৫:৪২ পূর্বাহ্ন

বৃহস্পতিবার, ৯ মে , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : জুন ১৪, ২০২২ ১০:৩৭ অপরাহ্ন
বরিশালের বাবুগঞ্জে ভেজাল সার সনাক্তকরণ বিষয়ক কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালের বাবুগঞ্জে সরেজমিনে ভেজাল সার সনাক্তকরণ বিষয়ক কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ উপজেলার মধ্য রাকুদিয়া কৃষি তথ্য ও যোগাযোগ কেন্দ্রে এসআরডিআই’র বিভাগীয় গবেষণাগারের উদ্যোগে এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের (এসআরডিআই) সদরদপ্তরের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. ছাব্বির হোসেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা কৃষি অফিসার মো. নাসির উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন আয়োজক প্রতিষ্ঠানের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা একেএম আমিনুল ইসলাম আকন এবং আঞ্চলিক কৃষি তথ্য অফিসার মো. শাহাদাত হোসেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কাজী আমিনুল ইসলাম, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক, সংগঠনের সভাপতি রিতা ব্রহ্ম, কৃষক খোকন হাওলাদার প্রমুখ।

প্রধান অতিথি মো. ছাব্বির হোসেন বলেন, ফসলের আশানুরুপ ফলন পেতে মাটির স্বাস্থ্য ভালো রাখা জরুরি। এ জন্য জমিতে সুষম সার প্রয়োগ করতে হবে। তবে তা যেন হয় ভেজালমুক্ত। মৃত্তিকা গবেষণা ও গবেষণা সুবিধা জোড়দারকরণ প্রকল্পের আওতাধীন এ প্রশিক্ষণে কৃষি উদ্যোক্তা, সার ব্যবসায়ী এবং মাঠ কর্মকর্তাসহ ৩০ জন কৃষক অংশগ্রহণ করেন।

প্রকাশ : জুন ৬, ২০২২ ২:২৩ পূর্বাহ্ন
মাছ চাষে জনপ্রিয়তা বাড়ছে বায়োফ্লক পদ্ধতির
মৎস্য

বাড়ির উঠান, বাসার ছাদ বা পরিত্যক্ত জমি ব্যবহার করে স্বল্প পরিসরে, অল্প পুঁজিতে তিন গুণ বেশি মাছ উৎপাদনের আধুনিক এ চাষ পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বরিশালের আগৈলঝাড়ায় বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ বেড়েছে।

বাবেল ফিশ বায়োফ্লক অ্যান্ড হ্যাচারিসহ বিভিন্ন প্রজেক্টের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হয়েছেন আগৈলঝাড়া উপজেলার প্রবাসী মো. আব্দুর রহিম। ৫ লাখ টাকা পুঁজি নিয়ে বিভিন্ন প্রজেক্টের মাধ্যমে এক বছরে লাভ দাঁড়িয়েছে তাঁর ৮ লাখ টাকা। তবে প্রজেক্ট সম্প্রসারণের জন্য সরকারি সহায়তার দাবি জানিয়েছেন প্রবাসী মো. আব্দুর রহিম। সরকারি সহায়তা পেলে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে অনেক পরিবারের। অন্যদিকে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সাখাওয়াত হোসেন।

জানা গেছে, উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের অশোকসেন গ্রামের রুস্তম আলীর ছেলে প্রবাসী মো. আব্দুর রহিম চায়না জিয়াংশু ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অব টেকনোলজিতে পড়াশোনা করতেন এবং জিংশু প্রদেশে জেন-জিয়াং সিটিতে বসবাস করতেন। প্রবাসী মো. আব্দুর রহিম আজকের পত্রিকাকে জানান, করোনাভাইরাসের কারণে চীনে ফিরে যেতে না পেরে দেশে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য নিজ বাড়িতে বায়োফ্লক পদ্ধতিতে শিং মাছের রেণু চাষ শুরু করেন।

পাশাপাশি তিনি বাড়ির পতিত জমিতে নার্সারি করে সৌদির খেজুর, আজওয়া, দার্জিলিং আপেল, চায়না থ্রি কমলা, আলুবোখরা, নাশপাতি, বাড়িওয়ান মাল্টা, থাইল্যান্ড মাল্টা, থাই লঙ্গান, পাকিস্তানি আনার, থাই জাম্বুরাসহ বিভিন্ন ফলদ গাছের চারা রাজশাহী থেকে আনেন। এরপর বড় করে তা বিক্রি করে এখন তিনি স্বাবলম্বী।

আব্দুর রহিম জানান, বায়োফ্লক পদ্ধতিতে চাষ করলে মাছের বর্জ্য থেকে আবার খাবার তৈরি হয়, তাই ২৫ শতাংশ খাদ্যে শতভাগ মাছ উৎপাদন করা যায়। তাঁর মতে, প্রথম অবস্থায় ১ লাখ টাকা খরচ করে কেউ ১০ হাজার লিটার পানির দুটি বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করলে ৭০-৮০ হাজার টাকা লাভ করা সম্ভব।

এ ছাড়া পুকুরে মাছ চাষ করলে কিছু না কিছু ওষুধ দিতে হয়। এতে করে মাছের প্রাকৃতিক গুণাগুণ নষ্ট হয়ে অনিরাপদ হয়ে ওঠে। কিন্তু বায়োফ্লক পদ্ধতিতে ওষুধ প্রয়োগ করতে হয় না বলে এটি থাকে অত্যন্ত নিরাপদ ও প্রাকৃতিক।

চাকরির পেছনে না ছুটে শিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত, অল্পশিক্ষিত তরুণ-তরুণীরা এ পদ্ধতি গ্রহণ করে বেকারত্ব ঘোচাতে পারেন বলেও মত দেন তিনি। পাশাপাশি পরিবারে আসবে সচ্ছলতা।

বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে জানিয়ে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ করে এখানকার তরুণ যুবকসহ চাষিরা লাভবান হতে পারেন। এ পদ্ধতিতে একভাগ খাদ্য দিয়ে তিন গুণ মাছ পাওয়া যায়। বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছের চাষ একটি টেকসই ও পরিবেশবান্ধব পদ্ধতি।

প্রকাশ : মে ২২, ২০২২ ৬:৫৪ অপরাহ্ন
বরিশালে ডাল-তেল-মসলা উৎপাদন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও মসলা উৎপাদন সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্পের কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ নগরীর ব্রির হল রুমে ডিএই’র উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক হৃদয়েশ্বর দত্ত।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপ-প্রকল্প পরিচালক ড. ফ. ম. মাহবুবুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডিএই বরিশালের উপ-পরিচালক মো. হরুন-অর-রশীদ এবং কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ।

পটুয়াখালী সদরের উপজেলা কৃষি অফিসার মার্জিন আরা মুক্তার সঞ্চালনায় অন্যান্যর মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডিএই ঝালকাঠির উপ-পরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম, ডিএই উপ-পরিচালক পটুয়াখালীর একেএম মহিউদ্দিন, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের যুগ্ম পরিচালক একেএম ড. মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কাজী শিরিন আক্তার, হর্টিকালচার সেন্টারের উপপরিচালক মো. নজরুল ইসলাম, ডিএই পটুয়াখালীর জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার মো. খায়রুল ইসলাম মল্লিক, ডিএই বরগুনার অতিরিক্ত উপ-পরিচালক এস এম বদরুল আলম, ডিএই বরিশালের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক সাবিনা ইয়াসমিন, ডিএই ঝালকাঠির অতিরিক্ত উপ-পরিচালক মো. রিফাত সিকদার, ডিএই ভোলার জেলা অতিরিক্ত উপ-পরিচালক এস.এম. মিজান মাহমুদ, নাজিরপুরের উপজেলা কৃষি অফিসার দিগবিজয় হাজরা, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ড. ছয়েমা খাতুন, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাজি উদ্দিন, ভোলা সদরের কৃষক আব্দুস সাত্তার প্রমুখ।

প্রধান অতিথি বলেন, ধানসহ অন্যান্য ফসলে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও ডাল, তেল, মসলায় আমাদের ঘাটতি আছে। তাই এর উৎপাদন বৃদ্ধি করা জরুরি। এ জন্য উচ্চ ফলনশীল জাত ব্যবহার করা দরকার। সেই সাথে জমির পরিমাণ বাড়ানোর দিকেও নজর রাখতে হবে। তাহলেই আমদানি নির্ভরতা কমবে। দেশ হবে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত।

কর্মশালায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা এবং কৃষক মিলে ১০০ জন অংশগ্রহণকারী উপস্থিত ছিলেন

প্রকাশ : মে ২১, ২০২২ ১১:১৪ পূর্বাহ্ন
বরিশালের বাবুগঞ্জে বারিমুগ-৬’র ঊৎপাদনশীলতা বিষয়ক কৃষক সমাবেশ
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালের বাবুগঞ্জে বারি মুগ-৬’র ঊৎপাদনশীলতা বিষয়ক মাঠ দিবস ও কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার উপজেলার চাঁদপাশা হাইস্কুলে বৃহত্তর বরিশাল ও ফরিদপুর অঞ্চলে ডাল ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক (পরিকল্পনা ও মূল্যায়ন) ড. অপূর্ব কান্তি চৌধুরী।

তিনি বলেন, মুগ দক্ষিণাঞ্চলের সম্ভাবনাময় ডাল ফসল। তাই এখানে সর্বোচ্চ উৎপাদন হওয়া চাই। তবে এজন্য উচ্চফলনশীল জাত ব্যবহার করতে হবে। সেই সাথে দরকার সময়মত পরিচর্যা আর রোগপোকা দমন। তাহলেই ফলন আশানুরূপ হবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রকল্প পরিচালক ড. মো. ছালেহ উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো রফি উদ্দিন এবং ভাসমান কৃষি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার।

বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা রাজি উদ্দিনের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মাদারিপুরের আঞ্চলিক ডাল গবেষণা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা প্রিয়াংকা চক্রবর্তী, এসও মো. মামুনূর রশীদ, এসও শাহিন মাহমুদ, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক প্রমুখ।অনুষ্ঠানে ৮০ জন কৃষক অংশগ্রহণ করেন।

প্রকাশ : মে ১৬, ২০২২ ৯:৪২ অপরাহ্ন
বরিশালের কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক সহকারিদের উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক সহকারি, ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক সহকারি এবং স্টাফদের দুইদিনের উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ আজ শেষ হয়েছে। ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষ গবেষণা, সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্পের উদ্যোগে এই ভ্রমণ আয়োজন করা হয়।

ভ্রমণের প্রথম দিন গোপালগঞ্জ সদর এবং দ্বিতীয় দিন মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার ভাসমান কৃষির কার্যক্রম পরিদর্শন করা হয়। এ সময় সফরসঙ্গী হিসেবে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞনিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন, আয়োজক প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া, পটুয়াখালীর সরেজমিন গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. শহিদুল ইসলাম খান, পিএসও ড. আলিমুর রহমান, পিএসও ড. মো. রফিকুল ইসলাম, ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুর রহমান, এসও মো. রাশেদুল ইসলাম, এসও রাজি উদ্দিন, এসও মো. মাহবুবুর রহমান, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক প্রমুখ।

প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার বলেন, জলজ পতিত জমি চাষের আওতায় আনা এবং নিরাপদ ফসল উৎপাদন বাড়ানো এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উভয় অংগে সারা দেশে ৭১ টি উপজেলায় ভাসমান কৃষির কর্মকান্ড চলমান আছে। উদ্বুদ্ধকরণ এ ভ্রমণে ৮০ জন অংশগ্রহণ করেন।

 

প্রকাশ : মে ১৬, ২০২২ ৬:০৬ অপরাহ্ন
বরিশালের বাবুগঞ্জে ব্রি উদ্ভাবিত বোরো ধানের মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালের বাবুগঞ্জে ব্রি উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল বোরোর জাত প্রদর্শনীর শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বাবুগঞ্জ উপজেলার গাজীপুরে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এ উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আয়োজক প্রতিষ্ঠানের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রির ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. প্রিয় লাল বিশ্বাস এবং ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান কবীর। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাবুগঞ্জের কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার শাহ মো. আরিফুল ইসলাম।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিকের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্রির বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আবু সায়েম, উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো. খোরশেদ আলম, ব্রির বৈজ্ঞানিক সহকারি আশিক ইকবাল, প্রদর্শনীচাষি মো. মোমিনুল ইসলাম, আব্দুল জলিল প্রমুখ।

প্রধান অতিথি বলেন, প্রধান খাদ্য ধান। তাই আমাদের চাহিদা পূরণে এর উৎপাদন বাড়াতে হবে। এজন্য দরকার উচ্চফলনশীল জাত ব্যবহার। ব্রি উদ্ভাবিত বেশ কয়েকটি জাত রয়েছে, যার ফলন হয় শতাংশপ্রতি ১ মন প্রায়। তবে এর পূর্বশর্ত সময়মতো চারা লাগানো। সে সাথে প্রয়োজন সুষ্ঠু সার প্রয়োগ আর সঠিক পরিচর্যা।

অনুষ্ঠানে অধিক ফলনশীল হাইব্রিড ধানের জাত উদ্ভাবন, গবেষণা ও আধুনিকায়ন প্রকল্পের আওতাধীন শতাধিক কৃষক অংশগ্রহণ করেন।

প্রকাশ : মে ১৩, ২০২২ ১২:০৬ অপরাহ্ন
বরিশালের বাবুগঞ্জে ব্রি উদ্ভাবিত বোরো ধানের মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালের বাবুগঞ্জে ব্রি উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল বোরোর জাত প্রদর্শনীর শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বাবুগঞ্জ উপজেলার গাজীপুরে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এ উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আয়োজক প্রতিষ্ঠানের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রির ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. প্রিয় লাল বিশ্বাস এবং ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান কবীর। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাবুগঞ্জের কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার শাহ মো. আরিফুল ইসলাম।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিকের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্রির বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আবু সায়েম, উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো. খোরশেদ আলম, ব্রির বৈজ্ঞানিক সহকারি আশিক ইকবাল, প্রদর্শনীচাষি মো. মোমিনুল ইসলাম, আব্দুল জলিল প্রমুখ।

প্রধান অতিথি বলেন, প্রধান খাদ্য ধান। তাই আমাদের চাহিদা পূরণে এর উৎপাদন বাড়াতে হবে। এজন্য দরকার উচ্চফলনশীল জাত ব্যবহার। ব্রি উদ্ভাবিত বেশ কয়েকটি জাত রয়েছে, যার ফলন হয় শতাংশপ্রতি ১ মন প্রায়। তবে এর পূর্বশর্ত সময়মতো চারা লাগানো। সে সাথে প্রয়োজন সুষ্ঠু সার প্রয়োগ আর সঠিক পরিচর্যা।

অনুষ্ঠানে অধিক ফলনশীল হাইব্রিড ধানের জাত উদ্ভাবন, গবেষণা ও আধুনিকায়ন প্রকল্পের আওতাধীন শতাধিক কৃষক অংশগ্রহণ করেন।

প্রকাশ : মে ১০, ২০২২ ৫:১৫ অপরাহ্ন
বরিশালের বাবুগঞ্জে বিনাধান-২৪’র আবাদ বিষয়ক মাঠ দিবস
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালে বোরো ধানের চাষ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বিনাধান-২৪’র ওপর কৃষক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ উপজেলার পাংশায় বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) উদ্যোগে এই মাঠ দিবসের আয়োজন করা হয়।

এ উপলক্ষ্যে এক উদ্বোধনী (ভার্চুয়ালি) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আয়োজক প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক ড. মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম।

বিনার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ড. ছয়েমা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা কৃষি অফিসার মো. নাসির উদ্দিন।

উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা মোসা. নুরুন্নাহারের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিনার বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নাজমুন নাহার পপি, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক, স্থানীয় ইউপি সদস্য ফাতেমা আক্তার লিপি, কৃষক আবুল বাশার প্রমুখ।

প্রধান অতিথি বলেন, বিনাধান-২৪ বোরো ধানের একটি সম্ভাবনাময় জাত। ধানগাছ সহজে হেলে পড়ে না। পাকা অবস্থায়ও ডিগ পাতা সবুজ থাকে। সেজন্য ধান চিটা হওয়ার তেমন কোনো আশঙ্কা নেই। ফলন হয় বেশ। তাই এ জাতের ধানের আবাদ সম্প্রসারণ করা দরকার।

মাঠদিবসে অর্ধশতাধিক কিষাণ-কিষাণী অংশগ্রহণ করেন।

প্রকাশ : মে ১০, ২০২২ ১১:৩২ পূর্বাহ্ন
আবারও বরিশাল হবে বাংলার শস্য ভান্ডারে পরিণত- কৃষিমন্ত্রী
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): আবারও বরিশাল হবে বাংলার শস্য ভান্ডারে পরিণত। তবে এ হারানো ঐতিহ্য ফিরে পেতে পতিত জমি চাষের আওতায় আনা জরুরি। অন্যান্য এলাকার ন্যায় দক্ষিণাঞ্চলেরও একই জমিতে তিন থেকে চারটি ফসল আবাদ করতে হবে। এ নিয়ে কৃষি বিজ্ঞানী এবং সম্প্রসারণবিদগণ কাজ করছেন। এর মাধ্যমে এ অঞ্চলের কৃষকের জীবনমান উন্নয়ন হবে।

সোমবার (৯ মে) বরিশালের বাকেরগঞ্জে বোরো ধানের ফসল কর্তন এবং কৃষক মাঠ দিবসে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এমপি এসব কথা বলেন।

ব্রি আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রুহুল আমিন তালুকদার। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) মহাপরিচালক ড. শাহজাহান কবীর এবং বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএআরআই) মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার।

ব্রির ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা প্রিয় লাল বিশ্বাসের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) সদস্য পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. হারুন-অর-রশীদ, ব্রির মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন, জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার, ভাসমান কৃষি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার, বাকেরগঞ্জের উপজেলা চেয়ারম্যান শামসুল আলম চুন্নু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাধবী রায়, উপজেলা কৃষি অফিসার মো. মুছা ইবনে সাঈদ, কৃষক আবু দাউদ প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে উপকূলীয় শস্য নিবিড়তা কর্মসূচির আওতাধীন এ অনুষ্ঠানে ৩ শতাধিক কৃষক উপস্থিত ছিলেন।

প্রকাশ : এপ্রিল ২৮, ২০২২ ৪:৪৭ অপরাহ্ন
বরিশালে ভাসমান কৃষি প্রযুক্তি বিষয়ক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত
কৃষি বিভাগ

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালে ভাসমান কৃষির আধুনিক প্রযুক্তির বিষয়ক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুরের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে ভাসমান কৃষি প্রকল্পের উদ্যোগে এই কৃষক মাঠ দিবসের আয়োজন করা হয়।

এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন।

ভাসমান কৃষি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া।

বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. রফিকুল ইসলাম, ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোস্তাক আহমেদ, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলাম, এসও মো. রাজি উদ্দিন, মো. মাহবুবুর রহমান, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক প্রমুখ।

প্রধান অতিথি বলেন, আমাদের দেশে জনসংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে, কমছে জমির পরিমাণ। এর মধ্য দিয়ে ২০৪১ সালে উন্নত দেশে পরিণত করতে হবে। তাই অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনা দরকার। এর অংশ হিসেবে জলাশয়ে ভাসমান বেডে ফসল আবাদে রয়েছে যথেষ্ট সুযোগ। এগুলোতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে অধিক শস্য উৎপাদন সম্ভব। আর তা বাস্তবায়ন হলে বাংলার কৃষি হবে বিশ্বসেরা।

প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার বলেন, এ প্রকল্পের আওতায় দেশের ৭১ টি উপজেলায় ভাসমান বেডে ফসল উৎপাদনের কাজ চলমান আছে। যেসব জলাশয়ে ঢেউ বা খুব স্রোত নেই, এমন জায়গায় বেড তৈরি করে বিভিন্ন ফসল আবাদ করা যাবে। এর মাধ্যমে দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

অনুষ্ঠানে বাবুগঞ্জ, উজিরপুর, বানারীপাড়া, নেছারাবাদ এবং কালকিনির ৮০ জন কৃষক অংশগ্রহণ করেন।

এর আগে ক্যাম্পাসের হলরুমে একই বিষয়ের ওপর কৃষক প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণে ৩০ জন কৃষক অংশগ্রহণ করেন।

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop