২:২৯ অপরাহ্ন

বৃহস্পতিবার, ৯ মে , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জুলাই ৫, ২০২২ ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
খামারে বাচ্চার আচরণ অনুযায়ী যেমন ব্যবস্থা নিতে হবে
পোলট্রি

ডিম ও মাংসের চাহিদা পূরণে বর্তমান সময়ে ব্যাপকহারে পোল্ট্রি তথা মুরগির খামার গড়ে উঠেছে আমাদের দেশে। তবে মুরগির আচরণ অনুযায়ী যদি নেয়া যায় ব্যবস্থা তাহলে আসবে আরও সম্মৃদ্ধি এই খাতে।

মুরগির খামারে বাচ্চার আচরণ অনুযায়ী ব্যবস্থাপনা:
খামারে বাচ্চা আনার পরই প্রথমে দেখতে হবে সুস্থ আছে কিনা। সুস্থ বাচ্চাকে গ্লুকোজ না দেওয়াই ভালো। তবে গরমের দিনে ভিটামিন সি জাতীয় উপাদান পানির সাথে দেওয়া যেতে পারে। আর শীতের দিন পানির কুসুম গরম করে দিতে হবে। নিয়ে আসার পর বাচ্চাগুলোকে ব্রুডারে উঠানোর আগেই প্রয়োজনীয় খাদ্য ও পানি প্রদান করতে হবে। খাদ্য ও পানি প্রদানের পরেই ব্রুডারে নিয়ে আসতে হবে।

প্রয়োজনে খামারে নিয়ে আসা বাচ্চাগুলোকে ভিটামিন প্রদান করতে হবে। আর তেমন প্রয়োজন না হলে ভিটামিন প্রদানের কোন দরকার নেই। পোল্ট্রি খামারে বাচ্চা আনার পর যদি দেখা যায় বাচ্চা শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছে তাহলে সেই বাচ্চাগুলোকে গ্লুকোজ পানি প্রদান করতে হবে। এতে করে বাচ্চাগুলো শারীরিকভাবে সুস্থ ও সবল হয়ে উঠবে। এই সময়ে বাচ্চাগুলোকে ভিটামিন সি জাতীয় কিছু প্রদান করা যেতে পারে।

খামারে পালন করা বাচ্চাগুলো যদি সম্পূর্ণভাবে সুস্থ থাকে তাহলে কোন প্রকার এন্টিবায়োটিক ছাড়াই ব্রুডিং করতে হবে। সুস্থ বাচ্চাগুলোতে এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ করলে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।বাচ্চা নিয়ে আসার পর যদি দেখা যায় বাচ্চাগুলো ডিহাইড্রেশনে আছে তাহলে সেগুলোকে স্যালাইন প্রদান করতে হবে।

প্রকাশ : জুলাই ৪, ২০২২ ১১:২৫ পূর্বাহ্ন
মুরগির বাচ্চার মাথা ঝিমানোর কারণ ও প্রতিকার জেনে নিন
পোলট্রি

মুরগির ফার্মে ভাইরাস ঘটিত রোগ অনেক ক্ষতি করে। এতে আক্রান্ত হলে খামারের মুরগি মারা যায়। ফলে ভাইরাস নিয়ে খামারিদের মনে অনেক প্রশ্ন জাগে।

তাই এবার জেনে নেওয়া যাক মুরগির বাচ্চার মাথা ঝিমানোর কারণ ও প্রতিকার বিষয়ে।

মুরগির ১০-১৫ দিন বয়সে গামবোরো রোগ হয়। সাধারণত ৩-৬ সপ্তাহের মুরগির বাচ্চাদের তীব্র আকারে দেখা দেয়।

তবে ০-৩ সপ্তাহের বাচ্চায় এ রোগ হতে পারে। মুরগি ছাড়া হাঁস, টার্কি এবং গিনি ফাউলে এ রোগ হয়। আক্রান্ত বাচ্চা মুরগির পায়খানার মাধ্যমে এই ভাইরাস পরিবেশে আসে পরে দূষিত খাদ্য, পানি এবং লিটারের (মুরগির বিছানা) মাধ্যমে এ ভাইরাস এক মুরগি থেকে অন্য মুরগিতে ছড়ায়।

গামবোরো ভাইরাসজনিত একটি ছোঁয়াছে রোগ। ভিরনা ভাইরাস দ্বারা এ রোগ হয়ে থাকে। সর্বপ্রথম যুক্তরাষ্ট্রের ডেলোয়ারি স্টেটের গামবোরো নামক স্থানে এই রোগটি সংক্রমিত হয়।

এ রোগে মুরগির বাচ্চার লসিকা গ্রন্থি বারসাকে আক্রান্ত করে বলে তাকে ইনফেকসাস বারসাল ডিজিজ বলা হয়। এ রোগে মুরগির বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা আক্রান্ত হয় তাই গামবেরো রোগকে আভাইন এইডস বলে আখ্যায়িত করা হয়। এ রোগে মৃত্যুর হার শতকরা ২০- ৯০ ভাগ।

সাধারণত ভাইরাসজনিত রোগের কোনো চিকিৎসা নাই। দ্বিতীয় পর্যায়ের ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ ঠেকানোর জন্য এন্টিবায়োটিক (অক্সিটেট্রা সাইক্লিন, সিপ্রোফ্লক্সাসিন) ব্যবহার করা হয় এবং তার সঙ্গে ভিটামিন (ভিটামিন -সি), ইলেকট্রোলাইট দিলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। রোগ হলে স্থানীয় প্রাণী চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

গামবোরো রোগ প্রতিরোধের জন্য টিকা ব্যবহার করতে হবে। যে কোনো মুরগির বাচ্চার টিকা দেওয়ার আগে মা থেকে প্রাপ্ত এন্টিবডির মাত্রা জেনে নিতে হবে।

সুস্থ বাচ্চাকে টিকা দিতে হবে এবং অসুস্থ বাচ্চাকে টিকা দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। টিকা দেওয়ার সময় বাচ্চার ওপর যেন কোনো ধকল না পরে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

ব্রয়লার বাচ্চার ক্ষেত্রে সাধারণত ১৪ দিন বয়সে জীবন্ত টিকা দেওয়া হয়। টিকা ড্রপারের মাধ্যমে বা খাওয়ার পানির মাধ্যমে দেয়া যেতে পারে।

ব্রয়লারের বুস্টার ডোজ ২১ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে দেওয়া যেতে পারে। লেয়ারের ক্ষেত্রে সাধারণত ১ দিন বয়সে মৃত টিকা দেয়া হয়। তারপর ১৪ দিন ও ২১ থেকে ২৮ (বুস্টার ডোজ ) দিনের মধ্যে জীবন্ত টিকা দেওয়া হয় ।

ব্রয়লারের ক্ষেত্রে মৃত টিকা দেওয়ার প্রয়োজন হয় না কারণ তার জন্য দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধ করার দরকার হয় না। এর আগে এর বাজারজাত করা হয়।

তবে মুরগির বাচ্চার বয়স ১০-১৫ দিন হলে আর মাথা ঝিমোচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে অ্যামোক্সিসিলিন অথবা মোক্সাসিলিন অথবা কলিস্টিন গ্রুপের অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়াতে হবে।

ফুসিড ট্যাবলেট ১টি ২ লিটার পানির সঙ্গে মিশিয়ে ১ দিন খাওয়াতে হবে। স্যালাইন খাওয়াতে হবে। হ্যাচারির ইনকিউবেটরের মাধ্যমে আর্দ্রতা, তাপমাত্রা এবং স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ নিশ্চিত করার মাধ্যমে রোগের প্রতিরোধ ও বিস্তার রোধ করা সম্ভব।

প্রকাশ : জুন ২৭, ২০২২ ৪:২১ অপরাহ্ন
অধিক ডিম আর মাংস উৎপাদনে দেশি মুরগির যত্ন নিবেন যেভাবে
পোলট্রি

বাংলাদেশের গ্রাম এলাকায় প্রায় প্রতিটি পরিবার দেশী মুরগি পালন করে থাকে। এদের উৎপাদন ক্ষমতা বিদেশী মুরগির চেয়ে কম। উৎপাদন ব্যয়ও অতি নগণ্য। এটি অধিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন। এদের মাংস ও ডিমের মূল্য বিদেশী মুরগীর তুলনায় দ্বিগুণ, এর চাহিদাও খুবই বেশী। দেশী মুরগির মৃত্যুহার বাচ্চা বয়সে অধিক এবং অপুষ্টিজনিত কারনে উৎপাদন আশানুরূপ নয়। বাচ্চা বয়সে দেশী মোরগ-মুরগির মৃত্যুহার কমিয়ে এনে সম্পূরক খাদ্যের ব্যবস্থা করলে দেশী মুরগি থেকে অধিক ডিম ও মাংস উৎপাদন করা সম্ভব।

উল্লেখিত অবস্থার আলোকে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট দেশী মুরগি উৎপাদনে উন্নত কৌশল শীর্ষক প্রযুক্তিটি উদ্ভাবন করেছে। এ কৌশল ব্যবহার করে খামারিরা দেশী মুরগি থেকে অধিক ডিম ও মাংস উৎপাদন করে পারিবারিক পুষ্টি ও আয় বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে।

উদ্দেশ্য:
সম্পুরক খাদ্য, রানীক্ষেত ও বসন্তের প্রতিষেধক প্রদান করে এবং বন্য জন্তুর কবল থেকে মুক্ত রেখে দেশী মুরগি, বিশেষ করে ছোট বাচ্চার মৃত্যুর হার কমিয়ে আনা যায়।
দেশী মুরগির দৈহিক ওজন ও ডিম উৎপাদন বৃদ্ধি করা।

প্রযুক্তি ব্যবহারের পদ্ধতি:
প্রযুক্তিটি গ্রামীণ পর্যায়ে সকল গৃহস্থ পরিবারই ব্যবহার করতে পারবেন। খামারের আকার অনুযায়ী প্রত্যেক খামারীর জন্য মোরগ-মুরগির সংখ্যা

নিম্নে দেওয়া হলো-
খামারের আকার আবাদী জমির পরিমাণ (শতাংশ) মোরগ/মুরগি
ছোট ৫০ শতাংশ ১টি মোরগ ও ৩টি মুরগি
মাঝারী ও বড় ৫০ ও তার অধিক ১টি মোরগ ও ৬টি মুরগি

দেশীয় পদ্ধতিতে দেশি মোরগ পালন:
অনেকেই জানতে চেয়ে ছিলেন যে সল্প মূলধন দিয়ে কি ব্যবসা করা যায়। তাদের জন্য দেশি মোরগ হতে পারে একটি সময়পযোগি ব্যবসা। সল্প জায়গায় অল্প টাকা বিনিয়োগ করে সল্প সময়ে অধিক আয় করা যায়। বসত বাড়িতে মুরগি চাষ হচ্ছে একটি সহজ এবং লাভজনক কাজ। বাড়ির গৃহিণীরা খামার স্থাপন ও পরিচালনা করতে পারে। একটি মোরগ একটি মুরগির তুলনায় দ্রুত বাড়ে আর বাজারে দেশি মোরগের প্রচুর চাহিদা থাকায় মোরগ বিক্রি করতে তেমন বেগ পেতে হয়না এবং বাজারে ভাল দাম ও পাওয়া যায়।

দেশি মোরগ আবদ্ধ ও ছেড়ে পালন করা যায়। তবে ছেড়ে পালন করলে বেশি লাভবান হওয়া যায় কারন মোরগ নিজের খাদ্য নিজে কুড়িয়ে খায়।এরা মুক্ত আলো বাতাস বিশেষ করে প্রচুর সূর্য কিরণে বেড়ে উঠে যা তাদের শরীরে ভিটামিন ‘ডি’ তৈরি করতে সাহায্য করে। এদের খাবারের জন্য তেমন কোন খরচ করতে হয় না।

মোরগ নির্বাচনঃ- দেশি মোরগ বা মুরগির বাচ্চা উৎপাদনের জন্য তেমন কোন হ্যাচারি গড়ে ওঠেনি তাই নিজেকে ই দেখে শুনে সুস্থ সবল ও নিরোগ মোরগ সংগ্রহ করতে হবে। মূলত ৪০০-৬০০ গ্রামের মোরগ দিয়ে শুরু করলে ভাল ফলাফল আশা করা যায়। কারন ঐ সময়ের পর মোরগ গুলো দ্রুত বাড়ে এবং সঠিক ব্যবস্থাপনা ও পরিচর্যা পেলে ২ মাস পর মোরগ গুলোর গড় ওজন ২ কেজির উপর হবে। প্রতি কিলো দেশি মোরগের মূল্য কেমন আছে সেটা নাই বা বললাম। আপনারা নিজেরা লাভ-ক্ষতি বের করে নিন।

মুরগির ঘর তৈরির নিয়মঃ- মোরগের জন্য খোলামেলা ঘর হতে হবে। ১.৫ মিটার (৫ ফুট) লম্বা X১.২ মিটার (৪ ফুট) চওড়া এবং ১ মিটার (৩.৫ ফুট) উঁচু ঘর তৈরি করতে হবে। ঘরের বেড়া বাঁশের তরজা বা কাঠের তক্তা দিয়ে তৈরি করতে হবে। এছাড়া মাটির দেয়ালও তৈরি করা যাবে। বেড়া বা দেওয়ালে আলো বাতাস চলাচলের জন্য ছিদ্র থাকতে হবে। ঘরের চাল খড়, টিন বা বাঁশের তরজার সাথে পলিথিন ব্যবহার করে তৈরি করা যাবে। এরকম ঘরে ১০-১৫টি মোরগ পালন করা যায়।

খাবারঃ- বাড়ির প্রতিদিনের বাড়তি বা বাসী খাদ্য যেমন ফেলে দেওয়া এঁটোভাত, তরকারি,
ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা গম, ধান, পোকামাকড়, শাক সবজির ফেলে দেওয়া অংশ, ঘাস, লাতা পাতা, কাঁকর, পাথর কুচি ইত্যাদি মুরগি কুড়িয়ে খায়।

পরিচর্যাঃ- ছেড়ে পালন পদ্ধতিতে মুরগি পরিচর্যার জন্য সময় বা লোকজনের তেমন দরকার পড়ে না। তারপরও কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয়। সকালে মুরগির ঘর খুলে কিছু খাবার দিতে হবে। সন্ধ্যায় মুরগি ঘরে ওঠার আগে আবার কিছু খাবার দিতে হবে। ঘরে উঠলে দরজা বন্ধ করে দিতে হবে।মুরগির পায়খানা ঘরের মেঝেতে যেন লেপ্টে না যায় সেজন্য ঘরের মেঝেতে ধানের তুষ, করাতের গুঁড়া ২.৫ সে.মি. (১ ইঞ্চি) পুরু করে বিছাতে হবে। পায়খানা জমতে জমতে শক্ত জমাট বেঁধে গেলে বারবার তা উলট-পালট করে দিতে হবে এবং কিছুদিন পর পর পরিষ্কার করতে হবে। এ পদ্ধতিতে দেশি মোরগ পালন করা গেলে প্রায় তেমন কোন খরচ ছাড়াই ভাল একটা মুনাফা পাওয়া যাবে।

দেশি মুরগি পালনে যত্ন নিতে হবে:
সাকুল্যে ৫-১০টি মুরগি। বাড়ির আশপাশে চরে বেড়িয়ে বাড়ির উচ্ছিষ্ট খাবার, পোকামাকড়, কেঁচো, কচি ঘাসপাতা খায় তারা। সে অর্থে প্রতিপালনের কোনও খরচ নেই বললে চলে। আপাতদৃষ্টিতে লাভজনক মনে হলেও আসলে অতটা লাভ হয় না। ছাড়া মুরগি অন্যত্র ডিম পেড়ে আসে, কখনও রোগে মারা যায়। তাই দেশি মুরগির পালন লাভজনক করতে হলে কিছু নিয়ন্ত্রণ থাকা দরকার, সে জাত নির্বাচনেই হোক বা রোগ পরিচর্যায়।

প্রথমে আসি মুরগির জাতে। ব্রয়লার খামারের হাইব্রিড মুরগি উঠোনে ছেড়ে পালন করা যায় না। তাই খাঁটি জাতগুলোকে বাছতে হবে। যেমন, রোড আইল্যান্ড রেড (আরআইআর) বা ব্ল্যাক অস্ট্রালর্প। রঘুনাথপুর, বালুরঘাটের রাজ্য মুরগি খামারে লাল বা আরআইআর এবং কালো বা ব্ল্যাক অস্ট্রালর্প মুরগির বাচ্চা পাওয়া যায়। ইদানীং কালে বনরাজা, গিরিরাজা, গ্রামরপ্রিয়া ইত্যাদি জাত কৃত্রিম ভাবে তৈরি করা হয়েছে।

মুরগি রাতে রাখার জন্য ঘর বানাতে হবে। মাটি থেকে সামান্য উপরে বাঁশ বা কাঠ দিয়ে কম খরচে খড় বা টালি ঢেকে তৈরি ঘরগুলো যেন শুকনো, পরিষ্কার হয়। আর আলো-বাতাস খেলে। প্রতিটি পাখির জন্য গড়ে তিন বর্গফুট জায়গা ধরতে হবে।

দেশি মুরগি চরে বেড়িয়ে তার খাবার সংগ্রহ করে নিলেও এ ধরনের উন্নত জাতের মুরগির পুরো উৎপাদন ক্ষমতা কাজে লাগাতে অল্প পরিমাণে সুষম খাবার দেওয়া প্রয়োজন। চালের গুঁড়ো (৩০০ গ্রাম), খুদ বা গম ভাঙা (২৮০ গ্রাম), সর্ষে/ তিল খোল ( ২০০ গ্রাম), মাছ বা সোয়াবিন গুঁড়ো (২০০ গ্রাম), ভিটামিন ও খনিজ লবণ মিশ্রণ যেমন সাপ্লিভিট এম (২০ গ্রাম) মিশিয়ে মুরগির সংখ্যা অনুযায়ী মাথা পিছু ৫০-৭০ গ্রাম হিসাবে অর্ধেক সকালে ও অর্ধেক বিকালে খেতে দিতে হবে। রাতে মুরগি রাখার যে ঘর আছে, সেখানে নির্দিষ্ট পাত্রে জল ও খাবার দিতে হবে। যাতে সকালে ঘর থেকে বেরনো বা পরে ঘরে ঢোকার সময় ওই খাবার ও জল খাওয়া অভ্যাস তৈরি হয়। এই অভ্যাস থাকলে ওষুধ গুলে খাওয়াতে সুবিধা হয়। মুরগির খাবার সবসময় শুকনো ও পরিষ্কার রাখতে হবে। বেশি দিন জমা রাখলে ছত্রাক সংক্রমণ ঘটে।

সংকরায়ণ পদ্ধতিতে দেশি মুরগির সঙ্গে উন্নত মোরগ রেখে প্রাকৃতিক প্রজনন ঘটিয়ে দেশি মুরগির জিনগত উৎকর্ষতা বাড়ানো যায়। প্রতি ১০টি দেশি মুরগি পিছু ১টি উন্নত জাতের মোরগ রাখতে হবে। যে সংকর মুরগি জন্মাবে, তা দেশি মুরগির চেয়ে দ্রুত (৪-৫ মাস বয়সে) এবং প্রায় দ্বিগুণ (বছরে ১২০-১৪০টি) ডিম দেবে।

রোগব্যাধি মুরগি পালনের অন্যতম সমস্যা। তাই নিয়মিত মুরগির ঘর চুন বা জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। প্রতি মাসে একবার করে কৃমিনাশক ওষুধ (পাইপেরাজিন তরল বয়স অনুযায়ী ০.৫-১ মিলি) জলে গুলে খাওয়াতে হবে। রানিক্ষেত বা বসন্তের মতো কয়েকটি সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে নিয়মিত টিকাকরণ জরুরি। টিকা দেওয়ার দশ দিন আগে কৃমির ওষুধ খাওয়াতে হবে। টিকাকরণ বিশেষত রানিক্ষেত টিকা ৭-১০ দিন বয়সে নাকে বা চোখে এক ফোঁটা, ৩০ দিন বয়সে আর এক বার, ২ মাস বয়সে প্রথম কৃমির ওষুধ এবং আড়াই মাস বয়সে ডানার তলায় ০.৫ মিলি ইঞ্জেকশন অবশ্যই নিতে হবে। ঝিমুনি, সর্দি, শ্বাসকষ্ট, পাতলা বা রক্ত পায়খানা নজরে এলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যাকট্রিম ডিএস বা সেপম্যাক্স (১টি বড়ি ১০টি বড় বা ২০টি বাচ্চা মুরগির জন্য) খাবারে বা জলে গুলে ড্রপারে করে খাইয়ে দিতে হবে (৩/৫/৭ দিন)।

দেশী মুরগি বাণিজ্যিকভাবে পালন:
দেশী মুরগি বানিজ্যিকভাবে পালন কৌশল আয় বৃদ্ধি ও পারিবারিক পুষ্টির নিশ্চয়তা বিধানে দেশী মুরগী প্রতিপালন বিশেষ অবদান রাখতে পারে । আমরা সবাই বলে থাকি দেশী মুরগির উৎপাদন কম । কিন্তু বিভিন্ন পর্যায়ে বিশেষ লক্ষ্য এবং ব্যবস্থা গ্রহণ করে দেশী মুরগীর উৎপাদন দ্বিগুনের ও বেশী পাওয়া সম্ভব। দেশী মুরগি থেকে লাভ জনক উৎপাদন পওয়ায় বিভিন্ন কৌশল এখানে বর্ননা করা হয়েছে।

গবেষণায় দেখা গেছে দেশী মুরগির ডিম উৎপাদন বৃদ্ধি করে বাজারে বিক্রি করার চেয়ে ডিম ফুটিয়ে বাচ্চা তৈরী করে ৮-১২ সপ্তাহ বয়সে বিক্রি করলে লাভ বেশী হয়। এক সংঙ্গে ১০-১২ টি মুরগি নিয়ে পালন শূরু করতে হবে। তবে কখনও ১৫-১৬ টির বেশী নেওয়া ঠিক না । তাতে অনেক অসুবিধাই হয় । শুরুতে মুরগি গুলোকে কৃমি নাষক ঔষধ খাওয়ানোর পরে রানীক্ষেত রোগের টীকা দিতে হবে। মুরগির গায়ে উকুন থাকলে তাও মেরে নিতে হবে। প্রতিটি মুরগিকে দিনে ৫০-৬০ গ্রাম হারে সুষম খাদ্য দিতে হবে। আজকাল বাজারে লেয়ার মুরগির সুষম খাদ্য পাওয়া যায় । তা ছাড়া আধা আবদ্ধ এ পদ্ধতিতে পালন করলে লাভ বেশী হয়।

মুরগির সাথে অবশ্যই একটি বড় আকারের মোরগ থাকতে হবে। তা না হলে ডিম ফুটানো যাবে না । ডিম পাড়া শেষ হলে মুরগি উমে আসবে । তখন ডিম দিয়ে বাচ্চা ফুটানোর ব্যবস্থা নিতে হয়।এক সঙ্গে একটি মুরগির নীচে ১২-১৪ টি ডিম বসানো যাবে। খামারের আদলে বাঁশ, কাঠ খড়, বিচলী তাল নারকেল সুপারির পাতা দিয়ে যত কম খরচে স্থানান্তর যোগ্য ঘর তৈরী করা সম্ভব তা করা যায়। ঘর তৈরীর সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন সঠিক মাপের হয় এবং পর্যাপ্ত আলো বাতাস চলাচল করতে পারে । বানানোর পর ঘরটিকে বাড়ীর সব চেয়ে নিরিবিলি স্থানে রাখতে হবে । মাটির উপর ইট দিয়ে তার উপর বসাতে হবে। তাহলে ঘর বেশী দিন টিকবে ।

ফুটানোর ডিম সংগ্রহ ও সংরক্ষনঃ- আরেকটি প্রয়োজনীয় ̧গুরুত্বপূর্ন কাজ। ডিম পাড়ার পর ডিম সসংগ্রহের সময় পেন্সিল দিয়ে ডিমের গায়ে তারিখ লিখে ঠান্ডা জায়গায় সংরক্ষন করতে হবে। ডিম পাড়া শেষ হলেই মুরগি কুঁচো হবে। গরম কালে ৫-৬ দিন বয়সের ডিম এবং শীত কালে ১০-১২ দিন বয়সের ডিম ফুটানোর জন্য নির্বাচন করতে হবে।

দেশী মুরগি পালন কৌশলের বিশেষ নজর দেয়ার ধাপ সমূহ:
উমে বসানো মুরগির পরিচর্যা করতে হবে। মুরগির সামনে পাত্রে সবসময় খাবার ও পানি দিয়ে রাখতে হবে যাতে সে ইচ্ছে করলেই খেতে পারে । তাহলে মুরগির ওজন হ্রাস পাবেনা এতে বাচ্চা তোলার পর আবার তাড়াতাড়ি ডিম পাড়া আরম্ভ করবে।

ডিম বসানোর ৭-৮ দিন পর আলোতে রাতের বেলা ডিম পরীক্ষা করলে বাচ্চা হয় নাই এমন ডিম ̧লো চেনা যাবে এবং বের করে অনতে হবে। বাচ্চা হওয়া ডিম ̧লো সুন্দর করে সাজিয়ে দিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন মুরগি বিরক্ত না হয়।
প্রতিটি ডিমের গায়ে সমভাভে তাপ লাগার জন ̈ দিনে কমপেক্ষ ৫-৬ বার ওলট পালট করে দিতে হবে।
বাতাসের আর্দ্রতা কম হলে বিশেষ করে খুব গরম ও শীতের সময় ডিম উমে বসানোর ১৮- ২০দিন পর্যন্ত কুসুম গরম পানিতে হাতের আঙ্গুল ভিজিয়ে পানি স্প্রে করে দিতে হবে।
*ফোটার পর ৫-৬ ঘন্টা পর্যন্ত মাকে দিয়ে বাচ্চাকে উম দিতে হবে। তাতে বাচ্চা শুকিয়ে ঝরঝরে হবে।

বাচ্চা ফুটার পর বাচ্চার পরিচর্যা ও ডিম পাড়া মুরগির পরিচর্যা :- গরম কালে বাচ্চার বয়স ৩-৪ দিন এবং শীত কালে ১০-১২ দিন পর্যন্ত বাচ্চার সাথে মাকে থাকতে দিতে হবে। তখন মুরগি নিজেই বাচ্চাকে উম দিবে। এতে কৃত্রিম উমের (ব্রুডিং ) প্রয়োজন হবে না। এ সময় মা মুরগিকে খাবার দিতে হবে। মা মুরগির খাবারের সাথে বাচ্চার খাবার ও কিছূ আলাদা করে দিতে হবে।

বাচ্চা গুলো মায়ের সাথে খাবার খাওয়া শিখবে। উপরোক্ত বর্ণিত সময়ের পর মুরগিকে বাচ্চা থেকে আলাদা করতে হবে। এ অবস্থায় বাচ্চাকে কৃত্রিম ভাবে ব্রুডিং ও খাবার দিতে হবে। তখন থেকেই বাচ্চা পালনের মত বাচ্চা পালন পদ্ধতির সব কিছুই পালন করতে হবে। মা মুরগিকে আলাদা করে লেয়ার খাদ্য দিতে হবে। এ সময় মা মুরগিকে তাড়াতাড়ি সুস্থ হওয়ার জন্য পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন দিতে হবে।

মা মুরগি ও বাচ্চা এমনভাবে আলাদা করতে হবে যেন তারা দৃষ্টির বাহিরে থাকে। এমন কি বাচ্চার চিচি শব্দ যেন মা মুরগি শুনতে না পায় । তা না হলে মা ও বাচ্চার ডাকা ডাকিতে কেউ কোন খাবার বা পানি কিছুই খাবে না । আলাদা করার পর অবস্থার সাথে খাপ খাইয়ে গেলে আর কোন সমস্য থাকে না ।প্রতিটি মুরগিকে এ সময় ৮০-৯০ গ্রাম লেয়ার খাবার দিতে হবে। সাথে সাথে ৫-৭ ঘন্টা চড়ে বেড়াতে দিতে হবে। প্রতি ৩-৪ মাস পর পর কৃমির ঔষধ এবং ৪-৫ মাস পর পর আর. ডি. ভি . টীকা দিতে হবে।

দেশে একটি মুরগি ডিম পাড়ার জন্য ২০ -২৪দিন সময় নেয় । ডিম থেকে বাচ্চা ফুটানোর জন্য ২১ দিন সময় নেয় । বাচ্চা লালন পালন করে বড় করে তোলার জন্য ৯০-১১০ দিন সময় নেয় । ডিম থেকে এ ভাবে (৯০-১১০ দিন ) বাচ্চা বড় করা পর্যন্ত একটি দেশী মুরগির উৎপাদন চক্র শেষ করতে স্বাভাবিক অবস্থায় ১২০- ১৩০ দিন সময় লাগে।

কিন্তু মাকে বাচ্চা থেকে আলাদা করার ফলে এই উৎপাদন চক্র ৬০ -৬২ দিনের মধ্যে সমাপ্ত হয়। বাকি সময় মুরগিকে ডিম পাড়ার কাজে ব্যবহার করা যায় । এই পালন পদ্ধতিকে ক্রিপ ফিডিং বলে । * ক্রিপ ফিডিং পদ্ধতিতে বাচ্চা পালন করলে মুরগিকে বাচ্চা পালনে বেশী সময় ব্যায় করতে হয় না । ফলে ডিম পাড়ার জন্য মুরগি বেশী সময় দিতে পারে । এই পদ্ধতিতে বাচ্চা ফুটার সংখ্যা বেশী হয় । দেখা গেছে বাচ্চার মৃত্যুহারও অনেক কম থাকে। মোট কথা অনেক দিক দিয়েই লাভবান হওয়া যায় । এই পদ্ধতি বর্তমানে অনেকে ব্যবহার করে লাভবান হচ্ছেন।

প্রকাশ : জুন ১১, ২০২২ ৮:০২ অপরাহ্ন
শনিবার (১১ জুন) পোল্ট্রি মুরগি ও ডিমের সর্বশেষ পাইকারি দর
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের পাইকারী মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:১১/০৬/২০২২ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=৯.৫০
সাদা ডিম=৯.৩০

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৪০
সাদা ডিম=৮.২৫
গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=৮.৩০
সাদা ডিম=৮.২০
ব্রয়লার মুরগী=১২৮/কেজি
কালবার্ড লাল=২৪৫/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৮৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২২০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১২-১৩
লেয়ার সাদা=২০-২২
ব্রয়লার=০৫-১০

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী) বড় ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারি ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৪০
সাদা ডিম=৮.০০
ব্রয়লার মুরগী=১২৭/কেজি
কালবার্ড লাল=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১৮-২২
লেয়ার সাদা=২০-২৪
ব্রয়লার=০৭-১০

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.১০
সাদা ডিম=৭.৬০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৫০
সাদা ডিম=৮.২০

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
ব্রয়লার=

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১২৭/১২৮কেজি
সোনালী মুরগী=২৩০/কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=৮.৮০
সাদা ডিম=৮.৬০
ব্রয়লার মুরগী=১২০/১২৫ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =১২-১৩
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =১২-১৩

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=৭.৯০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.০৬
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=৩৩
সোনালী হাইব্রিড =২৯

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=৮.১০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২২০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.১২
বাচ্চার দর:-
হাইব্রিড সুপার=৩৩
সোনালী হাইব্রিড =২৯

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৩৫
সাদা ডিম=৮.১৫
ব্রয়লার মুরগী=১২০/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৩৫
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.২৫
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৪০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২০/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৩৫
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৫৫
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২১০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১৪
ব্রয়লার=১২
হাইব্রিড সুপার=৩৩
সোনালী হাইব্রিড =২৯

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=৮.০০
সাদা ডিম=৭.৭০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=/কেজ
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৪০
সাদা ডিম=৭.৯০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=৮.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/ কেজি
কালবার্ড লাল=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২২০/কেজি

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=৮.৯০
সাদা ডিম=৮.৫০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ: বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (বি.পি.কে.আর.জে.পি) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(পিপিবি)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

প্রকাশ : মে ২৫, ২০২২ ৭:৫৩ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিন বয়সী বাচ্চার সর্বশেষ (বুধবার, ২৫ মে) পাইকারি দাম
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের পাইকারী মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:২৫/০৫/২০২২ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১০.০০
সাদা ডিম=৯.৫০

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৩০
সাদা ডিম=৮.৬০
গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=৯.১০
সাদা ডিম=৮.৫০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৯২/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১২-১৫
লেয়ার সাদা=২৮-৩০
ব্রয়লার=১০-১২

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী) বড় ডিম=৯.৩০
লাল(বাদামী) মাঝারি ডিম=৯.০০

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
সাদা ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী=১২০/কেজি
কালবার্ড লাল=২২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১৮-২০
লেয়ার সাদা=২২-২৬
ব্রয়লার=১১-১৪

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০
সাদা ডিম=৮.১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৭০
সাদা ডিম=৯.২০

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
কালবার্ড লাল=২৬০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২০
ব্রয়লার=১৩

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৯০
ব্রয়লার মুরগী=১১২/ কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৭০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১১৫-১২০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২০-২৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =১০-১৫

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১৬
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
হাইব্রিড সুপার=৩৪
সোনালী হাইব্রিড =৩০

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২৫০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২৮
বাচ্চার দর:-
হাইব্রিড সুপার=৩৪
সোনালী হাইব্রিড =৩০

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
সাদা ডিম=৮.৩৫
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১০
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৫৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৩০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১৮
ব্রয়লার=১২
হাইব্রিড সুপার=৩৪
সোনালী হাইব্রিড =৩০

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=৮.৯০
সাদা ডিম=৮.৬০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১১৫/কেজ
কালবার্ড লাল=২৪০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৬০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =১৮
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =১৫

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১০
সাদা ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.০০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=৮.৯০
ব্রয়লার মুরগী=১১৮/ কেজি
কালবার্ড লাল=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=৯.৪০
সাদা ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ: বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (বি.পি.কে.আর.জে.পি) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(পিপিবি)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

প্রকাশ : মে ২৫, ২০২২ ২:২৭ অপরাহ্ন
ব্রয়লারের বাচ্চা পরিবহণে খামারিদের সতর্কতা
পোলট্রি

ব্রয়লার খামার করে লাভবান হয়েছেন যেমন অনেক খামারী তেমনি মাংসের চাহিদাও পূরণ হয়েছে সবার। তবে এতে লাভ পেতে হলে শুরু থেকেই করতে হবে যত্ন। আর এই যত্নে শুরুটা হতে হবে ব্রয়লার খামার বাচ্চা পরিবহণ থেকে। কারণ ব্রয়লারের বাচ্চা পরিবহণের সময় কোন সমস্যা হলে মুরগির জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে।

ব্রয়লার খামারে বাচ্চা পরিবহণ করার সময় সতর্কতা:
ব্রয়লারের বাচ্চা পরিবহণ করার সময় এমনভাবে বাচ্চাগুলো পরিবহণ করতে হবে যাতে সূর্যের আলো সরাসরি বাচ্চার শরীরে এসে না পড়ে। এছাড়াও বৃষ্টির পানিতে বাচ্চাগুলো যাতে না ভিজে যায় সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। গরমকালে ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা পরিবহণ করতে হলে সকালের দিকে বাচ্চা পরিবহণ করতে হবে। এ সময় কোনভাবেই দুপুর কিংবা প্রচন্ড রোদে বাচ্চা পরিবহণ করা যাবে না। এতে বাচ্চা ক্ষতি হতে পারে। আর শীতের দিনে বাচ্চা দুপুর বা রোদের সময় পরিবহণ করা ভালো।

ব্রয়লার খামারের জন্য বাচ্চা পরিবহণ করার সময় লক্ষ্য করতে হবে পরিবহণ বাক্স জীবাণুমুক্ত আছে কিনা। যদি না থাকে তাহলে বাক্সগুলো ভালোভাবে জীবাণুমুক্ত করে তার পর বাচ্চা পরিবহণ করতে হবে। সম্ভব হলে বাচ্চা পরিবহণের যানবাহন জীবাণুনাশক নিয়ে স্প্রে করে দিতে হবে। বাচ্চা পরিবহণের সময় যদি বেশি তাপ কিংবা বেশি ঠাণ্ডা থাকে তাহলে তাপ ও ঠাণ্ডা থেকে বাচ্চাগুলোকে রক্ষা করেই তারপর বাচ্চাগুলো পরিবহণ করতে হবে।

ব্রয়লারের বাচ্চা পরিবহণ করার সময় সকল প্রকার ধকল থেকে বাচ্চাগুলোকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

 

প্রকাশ : মে ২৪, ২০২২ ৭:১৮ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিন বয়সী বাচ্চার সর্বশেষ (মঙ্গলবার, ২৪ মে) পাইকারি দাম
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের পাইকারী মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:২৪/০৫/২০২২ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১০.০০
সাদা ডিম=৯.৫০

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৪০
সাদা ডিম=৮.৮০
গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=৯.১০
সাদা ডিম=৮.৫০
ব্রয়লার মুরগী=১১৮/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৯২/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১২-১৫
লেয়ার সাদা=২৮-৩০
ব্রয়লার=১০-১২

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী) বড় ডিম=৯.২৫
লাল(বাদামী) মাঝারি ডিম=৮.৯৫

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
সাদা ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী=১২০/কেজি
কালবার্ড লাল=২২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১৮-২০
লেয়ার সাদা=২২-২৬
ব্রয়লার=১১-১৪

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০
সাদা ডিম=৮.১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৭০
সাদা ডিম=৯.২০

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
কালবার্ড লাল=২৬০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২০
ব্রয়লার=১৩

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
ব্রয়লার মুরগী=১১৬/ কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৭০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১২২/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২০-২৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =১০-১৫

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১২
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
সোনালী হাইব্রিড=৩৬
সোনালী রেগুলার=৩২

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২৪০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৫১
বাচ্চার দর:-
সোনালী হাইব্রিড=৩৬
সোনালী রেগুলার=৩২

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১০
সাদা ডিম=৮.৪৫
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১৫
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৩০
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৫০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=২২
ব্রয়লার=১৩
সোনালী হাইব্রিড=৩৬
সোনালী রেগুলার=৩২

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=৮.৯৫
সাদা ডিম=৮.৫৫

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=/কেজ
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১০
সাদা ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.০০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=৮.৯০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/ কেজি
কালবার্ড লাল=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=৯.৪০
সাদা ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ: বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (বি.পি.কে.আর.জে.পি) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(পিপিবি)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

প্রকাশ : মে ২৩, ২০২২ ৭:২৭ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিন বয়সী বাচ্চার সর্বশেষ (সোমবার, ২৩ মে) পাইকারি দাম
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের পাইকারী মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:২৩/০৫/২০২২ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১০.০০
সাদা ডিম=৯.৫০

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২০
সাদা ডিম=৮.৫০
গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=৮.৯০
সাদা ডিম=৮.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১২০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৪০/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৯২/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=২০-২২
লেয়ার সাদা=২৫-৩০
ব্রয়লার=১০-১৪

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী) বড় ডিম=৯.৩৫
লাল(বাদামী) মাঝারি ডিম=৯.০৫

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
সাদা ডিম=৮.৬০
ব্রয়লার মুরগী=১২৬কেজি
কালবার্ড লাল=২২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১৮-২২
লেয়ার সাদা=
ব্রয়লার=১০-১১

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০
সাদা ডিম=৮.১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৭০
সাদা ডিম=৯.২০

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৬০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২৫
ব্রয়লার=১৩

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮৫
ব্রয়লার মুরগী=১১৬/ কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৭০
সাদা ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১২২/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২০-২৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =১০-১৫

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৩২
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
সোনালী হাইব্রিড=৩৬
সোনালী রেগুলার=৩২

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=৯.০৫
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২৪০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২৫
বাচ্চার দর:-
সোনালী হাইব্রিড=৩৬
সোনালী রেগুলার=৩২

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৯৫
সাদা ডিম=৮.৩৫
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৯০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২০
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৩১
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=২২
ব্রয়লার=১৩
সোনালী হাইব্রিড=৩৬
সোনালী রেগুলার=৩২

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=৮.৮৫
সাদা ডিম=৮.৪৫

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১২২/কেজ
কালবার্ড লাল=২৪০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২২
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =১৪

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
সাদা ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.০০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=৮.৯০
ব্রয়লার মুরগী=১২৫/ কেজি
কালবার্ড লাল=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=৯.৩০
সাদা ডিম=৮.৬০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ: বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (বি.পি.কে.আর.জে.পি) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(পিপিবি)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

প্রকাশ : মে ২২, ২০২২ ৭:৫৫ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিন বয়সী বাচ্চার সর্বশেষ (রবিবার, ২২ মে) পাইকারি দাম
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের পাইকারী মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:২২/০৫/২০২২ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=১০.০০
সাদা ডিম=৯.৫০

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২০
সাদা ডিম=৮.৫০
গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=৮.৯০
সাদা ডিম=৮.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১২০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৪০/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৯২/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=২০-২২
লেয়ার সাদা=২৫-৩০
ব্রয়লার=১০-১৪

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী) বড় ডিম=
লাল(বাদামী) মাঝারি ডিম=

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
সাদা ডিম=৮.৬০
ব্রয়লার মুরগী=১২৬কেজি
কালবার্ড লাল=২২৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=১৮-২২
লেয়ার সাদা=
ব্রয়লার=১০-১১

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০
সাদা ডিম=৮.১০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৭০
সাদা ডিম=৯.২০

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৬০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২৫
ব্রয়লার=১৩

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
ব্রয়লার মুরগী=১১৮/ কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৮০
সাদা ডিম=৯.৪০
ব্রয়লার মুরগী=১২২/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২০-২৫
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =১০-১৫

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১৭
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
সোনালী হাইব্রিড=৩৬
সোনালী রেগুলার=৩২

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=৯.০০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২৫০/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০২
বাচ্চার দর:-
সোনালী হাইব্রিড=৩৬
সোনালী রেগুলার=৩২

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.১০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২০
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৪০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
লেয়ার মুরগী=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=২২
ব্রয়লার=১৩
সোনালী হাইব্রিড=৩৬
সোনালী রেগুলার=৩২

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=৮.৯০
সাদা ডিম=৮.৫০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=৯.৩০
ব্রয়লার মুরগী=১২৯/কেজ
কালবার্ড লাল=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৭০/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২২
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =১৪

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
সাদা ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=১০.০০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=৮.৯০
ব্রয়লার মুরগী=১২৪/ কেজি
কালবার্ড লাল=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=৯.১০
সাদা ডিম=৮.৫০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ: বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (বি.পি.কে.আর.জে.পি) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(পিপিবি)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

প্রকাশ : মে ২১, ২০২২ ৭:৪৮ অপরাহ্ন
ডিম, মুরগি ও ১ দিন বয়সী বাচ্চার সর্বশেষ (শনিবার, ২১ মে) পাইকারি দাম
পোলট্রি

পোল্ট্রি পণ্য (ডিম ও মুরগীর) আজকের পাইকারী মূল্য(টাকা) নিন্মরুপ:-
তারিখ:২১/০৫/২০২২ ইং
★এখানে বর্ণিত পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য মূলত : পোল্ট্রি খামারিদের প্রাপ্ত মূল্য।

ইউনাইটেড এগ(সেল পয়েন্ট)
লাল ডিম=৯.৫০
সাদা ডিম=৯.০০

ডাম্পিং মার্কেট-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০
সাদা ডিম=৮.৩০
গাজীপুর:-
লাল(বাদামী)ডিম=৮.৭০
সাদা ডিম=৮.২০
ব্রয়লার মুরগী=১২০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৪০/কেজি
কালবার্ড সাদা=১৯২/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=২০-২২
লেয়ার সাদা=২৫-৩০
ব্রয়লার=১২-১৪

ডায়মন্ডঃ-
লাল(বাদামী) বড় ডিম=৯.১০
লাল(বাদামী) মাঝারি ডিম=৮.৭৫

চট্টগ্রাম:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৯০
সাদা ডিম=৮.৫০
ব্রয়লার মুরগী=১২০কেজি
কালবার্ড লাল=২৩৫/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=২২-২৬
লেয়ার সাদা=১৮-২২
ব্রয়লার=১২/১৪

রাজশাহী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৬০
সাদা ডিম=৭.৯০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী =/কেজি

খুলনা:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৫০
সাদা ডিম=৯.০০

বরিশাল:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২০
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
কালবার্ড লাল=২৬০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৫০/কেজি বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২৫
ব্রয়লার=১৩

ময়মনসিংহ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৭৫
ব্রয়লার মুরগী=১১৭/ কেজি
সোনালী মুরগী=২৪৫/কেজি

সিলেট=
লাল(বাদামী)ডিম=৯.২০
সাদা ডিম=৮.৮০
ব্রয়লার মুরগী=১২০/ কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২৫-২৬
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =১৫-২০

[ খাদ্যের দাম কমানোর দাবি করছি]

রংপুর:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৬০
কাজী(রংপুর):-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৯৮
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=
ব্রয়লার=
সোনালী হাইব্রিড=৩৯
সোনালী রেগুলার=৩৪

বগুড়া :
লাল(বাদামী)ডিম=৮.৯৫
ব্রয়লার মুরগী=১৩০/কেজি
সোনালী মুরগী =২৫৫/কেজি
কাজী(বগুড়া):-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৯৬
বাচ্চার দর:-
সোনালী হাইব্রিড=৩৯
সোনালী রেগুলার=৩৪

টাংগাইল :–
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০
সাদা ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=১২০/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কিশোরগঞ্জ:-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি

নরসিংদী :-
লাল(বাদামী) ডিম=৮.৮০

সিরাজগঞ্জ :-
লাল(বাদামী) ডিম=
ব্রয়লার মুরগী=/কেজি
কালবার্ড লাল=/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

ফরিদপুর :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০৫
কাজী(ফরিদপুর) :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.২৫
ব্রয়লার মুরগী=১৩৫/কেজি
লেয়ার মুরগী=২৪০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল=২০
ব্রয়লার=১৬
সোনালী হাইব্রিড=৩৯
সোনালী রেগুলার=৩৪

পাবনা :-
লাল(বাদামী)ডিম=৮.৮০
সাদা ডিম=৮.৬০

নোয়াখালী:-
লাল(বাদামী)ডিম=৯.০০
ব্রয়লার মুরগী=১২৭/কেজ
কালবার্ড লাল=২৪০/কেজি
সোনালী মুরগী=২৪৫/কেজি
বাচ্চার দর:-
লেয়ার লাল =২০
লেয়ার সাদা =
ব্রয়লার =১৪

পিরোজপুর (স্বরুপকাঠী:-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.০০
সাদা ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি

যশোর :-
লাল(বাদামী) ডিম=৯.৮০

কুমিল্লা:-
লাল (বাদামী) ডিম=৮.৭০
ব্রয়লার মুরগী=১২০/ কেজি
কালবার্ড লাল=২৫০/কেজি
সোনালী মুরগী=/কেজি

কক্সবাজার :-
লাল (বাদামী) ডিম=৯.০০
সাদা ডিম=৮.৪০
ব্রয়লার মুরগী =/কেজি
সোনালী মুরগী =/কেজি

একটি যৌথ উদ্যোগ: বাংলাদেশ পোল্ট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদ (বি.পি.কে.আর.জে.পি) এবং পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ(পিপিবি)।

ধন্যবাদান্তে
মো:শিমুল হক রানা
যোগাযোগ:০১৮৫৫৯৪৪২৭০

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop