১০:০০ পূর্বাহ্ন

বুধবার, ৮ মে , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : মার্চ ২২, ২০২২ ৩:০৭ অপরাহ্ন
রংপুরের উৎপাদিত আলু যাচ্ছে বিদেশে
কৃষি বিভাগ

আলু উৎপাদনে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা রংপুর থেকে উন্নত জাতের আলু রফতানি শুরু করেছে ব্যবসায়ীরা।। একদিকে আলুর বাম্পার ফলন, অন্যদিকে বিদেশে বেড়েছে আলু রপ্তানি। আলু নিয়ে চিন্তায় থাকা চাষিরা এখন ক্ষেত থেকে আলু উত্তোলনে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কৃষকরা আশা করছেন, গত দুই বছরের লোকসান কাটিয়ে এবার বাজারে ভালো দাম পাবেন তাঁরা

সম্প্রতি রংপুর থেকে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সৌদি আবর, নেপাল, শ্রীলঙ্কাসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে আলু পাঠানোর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এবার প্রথমবারের মতো রাশিয়াতেও যাচ্ছে এখানকার আলু। রপ্তানি বাড়ায় স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা।

রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক অবস্থায় সাড়ে ৪ হাজার মেট্রিক টন আলু রফতানির অর্ডার পাওয়া গেছে। সাদা জাতের প্রতিটির ওজন একশ গ্রামের উপরে আলু মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের পছন্দ হওয়ায় এ আলু রফতানি শুরু করেছে। আলু রফতানি করতে পেরে আলুচাষিরাও বেজায় খুশি।

কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ জানিয়েছে, রংপুর জেলায় এবার রেকর্ড ৫২ হাজার ২শ হেক্টর জমিতে আলুচাষ হয়েছে। যা গতবারের চাষাবাদের তুলনায় এবার প্রায় ২ হাজার হেক্টর বেশি।

সাদা জাতের প্রতিটির ওজন একশ গ্রামের উপরে আলু মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের পছন্দ। এই চাহিদা বিবেচনায় সান্তা, ডায়মন্ড, কুমারিকা, গ্রানুলা, কুম্বিকা এলুয়েট, এস্টারিকস, সানসাইনসহ উন্নত জাতের সাদা আলু উৎপাদনে কৃষকদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও বীজ সরবরাহ করে কৃষি বিভাগ।

আলু চাষী রহমান বলেন, গত বছর থেকে আমি রপ্তানিযোগ্য আলু উৎপাদন করছি। বিভিন্ন দেশ আমাদের আলু ‍কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এতে আমরা অন্যান্য কৃষকের তুলনায় বেশি লাভবান হবার সুযোগ পাচ্ছি।

রংপুরের পীরগাছা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে সাড়ে চার হাজার মেট্রিক টন আলু রপ্তানির অর্ডার পাওয়া গেছে। সান্তা, ডায়মন্ড, কুমারিকা, গ্রানুলা, কুম্বিকা এলুয়েট, এষ্টারিকস, সানসাইনসহ যে আলু আছে তা আমরা নেপাল ও শ্রীলঙ্কায় রপ্তানি করছি। এছাড়া মালয়েশিয়া ইন্দোনেশিয়াসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে আমরা সাদা আলু রপ্তানি করছি।

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৯, ২০২১ ১১:৩১ পূর্বাহ্ন
মুন্সিগঞ্জে আলু চাষে ব্যস্ত কৃষকরা
কৃষি বিভাগ

এখন আলু চাষে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন মুন্সিগঞ্জের কৃষকেরা। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শ্রমিক ও পরিবারের লোকজন নিয়ে আলু চাষ করছেন তারা। তবে এবছর সার ও আলু বীজের দাম বেশি বলে তাদের অভিযোগ। এ কারণে জেলায় আলুচাষের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নাও হতে পারে। 

দেশে সবচেয়ে বেশি আলু উৎপাদন হয় মুন্সিগঞ্জে। প্রতিবছর মৌসুম এলেই আলু চাষে ব্যস্ত হয়ে পড়েন এখানকার কৃষকরা। এবারও একই চিত্র। তবে আলুর আবাদ করতে গিয়ে সার ও বীজের দামের কারণে ক্ষুব্ধ চাষীরা। তারা বলছেন, সরকার নির্ধারিত দামের চেয়েও বেশি দাম নেওয়া হচ্ছে ।

তবে আলু বীজের অতিরিক্ত দাম নেয়ার অভিযোগ মানতে নারাজ কৃৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।

দাম নিয়ে কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তাদের মধ্যে ভিন্নমত থাকলেও এবছর আলু চাষে আগ্রহ তুলনামূলক কমই দেখা যাচ্ছে। মুন্সিগঞ্জে ২০২১-২২ অর্থবছরে ৩৭ হাজার ৯’শ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। তবে এ পর্যন্ত আবাদ হয়েছে ৯ হাজার ৮’শ ৮০ হেক্টর জমিতে।

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৮, ২০২১ ১:৫৮ অপরাহ্ন
লালমনিরহাটে আলু চাষে সার সংকট
কৃষি বিভাগ

আলু চাষের শুরুতেই লালমনিরহাটে সারের সংকট দেখা দিয়েছে। চাষিদের অভিযোগ, সংকট তৈরি করে ডিলার ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বাড়িয়ে দিয়েছে আলু চাষের জন্য প্রয়োজনীয় টিএসপি, ডিএপি ও এমওপি সারের দাম। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বস্তাপ্রতি ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত বেশি আদায় করছে বিক্রেতারা।

মৌসুমের শুরুতেই সারের দামে নৈরাজ্য শুরু হলেও এখন পর্যন্ত জেলা অথবা উপজেলা সার মনিটরিং কমিটি কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। চাষিরা বলছেন, লালমনিরহাটে সব ধরনের সারের পর্যাপ্ত বরাদ্দ থাকলেও ডিলার ও খুচরা কারবারিরা কারসাজি করে দাম বাড়িয়েছে। অন্যদিকে সার উত্তোলন ও চলাচলের বিষয়ে কোনো মনিটরিং ব্যবস্থা নেই। যাদের ওপর মনিটরিংয়ের দায়িত্ব রয়েছে তারাও এই কারসাজির সঙ্গে জড়িত।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাদের সঙ্গে ডিলার ও খুচরা কারবারিদের গভীর যোগাযোগ রয়েছে। কোন ডিলার তার নামে বরাদ্দ করা সার উত্তোলন করে গুদামে রেখে বিক্রি করছে তা মনিটরিং কমিটি দেখছে না। ফলে এক এলাকার সার অন্য এলাকায় অবাধে চলে যাচ্ছে। তাদের অভিযোগ, লালমনিরহাটের জন্য বরাদ্দকৃত সার তুলে কতিপয় ডিলার যশোরের নওয়াপাড়া মোকামেই বিক্রি করে দিয়ে আসছে। ওইসব সার চলে যাচ্ছে সিন্ডিকেটের গুদামে। এসব সার অবৈধ লাইনে চলে যাচ্ছে অন্য জেলার মজুদ কারবারিদের কাছে। এর ফলে লালমনিরহাটে সারের সংকট তীব্র হয়েছে।

জেলার কালিগঞ্জের শিয়াল খোয়ার আলু চাষি মিরাজুল ইসলাম, সদরের হরাটির সফিউল আলম ও আদিতমারীর কমলাবাড়ীর আজিজুলের অভিযোগ, দেশের যেসব জেলায় সবচেয়ে বেশি আলু চাষ হয় লালমনিরহাট তার মধ্যে অন্যতম। দুই সপ্তাহ আগে লালমনিরহাটে আগাম আলু আবাদ শুরু হয়েছে। এখন মাঠে মাঠে জমি তৈরিতে ব্যস্ত চাষিরা।

চাষিরা জানান, আলুর জমি তৈরির সময়েই পর্যাপ্ত পরিমাণ টিএসপি, ডিওপি ও এমওপি সারের প্রয়োজন। কিন্তু চাষিরা সার পাচ্ছেন না ডিলারদের দোকানে। আবার অনুমোদিত নয় এমন অবৈধ সার বিক্রেতাদের দোকানে দোকানে এসব সরকারি সার বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে।

সদরের মহেন্দ্রনগরের আলু চাষি শরিফুল ইসলাম বলেন, চাষি পর্যায়ে প্রতি কেজি ২২ টাকা হিসাবে ৫০ কেজির এক বস্তা টিএসপির দাম ১ হাজার ১০০ টাকা নির্ধারণ করা আছে। কিন্তু খুচরা বিক্রেতারা এসব সার চাষিদের কাছে বিক্রি করছে ১ হাজার ২৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা করে। প্রতি কেজি এমওপির দাম ১৫ টাকা হিসাবে ৫০ কেজির এক বস্তার দাম ৭৫০ টাকা।লালমনিরহাটের ৫ উপজেলায় বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকা বস্তা করে। একইভাবে ১৬ টাকা প্রতি কেজির ডিএপির ৫০ কেজির বস্তার বিক্রি মূল্য ৮০০ টাকা হলেও চাষিরা কিনছেন ১ হাজার টাকা থেকে হাজার ৫০ টাকা করে। আর চাষিরা ডিলারদের দোকানে গিয়ে কোনো সার পাচ্ছে না। এভাবেই লালমনিরহাটে সার বিক্রিতে নৈরাজ্য চালাচ্ছে ডিলার ও খুচরা বিক্রেতারা।

জানা গেছে, চলতি অক্টোবর থেকে লালমনিরহাটে আগাম আলু চাষ মৌসুম শুরু হয়েছে। এবার আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২০ হাজার ৬৯৩ হেক্টর। এই পরিমাণ জমি থেকে সাড়ে ৪ লাখ টন আলু ফলনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। শুধু আলু চাষকে সফল করতে বিএডিসির ৭১ জন ডিলারের জন্য ২ হাজার ৬৭৩ মেট্রিক টন বিভিন্ন ধরনের নন-ইউরিয়া সার বরাদ্দ করেছে।

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৪, ২০২১ ৩:৪২ অপরাহ্ন
নওগাঁয় ২০২১-২২ মৌসুমে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ
কৃষি বিভাগ

নওগাঁয় জেলায় চলতি রবি ২০২১-২২ মৌসুমে মোট ২৩ হাজার ১শ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কৃষি বিভাগ। সেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণে জেলার কৃষকরা জমি প্রস্তুতসহ আলুর বীজ রোপণ শুরু করেছে।

নওগাঁ জেলা কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ শামসুল ওয়াদুদ জানিয়েছেন, কৃষি বিভাগ কৃষকদের জমি প্রস্তুত থেকে শুরু করে বীজ রোপণের সুষ্ঠু পরিচর্যার বিষয় সম্পর্কে পরামর্শ প্রদান করছে।

কৃষি বিভাগ সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী উপজেলাভিত্তিক আলু চাষের পরিমাণ হচ্ছে সদর উপজেলায় ২ হাজার ৫শ ২৫ হেক্টর। রানীনগর উপজেলায় ১ হাজ্রা ২শ ৩৫ হেক্টর। আত্রাই উপজেলায় ২ হাজার ৬শ ৯০ হেক্টর। বদলগাছি উপজেলায় ৩ হাজার ৮৫ হেক্টর। মহাদেবপুর উপজেলায় ১ হাজার ৭শ ৯০ হেক্টর। পত্নীতলা উপজেলায় ১ হাজার ৭শ ৭৫ হেক্টর। ধামইরহাট উপজেলায় ২ হাজার ৭শ ৪৫হেক্টর। , সাপাহান উপজেলায় ১ হাজার ৩শ হেক্টর, পোরশা উপজেলায় ৪৭০ হেক্টর, মান্দা উপজেলায় ৪ হাজার ৫ হেক্টর ও নিয়ামতপুর উপজেলায় ১ হাজার ৪শ ৮০ হেক্টর।

উল্লেখিত পরিমাণ জমি থেকে এ বছর ৩ লক্ষ ৮৩ হাজার ৯শ ২২ মেট্রিক টন আলু উৎপাদিত হবে বলে কৃষি বিভাগ প্রত্যাশা করছে।

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৩, ২০২১ ৪:০৭ অপরাহ্ন
শীতের শুরুতেই বাজারে নতুন আলু
কৃষি বিভাগ

শীতের শুরুতেই বাজারে এসেছে নতুন আলু। তবে দাম চড়া। রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে নতুন আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। নতুন আলুর পাশাপাশি বাজারে ফুলকপি, বাঁধাকপি ও শিমের সরবরাহও বেড়েছে। তবে সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের সবজির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অবশ্য এর মাঝে ডিম ও মুরগির দাম কিছুটা কমেছে।

আজ রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ব্যবসায়ীরা নতুন আলুর কেজি বিক্রি করছেন ৫০ টাকা। আর পুরাতন আলু আগের মতো, ২৫ টাকা কেজি দরেই বিক্রি হচ্ছে।

নতুন আলুর দামের বিষয়ে কারওয়ান বাজারের এক ব্যবসায়ী বলেন, কয়েকদিন ধরে বাজারে নতুন আলু আসছে। নতুন আসায় এ আলুর দাম একটু বেশি। কয়েক দিন গেলে দাম কমে যাবে।

মালিবাগ হাজীপাড়ার আরেকজন বলেন, ৪-৫ দিন ধরে নতুন আলু বিক্রি করছি। প্রথমদিকে ৬০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি। দুদিন ধরে ৫০ টাকা কেজি বিক্রি করছি। এভাবে সরবরাহ বাড়বে, দামও কমবে।

এদিকে শিমের কেজি গত সপ্তাহের মতো বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা। তবে গাজরের দাম কেজিতে ২০ টাকা কমেছে। গত সপ্তাহে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া গাজর এখন ৬০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।

প্রকাশ : নভেম্বর ২২, ২০২১ ১২:০২ অপরাহ্ন
আগাম আলু তুলতে ব্যস্ত, নীলফামারীর কৃষকেরা
কৃষি বিভাগ

নীলফামারী কিশোরগঞ্জ উপজেলার কৃষকেরা আগাম আলু তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। ফলন একটু কম হলেও চড়া দামে বিক্রি করে লাভবান হবেন এমনটাই আশা করছেন আলু চাষিরা। দেশের বাজারে এই প্রথম নতুন আলু উঠতে শুরু করেছে। এ আলু ঢাকা, চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের সরবরাহ করা হয়।

উপজেলার বাহাগিলী ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি জয়নোনের কোট গ্রামের আলু চাষি আনোয়ারুল ইসলাম ৪ বিঘা ও একই এলাকার হাড়িবেচা পাড়া গ্রামের মমিনুর রহমান ২ বিঘা জমির আগাম আলু উত্তোলন করেছেন। এ সময় কৃষক আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, বরাবরের মত চলতি বছর আমি ৩৫ বিঘা জমিতে আলু লাগিয়েছি। এর মধ্য ৪ বিঘায় লাগানো ছিল আগাম জাতের আলু। ৫৫ থেকে ৬০ দিনে উত্তোলনযোগ্য সেভেন জাতে আলু লাগানোর পর ৬১ দিনের মাথায় আলু তুললাম। জমিতে ৪০ জন শ্রমিক কাজ করেছে। ৪ বিঘায় ৩০ থেকে ৩৫ বস্তা আলু হবে।

অপর কৃষক মমিনুর রহমান জানান, ২ বিঘা জমিতে আলু লাগিয়েছি ভালো দামের আশায়। তবে জমি উঁচু হওয়ায় আশ্বিনা বৃষ্টিপাতে তেমন কোন ক্ষতি হয়নি। এখন সেই জমির আলু তুলছি। যা ১০ থেকে ১২ বস্তা আলু হবে। এতে খরচ বাদে দ্বিগুণ টাকা আয় হবে। স্থানীয় কৃষকরা জানান, আগাম আলুর মৌসুমে বৈরী আবহাওয়ায় কারণে আগাম আলু চাষিরা বিপাকে না পড়লে ইতোমধ্যে ৩০ শতাংশ জমির আলু বাজারে চলে আসত। এখন আলু তোলা শুরু হয়েছে।

আর ক’দিন গেলে উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে আলু উত্তোলন শুরু হবে। তবে বাজার দর ঠিক থাকলে আলু চাষিরা লাভবান হবেন। আলু উত্তোলনের পর ওই জমিতে পুনরায় নমলা আলুসহ সাথী ফসল হিসেবে ভুট্রা, মিষ্টি কুমড়া, কাঁচামরিচ ও শীতকালীন সবজি চাষ করা হয়। পরবর্তীতে ওই ফসলগুলোতে সার প্রয়োগের প্রয়োজন হয় না।

কিশোরগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসার মো. হাবিবুর রহমান জানান, চলতি বছর ৬ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন আলু উঠতে শুরু করেছে। বর্তমান আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় আলুর বাম্পার ফলনের আশা করা হচ্ছে। কৃষকরা ভাল দাম পেলে আগামীতে আগাম আলু চাষে উৎসাহিত হবেন। মাঠ পর্যায়ে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা প্রতিনিয়ত কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছেন।

প্রকাশ : নভেম্বর ১৩, ২০২১ ৩:০০ অপরাহ্ন
নওগাঁয় আগাম আলু চাষে ব্যস্ত চাষিরা
কৃষি বিভাগ

নওগাঁর চাষিরা আগাম জাতের আলু চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। শুরু থেকে আবহাওয়া ভালো থাকায় এবার আলুতে ভালো লাভের আশা করছেন তারা। চাষিদের মতে, বৃষ্টি না হলে চলতি মৌসুমে প্রতি বিঘা জমি থেকে ২০-২২ মণ হারে ফলন হবে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য মতে, চলতি মৌসুমে জেলায় ২৩ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৭৫৫ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়েছে। এর মধ্যে আগাম জাতের আলুর চাষ হয়েছে ১ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে।

চলছে শীতের মৌসুম। বাজারে উঠতে শুরু করেছে বিভিন্ন শাক-সবজি। দামও বেশ চড়া। শীতের আগাম সবজি হিসেবে আলুর ভালো দাম পেতে চাষিরাও ব্যস্ত সময় পার করছেন। কেউ জমি চাষ করছেন, কেউবা জমি সমান করতে মই দিচ্ছেন আবার কেউ জমির আইলের ঘাস পরিষ্কার করছেন। কেউ জমিতে আলুর বীজ রোপণ করছেন। আগাম এই নতুন জাতের আলুর ভালো দাম পাওয়ার আসায় দিনরাত কাজ করছে চাষিরা। আগাম জাতের আলু কার্তিক মাসে রোপণ করা হয়। প্রায় দুই মাসে এই আগাম জাতের আলু বাজারে পাওয়া যায়। আবহাওয়া ভালো থাকলে বিঘা প্রতি ২০ থেকে ২২ মণ হারে ফলন পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী চাষিরা।

জেলার সদর উপজেলার কীর্তিপুর ইউনিয়নের কীর্তিপুর গ্রামের কৃষক জয়নাল বলেন, চলতি মৌসুমে তিন বিঘা জমিতে ফাটাপাপরি আগাম জাতের আলু চাষ করছি। আলু রোপণ করা প্রায় ৪৫ দিনের মতো হয়েছে। আর ২০-২৫ দিনের মধ্যে নতুন আলু ওঠা শুরু হবে।

তিনি আরও বলেন, এই আগাম জাতের আলু বৃষ্টি না পেলে বিঘা প্রতি ২০-২২ মণ হারে ফলন হয়। আর এই জাতের আলু যদি পরবর্তীতে লাগানো হয় তাহলে বিঘা প্রতি ৪০-৫০ মণ হয়।

হাঁপানিয়া গ্রামের কৃষক আমজাদ আলী বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আলুর বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করছি। প্রথম দিকে ১০০ টাকা কেজি থেকে শুরু হলেও পরবর্তীতে আলুর আমদানি বেশি হলে ৩০-৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। আগাম জাতের আলুর ফলন কিছুটা কম হলেও দাম বেশি পাওয়ায় পুষিয়ে নেওয়া যায়।

নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক মো. শামসুল ওয়াদুদ বলেন, চলতি মৌসুমে ২৩ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে আলুর চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এবার আবহাওয়া ভালো। এই কারণে আলুর আবাদ বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জেলার বিভিন্ন জাতের আলু চাষ হয়। এই কারণে অনেক আলু আগে আসবে আবার অনেক আলু পরে আসবে। যে আলু আগাম আসবে বাজারে সেটার দাম বেশি। পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে দাম কমে যাবে। যারা একটু আগে লাগিয়েছে তারা ভালো দাম পাবে। কৃষক যদি আগাম আলু চাষ করে সেক্ষেত্রে লাভবান হবে।

 

 

প্রকাশ : নভেম্বর ৫, ২০২১ ৯:০৪ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লায় আলুর দামে ধস; প্রতিকেজি ৮ টাকা!
কৃষি বিভাগ

কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলায় পাইকারী বাজারে আলুর দামে নেমেছে ধস। গত বছর এই সময় প্রতি কেজি আলু খুচরায় ৫০ টাকা ও পাইকারিতে ২০ টাকা দরে বিক্রি হলেও চলতি বছর পাইকারীতে প্রতিকেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৭-৮ টাকা দরে।

আলুর দাম না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েছেন হিমাগারে আলু মজুত করা কৃষক ও ব্যবসায়ীরা

উপজেলার কাদিয়ারভাঙা গ্রামের বাসিন্দা ব্যবসায়ী নাছির উদ্দিন জানান, চলতি বছর তিনি মাল্টা ও ডায়মন্ড জাতের ৫৫ কেজির ৫০ হাজার বস্তা আলু নৈয়ার সরকার আইস অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজে রেখেছেন। ৫৫ কেজির প্রতি বস্তা আলু হিমাগারের ভাড়াসহ রাখতে খরচ হয়েছে ৯৯০ টাকা। বর্তমান বাজারে বিক্রি করতে পারছেন ৩৮৫ থেকে ৪০০ টাকা। প্রতি ৫৫ কেজির বস্তায় লোকসান হচ্ছে ৫৯০ থেকে ৬০৫ টাকা।

কৃষক ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাহিদার তুলনায় বেশি আলু হিমাগারে সংরক্ষণ করায় ও করোনাকালে বিধিনিষেধে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কওমি মাদরাসার লিল্লাহ বোর্ডিং, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হল ও হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ থাকায় এবং বিদেশে রপ্তানি করতে না পারায় হিমাগারে সংরক্ষিত আলু বিক্রি করা সম্ভব হয়নি। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২১ ১২:২৭ অপরাহ্ন
আগাম আলু চাষে ব্যস্ত কিশোরগঞ্জের কৃষক
কৃষি বিভাগ

জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলায় কৃষক ব্যস্ত আগাম আলু চাষে। ভালো দামের আশায় কৃষির মাঠে তাদের ওই মহাব্যস্ততা। কেউ তৈরি করছেন জমি, আবার অনেকেই জমি তৈরির পর বপন করেছেন আলু বীজ।

কৃষকরা বলছেন, বাজারে নতুন আলুর ভালো দাম পাওয়া যায়। বীজ বপনের পর ৫৫ থেকে ৫৮দিনের মধ্যে ফসল তুলা যায়। এসময়ে বাজারে নতুল আলুর চাহিদা থাকায় দামও ভালো পাওয়া যায়। প্রতিবছর ওই আলু তুলে তারা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার বাজারে বিক্রি করেন। আগাম আলু চাষে অধিক লাভ হওয়ায় দিন দিন বাড়ছে আবাদ।

উপজেলার বাগাগিলি ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি গ্রামের শামীম হোসেন বাবু জানান, আগাম আলু আবাদের জন্য প্রয়োজন একটু উঁচু জমি। কৃষকরা ওই জমিতে আগাম জাতের ধানের কর্তনের পর একই জমিতে আগাম আলু আবাদ করছেন। এতে করে একই জমিতে অধিক ফসল ফলানো সম্ভব হচ্ছে। তেমনি আলুর আগাম বাজার ধরে অধিক লাভবান হচ্ছেন কৃষক।

তিনি বলেন,‘গত বছর ২১ বিঘা জমির আলু আগাম বাজারে বিক্রি করে খরচ বাদে লাভ করেছি ১০ লাখ টাকার অধিক। মাত্র ৫৫ থেকে ৫৮ দিনের মধ্যে এ মৌসুমে আলু ছাড়া অন্য কোন ফসল থেকে এ পরিমান লাভ করা সম্ভব হয় না। একারণে এবার ২৫ বিঘা জমিতে আলু আবাদ করেছি। বীব বপনের পর এখন চলছে পরিচর্যা। আবহাওয়া অনুক’লে থাকায় ভালো ফলন এবং ভালো দামের আশা করছি।’

ওই কৃষক বলেন,‘আগে এ সময়টাতে এলাকার মানুষ মঙ্গায় কবলে পড়তেন। শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় এসে কৃষি বিপ্লবের ওপর জোর দেন। সে বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় নিত্য নতুন ফসলের আর্বিভাব ঘটায় কৃষি বিভাগ। এখন এলাকার কৃষক আগাম আলু আবাদ করে তাড়িয়েছেন সে মঙ্গা।

একই গ্রামের কৃষক সাইদুর রহমান তাঁর ছয় বিঘা জমিতে আগাম জাতের ধান আবাদের পর ফসল তুলেছেন ঘরে। এখন ওই জমিতে আলু আবাদের প্রস্তুতিও শেষ করে শুরু করেছেন বীজ বপন। অনেকের ন্যায় এবার ভালো ফলনের আশা করছেন তিনি।

ওই উপজেলার রণচন্ডী ইউনিয়নের দীঘলটারী গ্রামের আকবর আলী ও রতন আলী বলেন,‘গত বছর অতি বৃষ্টির কারণে আলু আবাদে কিছুটা বিলম্ব ঘটেছে। এরপরও সেবার আলু তুলে বাজারে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে পেরেছি। এবার কম বৃষ্টি থাকায় দ্রুত সময়ে আলুর জমি তৈরি থেকে বীজ বপন সম্পন্ন করেছি। তাই এবার আরো ভালো দামের আশা করছি।’

কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের পুটিমারী ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা নিরেন্দ্র নাথ রায় জানান, এলাকার কৃষকরা আলুর আবাদের পর ওই জমিতে ভুট্টাসহ অন্য ফসলের আবাদ করে থাকেন। জমি তৈরি থাকায় ওই জমিতে পরবর্তী আবাদের জন্য খরচ কম হয়। ফলে সেখানে অধিক লাভবান হচ্ছেন কৃষক।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক মো. আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ‘রংপুর বিভাগের মধ্যে নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলায় সবচেয়ে বেশি আগাম জাতের আলুর চাষ হয়। গত বছর জেলায় আলুর আবাদ হয়েছিল ২২ হাজার হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে আগাম জাতের আলুর চাষ হয়েছিল সাত হাজার ২২০ হেক্টর জমিতে। আগাম আলু চাষের জন্য এ অঞ্চলের কৃষকরা আগাম জাতের ধান আবাদ করেও লাভবান হচ্ছেন। এ বছর জেলায় আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২৩ হাজার হেক্টর জমি । সেপ্টেম্বর মাস জুড়ে আগাম জাতের আলু বীজ বপন করা হবে। এখন সেভেন জাতের আলু বীজ লাগানো হচ্ছে।’

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ২, ২০২১ ১:৫৫ অপরাহ্ন
বগুড়ায় আলুর দরপতনে শঙ্কিত কৃষক ও ব্যবসায়ীরা
এগ্রিবিজনেস

বেশ কয়েকদিন ধরে বগুড়ার বাজারে আলুর দরপতনে শঙ্কিত কৃষক ও আলু ব্যবসায়ীরা। গত সপ্তাহেও যেখানে আলুর কেজি বিক্রি হয়েছে ২৫ টাকা কেজি সেখানে বর্তমান বাজারে বিক্রয় হচ্ছে খুচরা কেজি প্রতি ১৫ টাকা করে। আর পাইকারি বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ১১ টাকা কেজিতে। এদিকে উৎপাদন থেকে হিমাগারে রাখা পর্যন্ত এক কেজি আলুর পেছনে কৃষক ও ব্যবসায়ীর খরচ হয়েছে ১৮ টাকা। এই হিসাবে হিমাগারে আলু রেখে কৃষক ও ব্যবসায়ীরা প্রতি কেজিতে ৮ টাকা করে লোকসান গুনছেন।

বগুড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশের শীর্ষ আলু উৎপাদনকারী জেলাগুলোর একটি বগুড়া। কয়েক মৌসুম ধরে জেলাটিতে আলু আবাদ ও উৎপাদন ভালো হওয়ার কারণে আলুর দাম সহনীয় পর্যায়ে ছিল। গত ২০১৮-১৯ মৌসুমে জেলায় আলুর ফলন ছিল প্রায় ১২ লাখ মেট্রিক টন। ২০১৯-২০ মৌসুমে বগুড়া জেলায় আলু আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৫৫ হাজার ৪৫৪ হেক্টর। আর ফলন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৭৩৮ হাজার মেট্রিক টন। শেষ পর্যন্ত বগুড়ায় গত বছর লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে প্রায় সাড়ে ১২ লাখ মেট্রিক টন আলু উৎপাদন হয়।

জেলায় আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ভালো ফলন পাওয়া যায় বগুড়ায়। গত কয়েক বছর ধরে বগুড়ায় ফলন বৃদ্ধি পাওয়ায় আলুর দাম নিয়ে কৃষকরা খুশি না হতে পারলেও বাজার ব্যবস্থায় আলুর দাম স্থিতিশীল থাকায় নিশ্চিন্ত ছিল ভোক্তারা।

কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, ভালো ফলনের কারণে জেলায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়। বগুড়া সদর উপজেলার বারপুর, ঘোড়াধাপ, মরাকাটা, চাঁদমুহা এলাকার কয়েকজন আলু চাষিদের সাথে কথা বলে জানা যায়, গত বছর আলুর ভালো ফলন পাওয়া যায়। ভালো ফলন পাওয়া গেলেও বাজারে ভালো দাম ছিল না। গত বছর মৌসুমের সময় বগুড়ার খোলা বাজারে একেবারে ভালোমানের আলু ২৮ থেকে ৩০ টাকা আর স্বাভাবিকভাবে আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকা কেজি। পাইকারি বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ১৬ টাকা কেজি। সেই আলু চলতি বছর এসে বর্তমানে কোল্ডস্টোরে বিক্রি হচ্ছে প্রায় সাড়ে ১০ টাকা কেজিতে। এই আলু কোল্ডস্টোরে সংরক্ষণ করার সময় খরচসহ ব্যবসায়ীদের পড়েছে প্রায় ১৭ টাকা কেজি।

বগুড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ দুলাল হোসেন জানান, বগুড়ায় সবজি হিসেবে আলুর উৎপাদন বরাবরই ভালো। এ মৌসুমে রেকর্ড পরিমাণ আলু উৎপাদন হয়েছে। অন্যদিকে এবার বন্যা হয়নি। সবজি রেকর্ড উৎপাদন হয়েছে। তাতে আলুর চাহিদা সামান্য কমেছে। আবার বগুড়া অঞ্চল থেকে অন্য জেলায়ও আলু খুব একটা যায়নি। হিমাগারে সংরক্ষণ করা আলু খালাস না করলে ব্যবসায়ীদের লোকসান হবে। সব মিলিয়ে আলুর বাজারমূল্য কমে গেছে। তবে সামনে আরো একটি আলু চাষের মৌসুম আসছে দাবী করেন ওই কৃষিবিদ।

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop