৯:৩৬ পূর্বাহ্ন

মঙ্গলবার, ১৪ মে , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : এপ্রিল ১০, ২০২১ ১০:৪২ পূর্বাহ্ন
বশেমুরকৃবি‘র গবেষণায় শিমের নতুন জাত উদ্ভাবন
কৃষি গবেষনা

কৌলিতত্ত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. গোলাম রসুল‘র নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক শিমের নতুন জাত উদ্ভাবন করেছেন। এটি অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় বীজ বোর্ড।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, বর্তমানে বাংলাদেশে বছরে ২০ হাজার ৮৮০ হেক্টর জমিতে ১ লাখ ৪৪ হাাজর ৫০ টন সিম উৎপাদিত হচ্ছে (বিবিএস, ২০২০)। দেশের প্রায় সব জাতগুলো মৌসুমের একই সময়ে ফলন দেয় এবং বেশিরভাগ চাষি একই সময়ে তাদের শিম বাজারে নিয়ে আসেন। এতে করে শিমের বাজারমূল্য হ্রাস পায়। তাছাড়া খরা, লবণাক্ততা, অতিবৃষ্টি, পোকামাকড় (এফিড) বা রোগবালাইয়ের আক্রমণে উৎপাদন কমে যায়।

বাংলাদেশের মোট আয়তনের ৩৭% উপকূলীয় এলাকা। ওই এলাকাতে চাষ উপযোগী সবজি তথা শিমের অনুমোদিত উফশি তেমন জাত নেই। এমতাবস্থায়, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা, টেকসই খাদ্য উৎপাদন বজায় রাখা এবং খরা, অতিবৃষ্টি ও লবণাক্ততার প্রভাব প্রতিরোধসহ বিস্তৃত উপকূলীয় এলাকায় চাষযোগ্য নতুন জাত উদ্ভাবনই সর্বোত্তম ও বিকল্প উপায়।

এই জাতের বীজ রোপণ করতে হবে গোবর-মাটির মিশ্রণে ভরা (অর্ধেক-অর্ধেক) ছোট পলিথিন ব্যাগে। চারা গজালে মাঠে গর্তে লাগাতে হবে। প্রতি গর্তে ১০ কেজি পচা গোবর, ১০ গ্রাম ইউরিয়া (দুইবারে), ৩০ গ্রাম টিএসপি ও ২০ গ্রাম পটাশ সার প্রয়োগ করতে হবে। এক কঞ্চি বিশিষ্ট বাউনি বা মাচা চাষ পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।

কৃষি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নতুন বিইউ শিম-৭ জাতটি লবণসহনশীল ও উচ্চফলনশীল। এ জাতটি দেশের বিস্তৃত দক্ষিণাঞ্চলে শীত মৌসুমে পতিত থাকা জমির সুষ্ঠু ব্যবহার ও অধিক পরিমাণ সবজি উৎপাদন বাড়িয়ে তুলতে সক্ষম হবে।

প্রফেসর ড. মো. গোলাম রসুল জানান, নতুন উদ্ভাবিত এ জাতে গাছপ্রতি ২ দশমিক ৪ থেকে ৩ দশমিক ৫ কেজি সিম উৎপাদিত হয়। সেই হিসেবে হেক্টর প্রতি সম্ভাব্য সর্বোচ্চ ফলনশীলতা ৩৫ টন।

তিনি বলছেন, ১২ ডিএস/এম লবণাক্ততা সহনশীল হওয়ায় এই জাতের শিম ১৯টি উপকূলীয় জেলাসহ সারাদেশে আবাদ করা সম্ভব। বিশ্বে টাটকা সবজিতে ০.৫ থেকে ৩২.০ মাইক্রোগ্রাম/গ্রাম অ্যান্থসায়নিন পাওয়া যায়। নতুন জাতটিতে উচ্চমাত্রায় অ্যান্থসায়ানিনের উপস্থিতি নিশ্চিত করা গেছে।

অ্যান্থসায়নিন হলো পোলিফেনোলিক রঞ্জক যা পরাগায়নে সাহায্যকারী পতঙ্গ এবং বীজ বিস্তারককে আকর্ষণ করে ফসলের বংশ বিস্তারের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে গাছকে সুরক্ষায় ভূমিকা রাখে। শাকসবজিতে প্রাপ্ত অ্যান্থসায়নিন মানবদেহের ভাস্কুলার প্রদাহ হ্রাস এবং থ্রম্বোসিস (রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধা) প্রতিরোধে যথেষ্ট কার্যকরী বলে চিকিৎসা বিজ্ঞানে স্বীকৃত।

প্রফেসর ড. মো. গোলাম রসুল জানান, প্রায় সব জাতের শিমই জাব পোকা এবং জ্যাসিড দ্বারা আক্রান্ত হয়। শীতের অর্থাৎ ফেব্রুয়ারিতে তাপমাত্রা বাড়ার কারণে সিমের প্রধান পতঙ্গ শত্রু। অর্থাৎ এফিড এবং জ্যাসিড মাত্রাতিরিক্তভাবে বংশবিস্তারের কারণে ফসলটি মারাত্মকভাবে আক্রান্ত হয়ে ফলন কমে যায়, যা থেকে নতুন জাতটি প্রতিরোধী।

অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে রোপণ করলে ১৩০ দিনে এই সিম সংগ্রহ করা যায়। তবে বীজ সংগ্রহের জন্য আরও ২০ দিন সময় বেশি লাগবে বলে তিনি জানান।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ৮, ২০২১ ৯:২৪ অপরাহ্ন
করোনায় আক্রান্ত হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি
ক্যাম্পাস

করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবদুল বাসেত।

০৮ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাবে নমুনা পরীক্ষায় তাঁর করোনা শনাক্ত হয়।

ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পিসি-আর ল্যাব সুত্র সিলেটভিউকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।একই দিনে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাবে সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ জেলায় ৪৬ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ৬, ২০২১ ৮:২০ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে ‘শতবর্ষে বঙ্গবন্ধু, অর্ধশতবর্ষে বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

বাকৃবি প্রতিনিধি: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ‘শতবর্ষে বঙ্গবন্ধু, অর্ধশতবর্ষে বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সেমিনারে আয়োজন করা হয়।

মঙ্গলবার (৬ এপ্রিল) দুপুরে ভার্চুয়ালি সেমিনারটির আয়োজন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন গনতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরাম।

সেমিনারে গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরাম ‘শতবর্ষে বঙ্গবন্ধু, অর্ধশতবর্ষে বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি স্মারক প্রকাাশ করে। উক্ত স্মারকে গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের ৩০ জন শিক্ষকের বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা প্রকাশিত হয়।

গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো রকিবুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জনাব মো. ফরিদুল হক খান। প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি ভিসি অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির সাবেক ভিসি এবং বঙ্গবন্ধু গবেষক অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি হিসিবে উপস্থিত ছিলেন ময়মসসিংহ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র জনাব মো. ইকরামুল হক টিটু, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার জনাব মো. কামরুল হাসান এবং বাকৃবির ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এ কে এম জাকির হোসেন। উক্ত সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাউরেসের পরিচালক অধ্যাপক ড. আবু হাদী নুর আলী খান।

গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর সাথে বাকৃবির ইতিহাস অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী একই সাথে পাওয়া আমাদের জীবনে আর ঘটবে না। এই ঐতিহাসিক ও বিরল সন্ধিক্ষণটি স্মৃতিময় করে রাখার অনন্য সুযোগ পেয়ে আমরা নিজেদের ভাগ্যবান মনে করছি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ৬, ২০২১ ৬:৪৫ অপরাহ্ন
বাকৃবি‘র অধ্যাপক ড. মাছুমা হাবিব‘র “করোনায় ঘরে ফেরা”র গল্প
ক্যাম্পাস

বাকৃবি প্রতিনিধি: করোনা মহামারীর প্রাক্কালে একটি প্রশিক্ষণে নেদারল্যান্ড গিয়ে আটকে পড়েন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) গ্রাজুয়েট ট্রেনিং ইনিস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মাছুমা হাবিব। সেই সময়ে বিদেশের মাটিতে দুঃসহ সব স্মৃতি ও স্বদেশে পরিবারের কাছে ফেরার আকুলতা নিয়ে লিখেছেন তার প্রথম বই ‘করোনায় ঘরে ফেরা’।

ড. মাছুমা হাবিব গত বছরের ১ মার্চ সরকারি আদেশে নেদারল্যান্ড সরকারের বৃত্তি নিয়ে একটি প্রশিক্ষণে সেখানে যান। এর দুই সপ্তাহের মধ্যে ইউরোপে করোনা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। পুরো ইউরোপ লক্ড হওয়ার পরও বাংলাদেশী দূতাবাস ও বৃত্তি প্রদানকারী সংস্থার সহায়তায় দেশের উদ্দেশ্যে তিনি বিমানের টিকিট পান। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে নেদারল্যান্ড থেকে রওনা হয়ে জার্মানির ফ্রাঙ্কফুট বিমানবন্দরে এসে আটকা পড়েন। করোনার ভয়াবহ ঝুঁকি নিয়ে জার্মানীতে বাংলাদেশী এম্বেসীর সহযোগিতায় ৪০ দিন অবস্থানের পর দেশে ফিরতে সক্ষম হন তিনি।

এমনই দুঃসহ সময়ের বাস্তব অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছেন ‘করোনায় ঘরে ফেরা’। বইটি গ্রন্থমেলা ২০২১ এর চন্দ্রবিন্দু প্রকাশনের ২৪৩ নম্বর স্টলে পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়াও বইটি ঢাকার দেশলাই, কনকর্ড, কাটাবন, চট্টগ্রামের নন্দন বইঘর, বাকৃবির কেয়ার মার্কেটে পাওয়া যাচ্ছে। পাশাপাশি অনলাইনে রকমারি ডট কমেও বইটি পাওয়া যাচ্ছে বলে নিশ্চিত করেন ড. মাছুমা হাবিব।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পোল্ট্রি বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. শওকত আলী বলেন, করোনা পরবর্তীকালে করোনার ভয়াবহতা সম্পর্কে জানতে লেখকের এই বিরল অভিজ্ঞতা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দলিল হয়ে থাকবে। কোনো পরিস্থিতিতেই হতাশাগ্রস্থ হওয়া যাবে না। ড. মাছুমা হাবিবের লেখনীতে দুঃসহ সময়ের বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রকাশ পেয়েছে।

অধ্যাপক ড. মাছুমা হাবিবের পৈত্রিক নিবাস ঠাকুরগাও। তিনি কুষ্টিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং বগুড়ার সরকারি আজিজুল হক কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। পরবর্তীতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। এরপর লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিআইসি এবং পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি বাকৃবির গ্রাজুয়েট ট্রেনিং ইনিস্টিটিউটে অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ৪, ২০২১ ৭:১২ অপরাহ্ন
মশা কমাবে দেশীয় প্রজাতির খলিসা মাছ
কৃষি গবেষনা

বাকৃবি প্রতিনিধি: বাংলাদেশের শহর, গ্রাম সর্বত্র মশার উপদ্রবে বিপর্যস্ত। মশার মাধ্যমে মানুষের ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া রোগ। এছাড়া ‘মাইক্রোসেফালি’ যা মশাবাহিত জিকা ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে বলে ধারণা করছেন চিকিৎসকরা। মশা প্রতিরোধে ব্যবহৃত হচ্ছে ক্ষতিকর কীটনাশক। যা পরিবেশ ও মানুষের শরীরের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। এক্ষেত্রে মশা থেকে রক্ষা পেতে জৈবিক পদ্ধতিতে (মশাভুক্ত মাছ) মশা নিধনসহ সমন্বিত উদ্যোগের কথা বলেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. হারুনুর রশীদ। রবিবার এক সাংবাদিক সম্মলেনে এসব কথা বলেন তিনি। সংবাদ সম্মলেনের সভাপতিত্ব করেন মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক ড. মো. আবুল মনসুর।

ড. হারুনুর রশীদ জানান, মশার বিস্তার রোধে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার দিকে নজর দিতে হবে। সমন্বিত ব্যবস্থাপনাগুলো মূলত ‘জৈবিক বালাইদমন পদ্ধতি’ যা দীর্ঘমেয়াদী কিন্তু টেকসই ও কার্যকর। মশা নিয়ন্ত্রণে পাশ^বর্তী সফল দেশগুলোর (ভারত, ভিয়েতনাম) দিকে তাকালে দেখতে পাই যে, সারা বছর ধরে বেশ কিছু জৈবিক (মশাভুক মাছ) ও রাসায়নিক দমন পদ্ধতির সমন্বিত প্রয়োগের মাধ্যমে সাফল্য পেয়েছেন তারা। আমরা তাদেরকে অনুসরণ করতে পারি। জৈবিক উপায়ে মশা নিধনের জন্য ২০১৭ সালে চট্টগ্রামে একটি গবেষণা করেছিলাম। এসময় আমরা চট্টগ্রামের বিভিন্ন ড্রেনে ও নর্দমার নোংরা পানিতে প্রচুর পরিমাণ মসকুইটো ফিশ পাই । তাদের পেট কেটে দেখেছি প্রচুর পরিমাণে মশার লার্ভা। এই মাছটি কিছুটা আমাদের দেশি দাড়কিনা মাছের মতো দেখতে এবং মাছগুলো শহরের অ্যাকোরিয়ামের দোকানে বিক্রি হয়ে থাকে। ঢাকা-চট্টগ্রামে বেশ কয়েক বছর আগে এই মাছ ও গাপ্পি ছাড়া হয়েছিল বলে শুনেছি। আমি চট্টগ্রামের ড্রেনে গাপ্পি তেমন দেখিনি, কিন্তু মসকুইটো ফিশ প্রচুর পরিমাণে দেখেছি। এ মাছগুলো ড্রেনের নোংরা পানিতে শুধু বছরের পর বছর টিকে আছে তাই নয়, বংশও বিস্তার করছে। সেই সঙ্গে প্রচুর পরিমাণ মশার লার্ভা খেয়ে আমাদের সাহায্য করছে।

পরবর্তীতে মসকুইটো ফিশ ছাড়াও দেশি-বিদেশি মাছ নিয়ে ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করি। উদ্দেশ্য ছিল মশার লার্ভা ভক্ষণে তাদের দক্ষতার তুলনা করা। গবেষণায় আমরা দেখেছি যে, বিদেশি মসকুইটো ফিশ বা গাপ্পির তুলনায় মশক লার্ভা ভক্ষণের ক্ষেত্রে আমাদের দেশি জাতের খলিসা মাছের দক্ষতা প্রায় দ্বিগুণ। বিদেশি মাছের তুলনায় দাড়কিনা মাছের দক্ষতাও ভালো লার্ভা দমনের ক্ষেত্রে কিন্তু ড্রেন বা নর্দমার পানিতে এই মাছ বেশিদিন টিকে থাকতে পারে না। অপরদিকে খলিসা শুধু মশার লার্ভা ভক্ষণেই ভালো নয়, এটির ড্রেনের পানিতে অভিযোজন ও টিকে থাকার হারও ভালো। এসব মাছের কৃত্রিম প্রজনন ও পোনা উৎপাদন খুবই সহজ। মশা নিয়ন্ত্রণের জন্য মাছগুলো যাতে হারিয়ে না যায় এজন্য সিটি কর্পোরেশনগুলো প্রতিবছর নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎপাদন ও বড় করে শহরের বদ্ধ জলাগুলোতে প্রতিবছর ছেড়ে দিতে পারে। এতে করে এসব জলায় মশা ডিম ছাড়লে উৎপন্ন লার্ভা খেয়ে দেশি মাছগুলো মশা দমনে অনেকাংশে অবদান রাখবে। কর্তৃপক্ষ চাইলে দেশের স্বার্থে এ পোনার প্রযুক্তি সরবরাহ, পোনা উৎপাদনের প্রশিক্ষণ সহায়তা থেকে শুরু করে যাবতীয় সহায়তায় বিশ^বিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের বিশেষজ্ঞ দল বিনা পারিশ্রমিকে সহায়তা প্রদানের করবে বলেও আশ^স্ত করেন।

 

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ৩, ২০২১ ৬:৪৮ অপরাহ্ন
বাকৃবি‘র গবেষণা: আমন-বোরোর মাঝে শিম জাতীয় ফসল চাষে লাভবান হবে কৃষক
কৃষি গবেষনা

বাকৃবি প্রতিনিধি: বাংলাদেশে প্রচলিত দ্বি-ফসলি আমন-বোরোকে তিন ফসলি করা ও আবাদকৃত জমির উর্বরতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গবেষণা করেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) একদল গবেষক।

শনিবার (৩এপ্রিল) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের সভাকক্ষে এক সাংবাদিক সম্মেলনে গবেষকগণ এসব জানান।

গবেষকদল তিন বছরের গবেষণায় দেখেছেন, স্বল্পকালীন আগাম রোপা আমন (যেমন বিনাধান-৭) এবং নাবী বোরো ধান (যেমন বিনাধান-১৪) চাষ করে আমন-বোরোর মাঝের পতিত সময়কাল বাড়িয়ে ৭০-১০০ দিন করা সম্ভব। এই সময়ে সবজি হিসেবে খাওয়া যায় এমন শিম জাতীয় ফসল যেমন মটরশুটি, লিগনোসাস শিম, ঝাড় শিম, ফেলন, সয়াবিন এবং মুগ আবাদ করা সম্ভব। এতে করে দ্বি-ফসলি জমি থেকে তিন ফসল পাওয়া যায়।

সম্মেলনে ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও গবেষণা কার্যক্রমের কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক ড. মো. ছোলায়মান আলী ফকিরের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন প্রধান গবেষক অধ্যাপক ড. কাজী ফরহাদ কাদির এবং সহযোগী গবেষক ড. মো. নেছার উদ্দীন।

এসময় গবেষকেরা বলেন, বাংলাদেশে প্রচলিত ফসলগুলোর মধ্যে দ্বি-ফসলি আমন-বোরো অন্যতম। দেশের মোট আবাদযোগ্য জমির শতকরা প্রায় ২২ ভাগ আসে এখান থেকে। আমন ও বোরোর মধ্যবর্তী সময় কম। যার ব্যাপ্তি ৬০ দিনেরও কম। আমন ও বোরোর মধ্যবর্তী স্বল্প সময়ে প্রচলিত অন্য কোনো ফসল চাষের জন্য যথেষ্ট নয়। এসময় কৃষকরা জমি পতিত রাখেন। কিন্তু স্বল্পকালীন আগাম রোপা আমন এবং নাবী বোরো ধান চাষ করে দ্বি-ফসলি জমি থেকে তিন ফসল পাওয়া সম্ভব।

শিম জাতীয় গাছগুলো থেকে বীজ সংগ্রহ করে গাছগুলোর অবশিষ্ট অংশ জমিতে সবুজ সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এতে জমির জৈব উপাদান ও পুষ্টিগুন বেড়ে যায়। ফলে জমিতে রাসায়নিক সারের প্রয়োজন কম হবে। পাশাপাশি দুই ফসলের জায়গায় তিন ফসল পেয়ে কৃষকরা আর্থিকভাবে লাভবান হবেন। এই উৎপাদন ব্যবস্থায় শিম পরবর্তী বোরো ধানের উৎপাদন শতকরা ১৫-২০ ভাগ পর্যন্ত বেশি পাওয়া গেছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২, ২০২১ ১০:১৩ পূর্বাহ্ন
সিভাসুর উদ্যোগে দু`দিনব্যাপী বিনামূল্যে প্রাণী টিকা ও চিকিৎসা সেবা প্রদান
ক্যাম্পাস

চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে দু`দিনব্যাপী বিনামূল্যে প্রাণী টিকা ও চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের এস.এ. কাদেরী টিচিং ভেটেরিনারি হাসপাতালের ব্যবস্থাপনায় গত ২৮ মার্চ আকবরশাহ থানার উত্তর লেকসিটি এলাকায় এবং ২৯ মার্চ সীতাকুন্ডের ছোট দারোগার হাটে এই সেবা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত কর্মসূচিতে গবাদি প্রাণীর ড়্গুরারোগ (এফএমডি), বাদলা (ব্ল্যাক কোয়াটার) এর জন্য প্রতিরোধক টিকা প্রদানের পাশাপাশি গবাদি প্রাণীর চিকিৎসা সেবা, কৃমিনাশক, ভিটামিন ও রুচিবর্ধক ঔষধ প্রদান করা হয়।

এছাড়াও খামারীদের খামার পরিচালনা সংক্রান্ত পরামর্শ প্রদান করা হয়।

এই আয়োজনে উত্তর লেকসিটিতে ২৩টি গরুর ক্ষুরা রোগের টিকা ও ৫টি গরম্নর বাদলা রোগের টিকাসহ মোট ৪১টি গরু এবং ৩টি ছাগলের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়। সীতাকুন্ড উপজেলার ছোট দারোগা হাট কমিউনিটি ভেটেরিনারি হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ২৫টি ক্ষুরা রোগের টিকা ১টি গরুর বাদলা রোগের টিকাসহ মোট ৩৭টি গরু ও ৬টি ছাগলের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়।

এছাড়াও ৭টি খামারে মৃত মুরগীর ময়না তদন্তে ও পরামর্শ প্রদান করা হয়।

এ সময় এস.এ. কাদেরী টিচিং ভেটেরিনারি হাসপাতালের পরিচালক প্রফেসর ড. ভজন চন্দ্র দাস, বহিরাঙ্গণ কার্যক্রম পরিচালক প্রফেসর ড. এ.কে.এম. সাইফুদ্দীন, ফার্মাকোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. এস.কে. এম. আজিজুল ইসলাম, মেডিসিন বিভাগের শিক্ষক ড. আহাদুজ্জামানসহ বিভাগীয় শিক্ষক ও ইন্টার্ন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ৩১, ২০২১ ১২:০৮ অপরাহ্ন
আমেরিকার “ফাইটোপ্যাথলজি নিউজ ইভেন্ট” এ উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব নিয়ে গবেষণার স্বীকৃতি পেলেন খুবির শিক্ষক
কৃষি গবেষনা

উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব বিষয়ক গবেষণা প্রকাশের জন্য বিখ্যাত আমেরিকার প্রকাশনা সংস্থা ” আমেরিকান ফাইটোফ্যাথলজি এসোসিয়েশন” তাদের ২০২০-২০২১ সেশনের “ফাইটোপ্যাথলজি নিউজ ইভেন্ট ” এ স্টুডেন্ট ক্যাটাগরি থেকে উদ্ভিদ
রােগতত্ত্বের উপরে গবেষণায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি করা খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযােগী অধ্যাপক ড. শিমুল দাস-কে মনােনয়ন করে তার গবেষণালব্ধ আবিষ্কার নিয়ে ফিচার করেছে। তিনি তার পিএইচডি
গবেষণায় শীম জাতীয় সবজির সবচেয়ে
বিধ্বংসী রােগ বিন কমন মােজাইক ভাইরাস’ ও ‘কাউপি মাইল্ড মটল ভাইরাস রােগের সম্পূর্ণ জেনেটিক মেকআপ এক্সপ্লোরসহ তাদের প্রত্যেকটি জীনের “NT” ও “AA” ম্যাপিং করেছেন যা বাংলাদেশ ও আমেরিকার কৃষির জন্য এক যুগান্তকারী আবিষ্কার। তার এ গবেষণার মাধ্যমে উপরােক্ত দুটি ভাইরাসের লােকাল ও সিস্টেমিক মুভমেন্টসহ তাদের জেনেটিক লেভেলে প্রতিরােধ করার দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে।

তিনি তার অন্য একটি গবেষণায় লেনটিল জাতীয় ডালের জার্মপ্লাজমের জেনােম ওয়াইড অ্যাসােসিয়েশন এনালাইসিসের (GWAS) মাধ্যমে Insect Vector এপিড বাহিত ভাইরাস রােগ বিন লিফ রােল ভাইরাস’ ও ‘পি এনেশন মােজাইক ভাইরাস এর বিপরীতে ১৩টি সিগিনিফিক্যান্ট
SNPs এবং ১৭টি ক্যান্ডিডেট জীন ডিসকভার করেছেন যা আমেরিকা ও বাংলাদেশের লেনটিল ক্রপ ইমপ্রুভমেন্ট গবেষণার জন্য একটি মাইলফলক। আর তার এই গবেষণালব্ধ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ বিগত বছরের ন্যায় এ বছর আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা
প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে উদ্ভিদ রােগতত্ত্ব বিষয়ে উদীয়মান ও প্রমিসিং সাইনটিস্টের স্বীকৃতিস্বরূপ ড. শিমুল দাসকে তাদের ম্যাগাজিনে হাইলাইট করেছেন।

সূত্র : খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ফেইসবুক পেজ

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ৩১, ২০২১ ১০:৫৬ পূর্বাহ্ন
টিভিএসএ’র নবনির্বাচিত কমিটিতে সভাপতি নাঈম, সাধারন সম্পাদক কনক
ক্যাম্পাস

টাংগাইল ভেটেরিনারি স্টুডেন্টস’ এসোসিয়েশনের (টিভিএসএ) নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।

৬১ সদস্যের কার্যনির্বাহী কমিটিতে নাঈম আল হাসানকে (বাকৃবি) সভাপতি ও মোঃ কনক মিয়াকে (গবি) সাধারণ সম্পাদক করা হয়।সর্বশেষ,মঙ্গলবার (৩০ মার্চ) নতুন কমিটির অনুমোদন দেয় সংগঠনটির সম্মানিত সদস্য বাংলাদেশ ভেটেরিনারি স্টুডেন্টস’ ফেডারেশনের (বিভিএসএফ) সাধারণ সম্পাদক রতন রহমান, ভেটেরিনারি অফিসার ডা. মুহাম্মদ হারুনুর রশিদ, প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ডা. মোঃ জয়নাল আবেদীন ও প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ডা. মোঃ শিহাব মিয়া।

উল্লেখ্য যে , বাংলাদেশ ভেটেরিনারি স্টুডেন্ট’স ফেডারেশন এর সভাপতি ইমতিয়াজ আবির ও সাধারণ সম্পাদক রতন রহমান এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এসোসিয়েশনটি গঠিত হয়।

টিভিএসএ’র নবনির্বাচিত সভাপতি -নাইম আল হাসান বলেন, সাধারণ মানুষের ভেটেরিনারি পেশা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরিই টাংগাইল ভেটেরিনারি স্টুডেন্টস’ এসোসিয়েশনের মূল উদ্দেশ্য। এই সংগঠনের মাধ্যমে বিভিন্ন উপজেলায় প্রানীস্বাস্থ্য সেবামূলক ক্যাম্পেইন করে ভেটেরিনারি পেশাকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিব ইনশাআল্লাহ।

এব্যাপারে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক- মোঃ কনক মিয়া বলেন, আমাদের সংগঠন পেশার স্বার্থে কাজ করে যাবে সবসময়। প্রাণিস্বাস্থ্য সেবাকে কে আমরা মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে চাই। আশা রাখি সকলের সহযোগিতায় সংগঠনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো। এবং আমার পক্ষ থেকে পদপ্রাপ্ত সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ২৬, ২০২১ ৫:২৪ অপরাহ্ন
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের শ্রদ্ধাঞ্জলি
ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে স্মৃতিস্তম্ভ ‘দুর্জয় হবিগঞ্জ’ এ শহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি দিয়েছেন হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবদুল বাসেত।

২৬ মার্চ (শুক্রবার) সকালে তিনি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পন করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ- ৩ আসনের সাংসদ এডভোকেট মো. আবু জাহির এমপি ও হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর চৌধুরী।

হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে গত ২৩ মার্চ নিয়োগ পেয়েছেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিসম্পদ উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. আবদুল বাসেত।

রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. আবদুল বাসেতকে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে চার বছর মেয়াদে নিয়োগ প্রদান করেন। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপসচিব মো. নূর-ই-আলম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে উপাচার্য নিয়োগের এ খবর প্রকাশ করা হয়।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop