, খরচ কম এবং লাভজনক হওয়ায় আগ্রহ বাড়ছে চাষিদের।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, এ বছর ভুট্টার আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬,৭৮০ হেক্টর। এ পর্যন্ত জেলায় ৪,৩০০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা রোপণ করা হয়েছে। প্রণোদনা হিসেবে ৪,৫০০ জন কৃষককে ২ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ২০ কেজি এমওপি সার দেওয়া হয়েছে।

উপজেলাভিত্তিক ভুট্টার চাষাবাদের পরিমাণ- সদর উপজেলায় ১৪০ হেক্টর, রানীনগরে ৫৩৫ হেক্টর, আত্রাইয়ে ২,৯৫০ হেক্টর, মান্দায় ৩০০ হেক্টর, মহাদেবপুরে ১৪৫ হেক্টর, বদলগাছীতে ৬৫ হেক্টর, নিয়ামতপুরে ২০ হেক্টর, পত্নীতলায় ৬০ হেক্টর, ধামইরহাটে ৩৫ হেক্টর, সাপাহারে ৪০ হেক্টর এবং পোরশায় ১০ হেক্টর। গতবছর ৬,৬০০ হেক্টর জমিতে আবাদ হয়েছিল।

চলতি বছর জেলায় চাষিরা উন্নত জাতের তাজমেরি এইচ-৫৫, এনকে-৪০, সানসাইন, সুপারসাইন-২৭৬৯, ২৭৪০ ও ৯৬ এবং মুকুট ভুট্টার আবাদ করেছেন। জেলার নিচু উপজেলা রানীনগর ও আত্রাই। আবাদি জমি নিচু হওয়ায় সেখানে আগেই বন্যায় ডুবে যায় এবং আগেই পানি নেমে যায়।

আত্রাই উপজেলার বড় কালিকাপুর গ্রামের কৃষক কৌশিক আহমেদ বলেন, ‘দুই বিঘা জমিতে ভুট্টার আবাদ করেছি। এ এলাকায় বন্যায় ডুবে যায়। আগে পানি এসে আগেই নেমে যায়। এরপর অন্য কোনো আবাদ হয় না। ওই জমিতে বছরে একটি মাত্র ফসল ভুট্টা। প্রতি বিঘায় ৪০-৪৫ মণ ফলন পাওয়া যায়।’

রানীনগর উপজেলার মিরাট গ্রামের কৃষক আতাউর রহমান বলেন, ‘১ বিঘায় আবাদ করতে ১ মণ ডিএপি, ১ মণ ইউরিয়া, কীটনাশক, চাষাবাদ ও পানিসহ প্রায় ১০-১১ হাজার টাকা খরচ হয়। খরচ বাদ দিয়ে ২৫-২৬ হাজার টাকা লাভ থাকে।’

রানীনগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শহীদুল ইসলাম জানান, ‘আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ উপজেলায় অন্য আবাদের পাশাপাশি ভুট্টার চাষ করেছেন কৃষকরা। বিশেষ করে ভুট্টা আবাদে প্রণোদনা পাওয়ায় কৃষকদের আগ্রহ বেড়েছে। উপজেলায় ৪০০ জন কৃষককে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। গতবছর কৃষকরা ভালো দাম পেয়েছিল। উপজেলায় উচ্চ ফলনশীল নতুন জাতের ভুট্টার আবাদ করা হচ্ছে। কৃষকদের সার্বিক পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ৯, ২০২৩ ৯:৩০ পূর্বাহ্ন
জয়পুরহাটে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বেগুনি ফুলকপি
কৃষি বিভাগ

অধিক খাদ্য গুণাগুণ সমৃদ্ধ বেগুনি ফুলকপি বাণিজ্যিকভাবে এখন চাষ হচ্ছে, সদর উপজেলার ভাদসা ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম এলাকায়।

বেগুনি ফুলকপি চাষ প্রদর্শনী উপলক্ষে শনিবার মাঠ দিবসের আয়োজন করা হয়। ভাদসা ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম এলাকার কৃষক আমেদ আলীর জমিতে আয়োজিত মাঠ দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বেগুনি ফুলকপির খাদ্য গুণাগুণ ও বাণিজ্যক ভাবে লাভবান হওয়ার বিষয় তুলে ধরে বক্তব্য রাখের সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো: কায়সার ইকবাল। ভাদসার গুচ্ছগ্রাম এলাকার কৃষক আমেদ আলী ১৫ শতাংশ জমিতে এবার বেগুনি ফুলকপি চাষ করেছেন।

এ বেগুনি ফুলকপি চাষে কারিগরি ও আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করছে স্থানীয় বে-সরকারি উন্নয়ন সংস্থা জাকস ফাউন্ডেশন। বেগুনি ফুলকপি দেখতে সাধারণ ফুলকপির মতো তবে ফুল ফলের রং শুধু বেগুনি। চাষ পদ্ধতি বাধা বা সাধারণ ফুলকপির মতো। ইতোমধ্যে বাজারে ১৫ হাজার টাকার বেগুনি ফুলকপি বিক্রি করেছেন আমেদ আলী। জমিতে থাকা বেগুনি ফুলকপি এখনও ৪০ হাজার টাকা বিক্রি হবে বলে আশা প্রকাশ করেন আমেদ আলী। বিশেষ করে চাইনিজ রেস্টুরেন্টে এর প্রচলন ও চাহিদা বেশি। তুলনামূলক বাজারে সাধারণ ফুলকপি বা বাধাকপির চেয়ে বেগুনি ফুলকপির চাহিদা ও দাম দুটোই বেশি । ফলে বেগুনি ফুলকপি চাষ লাভজনক হওয়ায় কৃষকদের মাঝে আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে জানান, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কায়সার ইকবাল। বেগুনি ফুলকপি চাষি আমেদ আলী জানান, ১৫ শতাংশ জমিতে তিন হাজার বেগুনি ফুলকপির চারা রোপণ করেছেন। চারা রোপণ থেকে ৬৫ দিন মেয়াদী এ বেগুনি ফুলকপি চাষে এখন পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ৮ হাজার টাকা।

প্রথমদিকে প্রতিটি বেগুনি ফুলকপি ৫০ টাকা পিস বিক্রি হয়েছে। বর্তমান বাজারে একেকটি ৩০ টাকা পিস বিক্রি হচ্ছে বলে জানান কৃষক আমেদ আলী। পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তায় স্থানীয় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা জাকস ফাউন্ডেশনের সমন্বিত কৃষি ইউনিটের সার্বিক তত্বাবধানে বিষমুক্ত ভাবে এ বেগুনি ফুলকপি চাষ করা হচ্ছে। পোকা মাকড় দমনের জন্য কীটনাশক ব্যবহারের পরিবর্তে ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করা হয়েছে। অধিক খাদ্য গুণাগুণ সমৃদ্ধ বেগুনি ফুলকপি চাষ লাভজনক হওয়ায় এলাকার অনেক কৃষক আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলে জানান জাকস ফাউন্ডেশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন শাহিন। বেলে দো’আশ মাটিতে বেগুনি ফুলকপির ফলন ভালো হয় বলেও জানান তিনি। পল্লীকর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের সমন্বিত কৃষি ইউনিটের অধীন উচ্চ ফলনশীল জাতের বিভিন্ন ফসল চাষে কৃষকদের কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে বলে জানান, জাকস ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মো: নূরুল আমিন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ৯, ২০২৩ ৯:২৩ পূর্বাহ্ন
শীতকালীন সবজিতে বাম্পার ফলন কেরানীগঞ্জের চাষিদের
কৃষি বিভাগ

ঢাকার কেরানীগঞ্জে শীতকালীন সবজি চাষ করে লাভবান হচ্ছেন স্থানীয় কৃষকরা। সারি সারি শীতকালীন সবজির ক্ষেতে সবজির বাম্পার ফলনই বলে দেয় কৃষকের মুখে হাসি। মাচায় মাচায় ঝুলছে লাউ, শিম, পটল, শসা ও করলা। কোথাও আবার ওলকপি, বাধাকপি,ফুলকপি, বেগুন, লাল শাকসহ নানা রকমের নতুন নতুন শীতের সবজি ক্ষেত।

হযরতপুর ইউনিয়নের কৃষক আমান উল্লাহ জানান, চলতি মৌসুমে তিনি উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে ২৯ বিঘা জমিতে শীতকালীন সবজি চাষ করেছেন। তিনি এবার গাঁজর,ওলকপি, ফুলকপি,বাঁধাকপি, লাউ, টমেটো ও কাচামরিচের চাষ করেছেন। ফলন ভালো হয়েছে। গতবছর তিনি সবজি উৎপাদন করে প্রায় ৩ লাখ টাকা আয় করেন। এ আয় দিয়েই তার সারা বছর সংসার খরচ হয়ে যায়। এ মৌসুমে তার সবজি উৎপাদন আরো বেশি হবে বলে আশা করছেন।

তবে এ বছর বীজের দাম বেশী হওয়ায় ও আন্যান্য খরচ বেড়ে যাওয়ায় লাভ কম হবে বলে ধারনা করছেন। তার উৎপাদিত সবজি জমিতেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকারী সবজি ব্যবসায়ীরা ক্ষেতে এসে উৎপাদিত সবজি দেখে দামদর করে এখান থেকেই নিয়ে যাচ্ছেন।

কেরানীগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শহিদুল আমীন জানান, অন্যান্য বছরের চেয়ে কেরানীগঞ্জে এবার শীতকালীন সবজি চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা আশা করছি কৃষকরা এ মৌসুমে শীতকালীন সবজি চাষ করে ভালো লাভবান হবেন। শীতকালীন সবজি চাষ সফল করার লক্ষ্যে আমরা নিয়মিত কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার এবং কোন ধরনের সবজিতে কি সার ও কীটনাশক ব্যবহার করে লাভবান হবে সে বিষয় সবসময় সঠিক পরামর্শ দিচ্ছি। এছাড়াও আমারা কৃষকদের বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি। এ জন্য প্রতিটি ইউনিয়নে কৃষি কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা কাজ করে যাচ্ছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ৯, ২০২৩ ৯:০৮ পূর্বাহ্ন
বিষমুক্ত টমেটো চাষে লাভের স্বপ্ন দেখছেন ফেনীর চাষিরা
কৃষি বিভাগ

ফেনীর দাগনভূঞায় শীতকালীন বিষমুক্ত টমেটো চাষে লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক। কম পুঁজিতে লাভজনক টমেটো চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। তাই শীত মৌসুমের মধ্যকালীন আগাম শাক-সবজির পাশাপাশি উন্নত জাতের টমেটোর চাষ বাড়ছে। উপজেলার পূর্ব চন্দ্রপুর এলাকায় অনেকেই ৮০-৯০ দিনের টমেটো চাষে বেশি লাভের স্বপ্ন দেখছেন।

উপজেলার পূর্ব ইউনিয়নের পূর্ব চন্দ্রপুর, জগৎপুর, চাঁদপুর ও নয়ানপুর গ্রামের বিভিন্ন জমিতে দেখা যায় বিষমুক্ত টমেটোর আবাদ। ক্ষেতজুড়ে সারি সারি গাছে থোকায় থোকায় ছোট-বড় টমেটোর সমারোহ। অসংখ্য টমেটো পরিপক্ক হচ্ছে। কিছু দিনের মধ্যেই ক্ষেতে সুস্বাদু এসব টমেটো পাইকারি ও খুচরা বাজারে বিক্রি শুরু হবে।

উপ-সহকারী কৃষি ককর্মকর্তা মো. আবদুল্লাহ আল মারুফ বলেন, ‘শীতকালীন আগাম টমেটো চাষ করেছেন অনেক কৃষক। ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ের তথা শীতের প্রথমদিকের বাজারকে টার্গেট করেই মূলত এ উৎপাদন করছেন তারা। গাছে গাছে ফলনও সন্তোষজনক। তাই টমেটো বিক্রি করে ভালো আয়ের আশা করছেন কৃষকরা।’

দাগনভূঞা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘গত কয়েক বছরে টমেটোর বাজার সন্তোষজনক হওয়ায় চাষ বাড়ছে। আমন ধান ওঠার পর পরই শীতের আগাম জাতের টমেটো উৎপাদন করা যায়। স্থানীয় বাজারে প্রথম দফায়ই বেশি দাম পেয়ে বেশ লাভবান হন কৃষকরা। লাভের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চাষিদের উচ্চ ফলনশীল (হাইব্রিড) জাতের টমেটো চাষের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জানুয়ারী ৮, ২০২৩ ৭:৫৭ অপরাহ্ন
আমের মুকুল রক্ষায় যা করবেন
কৃষি বিভাগ

সারাদেশেই আম গাছে মুকুল এসেছে। বিভিন্ন কারণে সেসব মুকুল ঝরেও যায়। রোগ ও পোকা-মাকড়ের আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত হয় আম বাগান। সঠিক সময়ে রোগ ও পোকা-মাকড় দমনে ব্যর্থ হলে ফলন মারাত্মকভাবে কমে যেতে পারে। তাই আমের মুকুল ঝরা রোধে কিছু করণীয় পরামর্শ দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রণালয়ের অধীন কৃষি তথ্য সার্ভিসের (এআইএস)।

আসুন জেনে নেওয়া যাক আমের মুকুল রক্ষার পরামর্শগুলো- আমের মুকুলে পোকা এবং রোগ দমনে কমপক্ষে দুইবার স্প্রে করতে হয়। প্রথমবার স্প্রে গাছে মুকুল ৪-৬ ইঞ্চি হলে, কিন্তু ফুল ফোটার আগে। অর্থাৎ মুকুল ফুলে পরিণত হওয়ার আগে। আর আমের গুটি মসুর দানার মতো বড় হলে দ্বিতীয়বার স্প্রে করতে হবে। সেসময় সব গাছ ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে। মনে রাখতে হবে, ফুল ফোটা অবস্থায় কোনো ধরনের স্প্রে করা যাবে না।

স্প্রে প্রস্তুতকরণ
এক লিটার পানিতে ইমিডাক্লোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক তরল শূন্য দশমিক ৫০ মিলি অথবা দানাদার শূন্য দশমিক ২ গ্রাম এবং ম্যানকোজেব জাতীয় ছত্রাকনাশক স্প্রে দুই গ্রাম মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।

অন্যদিকে, মুকুল আসার আগেই ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া বিরাজ করলে জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে সাইপারমেথ্রিন বা ইমিডাক্লোপ্রিড গ্রুপের কিটনাশক এবং সালফারঘটিত ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে। এগি করা ভালো।

 

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop