৪:৪৫ পূর্বাহ্ন

সোমবার, ২০ মে , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : এপ্রিল ২৭, ২০২২ ৭:৩৯ অপরাহ্ন
বরিশালের বাকেরগঞ্জে বারি মুগ-৬’র উৎপাদন বিষয়ক কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালের বাকেরগঞ্জে ডাল ফসলের উন্নত জাত বারি মুগ-৬’র আধুনিক উৎপাদন কৌশল বিষয়ক কৃষক সমাবেশ ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ উপজেলার মধুকাঠি গ্রামে বিএআরআই’র সরেজমিন গবেষণা বিভাগের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মাদারীপুরের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বৃহত্তর বরিশাল-ফরিদপুর অঞ্চলে ডাল ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. ছালেহ উদ্দিন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পটুয়াখালীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএআরআই) সরেজমিন গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সহিদুল ইসলাম খান।

বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নন্দ দুলাল কুন্ডুর সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মাদারীপুরের আঞ্চলিক ডাল গবেষণা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শাহিন মাহমুদ, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক, অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. শাহ আলম, কৃষক ফারুক খান, মো. হাবিবুর রহমান, কিশান্তী রাণী প্রমুখ।

প্রধান অতিথি বলেন,বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে-একজন পূর্ণবয়স্ক লোকের দৈনিক ৪৫ গ্রাম ডাল খাওয়া দরকার। আমরা খাই ১৩-১৭ গ্রাম। তাই এর চাহিদা পূরণে অন্যান্য ডালের পাশাপাশি মুগের আবাদ বাড়াতে হবে। এজন্য প্রয়োজন উন্নত জাত ব্যবহার। এর অংশ হিসেবে বারিমুগ-৬ অন্যন্য।

তিনি আরো বলেন, ডাল আবাদে ভালো লাভ। একদিকে মানবদেহের পুষ্টি সরবরাহ করে। অন্যদিকে মাটির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি পায়। সেই সাথে এর উচ্ছিষ্টাংশ মাছ ও প্রাণিসম্পদের খাদ্য সরবরাহে রাখে বিশেষ ভূমিকা।

দিনব্যাপী এ কৃষক সমাবেশে ৮০ জন ডালচাষি অংশগ্রহণ করেন।

প্রকাশ : এপ্রিল ২৫, ২০২২ ৪:৪২ অপরাহ্ন
বরিশালে লেবুজাতীয় ফসল উৎপাদন প্রকল্পের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালে লেবুজাতীয় ফসলের সম্প্রসারণ ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ নগরীর ব্রির সম্মেলনকক্ষে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ডিএই’র পরিচালক ( প্রশাসন ও অর্থ উইং) বশির আহম্মদ সরকার।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন এবং প্রকল্প পরিচালক ফারুক আহমদ।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হারুন-অর-রশীদ।

প্রধান অতিথি বলেন, লেবু ভিটামিন সিসমৃদ্ধ ফল। এ জাতীয় ফসল দেশের আভ্যন্তরিণ চাহিদা মিটিয়ের বিদেশে রফতানির রয়েছে বিশাল সুযোগ। পাশাপাশি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক প্রতি ইঞ্চি জমি ব্যবহার নিশ্চিতকরণেও ভূমিকা রাখতে পারবে। এজন্য দরকার উন্নত জাতের চারা-কলম সরবরাহ। এ বিষয়ে কৃষকদের হাতে-কলমে শেখাতে হবে। আর তা মাঠে প্রয়োগ করলে প্রকল্পের উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন হবে। কৃষকরাও হবেন লাভবান।

দিনব্যাপী এ কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডিএই পটুয়াখালী উপ-পরিচালক ড. মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শিকদার, ডিএই ঝালকাঠির উপ-পরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মো. আসাদুল হক, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের যুগ্ম পরিচালক ড. একেএম মিজানুর রহমান, হর্টিকালচার সেন্টারের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, ডিএই বরগুনার অতিরিক্ত পরিচালক এস. এম. বদরুল আলম, ডিএই বরিশালের অতিরিক্ত পরিচালক মোসামৎ মরিয়ম, ডিএই পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পরিচালক মো. জাকির হোসেন তালুকদার, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মীর মনিরুজ্জামান কবীর, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. ছয়েমা খাতুন, নাজিরপুরের উপজেলা কৃষি অফিসার দিগবিজয় হাজরা, মেহেন্দিগঞ্জের উপজেলা কৃষি অফিসার মো. হারুন-অর-রশিদ, গৌরনদীর উপজেলা কৃষি অফিসার মো. মামুনুর রহমান, নেছারাবাদের উপজেলা কৃষি অফিসার চপল কৃষ্ণ দেবনাথ, মঠবাড়িয়ার উপজেলা কৃষি অফিসার মো. মনিরুজ্জামান, নলছিটির কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার আলী আহম্মদ, উজিরপুরের মাল্টাচাষি জুবায়েদ, বানারীপাড়ার কৃষক টিটু খন্দকার প্রমুখ।

কর্মশালায় কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ১ শ’ কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

প্রকাশ : এপ্রিল ২১, ২০২২ ১:৩৫ অপরাহ্ন
বরিশাল মেট্টোপলিটন এলাকায় কৃষকের মাঝে আউশ প্রণোদনা বিতরণ
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশাল মেট্টোপলিটন এলাকায় কৃষকের মাঝে আউশের প্রণোদনা বিতরণ  করা হয়েছে। ২০ এপ্রিল নগরীর খামারবাড়িতে মেট্রোপলিটন কৃষি অফিসের উদ্যোগে এই বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এ উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. হারুন-অর-রশীদ।

বরিশাল সদরের উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন আঞ্চলিক কৃষি তথ্য অফিসার মো. শাহাদাত হোসেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মেট্রোপলিটন কৃষি অফিসার  সোমা রাণী দাস।

প্রধান অতিথি বলেন, আউশ চাষে খরচ কম। তাই লাভজনক। বরিশাল অঞ্চলে আউশ আবাদ বৃদ্ধির যথেষ্ট সুযোগ আছে।  সে লক্ষ্যে কৃষি বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে। পতিত জমিতে আউশ আবাদে মনোযোগী হতে তিনি কৃষকদের আহবান জানান।

মেট্রোপলিটন কৃষি অফিসার সোমা রাণী দাস জানান, তার এলাকায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক ১শ’জন কৃষককের প্রত্যেককে ১ বিঘা জমির জন্য বিনামূল্যে ৫ কেজি হারে ব্রি ধান৪৮’র বীজ বিতরণ করা হয়। সে সাথে ২০ কেজি করে ডিএপি এবং এমওপি সার দেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, আউশ ধানের আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে  চলতি খরিফ-১ মৌসুমে এই প্রণোদনা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

প্রকাশ : এপ্রিল ১৮, ২০২২ ৩:৫০ অপরাহ্ন
বরিশালে নিরাপদ মুগডাল উৎপাদন বিষয়ক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালে মুগ ফসলের পোকামাকড় সনাক্তকরণ ও সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রযুক্তি বিষয়ক কৃষক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রহমতপুরের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে (আরএআরএস) এই মাঠ দিবসের আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে চাষকৃত গুরুপূর্ণ ফল, পান, সুপারি এবং ডাল ফসলের পোকামাকড় সনাক্তকরণ ও সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও বিস্তার কর্মসূচির উদ্যোগে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আরএআরএস’র মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আরএআরএস’র প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম এবং কর্মসূচি পরিচালক ড. মো. মাহবুবুর রহমান।

বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মোস্তাক আহমেদ, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাজি উদ্দিন, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক, কৃষক রতন শরীফ প্রমুখ।

প্রধান অতিথি কৃষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, মুগ খেতে যেমন সুস্বাদু। তেমনি পুষ্টিগুণেও ভরপুর। আমিষের পাশাপাশি মুগে আছে একাধিক গৌণ উপদান। তাই আমাদের চাহিদা পূরণে দরকার এর নিরাপদ উৎপাদন। আর তা বাস্তবায়ন হলে কৃষকরা লাভবান হবেন। সেই সাথে পরিবেশ থাকবে অনুকূলে।

কর্মসূচি পরিচালক ড. মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, অন্যান্য ফসলের ন্যায় মুগের রোগপোকা দমনে কৃষকরা সাধারণত রাসায়নিক বালাইনাশক ব্যবহার করে থাকেন। এতে উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যায়। তাছাড়া সময়মত সঠিক ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণে তেমন কোনো কাজে আসে না। এজন্য নিরাপদ উপায়ে পোকা দমনে কৃষকদের উৎসাহিত করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে কর্মসূচির আওতাধীন বরিশালের ৬ জেলার বেশ কিছু সংখ্যক মুগডাল চাষিকে বিনামূল্যে আঠালো ফাঁদসহ বিভিন্ন জৈব বালাইনাশক বিতরণ করা হয়েছে।

মাঠ দিবসে উজিরপুর, বাকেরগঞ্জ ও বানারীপাড়ার ৮০ জন কৃষক অংশগ্রহণ করেন।

প্রকাশ : এপ্রিল ২, ২০২২ ৪:০১ অপরাহ্ন
বরিশালের বাবুগঞ্জে ডিজিটাল গ্রাম মেলা অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালের বাবুগঞ্জে ডিজিটাল গ্রাম মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ উপজেলার মধ্য রাকুদিয়ায় আইপিএম কৃষক ক্লাবের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এ উপলক্ষ্যে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার শাহ মো. আরিফুল ইসলাম। আয়োজক প্রতিষ্ঠানের সভাপতি রিতা ব্রহ্মের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বীর প্রতীক রত্তন আলী শরীফ, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক এবং বরিশাল ভোরের আলো প্রত্রিকার সম্পাদক সাইফুর রহমান মিরন।

অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো. মজিবর রহমান, মধ্য রাকুদিয়া আইপিএম কৃষক ক্লাবের উপদেষ্টা ডা. সেকান্দর আলী, সমাজ সেবক মো. খাদেম হোসেন প্রমুখ।

প্রধান অতিথি বলেন, বাংলাদেশ এখন ডিজিটালাইজড। ঘরে বসেই কৃষিসহ যেকোনো সেবা পাওয়া যায়। ফসলের প্রাথমিক সমস্যার সমাধান একটি মোবাইলের মাধ্যমে সম্ভব। এ ধরনের সুবিধার কারণে গ্রাম শহরে পরিণত হয়েছে। তাই আমরা আইসিটির সদ্ব্যবহার করি। দেশকে আরো এগিয়ে নেই।

মেলায় বিনোদনসরূপ ছিল হাড়িভাঙ্গা ও লাঠি খেলার প্রতিযোগিতা। আর সন্ধ্যায় ছিল মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন। মেলায় আগত দর্শণার্থীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়। সারাদেশে একযোগে ৫৫ টি স্থানে এ ধরনের মেলা উদযাপন করা হয়েছে।

প্রকাশ : মার্চ ৩০, ২০২২ ১০:১১ অপরাহ্ন
বরিশালে ডিএই কর্মকর্তাদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) কর্মকর্তাদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ নগরীর খামারবাড়ির কৃষি তথ্য সার্ভিসের সম্মেলনকক্ষে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

ডিএই বরিশালের উপপরিচালক মো. হারুন-অর-রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সরেজমিন উইংয়ের অতিরিক্ত পরিচালক ( মনিটরিং ও বাস্তবায়ন) বাদল চন্দ্র বিশ্বাস।

প্রধান অতিথি বলেন, জনসংখ্যার আধিক্য, কৃষি জমি কমে যাওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে এখনকার কৃষি আগের তুলানায় অনেক চ্যালেঞ্জিং। এর মধ্য দিয়ে ২০৩০ সালে এসডিজি অর্জন আর ২০৪১ সালে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য আমাদের সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। আর তা বাস্তবায়ন হলেই দেশের খাদ্য ও পুষ্টির নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। তিনি আরো বলেন, প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজের গুণগতমান বজায়ের পাশাপাশি সংখ্যাগত বিষয়ের ওপরও গুরুত্ব দিতে হবে। তবেই আমরা সফলকাম হব।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষ, গবেষণা, সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্পের (ডিএই অংগ) উপ-প্রকল্প পরিচালক ড. বিজয় কৃষ্ণ বিশ্বাস।

পটুয়াখালী সদরের উপজেলা কৃষি অফিসার মার্জিন আরা মুক্তার সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পটুয়াখালীর উপ-পরিচালক একেএম মহিউদ্দিন, বরগুনার উপ-পরিচালক আবু সৈয়দ মো. জোবায়দুল আলম, পিরোজপুরের উপ-পরিচালক ড. মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শিকদার, ঝালকাঠির উপ-পরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম, ভোলার উপ-পরিচালক মো. হাসান ওয়ারীসুল কবীর, পটুয়াখালীর জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার মো. খায়রুল ইসলাম মল্লিক, অতিরিক্ত উপ-পরিচালক মো. জাকির হোসেন তালুকদার, উজিরপুরের উপজেলা কৃষি অফিসার মো. তৌহিদ প্রমুখ। মতবিনিময় সভায় ৭০ জন কর্মকর্তাবৃন্দ  অংশগ্রহণ করেন।

প্রকাশ : মার্চ ২৯, ২০২২ ৪:৫৪ অপরাহ্ন
বরিশালের কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে ভাসমান বেডচাষিদের উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালের কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে ভাসমান বেডচাষিরা উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ করেছেন। আজ ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষ, গবেষণা, সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্পের (ডিএই অংগ) উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এ উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন প্রকল্প পরিচালক (বারি অংগ) ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক প্রতিষ্ঠানের উপ-প্রকল্প পরিচালক ড. বিজয় কৃষ্ণ বিশ্বাস।

প্রকল্পের মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন অফিসার বিবেকানন্দ হীরার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নলছিটির উপজেলা কৃষি অফিসার ইসরাত জাহান মিলি, মুকসুদপুরের উপজেলা কৃষি অফিসার মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান, নেছারাবাদের উপজেলা কৃষি অফিসার চপল কৃষ্ণ নাথ, নলছিটির কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার আলী আহমেদ, মুকসুদপুরের কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার চৈতন্য পাল, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক, নলছিটির কৃষক মুহাম্মদ রাব্বি প্রমুখ।

কৃষকদের উদ্দেশ্যে প্রধান অতিথি বলেন, দেশের নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিতকরণে ভাসমান কৃষির রয়েছে বিরাট ভূমিকা। তবে এর বাস্তবায়ন আপনাদের মাধ্যমেই সম্ভব। তাই গবেষণাপ্রতিষ্ঠানে এসে যেসব আধুনিক প্রযুক্তিগুলো দেখলেন, তা মাঠে প্রয়োগ করলে ভাসমান কৃষি অনেক এগিয়ে যাবে। পাশাপাশি আপনারাও হবেন লাভবান।

উদ্বুদ্ধকরণ সফরে আগত চাষিরা আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে স্থাপিত ভাসমান কৃষির বিভিন্ন প্রযুক্তি ঘুরে দেখেন। এতে বরিশালের নলছিটি, পিরোজপুরের নেছারাবাদ এবং গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ৯০ জন কৃষক অংশগ্রহণ করেন।

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৬, ২০২১ ৮:৫০ অপরাহ্ন
বরিশালে বিনা উদ্ভাবিত সরিষার আবাদ বিষয়ক কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালে বিনা উদ্ভাবিত সরিষার আবাদ বিষয়ক কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার(৬ ডিসেম্বর) জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার বিনার হলরুমে এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষ্যে উদ্বোধনী (ভার্চুয়ালী) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গকেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) মহাপরিচালক ড. মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম।

বিনা আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ড. ছয়েমা খাতুন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন তেল জাতীয় ফসলের বৃদ্ধি প্রকল্পের (বিনা অংগ) প্রকল্প সমন্বয়ক ড. মো. ইকরামুল হক এবং উপজেলা কৃষি অফিসার মো. নাসির উদ্দিন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিনার বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. সোহেল রানা, এসও নাজমুন নাহার পপি, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, আমাদের চাহিদা মেটাতে প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে ভোজ্য তেল আমদানি করতে হয়। তা কমিয়ে আনতে অন্যান্য তেল ফসলের পাশাপাশি সরিষার আবাদ বাড়াতে হবে। এর অংশ হিসেবে বিনাসরিষা-৯ চাষ করলে বেশি লাভবান হওয়া যাবে। কারণ, এতে তেলের পরিমাণ বেশি থাকে। হেক্টরপ্রতি ফলন হয় ১.৯ টন (প্রায়)। তাই স্বল্পকালিন আমন ধান কাটার পর এ জাতের সরিষা চাষ করলে দক্ষিণাঞ্চলের শস্যনিবিড়তা বাড়ানো সম্ভব।

বিনার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, ৩০ জন প্রশিক্ষণার্থীর জনপ্রতি ১ বিঘা জমির জন্য বিনা উদ্ভাবিত ১ কেজি সরিষার বীজ দেওয়া হয়। সেই সাথে ইউরিয়া টিএসপি, এমওপি, জিপসাম, জিংক সালফেট, এবং বরিক এসিড মিলে ৫০ কেজি রাসায়নিক সার বিতরণ করা হবে।

প্রকাশ : নভেম্বর ১, ২০২১ ৭:৩১ অপরাহ্ন
বরিশালে অমৌসুমি ফলের আধুনিক উৎপাদন প্রযুক্তি বিষয়ক কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালে অমৌসুমি ফলের আধুনিক উৎপাদন প্রযুক্তি বিষয়ক কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রহমতপুরে আরএআরএস’র হলরুমে আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের ফল বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. বাবুল চন্দ্র সরকার।

আয়োজক প্রতিষ্ঠানের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের (আরএআরএস) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া।

বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. ইকবাল ফারুক, উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. রফিকুল ইসলাম, এসএসও ড. মো. কফিল উদ্দিন, এসএসও ড. মো. আনওয়ারুল মোনিম, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুর রহমান, এসও অঞ্জন কুমার দাস, এসও মো. মাহবুবুর রহমান, এসও স্মৃতি হাসনা প্রমুখ।

প্রধান অতিথি বলেন, বাংলাদেশে প্রায় ৫২ লাখ টন ফল উৎপন্ন হয়। এর শতকরা ৫৪ ভাগ বছরের ৪ মাসে এবং বাকি ৪৬ ভাগ আবাদ হয় বাকি ৮ মাসে। এই উৎপাদিত ফল আমাদের চাহিদা পূরণে সক্ষম নয়। তাই বিদেশী ফল রফতানি করতে হচ্ছে। অথচ মৌসুমি ফলের পাশাপাশি অমৌসুমি ফলের আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ সম্ভব। প্রশিক্ষণে ৩০ জন কৃষক অংশগ্রহণ করেন।

প্রকাশ : অক্টোবর ১০, ২০২১ ৮:২৪ অপরাহ্ন
বরিশালে আঞ্চলিক কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

বরিশালে আঞ্চলিক কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ নগরীর খামারবাড়িতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) উদ্যোগে এই সভার আয়োজন করা হয়। এত সভাপতিত্ব করেন ডিএই বরিশাল অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. তাওফিকুল আলম।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আঞ্চলিক বীজ প্রত্যয়ন অফিসার চিন্ময় রায়, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন, ডিএই ঝালকাঠির উপপরিচালক মো. ফজলুল হক, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএআরআই) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া, হর্টিকাল সেন্টারের উপপরিচালক মো. নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) যুগ্ম পরিচালক ড. একেএম মিজানুর রহমান, বিএডিসির নির্বাহী প্রকৌশলী চঞ্চল কুমার মিস্ত্রী, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) ভারপ্রাপ্ত ড. ছয়েমা খাতুন, কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (এটিআই) ঊর্ধ্বতন প্রশিক্ষক যুথিকা পাল, বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএসআরআই) ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা রতন কুমার গনপতি, বাংলাদেশ মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের (এসআরডিআই) বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আশিক এলাহী, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক, আদর্শ কিষাণী মাকসুদা বেগম প্রমুখ। সভাপতির বক্তৃতায় তিনি বলেন, মৌসুমভিত্তিক কৃষিপরিকল্পনার ক্ষেত্রে সরকারের লক্ষ্য-উদ্দেশ্যের প্রতি অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে। তাই ফসলের উৎপাদনশীলতা বাড়ানো দরকার। পাশাপাশি প্রয়োজন পুষ্টি ও নিরাপদ খাদ্যের বিষয়েও নজর দেওয়া। তাহলেই আমরা সফলকাম হবো। অনুষ্ঠানে কৃষি সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ২০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop