১১:২৯ অপরাহ্ন

শনিবার, ১৮ মে , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জুন ১, ২০২৩ ৪:০৩ অপরাহ্ন
সিকৃবিতে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়ন শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

সিকৃবি প্রতিনিধি: সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১.৬.২৩) মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত দিনব্যপী কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডাঃ মোঃ জামাল উদ্দিন ভূঞা। সিকৃবির রেজিস্ট্রার ও আহবায়ক, কোর কমিটি এবং ফোকাল পয়েন্ট, নৈতিকতা কমিটি মো: বদরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মুঞ্জুরী কমিশনের সচিব ড. ফেরদৌস জামান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিকৃবির অতিরিক্ত পরিচালক ও এপিএ ফোকাল পয়েন্ট মুহাম্মদ রোশন আলী।

কর্মশালায় এপিএ প্রস্তুতি, পরিবীক্ষণ মূল্যায়ন ও প্রমাণক সংরক্ষণ এবং এপিএমএস সফট্ওয়্যার সম্পর্কে ধারণা, সিটিজেন চার্টার কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন, অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন, তথ্য অধিকার কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন, গভর্নেন্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন, মূল্যায়ন ও প্রমাণক সংরক্ষণ বিষয়ে ইউজিসির প্রশিক্ষকবৃন্দ প্রশিক্ষণ প্রদান করেন। উল্লেখ্য, প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সিকৃবির ৪০ জন শিক্ষক, কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : জুন ১, ২০২৩ ৩:৩১ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস-২০২৩ পালিত
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) এর ডেয়রি বিজ্ঞান বিভাগ আজ ১ জুন ২০২৩ (বৃহস্পতিবার) বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উপলক্ষে শোভাযাত্রা এবং সেমিনার আয়োজন করেছে।
এ উপলক্ষে সকাল ১০টায় শোভাযাত্রা উদ্বোধন করেন বাকৃবি’র রুটিন দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুল আউয়াল। পরে সকাল ১১টায় বাকৃবি শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুল আউয়াল বলেন, দুধ একটি অতি প্রয়োজনীয় ও গুনাগুন সমৃদ্ধ খাবার। আগে দুধের প্রয়োজনীয়তা ও গুনাগুন সম্পর্কে মানুষ খুব একটা সচেতন ছিলোনা। শুধুমাত্র দুগ্ধ দিবসেই নয় বরং সবসময় এর প্রয়োজনীয়তা ও গুনাগুন সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পদক্ষেপ ’একটি বাড়ি একটি খামার’ যা দুধের চাহিদাও মিটাবে সাথে উন্নত দেশ গঠনেও ভূমিকা রাখবে।
ডেয়রি বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সোহেল রানা সিদ্দিকী এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পশু পালন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ছাজেদা আখতার, বাংলাদেশ মিল্ক প্রোডাক্টস কো-অপারেটিভ ইউনিয়ন লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব দীপঙ্কর মন্ডল এবং আকিজ ডেয়রি লিমিটেড এর অপারেশনাল ডাইরেক্টর জনাব মোহাম্মদ মুনিরুজ্জামান। এছাড়াও অনুষ্ঠানে স্বগত বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠান আয়োজক কমিটির আহবায়ক প্রফেসর ড. মোঃ হারুন-অর-রশিদ। সেমিনারে মুল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডেয়রি বিজ্ঞান বিভাগের অবসর প্রাপ্ত প্রফেসর ড. মোঃ নুরুল ইসলাম এবং প্রফেসর ড. এম. এ. সামাদ খান।
সেমিনারে বক্তারা বলেন, দেহের প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান দুধে সুষমভাবে উপস্থিত থাকায় দুধকে সুষম খাদ্য বলা হয়। দুধ দৈহিক গঠন, মজবুত হাড় গঠন ও রোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে। নিয়মিত দুধ পানে হাড় ও কোমরের ব্যথা কমে।
অনুষ্ঠানে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ২২, ২০২৩ ৯:০৬ অপরাহ্ন
সিভাসু হাটহাজারী ক্যাম্পাসে এপিডেমিওলজিক্যাল ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

হাটহাজারীতে অবস্থিত চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এবং এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু)-এর দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের গত ২০ শে মে, ২০২৩ তারিখে ভেটেরিনারি এপিডেমিওলোজি বিষয়ক একটি “এপি-কর্মশালা”র আয়োজন করা হয়। নবনির্মিত ক্যাম্পাসটিতে শিক্ষা কার্যক্রম বৃদ্ধির লক্ষ্যে সম্প্রতি বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। তারই অংশ হিসেবে অধ্যাপক মোঃ আহসানুল হক এর তত্ত্বাবধানে ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের চতুর্থ বর্ষের ২৯ জন ভেটেরিনারি শিক্ষার্থী এবং ৮ জন স্নাতক (মাস্টার্স ফেলো-এপিডেমিওলোজি) শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এই কর্মশালাটির আয়োজন করা হয়।

শিক্ষাবান্ধব কর্মশালাটির প্রথম পর্বে শিক্ষার্থীদের একটি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং দ্বিতীয় পর্বে শিক্ষার্থীদের সাথে দুইটি “সিমুলেশান এক্সারসাইজ” অনুশীলন করা হয়। প্রথম সিমুলেশান এক্সারসাইজে শিক্ষার্থীদের সাথে “ভেটেরিনারিয়ানদের প্রেস্ক্রিপশান এবং তার বিভিন্ন নৈতিক দিকসমূহ” এবং দ্বিতীয় সিমুলেশান এক্সারসাইজেরোগের প্রাদুর্ভাব তদন্ত” বিষয়ের আদ্যোপান্ত আলোচনা করা হয়। উপস্থিত শিক্ষার্থীদের ৬টি গ্রুপে ভাগ করে বিষয়সমূহ আলোচনা করা হয়।এই কার্যক্রমগুলোতে এপি-মাস্টার্স শিক্ষার্থীবৃন্দ সাহায্যকারী হিসেবে ভূমিকা রাখেন। শিক্ষার্থীবৃন্দ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই কার্যক্রমগুলোতে অংশগ্রহণ করে এবং প্রতিটি এক্সারসাইজ থেকে নিজেদের ফলাফল বের করেন এবং প্রশ্নের উত্তর উপস্থাপন করে।

অধ্যাপক মোঃ আহসানুল হক বলেন, “এই ধরনের দলগত পড়াশোনা দক্ষতা বৃদ্ধিতে বেশ উপযোগী। সেই সাথে হাটহাজারী ক্যাম্পাসের কার্যক্রমের প্রসারের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের জন্যে নিয়মিত এধরনের কার্যক্রম আয়োজন করা হবে”

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৪, ২০২৩ ৫:১৬ অপরাহ্ন
ক্ষুদ্র এবং মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্যে বাকৃবিতে খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনী
ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীন: মাইক্রো, ছোট, মাঝারি উদ্যোক্তরা ফুড বেভারেজের ৯৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ সরবরাহ করে থাকে। একটা বয়সের পর শরীরে ডায়বেটিস, উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দেয় । যার মূল কারণ শরীরে সঠিকভাবে পুষ্টি গ্রহণ না করা, কথাগুলো বলেছেন প্রফেসর ড.লুৎফুল হাসান উপাচার্য বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় । বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) স্বাস্থ্যকর খাদ্য পণ্য নিশ্চিত করণে ক্ষুদ্র এবং মাঝারি (এমএসএমই) উদ্যোক্তাদের জন্য আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেছেন। তিনি আরও বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য এই প্রদশর্নী গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে। এমএসএমইকে সঠিকভাবেভাবে পরিচালনা করতে পারলে একটি বৃহৎগোষ্ঠী উপকৃত হবে।
রোববার (১৪ মে) সকাল ১০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অফিসের সম্মেলন কক্ষে ওই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাকৃবির ফুড টেকনোলজি এবং গ্রামীণ শিল্প বিভাগ এবং গ্লোবাল এলায়েন্স ফোর ইমপ্রুভড নিউট্রিশন (গেইন) ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আলোচনা সভায় ফুড টেকনোলজি ও গ্রামীণ শিল্প বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ গোলজারুল আজিজের সভাপতিত্বে এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. আফজাল রহমানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন (ভার্চুয়ালি) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ খাদ্য নিরাপদ কর্তৃপক্ষের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলিম, বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের জাতীয় সমিতির( নাসিবের) সভাপতি মো নুরুল গনি। এছাড়া নাসিবের ময়মনসিংহ ও জাতীয় পর্যায়ের সদস্যবৃন্দ এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন।


আলোচনা সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন মিলনায়তনের সামনের মুক্তমঞ্চে একটি খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এখানে ৭ টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন খাদ্য পণ্য প্রদর্শন করা হয়। যেগুলো প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রক্রিয়াকরণ করে তৈরি করা হয়েছে। প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম।
এ সময় প্রকল্প প্রধান ড. মোহাম্মদ গোলজারুল আজিজ বলেন, শিল্প কারখানাগুলোর খাদ্য পণ্য তৈরির ক্ষেত্রে যথেষ্ট জ্ঞানের অভাব আছে। তাই ইন্ডাস্ট্রি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সম্পর্কের উন্নয়ন করতে আমরা এই প্রোগ্রামের আয়োজন করেছি। এতে জ্ঞান ভাগাভাগির মাধ্যমে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য মানুষের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হবে। গেইনের সাথে বাকৃবির প্রজেক্ট চলছে । এর একটি উদ্দেশ্য হলো মার্কেটে প্রচলিত কম খরচের খাদ্য পণ্যগুলো শনাক্তকরণ, যা খাদ্য নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখবে। প্রযুক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনী ক্ষুদ্র এবং মাঝারি উদ্যোগক্তাদের শক্তিশালী করে পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের সক্ষমতা অর্জনই আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য।বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ড. আব্দুল আলিম বলেন, এমএসএমই চাইলেই সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে খাবার প্রধান করতে পারে না। পণ্য উৎপাদনের জন্য তাদের ক্ষুদ্র অর্থ প্রদান করা হয়, যার জন্য চাইলেও স্বাস্থ্যকর খাবার প্রদান করতে পারে না। কারণ ভোক্তারা স্বাস্থ্যকর খাবার থেকেও বেশি তারা দাম কমের দিকে নজর বেশি দেয়। সরকার এখন বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাধ্যমে এমএসএমইকে সমর্থন করে থাকে কারণ তা না হলে বড় কোম্পানিগুলো এইসব পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে অনেক সুবিধা ভোগ করবে। তাই প্রত্যেক জেলার এমএসএমএইকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে খাবার গুণগত মান উন্নয়ন করণে প্রদর্শন ও প্রোগ্রামের আয়োজন করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৪, ২০২৩ ৫:০৫ অপরাহ্ন
ক্ষুদ্র এবং মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্যে বাকৃবিতে খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনী
কৃষি বিভাগ

মাইক্রো, ছোট, মাঝারি উদ্যোক্তরা ফুড বেভারেজের ৯৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ সরবরাহ করে থাকে। একটা বয়সের পর শরীরে ডায়বেটিস, উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দেয় । যার মূল কারণ শরীরে সঠিকভাবে পুষ্টি গ্রহণ না করা। কথাগুলো বলেছেন প্রফেসর ড.লুৎফুল হাসান উপাচার্য বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) স্বাস্থ্যকর খাদ্য পণ্য নিশ্চিত করণে ক্ষুদ্র এবং মাঝারি (এমএসএমই) উদ্যোক্তাদের জন্য আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেছেন।

তিনি আরও বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য এই প্রদশর্নী গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে। এমএসএমইকে সঠিকভাবেভাবে পরিচালনা করতে পারলে একটি বৃহৎগোষ্ঠী উপকৃত হবে।

রোববার (১৪ মে) সকাল ১০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অফিসের সম্মেলন কক্ষে ওই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাকৃবির ফুড টেকনোলজি এবং গ্রামীণ শিল্প বিভাগ এবং গ্লোবাল এলায়েন্স ফোর ইমপ্রুভড নিউট্রিশন (গেইন) ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

আলোচনা সভায় ফুড টেকনোলজি ও গ্রামীণ শিল্প বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ গোলজারুল আজিজের সভাপতিত্বে এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. আফজাল রহমানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন (ভার্চুয়ালি) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ খাদ্য নিরাপদ কর্তৃপক্ষের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলিম, বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের জাতীয় সমিতির( নাসিবের) সভাপতি মো নুরুল গনি।

এছাড়া নাসিবের ময়মনসিংহ ও জাতীয় পর্যায়ের সদস্যবৃন্দ এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন মিলনায়তনের সামনের মুক্তমঞ্চে একটি খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এখানে ৭ টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন খাদ্য পণ্য প্রদর্শন করা হয়। যেগুলো প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রক্রিয়াকরণ করে তৈরি করা হয়েছে।

প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম।
এ সময় প্রকল্প প্রধান ড. মোহাম্মদ গোলজারুল আজিজ বলেন, শিল্প কারখানাগুলোর খাদ্য পণ্য তৈরির ক্ষেত্রে যথেষ্ট জ্ঞানের অভাব আছে। তাই ইন্ডাস্ট্রি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সম্পর্কের উন্নয়ন করতে আমরা এই প্রোগ্রামের আয়োজন করেছি। এতে জ্ঞান ভাগাভাগির মাধ্যমে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য মানুষের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হবে। গেইনের সাথে বাকৃবির প্রজেক্ট চলছে । এর একটি উদ্দেশ্য হলো মার্কেটে প্রচলিত কম খরচের খাদ্য পণ্যগুলো শনাক্তকরণ, যা খাদ্য নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখবে। প্রযুক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে খাদ্য প্রযুক্তি প্রদর্শনী ক্ষুদ্র এবং মাঝারি উদ্যোগক্তাদের শক্তিশালী করে পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের সক্ষমতা অর্জনই আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য।বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ড. আব্দুল আলিম বলেন, এমএসএমই চাইলেই সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে খাবার প্রধান করতে পারে না। পণ্য উৎপাদনের জন্য তাদের ক্ষুদ্র অর্থ প্রদান করা হয়, যার জন্য চাইলেও স্বাস্থ্যকর খাবার প্রদান করতে পারে না। কারণ ভোক্তারা স্বাস্থ্যকর খাবার থেকেও বেশি তারা দাম কমের দিকে নজর বেশি দেয়। সরকার এখন বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাধ্যমে এমএসএমইকে সমর্থন করে থাকে কারণ তা না হলে বড় কোম্পানিগুলো এইসব পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে অনেক সুবিধা ভোগ করবে। তাই প্রত্যেক জেলার এমএসএমএইকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে খাবার গুণগত মান উন্নয়ন করণে প্রদর্শন ও প্রোগ্রামের আয়োজন করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১৩, ২০২৩ ৩:৩৪ অপরাহ্ন
আর্থিক অনিয়ম রোধে এবং অডিট আপত্তি ঠেকাতে বিদ্যমান বিধি-বিধান যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে : ইউজিসি সদস্য
ক্যাম্পাস

দীন মোহাম্মদ দীনু: বর্তমান সরকার দেশকে দুর্নীতি ও অনিয়ম মুক্ত করার যে ঘোষণা দিয়েছেন তা বাস্তবায়ন করতে সকলকে প্রযুক্তি ব্যাবহারে আরও দক্ষতা অর্জন করতে হবে । এছাড়া আর্থিক অনিয়ম রোধে, অডিট আপত্তি ঠেকাতে বিদ্যমান বিধি-বিধান যথাযথভাবে মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের । ইউজিসি’র আয়োজনে অডিট ম্যানেজমেন্ট এন্ড মনিটরিং সিস্টেম-২.০ শীর্ষক দিনব্যাপী এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
শনিবার (১৩ মে ২০২৩) বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিংহে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় দেশের ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিট,অর্থ ও হিসাব, পরিকল্পনা শাখার ২০জন প্রতিনিধি অংশ নেন।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহে এর ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ । রিসোর্স পারসন হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ইউজিসি র অর্থ ও হিসাব শাখার অতিরিক্ত পরিচালকমোঃ রেজাউল করিম হাওলাদার,সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার মো শরিফুল ইসলাম এবং পরিচালক এডুকেশন অডিট মোহাম্মদ আমিমুল এহসান কবীর ।
প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের আরও বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিণির্মানে ই- নথি, ই-গভার্নেন্স সর্বোপরি ডিজিটাল ফাইন্যান্স ম্যানেজমেন্ট বাস্তবায়নে বিশ্ববিদ্যালয় গুলোকে এগিয়ে আসতে হবে । ডিজিটাল যুগে আমরা সবকিছু গ্রাহকের দৌর গোড়ায় পৌঁছে দিতে চাই যাতে সকলে সহজেই সব ধরনের সুবিধা ঘরে বসে ভোগ করতে পারেন , যা অর্থনৈতিকভাবে অত্যন্ত সাশ্রয়ী হবে বলেও তিনি জানান। তিনি বলেন একটি বিশ্ববিদ্যালয় চাইলেই নিয়মিত অডিট পরিকল্পনা ও এর বাস্তবায়নের মাধ্যমে আর্থিক শৃঙ্খলা অনেকাংশে ফিরিয়ে আনতে পারে । একাজে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিট সেল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যমান অডিট সেল এর নামকরণ ‘অভ্যন্তরিন অডিট সেকশন’ করার পরিকল্পনার কথা বলেন।
কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা,পরিচালক বাউরেস, প্রক্টর, রেজিস্ট্রার, ট্রেজারারসহ আমন্ত্রিত অতিথিগণ অংশ গ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১২, ২০২৩ ৪:২৫ অপরাহ্ন
ঢাবি ‘বিজ্ঞান ইউনিট’-এর ভর্তি পরীক্ষা বাকৃবিতে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত
ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ‘বিজ্ঞান ইউনিট’-এর আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা বাকৃবি আঞ্চলিক কেন্দ্রের ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে আজ ১২ মে ২০২৩ শুক্রবার সকাল ১১টা থেকে ১২.৩০টা অনুষ্ঠিত।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. লুৎফুল হাসান, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড.মো: হারুন অর রশিদ , কো-অর্ডিনেটর উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা কমিটি অধ্যাপক ড. মো: আবু হাদী নূর আলী খান, বাকৃবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আসলাম আলী, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম,প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো: আজহারুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্টরা বিভিন্ন ভবনের বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্র্র পরিদর্শন করেন।

পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. লুৎফুল হাসান বাকৃবির ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।তিনি সুষ্ঠুভাবে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে সার্বিকভাবে সহযোগিতা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মকর্তা কর্মচারী, ছাত্র নেতৃবৃন্দ ,গণমাধ্যম এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসাবে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪২টি কক্ষে মোট ৭৪৪৯জন পরিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিবেন বলে জানিয়েছেন ঢাবি বিজ্ঞান ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা কমিটির কো-অর্ডিনেটর ও বাকৃবি মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো: আবুল মনসুর । তিনি আরও জানান অত্যন্ত আন্তরিকতা ও দায়িত্বশীলতার সাথে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়েছে।

এবছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ দেশের অন্য ৭টি বিভাগীয় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, এ বছর ‘বিজ্ঞান ইউনিট’-এ ১,৮৫১ টি আসনের জন্য ভর্তিচ্ছু আবেদনকারীর সংখ্যা ১,২৭,০৭৯ জন।

 

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ১০, ২০২৩ ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন
শেকৃবিতে নবনিযুক্ত ডিনের দ্বিবার্ষিক কর্মপরিকল্পনা
ক্যাম্পাস

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনিম্যাল সাইন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের প্রথমবারের মত নবনিযুক্ত ডিনের দ্বিবার্ষিক কর্মপরিকল্পনা ও সাবেক ডিনের বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) এএসভিএম অনুষদের সেমিনার কক্ষে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে এএসভিএম অনুষদের সাবেক চারজন ডিনদের হাতে টুকেন গিপ্ট দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূইঁয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. আলোক কুমার পাল,অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন নবনিযুক্ত ডিন অধ্যাপক ড. কে বি এম সাইফুল ইসলাম।

সভাপতির বক্তব্যে নবনিযুক্ত ডীন অধ্যাপক ড. কেবি এম সাইফুল ইসলাম দ্বিবার্ষিক কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করেন। যেখানে তিনি এএসভিএম অনুষদের মান উন্নয়ন,শিক্ষার্থী বান্ধব পরিবেশ তৈরী,ভেটেরিনারি ক্লিনিক উন্মুক্তকরণ,জব ফেয়ারের আয়োজন, শিক্ষার্থীদের মেন্টরিং ব্যবস্থা চালুকরণ,ফ্যাকাল্টিতে ফিমেল কর্নার ও প্রার্থনা কর্নার উন্মুক্তকরণ,শিক্ষকদের মান উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কোর্স চালুকরণ, সদ্য প্রস্তুতকপ্রস্তুতকৃত ভেটেরিনারি ক্লিনিকে বঙ্গবন্ধু কর্নার উন্মুক্তকরন সহ বেশকিছু শিক্ষক শিক্ষার্থীবান্ধব কর্মপরিকল্পনা ও ফ্যাকাল্টিকে সমৃদ্ধকরণ প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন।

তিনি আরও বলেন,আমাদের কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমাদের অনুষদকে দেশের সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি। তিনি এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সহযোগিতার কামনা করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূইঁয়া বলেন, ‘নবনিযুক্ত ডিনের প্রস্তাবিত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে অনুষদটি সমৃদ্ধ হবে এবং আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দেশ সেরা গ্রেজুয়েট হবে। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আমাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা থাকবে।’

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ৭, ২০২৩ ৩:১৬ অপরাহ্ন
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষকদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন
ক্যাম্পাস

বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে এবং গ্রাজুয়েট ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (জিটিআই) এর পরিচালনায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে ২৮তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী ০৭ মে ২০২৩ রবিবার সকাল ১০টায় জিটিআই শ্রেণী কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গ্রাজুয়েট ট্রেনিং ইনস্টিটিউট এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন করেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান। সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জিটিআই এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক প্রফেসর ড. আব্দুল হালিম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশিদ, রজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কৃষিবিদ মোঃ অলিউল্লাহ এবং ট্রেজারার মোঃ রাকিব উদ্দিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান বলেন, দক্ষতা অর্জনে প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নাই। প্রশিক্ষণ মানুষকে নিয়মানুবর্তিতা শেখায়, দক্ষ সম্পদ হিসেবে গড়ে তোলে।
এসময় প্রফেসর ড. আব্দুল হালিম তাঁর বক্তব্যে জিটিআই এর বর্ণাঢ্য ইতিহাস তুলে ধরেন। আরো বক্তব্য রাখেন বাকৃবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গির আলম, প্রশিক্ষণ কোর্সের সিনিয়র কোর্স-কোর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মাসুমা হাবিব। অনুষ্ঠানে সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন জুনিয়র কোর্স-কোর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মোঃ মোজাম্মেল হক।

উল্লেখ্য ০৭ মে হতে ০২ জুন পর্যন্ত ২৭দিন ব্যাপি এ প্রশিক্ষণ কোর্সে বাকৃবি’র মোট ২৫জন লেকচারার অংশগ্রহণ করেন ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মে ৬, ২০২৩ ৭:৩৭ অপরাহ্ন
বাকৃবিতে ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন
ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের স্নাতক প্রথম বর্ষের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারে ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার ৯৬ দশমিক ০৬ শতাংশ।

শনিবার (৬ মে) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭৭টি কক্ষে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

বাকৃবি কেন্দ্রে ৮ হাজার ৬৪৬ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ৮ হাজার ৩০৫ জন শিক্ষার্থী। পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস বা অন্য কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাকৃবির ডিন কাউন্সিলের আহ্বায়ক ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. মো নজরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, বাকৃবি কেন্দ্রে ঢাবির কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ঢাবির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল কেন্দ্র পরিদর্শন করে সামগ্রিক পরিবেশ নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

এর আগে পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে বাকৃবি কেন্দ্রের বিভিন্ন কক্ষ পরিদর্শন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান। কক্ষ পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, বরাবরের মতো এবারও বাকৃবিতে সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। পরীক্ষায় উপস্থিতির হারও অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি। সারা দেশে কেন্দ্র হওয়ায় শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি অনেক লাঘব হয়েছে, তারা নির্বিঘ্নে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারছে।

পরীক্ষার সামগ্রিক পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। ময়মনসিংহ সদরের ভাটিকেশর এলাকা থেকে আগত মো. ইমরান নামের এক পরীক্ষার্থী বলেন, পরীক্ষার পরিবেশ খুব সুন্দর। প্রশ্নের মানও অনেক ভালো হয়েছে। বাকৃবিতে কেন্দ্র হওয়ায় পরীক্ষা দিতে আসতে কোনো সমস্যা হয়নি। ভোগান্তি ছাড়াই খুব সহজে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছাতে পেরেছি।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop