৪:৪৪ পূর্বাহ্ন

সোমবার, ২০ মে , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : এপ্রিল ২৩, ২০২১ ৭:৩৪ অপরাহ্ন
রাজধানীর ২০টি স্থানে কম দামে দুধ, ডিম ও মাংস বিক্রি অব্যাহত
প্রাণিসম্পদ

করোনায় জনদূর্ভোগ কমাতে সরকারের উদ্যোগে দুধ, ডিম ও মাংস বিক্রি করায় বেশ উপকৃত হচ্ছেন নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ। আর এসব খাদ্যপণ্য তারা পাচ্ছেন একেবারেই কম দামে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, শুধ ঢাকা সিটিতেই ২০টি পয়েন্টে চলছে এই কার্যক্রম।

খামারে উৎপাদিত দুধ প্রতি লিটার ৬০, প্রতিপিস ডিম ৬ টাকা ও এককেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকায়। সরকারের এ উদ্যোগে সন্তুষ্ট সব শ্রেণির ক্রেতা।

ঢাকা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. কাজী রফিকুজ্জামান জানান, দেশব্যাপি এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে খামারিদের কাছ থেকে কেনা দামেই সরকার ভোক্তাদের কাছে বিক্রি করছে।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে অস্থায়ী ডিপো থেকে রাজধানীতে দুই শিফটে ২০টি পয়েন্টে প্রতিটি গাড়িতে বিক্রি করা হচ্ছে সাড়ে তিনশ’ লিটার দুধ, দুই হাজার পিস ডিম ও ৫০ কেজি মাংস।

প্রকাশ : এপ্রিল ২৩, ২০২১ ৫:২৩ অপরাহ্ন
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ দুধ-ডিম ও মাংস বিক্রি উদ্বোধন
প্রাণিসম্পদ

করোনাকালীন প্রাণিজ পুষ্টি নিশ্চিতকরণে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর বরিশালের উদ্যোগে এবং বরিশাল জেলা প্রশাসন এবং প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের সহযোগিতায় গত ৮ এপ্রিল ভ্রাম্যমাণ দুধ, ডিম এবং পোল্ট্রি বিক্রয় কেন্দ্র বরিশাল শহরে এবং ১০টি উপজেলায় চালু করা করা হয়েছে।

এ কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এমপি এবং সচিব রওনক মাহমুদ এর নির্দশেনায় পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে বরিশাল নগরিতে ন্যায্যমূ্ল্যে মাংস বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তর, বরিশাল বিভাগ, এডিএম সাইফুল ইসলাম।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, ডা.মো. নুরুল আলম, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা, বরিশাল, ডা. নাসিরউদ্দিন আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা,বরিশাল, ডা.প্রদীপ কুমার বিশ্বাস, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা, বরিশাল সদর, ডা. মো. আশরাফুল আলম,ভেটেরিনারী সার্জন, জেলা ভেটেরিনারী হাসপাতাল,বরিশাল,ডেইরী ফার্মস এসোসিয়েশন,বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি মশিউর রহমান সুমনসহ প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ,ভোক্তাগণ এবং প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা এবং কর্মচারীবৃ্ন্দ।

প্রকাশ : এপ্রিল ২২, ২০২১ ৩:০৬ অপরাহ্ন
মনপুরায় ভ্রাম্যমাণ গাড়িতে দুধ-ডিম ও মাংস বিক্রি উদ্বোধন
প্রাণিসম্পদ

উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্বাবধানে বাংলাদেশ ডেইরী ফার্মাস এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ পোল্ট্রি ফার্মাস এসোসিয়েশন এর বাস্তবায়নে, উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর এর ব্যবস্থাপনা ও প্রাণিসম্পদ ও ডেইরী উন্নয়ন প্রকল্প, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রনালয়ের সহযোগিতায় মনপুরায় ভ্রাম্যমান গাড়িতে দুধ ডিম বিক্রি করা হয়।

আজ বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল)প্রতি পিস ডিম ৬ টাকা, ১ লিটার দুধ ৫০/- টাকায় বিক্রির ঘোষণা দিয়ে সকাল ৮ টায় মনপুরা উপজেলার হাজিরহাট বাজারে কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মো. শামীম মিঞা।

এসময় উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. লোকমান ও ডেইরি ফার্ম ও পোল্ট্রি ফার্মের উদ্যোক্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

করোনাকালে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রাণিজ পুষ্টি চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে সরকারের ন্যায্য মুল্যে দুধ, ডিম বিক্রির এই উদ্যোগ পুরো রমজান মাস জুড়ে চলবে। মনপুরা উপজেলায় হাজির হাট, বাংলা বাজার ও রামনেওয়াজ বাজারে এই কর্মসূচীর আওতায় দুধ, ডিম বিক্রি করা হবে।

সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে দুধ, ডিম ক্রয় করার জন্য উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে আহ্বান জানানো হয়েছে।

প্রকাশ : এপ্রিল ১৯, ২০২১ ৭:৪০ অপরাহ্ন
সিরাজগঞ্জে কম দামে ভ্রাম্যমাণ দুধ,ডিম বিক্রি অব্যাহত
প্রাণিসম্পদ

লকডাউন ও রমজান মাসে জনসাধারণের প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে কম দামে দুধ ও ডিম বিক্রি করছেন শাহজাদপুর ডেইরি অ্যাসোসিয়েশন ও উপজেলা প্রাণিসম্পাদ বিভাগ।

সোমবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে শাহজাদপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মিজানুর রহমান জানান, প্রতিদিন সকাল থেকে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ভ্রাম্যমাণ ভ্যান গাড়িতে করে ১ হাজার লিটার দুধ, ৪ হাজারের বেশি মুরগির ডিম বিক্রি করা হচ্ছে।

তিনি আরো জানান, প্রতি লিটার দুধ ৪০ টাকা ও এক ডজন ডিম ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতিটি ভ্যানের সঙ্গে আছেন একজন খামারি ও প্রাণিসম্পদ অফিসের একজন কর্মচারী।

মিল্কভিটার পরিচালক ও শাহজাদপুর ডেইরি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সামাদ ফকির জানান, ‘লকডাউন শুরু হওয়ায় খামারিরা দুর্ভোগে পড়েছেন। বাজারে দুধের দাম ৬০ টাকা হলেও ৪০ টাকা দরে বিক্রি করতে হচ্ছে ভ্যানে করে। গাড়ি চলাচল বন্ধ হওয়ায় চরম বিপাকে পড়েছেন খামারিরা। তবে, করোনাকালেও মিল্কভিটা, প্রাণ, আকিজ, আড়ংসহ অন্যান্য কোম্পানি ন্যায্য মূল্যে দুধ কেনায় কিছুটা স্বস্তিতে আছেন শাহজাদপুরের খামারিরা।’

শাহজাদপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ১৯৭৩ সালে সিরাজগঞ্জে সমবায়ভিত্তিক রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান মিল্কভিটার একটি দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা গড়ে তোলা হয়। এর পর এ অঞ্চলে হাজার হাজার গরুর খামার গড়ে ওঠে।

এখান থেকে মিল্কভিটা প্রতিদিন ২ লাখ ২৫ হাজার লিটার দুধ সংগ্রহ করে। অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রাণ ৪০ হাজার লিটার, আড়ং ১০ হাজার লিটার ও ইগলু ১ হাজার লিটার দুধ কিনে থাকে। বিভিন্ন মিষ্টির দোকান ও ঘোষ সম্প্রদায়ের লোকজন বাকি দুধ কিনে নেয়।

শাহজাদপুরের তরল দুধ, পাউডার দুধ, কনডেন্সড মিল্ক ও খাঁটি গাওয়া ঘি দেশের সিংহভাগ চাহিদা পূরণ করছে। বর্তমানে শাহজাদপুর উপজেলায় সমবায়ভিত্তিক খামারে প্রতিদিন সাড়ে ৩ লাখ লিটার দুধ উৎপাদন হয়।

প্রকাশ : এপ্রিল ১৬, ২০২১ ৩:৫৯ অপরাহ্ন
লকডাউন: দুধ নিয়ে বিপাকে সিরাজগঞ্জের খামারিরা!
প্রাণিসম্পদ

করোনা সংক্রমণ মোকাবিলায় সরকারের এক সপ্তাহের লকডাউনে উৎপাদিত দুধ বিক্রি করতে না পেরে লোকসান গুনছেন খামারিরা। মিষ্টির দোকান, চা স্টল বন্ধ এবং হাট-বাজারে লোক সমাগম কমে যাওয়ায় কমছে দুধের চাহিদা। আর তাতে প্রতিদিন উৎপাদিত ২০ লাখ ৫০ হাজার লিটার দুধ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন সিরাজগঞ্জের খামারিরা। বিক্রি করতে না পারায় অনেকে খামারিই রাস্তায় দুধ ঢেলে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন।

সিরাজগঞ্জ জেলার প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা যায়, ১৯৭৩ সালে সিরাজগঞ্জে সমবায়ভিত্তিক রাষ্ট্রায়াত্ব প্রতিষ্ঠান মিল্কভিটার একটি দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকরণ কারাখানা গড়ে ওঠে। এরপরই অঞ্চলটিতে গড়ে ওঠে হাজার হাজার গরুর খামার। সেখান থেকে মিল্কভিটা এখন প্রতিদিন দুই লাখ ২৫ হাজার লিটার দুধ সংগ্রহ করে। বর্তমানে জেলায় ১৫ হাজার ৩৮০টি সমবায় ভিত্তিক গো-খামারের প্রায় সাড়ে ১০ লাখ গবাদিপশু থেকে প্রতিদিন ২০ লাখ ৫০ হাজার লিটার দুধ উৎপাদন হয়।

শাহজাদপুর রেশমবাড়ির খামারি ও মিল্কভিটার পরিচালক আব্দুস সামাদ ফকির জানান, এ অঞ্চলের উৎপাদিত দুধের প্রায় সাড়ে তিন লাখ লিটার প্রাণ, আড়ং, অ্যাংকার ও ঈগলু কেনে। অবশিষ্ট ৯ লাখ লিটার দুধ ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলার হোটেল ও মিষ্টির দোকানে সরবরাহ করা হয়।

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কালিয়া কান্দাপাড়া এলাকার তালুকদার ডেইরি ফার্ম লিমিটেডের পরিচালক মনিরা তালুকদার জানান, ‘খামারের ৭০ গরুর মধ্যে ২০টি প্রতিদিন ৩০০ লিটার দুধ দেয়।এখন করোনার জন্য ন্যায্য মূল্যে দুধ বিক্রি করতে পারছি না। গত বছরে যে লোকসান হয়েছে এ বছরে তার চেয়েও বেশি লোকশান হচ্ছে। হয়তো আর খামারই চালাতে পরব না।’ ক্ষতি পুষিয়ে দিতে সরকারকে উদ্যোগ নেয়ার দাবি জানান তিনি।

সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আক্তারুজ্জামান ভূঁইয়া জানান, করোনাকালীন সময়ে খামারিদের কথা ভেবে মিল্কভিটা, প্রাণ, আড়ং, অ্যাংকার, ঈগলু কোম্পানিদের বলেছি, লকডাউনকালীন সময়ে কোনোভাবেই দুধ কম নেয়া যাবে না। খামারিদের উৎপাদিত অবশিষ্ট দুধ বাজারে সঠিকভাবে বিক্রির জন্য ভ্রাম্যমাণ গাড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে। যে সব খামারি দুধ বিক্রি করতে না পারবে তারা এসব ভ্রাম্যমাণ গাড়িতে দুধ দেবে।’ এ গাড়ি প্রাণিসম্পদ অফিসের কর্মকর্তারা মনিটরিং করবে। এভাবে দশ দিন তারা ভ্রাম্যমাণ সেবা দেবেন খামারিদের। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের প্রণোদনার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করা হবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।

প্রকাশ : এপ্রিল ১৩, ২০২১ ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিবপুরে ভ্রাম্যমাণ দুধ, ডিম ও মাংস বিক্রয় কেন্দ্র উদ্বোধন
প্রাণিসম্পদ

প্রাণিসম্পদ ও ডেইরী উন্নয়ন প্রকল্প (এল ডি ডি পি), প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় দেশব্যাপী করোনা (কোভিড-১৯) পরিস্থিতিতে জনসাধারণের প্রাণিজ পুষ্টি নিশ্চিতকরণে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় শিবপুর, নরসিংদী উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ দুধ, ডিম ও মাংস বিক্রয় কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয়েছে।

উপজেলা প্রশাসন এবং উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের ব্যবস্থাপনায় এবং উপজেলা পোল্ট্রি ফার্মারস এসোসিয়েশন এবং উপজেলা ডেইরি ফার্মাস এসোসিয়েশনের বাস্তবায়নে এটি উদ্বোধন করা হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলহাজ্ব মো. হারুনুর রশিদ খান, চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদ, মো. কাবিরুল ইসলাম খান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, জনাব শামসুল আলম ভূঁইয়া রাখিল, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, শিবপুর উপজেলা শাখা, আমি ডা. মো. আব্দুল্লাহ আল শামীম, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা, ডা. সজল কুমার দাশ, ভেটেরিনারি সার্জন, ডা. ফারজানা ইয়াসমিন, প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা, হারুন মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক, পোল্ট্রি এসোসিয়েশন, নরসিংদী, পোল্ট্রি খামারী বৃন্দ, উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল, শিবপুরের অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্ধ।

এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়কেন্দ্রের মাধ্যমে উপজেলার দূরবর্তী খামার থেকে সংগ্রহ করে ন্যায্য মূল্যে ডিম, দুধ এবং মাংস বিক্রি করা হবে।

প্রকাশ : এপ্রিল ১০, ২০২১ ৭:২৩ অপরাহ্ন
গোপালগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ দুধ, ডিম এবং মাংস বিক্রয় কেন্দ্রের উদ্বোধন
প্রাণিসম্পদ

বিদ্যমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে জনসাধারণের প্রাণিজ পুষ্টির চাহিদা নিশ্চিতকরণে এবং খামারিদের উৎপাদিত পণ্য ন্যায্যমূল্যে বিপণনের জন্য গোপালগঞ্জ ভ্রাম্যমাণ দুধ, ডিম এবং মাংস বিক্রয় কেন্দ্রের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।

আজ শনিবার(১০ এপ্রিল) প্রাণিসম্পদ দপ্তর, গোপালগঞ্জ জেলার সম্মানিত জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডক্টর আজিজ আল মামুন এটি উদ্বোধন করেন।

এ সময় সার্বিক সহযোগিতা করেন সম্মানিত উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা, গোপালগঞ্জ সদর, ডক্টর গোবিন্দ চন্দ্র সরদার।

এছাড়াও এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রাণিসম্পদ এবং ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের লাইভস্টক এক্সটেনশন অফিসার এবং natp-2 এর লাইভস্টক এক্সটেনশন অফিসারসহ অত্র দপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ।

প্রকাশ : এপ্রিল ১০, ২০২১ ৭:১০ অপরাহ্ন
জয়পুরহাটে ভ্রাম্যমাণ দুধ, ডিম ও মাংস বিক্রয় কেন্দ্রের উদ্বোধন
প্রাণিসম্পদ

প্রাণিসম্পদ বিভাগ, জয়পুরহাট এর ব্যবস্থাপনায় ও এলডিডিপি প্রকল্পের সহায়তায় কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে ও আসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষে জনসাধারণের প্রানিজ পুষ্টি নিশ্চিতকরণে প্রান্তিক খামারিদের উৎপাদিত পণ্য সরাসরি ভোক্তা পর্যায়ে পৌঁছে দিতে ভ্রাম্যমাণ দুধ, ডিম ও মাংস বিক্রয় কেন্দ্রের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।

শনিবার (১০ এপ্রিল) এটি উদ্বোধন করেন জয়পুরহাটের ডিসি।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সম্মানিত পুলিশ সুপার, জয়পুরহাট মহোদয়, সা. সম্পাদক জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগ, ডিএলও, জয়পুরহাট মহোদয়, উপজেলা চেয়ারম্যান, সদর, জয়পুরহাট, উপজেলা নির্বাহি অফিসার, সদর, মেয়র, জয়পুরহাট পৌরসভা, ইউএলও, সদর, ভিএস, জয়পুরহাট সদর, ডেইরি ফার্মাস এসোসিয়েশন ও পোল্ট্রি ফার্মাস এসোসিয়েশন এর নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক বৃন্দ, আহজ এর সদস্যবৃন্দ, খামারিবৃন্দ এবং প্রাণিসম্পদ অফিসের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারিবৃন্দ।

ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্রের মাধ্যমে প্রতিদিন সকাল ৯ টা হতে বিকেল ৫টা পর্যন্ত শহরের পাচুরমোড়, বাজলা স্কুলের সামনে, নতুন হাট, বাসস্ট্যান্ডে, খঞ্জনপুরমোড় এ নায্যমূল্যে ডিম, দুধ ও মাংস পাওয়া যাবে।

প্রকাশ : এপ্রিল ১০, ২০২১ ৬:৪১ অপরাহ্ন
মৌলভীবাজারে ভ্রাম্যমাণ গাড়িতে মিলছে দুধ-ডিম ও মাংস
প্রাণিসম্পদ

মৌলভীবাজার জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের উদ্যোগে খামারিদের কাছ দুধ-ডিম ও মাংস কিনে নিয়ে ভ্রাম্যমাণ গাড়িতে করে বিক্রি শুরু হয়েছে।

শনিবার (১০ এপ্রিল) মৌলভীবাজার জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের আয়োজনে শাহ মোস্তফা রোডস্থ বেরিরপাড় এলাকায় ট্রাকযোগে এ ভ্রাম্যমাণ পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান।

জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ জানিয়েছে, করোনাকালীন জেলার খামারিরা পণ্য উৎপাদন করে যাতে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে উৎপাদন বিমুখ না হয়। এর জন্যই প্রাণিসম্পদ বিভাগ সরাসরি খামারিদের কাছ থেকে দুধ ডিম ও মাংস কিনে নিচ্ছে। একই সাথে তা ন্যায্য দামে বাজারজাত করা হচ্ছে।

প্রতিটি পণ্য বাজার দামের চেয়ে অনেক কম। এতে ক্রেতা সাধারণ এসব পণ্য কিনে খুশি। সেই সাথে এ করোনাকালীন জেলার খামারিরাও বেশ লাভবান হবেন।

প্রাণিসম্পদ বিভাগ জানিয়েছে, এটি ৪৫ দিনের একটি প্রোগ্রাম। তবে অবস্থা বুঝে তা বর্ধিত করার চিন্তা রয়েছে তাদের।

প্রকাশ : এপ্রিল ১০, ২০২১ ২:১৮ অপরাহ্ন
রাজবাড়িতে করোনায় “ভ্রাম্যমাণ মাছ বিক্রয় কেন্দ্রের” উদ্বোধন
প্রাণিসম্পদ

করোনাকালিন জনসাধারণের প্রাণিজ প্রোটিনের চাহিদা নিশ্চিতকরনে রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলায় কাজী শামস আফরোজ,মহাপরিচালক, মৎস্য অধিদপ্তর, ঢাকা স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে “ভ্রাম্যমাণ মাছ বিক্রয় কেন্দ্রের” শুভ উদ্বোধন করেন।

শনিবার(১০ এপ্রিল) উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা মৎস্য বিভাগ, গোয়ালন্দ, রাজবাড়ির উদ্যোগে এই ভ্রাম্যমাণ মাছ বিক্রয় কেন্দ্রের উদ্বোধন করা হয়।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন,সৈয়দ মোঃ আলমগীর,উপপরিচালক,মৎস্য অধিদপ্তর,ঢাকা বিভাগ, জয়দেব পাল,জেলা মৎ্স্য অফিসার,রাজবাড়ী।মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,সিনিয়র সহকারী পরিচালক,মৎস্য অধিদপ্তর,ঢাকা। মোঃ রফিকুল ইসলাম,সহকারী কমিশনার (ভূমি),গোয়ালন্দ,রাজবাড়ী।মোঃ মাগফুর রহমান, সহকারী পরিচালক,মৎস্য অধিদপ্তর,ঢাকা।মোঃ রেজাউল শরীফ,সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার (অঃদাঃ),গোয়ালন্দ,রাজবাড়ী।

করোনাকালিন মৎস্য ও মৎস্য পণ্য বিপণন, পরিবহন,উৎপাদন প্রক্রিয়া সচল রাখার জন্য ভ্রাম্যমাণ মাছ বাজার চালু করা হয়েছে। উদ্বোধনী পর্বে জনপ্রতিনিধি,সাংবাদিকবৃন্দ, আড়ৎদার সমিতি,জেলে প্রতিনিধি ও জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop