১:১৮ পূর্বাহ্ন

রবিবার, ১৯ মে , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২১ ৭:৩৬ অপরাহ্ন
কানাইঘাট উপজেলার শ্রেষ্ঠ উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল হারিছ
কৃষি বিভাগ

সিলেট জেলার কানাইঘাট উপজেলার শ্রেষ্ঠ উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো:আবুল হারিছ।গত বুধবার বিকাল ৩ ঘটিকার সময় উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কার্যালয়ে এক সভায় মাঠ পর্যায়ে কার্যক্রমের উপর ভিত্তি করে তাঁকে নির্বাচন করা হয়।তিনি কানাইঘাট উপজেলার সাতবাঁক ইউনিয়নের দুইটি ব্লকের দায়িত্বে কর্মরত আছেন।

এছাড়াও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষে কানাইঘাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তানভীর আহমেদ সরকার এর নির্দেশনায় সাতবাঁক ইউনিয়নে সমলয় চাষাবাদ সহ বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যান্ত্রীকীকরনের মাধ্যমে কৃষিকে অনেক এগিয়ে নিয়ে গেছেন।

প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে তাঁর হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সিলেট জেলার উপ-পরিচালক মো:সালাহ উদ্দিন । এ সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সিলেট জেলার প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা বিমল চন্দ সোম,কানাইঘাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তানভীর আহমেদ সরকার ,কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হায়দার আলী ও উপজেলায় কর্মরত সকল উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তাবৃন্দ ।

এদিকে শ্রেষ্ট উপ সহকারি কৃষি কর্মকর্তা হিসাবে মো:আবুল হারিছ নির্বাচিত হওয়ায় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও সাতবাঁক ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মস্তাক আহমদ পলাশ,কানাইঘাট উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি পৌর মেয়র লুৎফুর রহমান,সাতবাঁক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো:আব্দুল মন্নান,সাবেক ছাত্রনেতা এডভোকেট আব্দুল খালিক,সাতবাঁক ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ইউপি সদস্য আব্দুন নুর সহ কানাইঘাটের সচেতন নাগরিকরা।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২১ ৫:৩৭ অপরাহ্ন
জাপানে বাংলাদেশী তরুণ বিজ্ঞানীর অনন্য কীর্তি
প্রিয়মুখ

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনিম্যাল সাইন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদভূক্ত সার্জারি এন্ড থেরিওজেনােলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মাে. রাশেদুল ইসলাম স্তন্যপায়ী প্রাণির ডিম্বাশয় নিয়ে জাপানের হােক্কাইডাে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদে গবেষণা শুরু করেন। কঠাের পরিশ্রমের মাধ্যমে স্বল্প সময়ে তিনি তার গবেষণায় অর্জিত ফলাফল দিয়ে প্রথম প্রকাশনাটি একটি খ্যাতনামা আন্তর্জাতিক গবেষণা জার্নালে (Q1 Rank) প্রকাশ করেন।গবেষণালব্ধ ফলাফল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উপস্থাপন করে তিনি তিন (০৩) বার অন্যতম সেরা বিজ্ঞানীর পুরষ্কার ও খেতাব অর্জন করেন।এরই মধ্যে গবেষণার ফলাফল আরাে দুইটি উচ্চ ইমপ্যাক্টের আন্তর্জাতিক গবেষণা জার্নালে প্রকাশিত হয়, যার ফলশ্রুতিতে ”জাপানীজ সােসাইটি অব ভেটেরিনারি সাইন্স” কর্তৃক অন্যতম তরুণ বিজ্ঞানীর (Young Excellence Research Award) স্বীকৃতি অর্জন করেন।

No description available.

তিনি ২০১৮ সালের এপ্রিলে জাপান সরকার কর্তৃক প্রদত্ত বিশ্বে উচ্চশিক্ষার অন্যতম গবেষণা ফেলােশীপ ”মনবুকাগাকশাে (MEXT: The Ministry of Education, Culture, Sports, Science and Technology)” নিয়ে চার (০৪) বছরের জন্য জাপানের খ্যাতনামা হােক্কাইডাে বিশ্ববিদ্যালয়ে গমন করেছিলেন। গবেষণালব্ধ ফলাফলের প্রকাশনা, আন্তর্জাতিক পুরষ্কার ও স্বীকৃতির জন্য হােক্কাইডাে বিশ্ববিদ্যালয় নির্ধারিত সময়ের (২৫/৩/২০২২) ছয় (০৬) মাস পূর্বেই (২৪/৯/২০২১) তাঁকে পি. এইচ. ডি. ডিগ্রী প্রদান করেন, যা বিশ্ববিদ্যালয় তথা উচশিক্ষার ইতিহাসে এক অনন্য সম্মানের অর্জন।

ইতােপূর্বে তিনি হাজী সাহেব আলী কেজি স্কুল, মল্লিকবাড়ী; ভালুকা পাইলট উচ বিদ্যালয়; ভালুকা সরকারী ডিগ্রী কলেজ ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠানসমুহ থেকে কৃতিত্ত্বের সাথে পড়াশােনা সম্পন্ন করেন। তন্মধ্যে শিক্ষাজীবনের প্রাথমিক স্কুল পর্যায়ে জেনারেল ও মাধ্যমিক স্কুল পর্যায়ে ট্যালেন্টপুল বৃত্তি লাভ করেন তিনি।

ড. মাে. রাশেদুল ইসলাম মনে করেন তার সকল অর্জন পরম করুনাময় আল্লাহ’র অশেষ রহমত, পিতা-মাতার দীর্ঘ সময়ের কঠাের পরিশ্রম ও দােয়ার অর্জন। অর্জিত জ্ঞান যেন দেশের কল্যাণে আসে, সেজন্য তিনি সকলের নিকট দােয়াপ্রার্থী ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২২, ২০২১ ৩:৪৫ অপরাহ্ন
শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন বাকেরগঞ্জের উপজেলা কৃষি অফিসার
প্রিয়মুখ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল) : কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই)শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জের উপজেলা কৃষি অফিসার মুছা ইবনে সাঈদ। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে রাষ্ট্রীয় এ সম্মাননা দেওয়া হয়।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের জেলা পর্যায়ে ১ জন করে উপজেলা কৃষি অফিসার এ পুরস্কারে ভূষিত হন।

এ উপলক্ষ্যে এক অনুষ্ঠানে ডিএইর উপপরিচালক হৃদয়েশ্বর দত্ত তার হাতে সনদপত্র তুলে দেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্যান) মোসাম্মৎ মরিয়ম, অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) সাবিনা ইয়াসমিন, অতিরিক্ত পরিচালকের দপ্তরের উদ্যান বিশেষজ্ঞ জি এম এম কবীর খান, সদর উপজেলার উপজেলা কৃষি অফিসার মোসা. ফাহিমা হক প্রমুখ।

তিনি ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দের ১ জানুয়ারি ভোলা সদরের পৌরকাঠালী গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। চাকুরি জীবনে তিনি ২০১১ খ্রিস্টাব্দের ১ আগস্ট ঊনত্রিশ বিসিএস’র মাধ্যমে কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার হিসেবে বরিশালের মুলাদি উপজেলায় যোগদান করেন। পরবর্তীতে বিভিন্ন উপজেলায় দায়িত্ব পালন শেষে ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ খ্রিস্টাব্দে উপজেলা কৃষি অফিসার পদে পদোন্নতি পেয়ে বাকেরগঞ্জে যোগদান করেন।

এছাড়া কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার হিসেবে একই উপজেলার সুনীতি কুমার সাহাও এ পুরস্কার পান।

উল্লেখ্য, ‘সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়: জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল’ শিরোনামে সরকারের মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা রাষ্ট্রীয় অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের নির্বাচিত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের পুরস্কার প্রদানের উদ্দেশ্যে ২০১৭ খ্রিস্টাব্দে শুদ্ধাচার পুরস্কার নীতিমালা প্রণয়ন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়। গেজেটে এ পুরস্কারের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, ‘প্রতিবছর সরকারের শুদ্ধাচার পুরস্কারপ্রাপ্তরা পুরস্কার হিসেবে একটি সনদ এবং এক মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ পাবেন।’

পুরস্কারে নির্বাচিতদের জন্য ১৮টি গুণাবলি থাকতে হবে। এগুলো হলো: নিজের পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা থাকা, কর্মস্থলে সততার নিদর্শন স্থাপন করা, নির্ভরযোগ্যতা ও কর্তব্যনিষ্ঠা, শৃঙ্খলাবোধ, সহকর্মীদের সঙ্গে শুভ আচরণ, সেবাগ্রহীতার সঙ্গে শুভ আচরণ, প্রতিষ্ঠানের বিধিবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা, সমন্বয় ও নেতৃত্বদানের ক্ষমতা, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে পারদর্শিতা, পেশাগত স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক নিরাপত্তা সচেতনতা, ছুটি গ্রহণের প্রবণতা, উদ্ভাবনী চর্চার সক্ষমতা, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নে তৎপরতা, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার, স্বপ্র্রণোদিত তথ্য প্রকাশে আগ্রহ, উপস্থাপন দক্ষতা, ই.ফাইল ব্যবহারে আগ্রহ এবং অভিযোগ প্রতিকারে সহযোগিতা করা।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুলাই ২৮, ২০২১ ৩:২৯ অপরাহ্ন
পিকেএসএফ এর নতুন এমডি বাকৃবির সাবেক শিক্ষার্থী ড. নমিতা হালদার
কৃষি বিভাগ

সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত শীর্ষ আর্থিক প্রতিষ্ঠান পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ)-এর ১১তম ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস বিসিএস ১৯৮৫ (৭ম) ব্যাচের প্রশাসন কাডারের কর্মকর্তা ড. নমিতা হালদার । তিনি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব ছিলেন।

বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজেলার বাসিন্দা ড. নমিতা হালদার বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।

১৯৮৮ সালে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে যোগদান করে তিনি মাঠ পর্যায়ে জামালপুর জেলা প্রশাসনে সহকারী কমিশনার ও ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

এরপর সিনিয়র সহকারী কমিশনার, রাজস্ব (আরডিসি) হিসেবে তিনি গাজীপুর জেলা প্রশাসনে কাজ করেন। মাঠপ্রশাসনে অতিবাহিত দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবেও কাজ করেন ড. নমিতা হালদার।

তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের উপসচিব ও যুগ্ম সচিব হিসেবে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব সুচারুভাবে ও সফলতার সাথে পালন করেন।পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পরিচালক পদে এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে যোগদানের পূর্বে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ড. নমিতা হালদার এশিয়ান ডিভেল্যাপম্যান্ট ব্যাংক (এডিবি)-এর বৃত্তি নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (এএনইউ), ক্যানবেরা থেকে ডেভেলপম্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন-এ ডিস্টিংকশনসহ মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। ২০০৩ সালে তিনি নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের ইউনিভার্সিটি অব ক্যান্টারবেরী প্যালিটিক্যাল সায়েন্স-এ পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

২০১৭ সালের ২৩ জুলাই তাকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। ২০১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি পদোন্নতি পেয়ে একই মন্ত্রণালয়ে সচিব হিসেবে যোগদান করেন।

এদিকে, সাবেক সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ ১ জুলাই ২০১৯ তারিখ থেকে তিন বছরের জন্য পিকেএসএফ’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন। তিনি চলতি মাসেই দুদকের নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিলে পিকেএসেফ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদটি খালি হয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২১, ২০২১ ১১:১০ পূর্বাহ্ন
আস্থা ফিডে যোগদান করলেন ডাঃ শোয়েব
প্রাণিসম্পদ

আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেড এর বরিশাল জোনের ম্যানেজার (সেলস এন্ড মার্কেটিং) হিসাবে যোগদান সম্পন্ন করেছেন ডাঃ মোঃ শোয়েব প্রধান। তার আগে তিনি দীর্ঘ ৬ বছরের বেশি সময় ধরে আমান ফিডে ডেপুটি ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং অত্যন্ত সুনাম ও নিষ্ঠার সাথে অর্পিত দায়িত্ব পালন করেছেন । অবশেষে গত ১৮ মে তিনি যোগদান করেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে।

শোয়েব প্রধান বলেন, অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইলো আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিস লিঃ এর ম্যানেজমেন্ট এর উপর, যে তারা আমার উপরে ভরসা ও বিশ্বাস রেখে নতুন দায়িত্ব অর্পন করেছেন। দোয়া করবেন আমি যেন আপনাদের দেয়া দায়িত্ব সুচারুভাবে সম্পন্ন করে বিশ্বাস ও ভরসার মান সমুন্নত রখতে পারি। ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল চেয়ারম্যান স্যার, সিও স্যার, এমডি স্যার, ডাইরেক্টর স্যারের প্রতি।

তিনি আরো বলেন, দীর্ঘ দিন বরিশালে চাকুরির সুবাদে থাকার দরুণ বরিশালের প্রতি মায়া জন্মে যাওয়ার কারণে আবার বরিশালেই থেকে গেলাম। পরিশেষে ধন্যবাদ রইলো আমার প্রানপ্রিয় এজেন্টবৃন্দ, প্রানপ্রিয় খামারিবৃন্দ, বিভিন্ন ফিড ও মেডিসিন কোম্পানির কর্মকর্তাবৃন্দ ও এই সেক্টরের জড়িত সকল ব্যক্তিবর্গ যারা আমাকে এত দিন সাহায্য ও সহযোগিতা করে আসছেন। আশা করি আগের মতই আপনাদের সাহায্য ও সহোযোগিতার হাত আমার প্রতি বাড়িয়ে দিবেন।

উল্লেখ্য যে, ডাঃ মোঃ শোয়েব প্রধান এর জন্মস্থান রংপুরের মিঠাপুকুরে, তবে বেড়ে ওঠেন বগুড়ায়। তাঁর প্রাথমিক শিক্ষা- বুজ্রুক মহদিপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক কুমরগঞ্জ দিমুখি উচ্চ বিদ্যালয়, উত্তরন উচ্চ বিদ্যালয়, উচ্চ মাধ্যমিক সরকারী শাহ সুলতান কলেজ।

তিনি সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিভিএম এবং এমএস, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএস সম্পন্ন করেন।

তিনি প্রথম চাকুরিতে যোগদান করেন ২০১৪ সালে নোভারটিস বাংলাদেশ লিঃ এ টেকনিক্যাল সার্ভিসেস অফিসার হিসেবে। এরপর ২০১৫ সালে আমান ফিড লিঃ এ সিনিয়র এক্সিকিউটিভ হিসেবে যোগদান করেন এবং বিভিন্ন ধাপে পদোন্নতি পেয়ে ডেপুটি ম্যানেজার (সেলস এন্ড মার্কেটিং) থাকা অবস্থায় আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ এ যোগদান করলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : এপ্রিল ৪, ২০২১ ১:০৪ অপরাহ্ন
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের নবনিযুক্ত মহাপরিচালক ডাঃ শেখ আজিজুর রহমান
প্রাণিসম্পদ

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের  মহাপরিচালক হিসেবে  নিয়োগ প্রাপ্ত হন  ডাঃ শেখ আজিজুর রহমান।এর আগে তিনি রাজশাহী বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তর এর পরিচালক হিসেবে ছিলেন।

 

প্রজ্ঞাপনে পুনরাদেশ দেয়া না পর্যন্ত বিসিএস (লাইভস্টক) ক্যাডারের কর্মকর্তা রাজশাহী বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পরিচালক ডা: শেখ আজিজুর রহমানকে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (সাময়িক দায়িত্ব)-এর দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়।

বিস্তারিত আসছে……

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ২, ২০২১ ১১:৫৮ অপরাহ্ন
বাড়ির ছাদে হরেক রকম ফুল-ফল-সবজি চাষে সফল মিন্টু
কৃষি বিভাগ

পেশায় ঠাকুরগাঁও শহরের ঘোষপাড়া এলাকার মিন্টু আহমেদ একজন ব্যবসায়ী। শহরে দুই হাজার ১০০ স্কয়ার ফিট আয়তনের পাঁচতলা ছাদে জলপাইসহ ২০০টি টবে দেশি-বিদেশি হরেক রকমের ফুল, ফল ও সবজির গাছ লাগিয়ে ছাদ কৃষি গড়ে তুলেছেন তিনি। মিন্টুর মতো ঠাকুরগাঁও শহরে অনেকেই ছাদ কৃষিতে মনোযোগী হয়ে উঠেছেন।

মিন্টুর ছাদে দেখা যায়, কয়েক রকমের আম, জাম, কমলা, মাল্টা, পেয়ারা, কামরাঙ্গা, জাম্বুরা, সফেদা, তেঁতুল, আঙুর, ড্রাগন, করমচা। শাকসবজির মধ্যে লাউ, টমেটো, শসা, তরই, ক্যাপসিকাম, কারিপাতা, লেটুস পাতা ও ধনেপাতা। ওষধি গাছের মধ্যে রয়েছে অ্যালোভেরা, তুলসী, আমলকী, অর্জুন। ফুলের মধ্যে আছে ক্যাকটাস, ডালিয়া, নাইটকুইন, অর্কিড, কাটা মুকুট, অপরাজিতা ইত্যাদি। আঙুর ফলের মাচায় ঝুলছে শসা, লাউ আর তরই।

মিন্টু বলেন, প্রথম ২০১৫ সালে কয়েকটি ফুলের গাছ দিয়ে শুরু করেছিলাম। তারপর আস্তে আস্তে সবজি ও ফল গাছ লাগাই। পরিমাণে কম হলেও বছরের সব সময়ই কোনো না কোনো গাছের ফল খেতে পারি। তার এই বাগানের পরিচর্যা দেখে আশপাশের অনেকেই এখন ছাদ কৃষি গড়ে তুলেছেন। অনেককে তিনি চারা ও বীজ সরবরাহও করেন।

ছাদে শতাধিক টবে গাছ লাগানো আছে গোয়ালপাড়া এলাকার তুহিন প্রধানের। তিনি বলেন, অন্য সময়ে তেমন যত্ন নিতে না পারলেও বেশ কিছুদিন ধরে বাড়িতে থাকায় ছাদ বাগানের যত্ন নিতে পারছেন।

ঠাকুরগাঁও শহরে দুই তলা থেকে শুরু করে পাঁচতলা তিন শতাধিক ভবন আছে বলে জানান পৌর মেয়র মির্জা ফয়সল আমিন। তিনি বলেন, ছাদ কৃষি যেহেতু পরিবেশে রক্ষায় বড় ভূমিকা রাখে। গুরুত্ব দিয়ে কেউ এই ছাদ কৃষির উদ্যোগ গ্রহণ করলে সেই বাড়ির পৌর করের বিষয়েও শিথিলতা আনা হবে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, বর্তমানে ঠাকুরগাঁও শতাধিক ভবনের ছাদে ছাদ কৃষি আছে। প্রতিটি ছাদে ৬০ থেকে শুরু করে তিন শতাধিক ফুল ও ফলের গাছ রয়েছে। তবে শহরের ঘোষপাড়া, হাজীপাড়া, শাহাপাড়া, সরকারপাড়া, ইসলামনগর এলাকায় ছাদ কৃষিতে আগ্রহী মানুষের সংখ্যা বেশি।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফতাব হোসেন বলেন, ছাদ কৃষির একটি বড় সুবিধা হচ্ছে, ছাদ সব সময়ের জন্য ঠাণ্ডা থাকে। এক দিকে পরিবেশ রক্ষা হয়। অন্যদিকে পারিবারিক সবজি চাহিদা ও পুষ্টির জোগান দেওয়া সম্ভব হয়। প্রধানমন্ত্রী সাম্প্রতিক সময়ে বাড়ির আশপাশের পরিত্যক্ত জায়গা কৃষির আওতায় আনার তাগিদ দিয়েছেন। সেই জায়গা থেকে ছাদ কৃষির প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে যারা ছাদ কৃষি শুরু করেছেন, তাদের নিয়ে একটি কর্মশালারও আয়োজন করা হয়েছে। গাছের টবে যেন পানি জমে না থাকে, সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখা ছাড়াও নিয়মিত গাছের পরিচর্যার কথা বলা হয়েছে।

জেলা প্রশাসক ড. কামরুজ্জামান সেলিম বলেন, ইতোমধ্যে ছাদ কৃষির ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলার সব সরকারি অফিসের ছাদে এই ছাদ কৃষি গড়ে তুলতে কাজ করছে জেলা প্রশাসন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:১২ পূর্বাহ্ন
মানিকগঞ্জে গাজর চাষে বাম্পার ফলন
এগ্রিবিজনেস

চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ও জমি চাষের উপযোগী হওয়ায় গাজর চাষ করে বাম্পার ফলন পেয়েছেন মানিকগঞ্জের গাজর চাষিরা। এছাড়া বাজারে পাচ্ছেন গাজরের ভালো দাম।

উপজেলার কৃষি অফিসের তথ্যমতে, এবারের মৌসুমে জেলায় ১ হাজার ৫৫ হেক্টর জমিতে গাজরের চাষ করেছেন চাষিরা। মাটি ও জলবায়ু গাজর চাষের উপযোগী হওয়ায় ফলন ভালো পেয়েছেন কৃষকরা। কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সকল ধরণের সহযোগিতা করা হচ্ছে।

উপজেলার কৃষি অফিসার টিপু সুলতান বলেন, লাভজনক হওয়ায় এ উপজেলার কৃষকরা গাজর চাষে ঝুঁকছেন। আমাদের মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তারা চাষিদের সকল ধরণের সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।

কৃষক আবুল কালাম বলেন, একই জমিতে অন্য সবজির জায়গায় গাজর চাষ করে বেশি লাভবান হওয়া যায়। এই এলাকার মাটি ও আবহাওয়া গাজর চাষের জন্য খুবই উপযোগী। এবারও ফলন ভালো হওয়ায় পাশাপাশি দামও ভালো পেয়েছি।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:১১ পূর্বাহ্ন
মাছের উৎপাদন বাড়াতে চালু করা হয়েছে ‘ফিশটেক ল্যাবরেটরি’
এগ্রিবিজনেস

মাছ চাষিদের জন্য সুখবর। এবার মাছ ও চিংড়ির রোগ রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে চাষিদের পরামর্শ সেবা দেয়া ও গবেষণার জন্য চালু হয়েছে অ্যাকোয়াটেক অ্যানিমেল হেলথ ল্যাবরেটরি। যার নাম দেয়া হয়েছে ফিশটেক ল্যাবরেটরি। নতুন এ গবেষণাগারটি মৎস্য খাতের সমস্যা সমাধান ও উৎপাদন বাড়াতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বৃহস্পতিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) খুলনায় এ ল্যাবরেটরির উদ্বোধন করা হয়। ওয়ার্ল্ড ফিশ বাংলাদেশ ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ফিশটেক (বিডি) লিমিটেডের যৌথ অংশীদারিত্বের এই গবেষণাগারে অর্থায়ন করছে মার্কিন সহায়তা সংস্থা ইউএসএইড বলে জানা যায়।

জানা যায়, এর মাধ্যমে মাছ ও চিংড়ির রোগ নির্ণয়, সংশ্লিষ্ট খামারের মাটি-পানি পরীক্ষা, পুকুরের সঠিক সমস্যা নির্ণয়সহ নির্দিষ্ট খরচে বিভিন্ন সেবা নিতে পারবেন মাছ চাষিরা।

ওয়ার্ল্ড ফিস জানায়, ২০১৭-১৮ সালে খুলনা জেলায় মাছ উৎপাদন হয়েছে ৬ লাখ ৮১ হাজার ২৭৪ টন। মাছ ও চিংড়ির বিভিন্ন রোগের মারাত্মক প্রাদুর্ভাবের কারণে খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দিনদিন মাছ বিশেষ করে চিংড়ি চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন। ফলে দেশের রফতানি আয় কমেছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২১ ১২:১০ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজারে বেড়েছে ছাগল কমেছে গরু
এগ্রিবিজনেস

মৌলভীবাজারে গরুর সংখ্যা না বাড়লেও বেড়েছে ছাগল ভেড়া ও মুরগির সংখ্যা। কর্মকর্তাদের মতে, গরুর কোয়ান্টিটি না বাড়লেও কোয়ালিটি বেড়েছে। ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৩৫ হাজার।

জেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, মৌলভীবাজারে ২০১৯ সালে মোট গরু ছিল পাঁচ লাখ ৬০ হাজার ৪৩৫টি, ছাগল ছিল এক লাখ ৮১ হাজার ৭৬০, ভেড়ার সংখ্যা ছিল ১৯ হাজার ৮৯৬ ও ২৫ লাখ ৫৫ হাজার ১৩টি মুরগি ছিল।

গত বছরের তথ্য মতে গরুর সংখ্যা ছিল পাঁচ লাখ ৬৩ হাজার ২৩৮টি, ছাগল দুই লাখ ১৫ হাজার ২৩৩টি, ভেড়া ছিল ২১ হাজার ৭২৮টি এবং মুরগির সংখ্যা ছিল ৩৯ লাখ ৭৮ হাজার ৫৩৭টি।

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আব্দুস ছামাদ বলেন, করোনা মহামারির কারণে পশু পালনে মানুষের আগ্রহ বেড়েছে। আগের তুলনায় গরু, ছাগল, মুরগি পালন বেড়েছে। গরু কোয়ান্টিটি না বাড়লেও কোয়ালিটি বেড়েছে। ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৩৫ হাজার।

শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভৈরব বাজারের ছাগল বিক্রেতা সাজ্জাদ মিয়া জানান, গত বছরের চেয়ে সরবরাহ বাড়ায় আনুপাতিক হারে ছাগলের দাম আগের তুলনায় কমেছে।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop