১০:১৮ অপরাহ্ন

রবিবার, ৫ মে , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : মে ১৪, ২০২৩ ৫:১৬ অপরাহ্ন
ক্ষুদ্র এবং মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্যে বাকৃবিতে খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনী
ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীন: মাইক্রো, ছোট, মাঝারি উদ্যোক্তরা ফুড বেভারেজের ৯৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ সরবরাহ করে থাকে। একটা বয়সের পর শরীরে ডায়বেটিস, উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দেয় । যার মূল কারণ শরীরে সঠিকভাবে পুষ্টি গ্রহণ না করা, কথাগুলো বলেছেন প্রফেসর ড.লুৎফুল হাসান উপাচার্য বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় । বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) স্বাস্থ্যকর খাদ্য পণ্য নিশ্চিত করণে ক্ষুদ্র এবং মাঝারি (এমএসএমই) উদ্যোক্তাদের জন্য আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেছেন। তিনি আরও বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য এই প্রদশর্নী গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে। এমএসএমইকে সঠিকভাবেভাবে পরিচালনা করতে পারলে একটি বৃহৎগোষ্ঠী উপকৃত হবে।
রোববার (১৪ মে) সকাল ১০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অফিসের সম্মেলন কক্ষে ওই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাকৃবির ফুড টেকনোলজি এবং গ্রামীণ শিল্প বিভাগ এবং গ্লোবাল এলায়েন্স ফোর ইমপ্রুভড নিউট্রিশন (গেইন) ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আলোচনা সভায় ফুড টেকনোলজি ও গ্রামীণ শিল্প বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ গোলজারুল আজিজের সভাপতিত্বে এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. আফজাল রহমানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন (ভার্চুয়ালি) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ খাদ্য নিরাপদ কর্তৃপক্ষের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলিম, বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের জাতীয় সমিতির( নাসিবের) সভাপতি মো নুরুল গনি। এছাড়া নাসিবের ময়মনসিংহ ও জাতীয় পর্যায়ের সদস্যবৃন্দ এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন।


আলোচনা সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন মিলনায়তনের সামনের মুক্তমঞ্চে একটি খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এখানে ৭ টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন খাদ্য পণ্য প্রদর্শন করা হয়। যেগুলো প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রক্রিয়াকরণ করে তৈরি করা হয়েছে। প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম।
এ সময় প্রকল্প প্রধান ড. মোহাম্মদ গোলজারুল আজিজ বলেন, শিল্প কারখানাগুলোর খাদ্য পণ্য তৈরির ক্ষেত্রে যথেষ্ট জ্ঞানের অভাব আছে। তাই ইন্ডাস্ট্রি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সম্পর্কের উন্নয়ন করতে আমরা এই প্রোগ্রামের আয়োজন করেছি। এতে জ্ঞান ভাগাভাগির মাধ্যমে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য মানুষের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হবে। গেইনের সাথে বাকৃবির প্রজেক্ট চলছে । এর একটি উদ্দেশ্য হলো মার্কেটে প্রচলিত কম খরচের খাদ্য পণ্যগুলো শনাক্তকরণ, যা খাদ্য নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখবে। প্রযুক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনী ক্ষুদ্র এবং মাঝারি উদ্যোগক্তাদের শক্তিশালী করে পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের সক্ষমতা অর্জনই আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য।বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ড. আব্দুল আলিম বলেন, এমএসএমই চাইলেই সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে খাবার প্রধান করতে পারে না। পণ্য উৎপাদনের জন্য তাদের ক্ষুদ্র অর্থ প্রদান করা হয়, যার জন্য চাইলেও স্বাস্থ্যকর খাবার প্রদান করতে পারে না। কারণ ভোক্তারা স্বাস্থ্যকর খাবার থেকেও বেশি তারা দাম কমের দিকে নজর বেশি দেয়। সরকার এখন বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাধ্যমে এমএসএমইকে সমর্থন করে থাকে কারণ তা না হলে বড় কোম্পানিগুলো এইসব পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে অনেক সুবিধা ভোগ করবে। তাই প্রত্যেক জেলার এমএসএমএইকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে খাবার গুণগত মান উন্নয়ন করণে প্রদর্শন ও প্রোগ্রামের আয়োজন করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৪, ২০২৩ ৫:০৫ অপরাহ্ন
ক্ষুদ্র এবং মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্যে বাকৃবিতে খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনী
কৃষি বিভাগ

মাইক্রো, ছোট, মাঝারি উদ্যোক্তরা ফুড বেভারেজের ৯৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ সরবরাহ করে থাকে। একটা বয়সের পর শরীরে ডায়বেটিস, উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দেয় । যার মূল কারণ শরীরে সঠিকভাবে পুষ্টি গ্রহণ না করা। কথাগুলো বলেছেন প্রফেসর ড.লুৎফুল হাসান উপাচার্য বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) স্বাস্থ্যকর খাদ্য পণ্য নিশ্চিত করণে ক্ষুদ্র এবং মাঝারি (এমএসএমই) উদ্যোক্তাদের জন্য আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেছেন।

তিনি আরও বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য এই প্রদশর্নী গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে। এমএসএমইকে সঠিকভাবেভাবে পরিচালনা করতে পারলে একটি বৃহৎগোষ্ঠী উপকৃত হবে।

রোববার (১৪ মে) সকাল ১০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অফিসের সম্মেলন কক্ষে ওই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাকৃবির ফুড টেকনোলজি এবং গ্রামীণ শিল্প বিভাগ এবং গ্লোবাল এলায়েন্স ফোর ইমপ্রুভড নিউট্রিশন (গেইন) ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

আলোচনা সভায় ফুড টেকনোলজি ও গ্রামীণ শিল্প বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ গোলজারুল আজিজের সভাপতিত্বে এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. আফজাল রহমানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন (ভার্চুয়ালি) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ খাদ্য নিরাপদ কর্তৃপক্ষের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলিম, বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের জাতীয় সমিতির( নাসিবের) সভাপতি মো নুরুল গনি।

এছাড়া নাসিবের ময়মনসিংহ ও জাতীয় পর্যায়ের সদস্যবৃন্দ এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন মিলনায়তনের সামনের মুক্তমঞ্চে একটি খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এখানে ৭ টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন খাদ্য পণ্য প্রদর্শন করা হয়। যেগুলো প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রক্রিয়াকরণ করে তৈরি করা হয়েছে।

প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম।
এ সময় প্রকল্প প্রধান ড. মোহাম্মদ গোলজারুল আজিজ বলেন, শিল্প কারখানাগুলোর খাদ্য পণ্য তৈরির ক্ষেত্রে যথেষ্ট জ্ঞানের অভাব আছে। তাই ইন্ডাস্ট্রি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সম্পর্কের উন্নয়ন করতে আমরা এই প্রোগ্রামের আয়োজন করেছি। এতে জ্ঞান ভাগাভাগির মাধ্যমে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য মানুষের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হবে। গেইনের সাথে বাকৃবির প্রজেক্ট চলছে । এর একটি উদ্দেশ্য হলো মার্কেটে প্রচলিত কম খরচের খাদ্য পণ্যগুলো শনাক্তকরণ, যা খাদ্য নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখবে। প্রযুক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনী ক্ষুদ্র এবং মাঝারি উদ্যোগক্তাদের শক্তিশালী করে পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের সক্ষমতা অর্জনই আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য।বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ড. আব্দুল আলিম বলেন, এমএসএমই চাইলেই সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে খাবার প্রধান করতে পারে না। পণ্য উৎপাদনের জন্য তাদের ক্ষুদ্র অর্থ প্রদান করা হয়, যার জন্য চাইলেও স্বাস্থ্যকর খাবার প্রদান করতে পারে না। কারণ ভোক্তারা স্বাস্থ্যকর খাবার থেকেও বেশি তারা দাম কমের দিকে নজর বেশি দেয়। সরকার এখন বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাধ্যমে এমএসএমইকে সমর্থন করে থাকে কারণ তা না হলে বড় কোম্পানিগুলো এইসব পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে অনেক সুবিধা ভোগ করবে। তাই প্রত্যেক জেলার এমএসএমএইকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে খাবার গুণগত মান উন্নয়ন করণে প্রদর্শন ও প্রোগ্রামের আয়োজন করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৩, ২০২৩ ৩:৩৪ অপরাহ্ন
আর্থিক অনিয়ম রোধে এবং অডিট আপত্তি ঠেকাতে বিদ্যমান বিধি-বিধান যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে : ইউজিসি সদস্য
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু: বর্তমান সরকার দেশকে দুর্নীতি ও অনিয়ম মুক্ত করার যে ঘোষণা দিয়েছেন তা বাস্তবায়ন করতে সকলকে প্রযুক্তি ব্যাবহারে আরও দক্ষতা অর্জন করতে হবে । এছাড়া আর্থিক অনিয়ম রোধে, অডিট আপত্তি ঠেকাতে বিদ্যমান বিধি-বিধান যথাযথভাবে মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের । ইউজিসি’র আয়োজনে অডিট ম্যানেজমেন্ট এন্ড মনিটরিং সিস্টেম-২.০ শীর্ষক দিনব্যাপী এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
শনিবার (১৩ মে ২০২৩) বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিংহে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় দেশের ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিট,অর্থ ও হিসাব, পরিকল্পনা শাখার ২০জন প্রতিনিধি অংশ নেন।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহে এর ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ । রিসোর্স পারসন হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ইউজিসি র অর্থ ও হিসাব শাখার অতিরিক্ত পরিচালকমোঃ রেজাউল করিম হাওলাদার,সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার মো শরিফুল ইসলাম এবং পরিচালক এডুকেশন অডিট মোহাম্মদ আমিমুল এহসান কবীর ।
প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের আরও বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিণির্মানে ই- নথি, ই-গভার্নেন্স সর্বোপরি ডিজিটাল ফাইন্যান্স ম্যানেজমেন্ট বাস্তবায়নে বিশ্ববিদ্যালয় গুলোকে এগিয়ে আসতে হবে । ডিজিটাল যুগে আমরা সবকিছু গ্রাহকের দৌর গোড়ায় পৌঁছে দিতে চাই যাতে সকলে সহজেই সব ধরনের সুবিধা ঘরে বসে ভোগ করতে পারেন , যা অর্থনৈতিকভাবে অত্যন্ত সাশ্রয়ী হবে বলেও তিনি জানান। তিনি বলেন একটি বিশ্ববিদ্যালয় চাইলেই নিয়মিত অডিট পরিকল্পনা ও এর বাস্তবায়নের মাধ্যমে আর্থিক শৃঙ্খলা অনেকাংশে ফিরিয়ে আনতে পারে । একাজে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিট সেল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যমান অডিট সেল এর নামকরণ ‘অভ্যন্তরিন অডিট সেকশন’ করার পরিকল্পনার কথা বলেন।
কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা,পরিচালক বাউরেস, প্রক্টর, রেজিস্ট্রার, ট্রেজারারসহ আমন্ত্রিত অতিথিগণ অংশ গ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১২, ২০২৩ ৪:২৫ অপরাহ্ন
ঢাবি ‘বিজ্ঞান ইউনিট’-এর ভর্তি পরীক্ষা বাকৃবিতে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ‘বিজ্ঞান ইউনিট’-এর আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা বাকৃবি আঞ্চলিক কেন্দ্রের ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে আজ ১২ মে ২০২৩ শুক্রবার সকাল ১১টা থেকে ১২.৩০টা অনুষ্ঠিত।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. লুৎফুল হাসান, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড.মো: হারুন অর রশিদ , কো-অর্ডিনেটর উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা কমিটি অধ্যাপক ড. মো: আবু হাদী নূর আলী খান, বাকৃবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আসলাম আলী, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম,প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো: আজহারুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্টরা বিভিন্ন ভবনের বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্র্র পরিদর্শন করেন।

পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. লুৎফুল হাসান বাকৃবির ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।তিনি সুষ্ঠুভাবে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে সার্বিকভাবে সহযোগিতা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মকর্তা কর্মচারী, ছাত্র নেতৃবৃন্দ ,গণমাধ্যম এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসাবে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪২টি কক্ষে মোট ৭৪৪৯জন পরিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিবেন বলে জানিয়েছেন ঢাবি বিজ্ঞান ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা কমিটির কো-অর্ডিনেটর ও বাকৃবি মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো: আবুল মনসুর । তিনি আরও জানান অত্যন্ত আন্তরিকতা ও দায়িত্বশীলতার সাথে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়েছে।

এবছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ দেশের অন্য ৭টি বিভাগীয় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, এ বছর ‘বিজ্ঞান ইউনিট’-এ ১,৮৫১ টি আসনের জন্য ভর্তিচ্ছু আবেদনকারীর সংখ্যা ১,২৭,০৭৯ জন।

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১০, ২০২৩ ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন
শেকৃবিতে নবনিযুক্ত ডিনের দ্বিবার্ষিক কর্মপরিকল্পনা
ক্যাম্পাস

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনিম্যাল সাইন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের প্রথমবারের মত নবনিযুক্ত ডিনের দ্বিবার্ষিক কর্মপরিকল্পনা ও সাবেক ডিনের বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) এএসভিএম অনুষদের সেমিনার কক্ষে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে এএসভিএম অনুষদের সাবেক চারজন ডিনদের হাতে টুকেন গিপ্ট দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূইঁয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. আলোক কুমার পাল,অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন নবনিযুক্ত ডিন অধ্যাপক ড. কে বি এম সাইফুল ইসলাম।

সভাপতির বক্তব্যে নবনিযুক্ত ডীন অধ্যাপক ড. কেবি এম সাইফুল ইসলাম দ্বিবার্ষিক কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করেন। যেখানে তিনি এএসভিএম অনুষদের মান উন্নয়ন,শিক্ষার্থী বান্ধব পরিবেশ তৈরী,ভেটেরিনারি ক্লিনিক উন্মুক্তকরণ,জব ফেয়ারের আয়োজন, শিক্ষার্থীদের মেন্টরিং ব্যবস্থা চালুকরণ,ফ্যাকাল্টিতে ফিমেল কর্নার ও প্রার্থনা কর্নার উন্মুক্তকরণ,শিক্ষকদের মান উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কোর্স চালুকরণ, সদ্য প্রস্তুতকপ্রস্তুতকৃত ভেটেরিনারি ক্লিনিকে বঙ্গবন্ধু কর্নার উন্মুক্তকরন সহ বেশকিছু শিক্ষক শিক্ষার্থীবান্ধব কর্মপরিকল্পনা ও ফ্যাকাল্টিকে সমৃদ্ধকরণ প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন।

তিনি আরও বলেন,আমাদের কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমাদের অনুষদকে দেশের সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি। তিনি এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সহযোগিতার কামনা করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূইঁয়া বলেন, ‘নবনিযুক্ত ডিনের প্রস্তাবিত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে অনুষদটি সমৃদ্ধ হবে এবং আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দেশ সেরা গ্রেজুয়েট হবে। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আমাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা থাকবে।’

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ৭, ২০২৩ ৩:১৬ অপরাহ্ন
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষকদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন
ক্যাম্পাস

বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে এবং গ্রাজুয়েট ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (জিটিআই) এর পরিচালনায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে ২৮তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী ০৭ মে ২০২৩ রবিবার সকাল ১০টায় জিটিআই শ্রেণী কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গ্রাজুয়েট ট্রেনিং ইনস্টিটিউট এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন করেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান। সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জিটিআই এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক প্রফেসর ড. আব্দুল হালিম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশিদ, রজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ এবং ট্রেজারার মোঃ রাকিব উদ্দিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান বলেন, দক্ষতা অর্জনে প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নাই। প্রশিক্ষণ মানুষকে নিয়মানুবর্তিতা শেখায়, দক্ষ সম্পদ হিসেবে গড়ে তোলে।
এসময় প্রফেসর ড. আব্দুল হালিম তাঁর বক্তব্যে জিটিআই এর বর্ণাঢ্য ইতিহাস তুলে ধরেন। আরো বক্তব্য রাখেন বাকৃবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গির আলম, প্রশিক্ষণ কোর্সের সিনিয়র কোর্স-কোর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মাসুমা হাবিব। অনুষ্ঠানে সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন জুনিয়র কোর্স-কোর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মোঃ মোজাম্মেল হক।

উল্লেখ্য ০৭ মে হতে ০২ জুন পর্যন্ত ২৭দিন ব্যাপি এ প্রশিক্ষণ কোর্সে বাকৃবি’র মোট ২৫জন লেকচারার অংশগ্রহণ করেন ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ৬, ২০২৩ ৭:৩৭ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন
ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের স্নাতক প্রথম বর্ষের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারে ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার ৯৬ দশমিক ০৬ শতাংশ।

শনিবার (৬ মে) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭৭টি কক্ষে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

বাকৃবি কেন্দ্রে ৮ হাজার ৬৪৬ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ৮ হাজার ৩০৫ জন শিক্ষার্থী। পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস বা অন্য কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাকৃবির ডিন কাউন্সিলের আহ্বায়ক ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. মো নজরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, বাকৃবি কেন্দ্রে ঢাবির কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ঢাবির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল কেন্দ্র পরিদর্শন করে সামগ্রিক পরিবেশ নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

এর আগে পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে বাকৃবি কেন্দ্রের বিভিন্ন কক্ষ পরিদর্শন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান। কক্ষ পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, বরাবরের মতো এবারও বাকৃবিতে সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। পরীক্ষায় উপস্থিতির হারও অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি। সারা দেশে কেন্দ্র হওয়ায় শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি অনেক লাঘব হয়েছে, তারা নির্বিঘ্নে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারছে।

পরীক্ষার সামগ্রিক পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। ময়মনসিংহ সদরের ভাটিকেশর এলাকা থেকে আগত মো. ইমরান নামের এক পরীক্ষার্থী বলেন, পরীক্ষার পরিবেশ খুব সুন্দর। প্রশ্নের মানও অনেক ভালো হয়েছে। বাকৃবিতে কেন্দ্র হওয়ায় পরীক্ষা দিতে আসতে কোনো সমস্যা হয়নি। ভোগান্তি ছাড়াই খুব সহজে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছাতে পেরেছি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ৬, ২০২৩ ৩:৫০ অপরাহ্ন
ঢাবির ‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান’ ইউনিটের বাকৃবি আঞ্চলিক কেন্দ্রের ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান’ ইউনিটের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের বাকৃবি আঞ্চলিক কেন্দ্রের ভর্তি পরীক্ষা আজ ০৬ মে ২০২৩ শনিবার সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. লুৎফুল হাসান, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড.মো: হারুন অর রশিদ , কো-কো-অর্ডিনেটর উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা কমিটি অধ্যাপক ড. মো: আবু হাদী নূর আলী খান, ভর্তি পরীক্ষার সমন্বয়কারী ও কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম ,
বাকৃবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আসলাম আলী,সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড.মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম,প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো: আজহারুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্টরাবিভিন্ন ভবনের বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্র্র পরিদর্শন করেন।

পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. লুৎফুল হাসান বাকৃবির ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।তিনি সুষ্ঠুভাবে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে সার্বিকভাবে সহযোগিতা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মকর্তা কর্মচারী,গণমাধ্যম এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
বাকৃবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষায় ৮ হাজার ৬৪৬ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণের কথা রয়েছে ।
উল্লেখ্য, এ বছর ‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান’ ইউনিটে ২,৯৩৪ টি আসনের জন্য ভর্তিচ্ছু আবেদনকারীর সংখ্যা ১,২২,৮৩৪ জন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ২৮, ২০২৩ ৪:১৪ অপরাহ্ন
দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর এর অভিনন্দন
ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু: দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নিয়েছেন মো. সাহাবুদ্দিন। তিনি বিদায়ি রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের উত্তরসূরি হলেন । গত সোমবার (২৪ এপ্রিল ২০২৩)সকালে বঙ্গভবনের দরবার হলে তাঁকে শপথ পড়ান জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। নতুন মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর মো. সাহাবুদ্দিন এর প্রতি রইল আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড.লুৎফুল হাসান। গতকাল (২৭ এপ্রিল ২০২৩) এক অভিনন্দন বার্তায় ভাইস-ভাইস-চ্যান্সেলর বলেন, ১৯৪৯ সালে পাবনায় জন্মগ্রহণকারী মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের রাজনৈতিক ও কর্মময় জীবন এককথায় বৈচিত্র্যময় ও বর্ণাঢ্য। জনাব সাহাবুদ্দিন ছেষট্টির ৬ দফা আন্দোলন, উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। তিনি পাবনা জেলার আন্দোলন-সংগ্রামে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর তিনি তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করেন।এজন্য তিনি একাধিক বার জেলও খেটেছেন।

কর্মজীবনে তিনি জেলা ও দায়রা জজ এবং দুদকের কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক এবং বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে নিযুক্ত সমন্বয়কারী হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। ২০০১ সালের নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতা তদন্তে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দুদক কমিশনার হিসেবে সাহাবুদ্দিন পদ্মা সেতু প্রকল্পের বিরুদ্ধে ওঠা কথিত দুর্নীতির ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দৃঢ়তার পরিচয় দেন।তিনি আরও জানান,
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসাবে তাঁর ঐতিহাসিক দায়িত্ব গ্রহণের জন্য ইতিমধ্যে অভিনন্দন জানিয়েছেন বিশ্ব নেতারা । বাংলাদেশের জনগণের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশ্বনেতারা সম্পর্ক আরও জোরদার করার ওপর জোর দেন।ভিসি ড.হাসান আরও আরও উল্লেখ করেছেন, “আমি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে তাঁর সাফল্য ও সুখ এবং দেশের জনগণের সমৃদ্ধির জন্য তাঁকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এবং পাশাপাশি তাঁর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।”
ভাইস-ভাইস-চ্যান্সেলর আশা প্রকাশ করেন , রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তিনি এদেশের উচ্চশিক্ষা ,গবেষণায় ভূমিকা রাখবেন। তাঁর নেতৃত্বে শিক্ষা ব্যবস্থার আরও উন্নতি ও প্রসার লাভ করবে এবং বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে নীতিনৈতিকতার প্রশ্নে দৃঢ়তার পরিচয় দেবেন, এই প্রত্যাশা রইলো । আমি তাঁর সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করি।
উল্লেখ্য ৭৩ বছর বয়সী রাজনীতিবিদ মো. সাহাবুদ্দিন ২০২৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ১৮, ২০২৩ ৮:৩৬ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি ও ইউএসডিএ (BAS USDA) গবেষণা প্রকল্পে বাকৃবির সফলতা
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু: বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি ও ইউএসডিএ (BAS USDA) এর অর্থায়নে গবেষণা প্রকল্প লাভ করলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ১০ জন শিক্ষক।
এধাপে প্রায় ৩০০ শতাধিক প্রকল্পের মধ্য থেকে মাত্র ৩০ টি প্রকল্প কয়েকধাপে মূল্যায়নের মাধ্যমে নির্বাচন করা হয়। ৫ম ধাপের নির্বাচিত এসব প্রকল্পর ১০ টি এসেছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

রবিবার (১৬ এপ্রিল, ২০২৩) বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি এর কনফারেন্স হলে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে BAS USDA ৫ম ধাপের এনডাউমেন্ট প্রোগ্রামের আওতায় ৩০ টি নির্বাচত প্রকল্পের ১ম কিস্তির চেক প্রদান করা হয়।


বাকৃবির প্রকল্পের পরিচালকগণ হলেন- বাকৃবির ফিশারিজ ম্যানেজম্যান্ট বিভাগের প্রফেসর ড. সালেহা খান, মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন বিভাগের প্রফেসর ড. মো: আলিমুল ইসলাম ও প্রফেসর ড. সুকুমার সাহা, প্যারাসাইটোলজি বিভাগের ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম ও প্রফেসর ড. মো: সহিদুজ্জামান, পশুপুষ্টি বিভাগের প্রফেসর ড. মো: আল-মামুন, ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. মো: আলমগীর হোসেন, কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রফেসর ড. মাহবুবা জাহান, উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব বিভাগের ড. মো: রশিদুল ইসলাম, এবং কৃষি সম্প্রসারণ শিক্ষা বিভাগের প্রফেসর ড. সোনিয়া সেহেলী।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি এর প্রেসিডেন্ট এমিরেটাস প্রফেসর ড. এ কে আজাদ চৌধুরী।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকাস্থ আমেরিকান দূতাবাসের এগ্রিকালচারাল এটাসি মেগান ফ্রান্সিস।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি এর সেক্রেটারি প্রফেসর ড. হাসিনা খান স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন এবং অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি এর ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং টেকনিক্যাল এডভাইজরি কমিটির চেয়ারপার্সন প্রফেসর ড. জহুরুল করিম। তিনি বলেন শতভাগ স্বচ্ছ প্রক্রিয়া এবং কঠিন মানদন্ডের বিচারে প্রায় ৩০০ শতাধিক প্রকল্পের মধ্য থেকে মাত্র ৩০ টি প্রকল্প কয়েক ধাপে মূল্যায়নের মাধ্যমে নির্বাচন করা হয়।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি এর
টেকনিক্যাল এডভাইজরি কমিটির সদস্যবৃন্দ, ফেলোগণ এবং প্রকল্প পরিচালকগণ এবং এর কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop